-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুসলমানগণ! মহান আল্লাহ পাক জুমুয়ার দিনকে ঈদের দিন হিসেবে নির্ধারণ করেছেন।’ আমেরিকা-ইউরোপের সাথে তাল মিলাতে গিয়ে যারা ‘রোববার’কে ছুটির দিন করার কথা বলছে তাদের একথা শুদ্ধ নয়। কেননা বাংলাদেশে যখন দিন আমেরিকা-ইউরোপে তখন রাত। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, আমাদেরকে দিনে ঘুমাতে হবে এবং রাতে কাজ করতে হবে। এ দৃষ্টিকোণ থেকে সারা বৎসরই আমাদের সাথে তাদের সময়ের পার্থক্য থেকেই যাচ্ছে। তাহলে ছুটির দিন পরিবর্তনের কী গুরুত্ব থাকতে  পারে? মুসলমান দেশবাসী ‘জুমুয়া বা ‘শুক্রবার’ দিনের পরিবর্তে ‘রোববার’কে ছুটির দিন হিসেবে কখনোই গ্রহণ করবে না বা মেনে নিবে না। -মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী

সংখ্যা: ১৮৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেছেন, “হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই জুমুয়ার দিন দিবসসমূহের সাইয়্যিদ। জুমুয়ার দিন মহান আল্লাহ পাক-এর নিকট ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার চেয়েও শ্রেষ্ঠ।’

ইহুদীরা শনিবারকে, খ্রিস্টানরা রোববারকে তাদের বিশেষ দিন হিসেবে বেছে নেয়। আর মুসলমানরা মহান আল্লাহ পাক-এর কাছ থেকে তাঁদের বিশেষ দিন হিসেবে ইয়াওমুল জুমুয়াহ বা শুক্রবারকে বেছে নেয়। কাজেই মুসলমানরা তাঁদের বিশেষ দিন ইয়াওমুল জুমুয়াহ বা শুক্রবারকে বাদ দিয়ে ইহুদী-নাছারাদের বিশেষ বা ছুটির দিনকে কেন ছুটির দিন হিসেবে মেনে নিবে? তাছাড়া বর্তমান সরকার ক্ষমতার আসার পূর্বেই নির্বাচনী ইশতিহারে ওয়াদা করেছিলেন যে, ‘ক্ষমতায় আসলে কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী তথা ইসলাম বিরোধী কোন আইন পাশ হবে না।’ তাই শুক্রবারের পরিবর্তে রোববারকে ছুটির দিন করা দেশবাসী ইসলাম বিরোধী হিসেবেই দেখবে।”

সম্প্রতি পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত রোববারকে শুক্রবারের পরিবর্তে ছুটির দিন করার খবরের প্রতিক্রিয়ায় গতকাল রাজারবাগ শরীফ-এ তিনি এসব কথা বলেন।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন,  তারা খোঁড়াযুক্তি উপস্থাপন করছে, জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার সরকারি ছুটি থাকলে আমরা অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ব, কারণ ইউরোপ ও আমেরিকার দেশগুলোতে সরকারি ছুটি শনিবার ও রোববার। তাদের হিসেবে শুক্রবার ছুটি থাকলে আমরা তিন দিন পিছিয়ে পড়ছি। এর জবাবে ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে তাদের প্রতি কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করা যায়। প্রথমতঃ বলতে হয়, আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্য কি শুধু ইউরোপ ও আমেরিকার সাথে যুক্ত? ইসলামী সম্মেলন সংস্থার (ওআইসি)’র সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে মুসলিম দেশগুলোতে সাপ্তাহিক ছুটি জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। যে অনুসারে অধিকাংশ মুসলিম দেশে সরকারি ছুটি শুক্রবার (পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া বাদে)। সউদী আরব, মিসর, ইরাক, ইরান, কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ওআইসিভুক্ত ৫০টির বেশি সদস্য দেশ এখনো সরকারি ছুটি জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার ভোগ করছে। এ দেশগুলোর সাথে বাংলাদেশের অর্থনীতির গভীর সম্পর্ক রয়েছে। তাহলে রোববার সরকারি ছুটি করলে তো এই ৫০টি দেশের সাথে রোববার আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যে সমস্যা হবে। আর যে কথা না বললেই নয়, উপরোক্ত দেশগুলো তো জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার ছুটি থাকা সত্ত্বেও উন্নতি করছে। উপরোক্ত দেশগুলো কি আমাদের চেয়ে উন্নত নয়?

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন, রোববারকে ছুটির দিন করার খ্রিস্টীয় এজেন্টরা বলছে,  ইউরোপ ও আমেরিকায় শুক্রবার কর্ম দিবস বলে আমাদের দেশেও শুক্রবার কর্ম দিবস করা দরকার। কিন্তু আমরা জানি আমেরিকা ও কানাডার সাথে আমাদের সময়ের ব্যবধান ১২-১৩ ঘণ্টা। বাংলাদেশে যখন দিন আমেরিকায় তখন রাত।

কাজেই আমেরিকা, কানাডার সাথে তাল মিলাতে হলে আমাদেরকে দিনে ঘুমাতে হবে এবং রাতে কাজ করতে হবে। ইউরোপের সাথে আমাদের কমপক্ষে ৬ ঘণ্টা সময়ের পার্থক্য রয়েছে অর্থাৎ আমাদের অফিস টাইম শেষ হয় আর তাদের অফিস শুরু হয়। এ দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যাচ্ছে যে, শুধু রোববার বা জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার নয় বরং সারা বৎসরই আমাদের সাথে তাদের সময়ের পার্থক্য থেকেই যাচ্ছে। তাহলে ছুটির দিন পরিবর্তনের কি গুরুত্ব থাকতে  পারে?

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন,  এখানে আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় যে, ছুটির ভিন্নতার কারণে ব্যবসায়িক যে সমস্যার খোঁড়াযুক্তি তারা পেশ করছে এ সমস্যা তো শুধু আমাদের নয় বরং এ সমস্যা তাদেরও। কারণ, তাদের সাপ্তাহিক ছুটি শনিবার ও রোববার হওয়ার কারণে যে সকল দেশে জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার ছুটির দিন সে সকল দেশের সাথে ব্যবসা করতে তাদেরও তো সমস্যা হচ্ছে। তাই বলে তারা তো কখনো চিন্তাও করে না যে, ব্যবসার খাতিরে আমাদের শনিবার বা রোববার ছুটি পরিবর্তন করে জুমুয়ার দিন বা শুক্রবার করা হবে। যেহেতু শনিবার ইহুদীদের বিশেষ দিন আর রোববার খ্রিস্টানদের বিশেষ দিন তাই তারা তাদের দৃষ্টিতে ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পরও শনিবার ও রোববারকেই ছুটির দিন হিসেবে বহাল রেখেছে। তাহলে মুসলমানরা কেন তাদের বিশেষ দিন জুমুয়ার দিন বা শুক্রবারকে পরিবর্তন করে ইহুদী-নাছারাদের বিশেষ দিনকে ছুটির দিন হিসেবে ধার্য করবে? এটা যে ইহুদী-নাছারাদেরকে খুশি করার গভীর চক্রান্ত তা এদেশের প্রায় ১৫ কোটি মুসলমানের বুঝতে বাকি নেই। মুসলমানগণ ইসলাম বিরোধী এ চক্রান্ত কখনোই বাস্তবায়িত হতে দিবে না ইনশাআল্লাহ।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন,  বাংলাদেশের প্রায় সব মুসলমান শুক্রবার জুমুয়ার নামায আদায় করে থাকে। আর যোহরের নামাযের চেয়ে জুমুয়ার নামাযে বেশি সময় প্রয়োজন। বাংলাদেশের মানুষ এই কারণে শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি ভোগ করে আসছে। এটা পরিবর্তন করার কোনো উদ্যোগ নেয়া হলে তা মুসলমানের ধর্মীয় সেন্টিমেন্টে আঘাত হানবে এবং তা ইসলামের জন্য আঘাত বলেও বিবেচিত হবে।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন, মুসলমান হিসেবে আমাদেরকে আরো মনে রাখতে হবে যে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আদর্শই ছিল ইহুদী-নাছারাদের আদর্শ ও কার্যকলাপের বিপরীত করা। তাই আমাদের কোনভাবেই উচিত হবে না তাদের সাপ্তাহিক ছুটির দিনটি আমাদেরও ছুটির দিন হিসেবে বিবেচনা করা। কার্য দিবস বাড়াবার জন্য আমরা দু’দিনের পরিবর্তে একদিন ছুটির দিন করতে পারি তবে অবশ্যই ছুটির দিন, জুমুয়ার দিন শুক্রবার দিন হতে হবে।

মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী বলেন, সাপ্তাহিক ছুটি জুমুয়ার দিন বা শুক্রবারের পরিবর্তে রোববার কোন মুসলমানই মেনে নিতে পারে না। এবং কোনো মুসলমান সরকারও তা দেশ ও জাতির প্রতি চাপিয়ে দিতে পারে না। কাজেই সরকারের উচিত হবেনা যে, মুসলমান রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের এদেশে ৯৫% মুসলমানকে আন্দোলনের পথে অনুপ্রাণিত হওয়ার মত অবস্থা তৈরি করে দেয়া। (০১-০২-০৯)

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, ‘(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার (খইরে কাছির) দান করেছি।’ পবিত্র ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই সর্বশ্রেষ্ঠ ঈদ তথা সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ বা সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর।যা পালন করা মুসলমানদের জন্য তো অবশ্যই বরং সমস্ত কায়িনাতের জন্য ফরয-ওয়াজিব। তাই সকলকে এখন থেকেই তা যথাযথভাবে তা’যীম-তাকরীমের সহিত পালন করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আয় আল্লাহ পাক! হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুকে হাদী ও হিদায়েতপ্রাপ্ত করুন এবং তাঁর দ্বারা লোকদের হিদায়েত দান করুন। হযরত মুআবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শুধু ছাহাবীই নন, বরং মর্যাদাপূর্ণ, জলীলুল ক্বদর কাতিবে ওহী ও গুপ্তভেদ জাননেওয়ালা ছাহাবী এবং ন্যায় পরায়ন খলীফাও ছিলেন। সুতরাং আশুরার আলোচনায় তাঁর সম্পর্কে সাবধানে কথা বলতে হবে। নচেৎ কুফরী করে ঈমান হারা হয়ে মৃত্যুবরণ করতে হবে। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, তোমরা সম্মিলিতভাবে আল্লাহ পাক-এর রজ্জুকে আঁকড়িয়ে ধর; পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না। ইসরাইল ফিলিস্তিনে নির্বিচারে মুসলমানদের শহীদ করছে; অথচ কোন মুসলিম দেশই এর আদৌ প্রতিবাদ করছে না। হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, সব মুসলমান মিলে একটা দেহের ন্যায়, দেহের কোন এক স্থানে আঘাত পেলে তা সারা দেহেই সংক্রমিত হয় তাই ইসলাম ও শরীয়তের দৃষ্টিতে ফিলিস্তিনে মুসলমানদের উপর নির্যাতন বন্ধে পৃথিবীর ২৫০ কোটিরও বেশি মুসলমানের প্রত্যেকের এগিয়ে আসা ফরয-ওয়াজিব। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, আমি তাঁদের (নবী-রসূল আলাইহিমুস সালামগণের) প্রতি ওহী পাঠাতাম। আশুরা উপলক্ষে আলোচনা করতে গিয়ে যারা বলে থাকে যে, আল্লাহ পাক-এর নবী হযরত যাকারিয়া আলাইহিস সালাম আল্লাহ পাক-এর নির্দেশ ব্যতীতই হিজরত করেছেন এবং গাছের নিকট আশ্রয় চেয়েছেন। তাই তিনি গযবস্বরূপ গাছের মধ্যে করাতের দ্বারা দ্বিখণ্ডিত হয়েছেন। (নাঊযুবিল্লাহ) আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের দৃষ্টিতে তাদের এ বক্তব্য ও আক্বীদা সম্পূর্ণভাবেই কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। এরূপ কুফরী আক্বীদা থেকে তওবা করা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্যই ফরয-ওয়াজিব। -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলুন, আমি তোমাদের নিকট রিসালত-এর দায়িত্ব পালনের কোন প্রতিদান চাই না। তবে আমার আত্মীয়-স্বজনদের ও বংশধরদের সাথে সদাচরণ করবে। আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, আমার আহলে বাইতগণকে মুহব্বত করো আমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য। খাছ আহলে বাইত-এর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু শরীয়তের দৃষ্টিতে আহলে বাইতগণকে মুহব্বত করা ফরয আর বিদ্বেষ পোষণ করা কুফরী -সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম