মুহম্মদ শেখ আল মুফাজ্জল হোসাইন
দূর্লভ দুর্গম ভেদী ভেজা অন্ধকার করিয়া নিপাত,
আলোর মশাল ধরিয়া উঁচি, প্রকাশে আল বাইয়্যিনাত।
দুর্দম শক্তি তুফান মেঘাশ্রু ছেদিয়া আসে,
তার দাপটের তরে কৃষ্ণমরদুদ যায় ভেসে।
তীব্র তেজীর হক্বের নিশানে, যাহার ঘুষিছে হাত,
পাহাড় খুঁড়িয়া সাগর ছেঁচিয়া উপস্থিত আল বাইয়্যিনাত।
দুর্ভাগা ইবলিস! কুটনামী তব রোষানলে গেল পদতলে,
আত্মনেশার গর্ব ডালি, খর্ব ফুল্কি দিল মনে।
হুশিয়ার! দুনিয়ার যত লোভাতুর, তুচ্ছ গুচ্ছ শক্তিধর,
চেয়ে দেখ স্রষ্টা পতাকা বাইয়্যিনাত উড়িতেছে থরথর।
ক্ষণিকের তরে লুটিয়াছ মজা সাজিয়াছ দেবগুরু
দেবশরীরে আগুন ঢালিয়া, বাইয়্যিনাত তার যাত্রা করিল শুরু।
ঝটিকা বেগে যোদ্ধা বটে, খঞ্জর হাতে ঐ ছোটে,
দিকে দিকে ঐ মুখোশধারীর, বিষাক্ততার শির কাটে।
বেদাতীর দল মাতাল সাজিয়া কাদিয়া ফিরিছে হায়,
বাইয়্যিনাতের ক্ষিপ্র শিখায়, গোমড় পুড়িয়া যায়।
আমরা কাফেলা বাইয়্যিনাতের ন্যয়ের বজ্রতরী,
মোরা ঐশী শক্তিধর, মোরা বাতিল নামের অগ্নিগিরী।
জাগ্রত আজ দলে দলে মোরা, বীরবেশী মুসলিম,
বাতিল দাপট, লুটপাট তরে খাইনাকো হিমসীম।
খবরদার! ‘ওলামায়েছু’, মোনাফেকি তোর ঘটিল প্রকাশ,
চক্ষু খুলিয়া দেখ, বাইয়্যিনাত তোর ধোকারে করিল ফাঁস।
লাথি মারিছে ঐ ঘৃণ্য শিরে, যে শিরে হিংস্র তাজ,
বিষ্টা ঢালিছে ঐ লুচ্ছা মুখে, যে মুখের নাইরে লাজ।
তুমুল বর্ষণ বজ্রছরি বাইয়্যিনাতের অনলবারি,
পুড়িয়া ছারখার, ভরাডুবী যত ফেত্না তরি।
শুনরে পাষান, ধরালোভী সাধুরূপি শয়তান,
বাইয়্যিনাতের খড়গ কলমে নেইরে পরিত্রান।
রাজাধিরাজ স্রষ্টার দ্বারে মম হাত, আত্মিক মুনাজাত,
কর শক্তি মুক্তি পূর্ণ দূর্গ চিরসত্য মশাল আল বাইয়্যিনাত।।
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৩০
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৩১
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৩২
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৩৩
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিক গংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৩৪