ফাঁপরে পড়িছে রেজভীর দল মাথা নীচু করে রহে,
বোবা বধিরের খোঁড়ার রশিতে ফাঁসিতে ঝুলিতে চাহে।
ঐ ফজলু গংএর ঝারি ডুবে যায় রাজারবাগী হিল্লোলে,
মুশাবিহী তাহের, জলীল পালায় গুরু শিষ্যরা মিলে।
ভূতলে তাদের কণ্ঠ লুটায় মুজাদ্দিদী তাজদীদে,
খুলিয়া পড়িলো মুখোশ তাদের বাইয়্যিনাতের হদে।
বন্ধ হয়রে ধান্দার পথ মাকাল ভাঙ্গিয়া প্রকাশ,
মাকাল ফল রূপী রেজাখানীদের থামিল যে উচ্ছ্বাস।
কুকুরী স্বভাব লেজ নীচু করে নীরবে সরিয়া পড়ে,
ঘেউ ঘেউ করা সাহস হারিয়ে ভুগিছে ভীতুর জ্বরে।
ইল্মী কলম ভেঙ্গে চুরমার কবিতার বোমাঘাতে,
রেজভীরা তাই ভড়কিয়া হায় লুকায় যে কোন মতে।
বিকারগ্রস্ত রেজভী, জামাতী, খারিজী, ভীতুর ঘরে,
দেখ তারা মাঠে ঘাটে আজ মার খায় বারে বারে ।
রাজারবাগীর তাজদীদী দাপটে নাহক¦ মাথা নোয়ায়,
জামায়াতী, ওহাবী, মুনাফিক সব তমসাতে ডুবে যায়।
উলামায়ে ‘ছূ’ঐ খারিজী পীর, আমীরী লক্বব নিয়ে,
নুবুওওয়াতী দাবী করিছে তাহার বোনাসি বয়স দিয়ে।
বাইয়্যিনাতের বুলেটি জালায় থাকিতে পারেনা আর,
গাধার ছূরতে ক্ষমা চাহে ঐ ইহুদী তরফদার।
হায় ইহুদী রঙ্গে হদস গরু জুবিলী লেজটি ধরে,
দরসে বোখারীর পঞ্চাশতম জয়ন্তী পালন করে।
রে বেয়াকুফ! দুনিয়ার মোহে কাফিরী রেওয়াজ গ্রহে,
ধর্ম রীতিরে গর্তে ভরিয়া জুবিলী মিটিং চাহে।
ঐ আল্লাহ্দ্রোহী প্রথাই কেবল জুবিলী জয়ন্তী,
তাহা উলামায়ে “ছূ”রা পালন করিয়া বনিছে বাসন্তী।
তামাম পৃথিবীর ভন্ড উলামা এক দেহ এক প্রাণ,
একই দেহের বিবিধ রূপেই সদা রহে বহমান।
উলামায়ে “ছূ” গোমরা যাহারা পহেলা শ্রেণীর কীট,
তাহাদের দ্বারা ইহুদী খ্রীষ্ট নমরা বাঁধিছে গিঁট।
ও গিঁটে মারিছে মুসলিম ধরে, নিত্য বিছায়ে ফাঁদ,
ছলচাতুরীর প্রতিভা জিয়াতে, পাতিয়া রাখিছে কাঁধ।
ইহুদীবাদীরা বিশ্বে ছড়ায় হাজারো সর্প ছানা,
এক আর দুই শত বছরের প্রটোকল আল্পনা।
ঐ সে সর্প বিষাক্ত খুব পৃথিবী ভূবন জুড়ে,
ছোবলের পর ছোবল হানিয়া চলিছে গো খুব ধীরে।
তামাম পৃথিবী কব্জা রাখিতে ইহুদী ফন্দি আঁটে,
সেই তরে ঐ সর্প ছাড়িছে প্রতি দেশ পদ ঘাটে।
বহুরূপী তারা ঠাণ্ডা মাথায় জল্লাদ বনে যায়,
হিন্দুরে তাই সঙ্গী করিয়া নাগিনীর গান গায়।
আমেরিকা আর ইঙ্গ মাথায়, ইহুদী যে বেল ভাঙ্গে,
খ্রীষ্ট ঢং এর কীর্তি সাহস পরগাছা হয়ে মাঙ্গে।
গোঁড়া কেটে তারা, মাথায় পানি ঢালিয়া মারিছে চাল,
হায়! স্বার্থের বেলা ইহুদী নমরা, খ্রীষ্টরে করে ঢাল।
রে নাদান, ঐ বুজদিল! নামকা ওয়াস্তে মুসলমান,
তোর তাহ্জীব আজ ধ্বসিয়া পড়িছে নিত্য কুহেস্তান।
শুন কুরআন-হাদীসের জিন্দা দুর্গ মজবুত আমরণ,
হতভাগা তুই ছাড়িয়া তাহা হয়ে গেলি দূরতন।
আজিও জিন্দা চিশ্তী নক্শাবন্দি মুজাদ্দিদ বড় পীর,
চার মাযহাব রহে মওজুদ রহে আল্লাহ বীর
ঐ নির্জীব নয় গুলিস্তাঁ বোস্তাঁ মসনবী মাওলানা,
সিরাজী, হাফিজ, সাদীও আছে গাজ্জালী পরওয়ানা।
রহিয়াছেরে রাত্র দিবা, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-তারা,
মুসলিম সব আল্লাহ্র দল, নয়রে সর্বহারা।
মুসলমানের শৌর্য সজীব, কভু নয় দীনহীন,
কভু নয় তারা নির্জীব জাতি, মুনাফিক বদ্ দ্বীন
এস হে মুসলিম তোরা, রহনা ঘুমিয়ে আর,
সূর্যগ্রহণে বেলা যে ডুবে, তিমির খুলিছে দ্বার।
কাইয়্যুমুয্ যামান রাজারবাগী শায়খ আল কামাল,
রাহগীর তিনি সাহসী বীর ধরণী করেন উজ্বাল।
আল্লাহর তিনি বীর খলীফা সুন্নত নূরী বেশ,
নম ইহুদীরে ধরিয়া করিছে কারসাজি নিঃশেষ।
দাঁতভাঙ্গা তাঁর জবাব পাইয়া মুনাফিক রহে কাবু,
ইবলিছ আজ পালিয়ে বেড়ায় আবডালে রহে নিবু।
-বিশ্বকবি, শায়খ মুহম্মদ মুফাজ্জলুর রহমান, কারপাশা, মুন্সীগঞ্জ।
খোলা চিঠির খোলা জবাব- (3) আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, রেযাখানী গোষ্ঠী গেল সকলের পদতলে
খোলা চিঠির খোলা জবাব- (১) আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, রেযাখানী গোষ্ঠী গেল সকলের পদতলে
খোলা চিঠির খোলা জবাব- (১) আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, রেযাখানী গোষ্ঠী গেল সকলের পদতলে
খোলা চিঠির খোলা জবাব- (৭) আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, উলামায়ে ‘ছূ’দের হাক্বীক্বত জাহির হয়ে গেল
আল বাইয়্যিনাত-এর দলীলের বলে, উলামায়ে ‘ছূ’দের হাক্বীক্বত গেল খুলে