সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ তোহফায়ে রহমত,
উহা খলিক মালিকি আযমতি দান ধ্বংসিছে জহমত।
উহা রব্বি রিযিক শ্রেষ্ঠ অধিক দোজাহানে বেশুমার,
স্বয়ং স্রষ্ঠাহী প্রকাশ উহাতে বিকাশ বুঝো হে সমঝদার।
জিন্দাবাদ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ মাখলুক্বী শাহীবাগ,
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ আবে হায়াত রহমানী অনুরাগ।
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ আহাদ অনাদী আবিষ্কার,
শুরু ও শেষ নেই অবশেষ লও জেনে অধিকার।
ওই বিকাশ প্রকাশ, রহে উচ্ছাস, কিংবদন্তী অনন্ত,
কোথা ধার্মিক বিজ্ঞ আশিক লও তুলে সবে জীবন্ত।
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ দেন সৃষ্টিরে দেখাবার,
খোদায়ী খাজানা খুজিতে দেওয়ানা হটিওনা পিছু আর।
মোরা আখিরী রসূলী উম্মত হয়ে করবো প্রচার বিশ্বময়,
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদই শ্রেষ্ঠ নেই এতে সংশয়।
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদী দুশমনদের ছাড়বোনা জিন্দাতে,
পৃথিবীর পুরো প্রান্ত খুজিয়া খতম করবো নিশ্চিতে।
রে বিতাড়িত ওই লাঞ্ছিত মুখপোড়া ইবলীস,
শুন তাগুতি তাবেদার তাগুতি বহরে বেহুদা ঘুরিচ্ছিস।
মোরা হাবীবী হাক্বীক্বী উম্মত কহি আলবত চিৎকারে,
জাররাও খুন থাকতে বদনে তোদেরে দাফন করবোরে।
রে নাছারা নমর চামচিকা সব নাস্তিক বাংলার,
হাবীবী শানেই কটুক্তি করে পেয়ে যাবি তোরা পার?
মুসলিমী ওই জজবাতেই তোর ভাবা রয় পুরে,
তোর চেষ্টা ভশ্বে গুজারে চেয়ে দেখ ভাল করে।
যাহির, খালিক্বি খলীফা রসূলী রশ্নি সোনার বাংলাদেশে,
এলেন সুন্নতি সূর্যবীর আহলে বাইতি শাহী জোশে।
তিনি মিছদাকে আল কালাম ক্বায়িম-মাক্বামে হয়ে রসূল,
তিনি যমীনে প্রকাশ করতে বিনাশ তাগুতকে বিলকুল।
হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীনসহ আহলে বাইতি শানে,
রবি, অশালীন তোহমত জুড়ে বাংলার ময়দানে?
ফের পাক রসূলী ব্যাঙ্গচিত্র প্রচার করতে হাটে,
জায়িয করতে চাচ্ছিস তোরা মামলা করেই কোটে।
ওরে বাতিল বেয়াকুব, তোদের স্বপ্ন গুড়ে বালি,
উড়ান ইমামুল উমাম দশম খলীফা বিজয়ী ঝাণ্ডা তুলি।
চৌদ্দশত পঁয়তাল্লিশ হিজরীই আসলো নিয়ে মুবারক সংবাদ,
জগত জুড়েই হচ্ছে জারি সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ।
রে তেলাপোকারূপী তাগুতি সেনা নাস্তিক মুশরিক,
কই নাছারা ইহুদী উলামায়ে ছু চেয়ে দেখ চৌদিক।
ওই ইমামুল উমামী মুজাহিদ সবে জগতে বিরাজমান,
মোরা দেই ধিক্কার সারাক্ষণ যেথা আছে শয়তান।
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ পালন করছি মোরা,
তাগুত পুজারীর হুংকার সব পুরোটা করেছি খোরা।
খুব আলিশান শাহি বেগবানে নব্বই দিন ব্যাপী,
রয়, যমিন আসমান রকমারী সাজে ঈদি আলোড়নে ছাপি।
বিশেষ করেই বাংলাদেশের শহর গঞ্জ গৃহে,
সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদী পতাকা নন্দিত অবগাহে।
ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুন আর দেয়াল লিখনী কাজে,
লাখো মু’মিনীন আশিকিন সবে শরিকান নূরী সাজে।
জান মাল আর মেধার সকল বিরামহীন দিয়ে শ্রম,
প্রচার প্রসারে রহিছে উজাড়ে নেই দ্বিধা কোন ভ্রম।
মুর্শিদ মোদের সুলতানুন নাছীর অপ্রতিরোধ্য শানে,
তিনি রহেন বিরাজ, আমূলে দারাজ, রব্বানী ইহসানে।
শুন দ্বীন ইসলামী শত্রুরা ওই নাস্তিক নাছারা,
ওই ইহুদী বৌদ্ধ মুশরিকসহ মুনাফিক মালানারা।
নাহি দিশাহারা ওই মুসলিম মোরা, জাগ্রত হুশিয়ার,
মোরা করছি তোদের তাগুতি তারানা জালাইয়া ছারখার।
দ্বীন ইসলাম উনার দশম খলীফা খোদায়ী ডাণ্ডা লয়ে,
তোদেরে নিমিশে খতম করছেন তিনি সার্বিক নির্ভয়ে।
শুন, আমরা উনার সৈনিক রহি ভবজুরে কতজন,
তিন শত কোটির অধিক আমরা হাজির প্রতিক্ষণ।
শুন, পবিত্র ওই আখিরী চাহার শোম্বাতে আলবত,
সুমহান খলীফা উনার দস্তে গ্রহিছি বাইয়াতী আজমত।
বলি, আমরা শরয়ী কানুন মেনেই প্রস্তুত ময়দান,
ন্যায় ও শালিন ইনসাফে রাখি আমাদের অভিযান।
-বিশ্বকবি মুহম্মদ মুফাজ্জলুর রহমান।
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৩
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৪
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৫
হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মকবুলে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ রহেন উজ্জ্বলে-১৭৮
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, মুনাফিকগংদের হাক্বীক্বত গেল খুলে-৬৬