খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৪)

সংখ্যা: ২৪০তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

يَوْمَ تُقَلَّبُ وُجُوهُهُمْ فِى النَّارِ يَقُولُونَ يَا لَيْتَنَا أَطَعْنَا اللَّهَ وَأَطَعْنَا الرَّسُولَا وَقَالُوا رَبَّنَا إِنَّا أَطَعْنَا سَادَتَنَا وَكُبَرَاءَنَا فَأَضَلُّونَا السَّبِيلَا رَبَّنَا آتِهِمْ ضِعْفَيْنِ مِنَ الْعَذَابِ وَالْعَنْهُمْ لَعْنًا كَبِيرًا.

মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলেন যে দেখ, উলামায়ে ‘সূ’দের দ্বারা মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে যখন দোযখে চলে যাবে, উলামায়ে ‘সূ’ আমীর-উমরাদের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে যখন মানুষ কবরে চলে যাবে, বিচার হবে, আগুনেরর মধ্যে তাদের জ্বালনো হবে আগুনে মধ্যে তারা দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকবে তখন তাদের চেহারা ঝলসে যাবে, তাদের শরীর পুড়ে যাবে, আগুনের মধ্যে তারা কঠিন আযাবে-গযবে গ্রেফতার হয়ে যাবে, তখন তারা কি বলবে সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি উল্লেখ করেন পবিত্র সূরা আহযাব শরীফ উনার উনার মধ্যে

يَوْمَ تُقَلَّبُ وُجُوهُهُمْ فِى النَّارِ

যখন তাদের চেহারা আগুনে ঝলসে যাবে তখন তারা বলতে থাকবে

يَا لَيْتَنَا أَطَعْنَا اللَّهَ وَأَطَعْنَا الرَّسُولَا

হায় আফসুস! আমরা যদি সত্যি মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যিনি হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, যিনি হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে অনুসরণ করতাম, তাহলে আমাদের আজকে এ অবস্থা হতো না। তারা বলতে থাকবে, হায় আফসুস! আমরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে অনুসরণ করতাম, তাহলে আমাদের এ অবস্থা হতো না।

তখন তারা গোসসায় বলবে-

وَقَالُوا رَبَّنَا إِنَّا أَطَعْنَا سَادَتَنَا وَكُبَرَاءنَا فَأَضَلُّونَا السَّبِيلَا

তারা বলবে-

وَقَالُوا رَبَّنَا

হে মহান আল্লাহ পাক হে আমাদের রব!

إِنَّا أَطَعْنَا

নিশ্চয়ই আমরা অনুসরণ করেছি। তারা অনুসরণ করেছে কাকে?

سَادَتَنَا

অর্থাৎ যারা আমাদের নেতা, রাজা-বাদশা, আমীর-উমরা ছিলো, তাদেরকে আমরা অনুসরণ করেছি-

وَكُبَرَاءنَا

এবং আমাদের বড় মুরুব্বী যারা ছিলো ধর্মীয় মুরুব্বী উলামায়ে ‘সূ’ তাদেরকে অনুসরণ করেছি। যখন তাদেরকে জাহান্নামে নিয়ে যাওয়া হবে, তারা বলবে, যারা আমির-উমরা ছিল যারা বড় মাওলানা ছাহিব ছিলো তাদেরকে আমরা অনুসরণ করেছি।

فَأَضَلُّونَا السَّبِيلَا

হে মহান আল্লাহ পাক! এরাইতো আমাদেরকে বিভ্রান্ত করেছিলো, গোমরাহ করেছিলো। অর্থাৎ তাদেরকে ঐ সমস্ত রাজা বাদশা আমীর উমরা উলামায়ে ‘সূ’রা বিভ্রান্ত করেছে, সেটাই তারা বলবে। এরপর তারা বলবে-

رَبَّنَا آتِهِمْ ضِعْفَيْنِ مِنَ الْعَذَابِ وَالْعَنْهُمْ لَعْنًا كَبِيرًا

হে বারে ইলাহী, হে আমাদের রব তায়ালা! তাদেরকে দ্বিগুণ শাস্তি দেয়া হোক এবং তাদের উপর বড় লা’নত বর্ষন করা হোক। করা হবে। কিন্তু যে ব্যক্তি জাহান্নামী হয়ে গেলো আমীর উমরাদের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে, উলামায়ে ‘সূ’দের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে, গোমরাহ হয়ে, সেতো আর নাযাত পাবে না, সে দোযখে গিয়ে এটা বলবে। বলাতে তার কি ফায়দা আসবে ঐ আমীর-উমরা, রাজা-বাদশা আর সেই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’ তারাও জাহান্নামে যাবে এই সমস্ত আম লোকগুলি মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে তাদের বিরুদ্ধে বলবে, হে মহান আল্লাহ পাক এদের দ্বিগুন শাস্তি দেয়া হোক এদের প্রতি আরো বেশি লা’নত বর্ষন করা হোক, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে শাস্তি দিবেন এবং লা’নত করবেন। কিন্তু তাতে কি হবে। উলামায়ে ‘সূ’ বা দুনিয়াদার আলিম যারা রয়েছে, রাজা-বাদশা, আমীর-উমরা এরাতো কঠিন আযাবে গযবে গ্রেফতার হয়ে যাবে। কিন্তু এই সমস্ত লোকগুলোতো নাযাত পাবে না। এরাও আযাব-গযবে গ্রেফতার হয়ে যাবে। এর থেকে কারো কিন্তু রেহাই নেই। তখন বুঝলে কিন্তু কোন কাজ হবে না। আগেই সেটা বুঝতে হবে। এজন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে এর ব্যাখ্যায়

عن حضرت زياد بن حدير رحمة الله عليه قال : قال لى حضرت عمر فاروق اعظم عليه السلام : “هل تعرف ما يهدم الاسلام ؟ قال : قلت : لا ؛ قال : يهدمه زلة العالـم، وجدال الـمنافق بالكتاب، وحكم الأئمة الـمضلين”

হযরত যিয়াদ বিন হুদাইর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে জিজ্ঞাসাা করলেন। আপনি কি জানেন?

هل تعرف ما يهدم الاسلام ؟

কোন জিনিস বা কারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি সাধন করে বা মুসলমান উনাদেরকে বিভ্রান্ত করে?

قلت : لا

 তিনি বলেন, আমি বললাম, সেটা আমার জানা নেই। তখন সাইয়্যিদুনা হযরত ফরূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বললেন-

يهدمه

সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি করবে বা বিভ্রান্ত করবে।

এক নাম্বার

زلة العالـم

আলিমের পদস্খলন অর্থাৎ উলামায়ে সূ তথা যারা হক্ব থেকে চ্যুত হয়ে গেছে, এই উলামায়ে সূ তারাই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি করবে বা মানুষকে বিভ্রান্ত করবে।

দু’ নাম্বার হচ্ছে-

وجدال الـمنافق بالكتاب

দু’নাম্বার হচ্ছে, মুনাফিকদের কিতাব নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করা। অর্থাৎ যারা মুনাফিক, মুসলমান নামধারী পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের অপব্যাখ্যা করে, এরা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি করবে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করবে।

তিন নম্বার কারা?

وحكم الأئمة الـمضلين

তিন নম্বার হচ্ছে, গোমরাহ শাসকদের গুমরাহীমূলক আদেশ নির্দেশসমূহ। অর্থাৎ গোমরাহ শাসকদের শাসন, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার ক্ষতি করবে এবং তাদের তর্জ-তরীক্বা মানুষকে গোমরাহ করবে।

যেমন আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি, অতীতেও আমরা দেখেছি। সৃষ্টির শুরু  থেকে শুরু হয়েছে। যদিও সাইয়্যিদুনা হযরত আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার পুর্বেরটা আমরা বাদ দেই। যেমন জ্বান, বান, তানু তারা অন্য ক্বওম। কিন্তু সাইয়্যিদুনা হযরত আবুল বাশার আলাইহিস সালাম উনার থেকে আমরা যদি শুরু করি, তাহলে দেখতে পাই ইবলিস প্রথম উলামায়ে সূ। সেখান থেকে শুরু হয়েছে, চলছে, কিয়ামত পর্যন্ত চলবে। এখনতো হারামকে হালাল ফতওয়া দিচ্ছে উলামায়ে ‘সূ’রা। যেমন এরা ছবি তোলা জায়িয ফতওয়া দিচ্ছে। নাউযূবিল্লাহ!

যারা শাসক রয়েছে তাদের পবিত্র কুরআন শরীফ. পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের ইলম নেই। এরা আবার সেটাকে ফরয ওয়াজিব করার জন্য অর্থাৎ জায়িয করার জন্য মসজিদে মসজিদে ঘোষনা দিবে। নাউযূবিল্লাহ! এটা হচ্ছে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের প্রকৃষ্ট উদাহরণ। অর্থাৎ বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি যে ইরশাদ মুবারক করলেন, যারা জাহান্নামে যাবে তারা বলবে, হে মহান আল্লাহ পাক!

إِنَّا أَطَعْنَا سَادَتَنَا

নিশ্চয়ই আমরা سَادَتَنَا ঐ সময় যারা রাজা-বাদশা ছিলো, আমীর উমরা ছিলো তাদের অনুসরণ করেছি

وَكُبَرَاءَنَا

এবং যারা মুরুব্বী ছিলো, আলিম উলামা ছিলো মুফতী মুহাদ্দীছ শায়খুল হাদীছ মুফাসসিরে কুরআন ছুফী দরবেশ, পীর ছাহেব নামে যারা ছিলো ঐ সমস্ত লোকদের অনুসরণ করেছিলাম। তারাতো ছবি জায়িয ফতওয়া দিয়েছিলো, তারাতো বেপর্দা জায়িয ফতওয়া দিয়েছিলো। তারাতো সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে গণতন্ত্র জায়িয ফতওয়া দিয়েছিলো।

হে মহান আল্লাহ পাক! তারাতো টি ভি চ্যানেল জায়িয ফতওয়া দিয়েছিলো, সেটাতো আমরা মেনেছিলাম। যার জন্য আজকে জাহান্নামে যেতে হলো। এটাই পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে, তারা তখন বলবে আমরা আম লোক তাতে তারা কিন্তু মাফ পাবে না, উদ্ধার পাবে না, এটা মনে রাখবেন। আম লোক তারা বলবে, হে মহান আল্লাহ পাক! আমাদের গোমরাহ করেছিলো, রাজা-বাদশা আমির-উমরা, উলামায়ে সূ’রা। এরাই ছবিকে জায়িয ফতওয়া দিয়েছিলো। ভোটের নাম দিয়ে, আই ডি কার্ড করার নাম দিয়ে তারা জবরদস্তি ছবি তুলিয়েছিলো এবং ছবি তোলানোর পক্ষে তারা ফতওয়া দিয়েছিলো। তারা কখনও হারাম কাজের প্রতিবাদ করেনি। এখন তাদের দ্বিগুন শাস্তি দেয়া হবে। এতে কিন্তু তারা উদ্ধার পাবেনা এবং বাঁচতেও পারবে না। পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে তারা ভোট নির্বাচন করেছে। অথচ পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নামে ভোট নির্বাচন ইত্যাদি করা সম্পূর্ণরূপে হারাম। এখনও উলামায়ে সূ’রা এটা জায়িয ফতওয়া দেয়। মুনাফিকরা ইন্ধন যোগায় এবং বিভ্রান্ত শাসক যারা রয়েছে তারা সেটা বাস্তবায়ন করে। নাউযূবিল্লাহ! সেটাই পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত রয়েছে, তিন শ্রেণীর লোক মানুষকে গোমরাহ করবে, পবিত্র দ্বীন ইসলাম থেকে সরিয়ে দিবে। এক নাম্বার উলামায়ে সূ এরাই ফতওয়া দিয়ে থাকে, দু’নাম্বার মুনাফিক, তারা কিতাব নিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে। আর সেটা বাস্তবায়িত করে গোমরাহ যারা শাসক তারা। তাদের পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের ইলম নেই। তাই তারা সেটা বাস্তবায়িত করে। নাউযুবিল্লাহ! (অসমাপ্ত)

 

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১১

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আ’লম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১২

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গাউছূল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে-   ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার  ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৫

খলীফাতুল্লাহ,  খলীফাতু   রসূলিল্লাহ,  ইমামুশ  শরীয়ত  ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল  আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন  শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-১৬