কাদিয়ানী রদ! (১)
(৫ম ভাগ)
(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমিন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খ-ে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়)।
(ধারাবাহিক)
আবার তিনি তওজিহ-মারামের ২১। ২২ পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন;
উদূ লেখা ঢুকবে…………………………………
“পুনরায় এই দুই প্রেমের মিলনে- যাহা প্রকৃত পক্ষে পুরুষ ও ন্ত্রী বলিয়া গণ্য করা যাইতে পারে, সৃষ্টিকর্ত্তা (খোদা) ও সৃজিত ব্যক্তির মধ্যে এক মজবুত সম্বন্ধ ও সুদৃঢ় মিলন সৃষ্টি হইয়া আল্লাহ তায়ালার মুহব্বতের উজ্জ্বল অগ্নি দ্বারা এক তৃতীয় বস্তু পয়দা হয় যাহার নাম রুহোল কুদুছ (পবিত্র আত্ম), এই প্রেম পূর্ন রূহের খোদার রূহের সহিত রূপক ভাবে পুত্রের সম্বন্ধ হয়। ইহাই পাক তিত্ববাদ (تليث)।”
মূলকথা, মির্জ্জা সাহেব যে ত্রিত্ববাদকে গ্রীকদিগের শিক্ষাও পৌলের রচিত মত বলিয়া প্রকাশ করিয়াছেন, আবার তিনিই এই ত্রিত্ববাদ মত গ্রহণ করিয়াছেন।
১৮। এজালাতোল আওহাম, ৯৮০।
উদূ লেখা ঢুকবে…………………………………