কাদিয়ানী রদ!

সংখ্যা: ৩০১তম সংখ্যা | বিভাগ:

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!

যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।

মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী

হতে পারে কিনা?

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

আরও তিনি নজুলোল -মছিহ কেতাবের ৭ পৃষ্ঠায় লিখেছেন:

آسمان نے رمضان کے کسوف خسوف سے گواھی دی اور یہ گواھی نہ صرف سنیون کی دارقطنی میں درج . ہے بلکہ شیعوں  کی کتاب اکمال الدین نے بھی جو  نہایت معتبر سمجہی جاتی ہے یھی حدیث کسوف و خسوف کی مہدی موعود کی علامت لکھی ھے مگر پہر بہی ان لوگون نے صریح بی ایمانی سے اس حدیث کو بھی رد کردیا ۔ کیا با وجود اتفاق دو فرقوں کے پھر بہی یہ حدیث صحیح نہیں ؟

“আসমান রমযান মাসের চন্দ্র সূর্য্য গ্রহণ দ্বারা সাক্ষ্য প্রদান করেছে, এই সাক্ষ্য না কেবল সুন্নিদের দারকুতনি কিতাবে লিখিত আছে, বরং শিয়াদের নিতান্ত বিশ্বাসযোগ্য একমালেদ্দীন কিতাবেও প্রতিশ্রম্নত মাহ্দীর লক্ষণ চন্দ্র সূর্য্যগ্রহণ সংক্রান্ত হাদীছ শরীফ লিখিত আছে, কিন্তু তা সত্ত্বেও লোকেরা স্পষ্ট বেঈমানি বশতঃ এই হাদীছ শরীফখানা রদ করেছে, উভয় দলের একতা সত্ত্বেও এই হাদীছ শরীফখানা ছহীহ নয় কি? এখানে আমরা কাদিয়ানি সম্প্রদায়কে জিজ্ঞাসা করি, তাদের গুরু মিজ্জর্া কাদিয়ানী নিজেই লিখেছে যে, মাহদী সংক্রান্ত কোন হাদীছ ছহীহ নয়, আবার এই হাদীছ শরীফখানা ছহীহ হলো কিরূপে? ছহীহ বুখারী ও মুসলিম শরীফে কোন হাদীছ শরীফ না থাকলে তা তার মতে ছহীহ হয় না, কাজেই এই হাদীছ শরীফখানা এই হিসাবে ছহীহ হবে কিরূপে? মিজ্জর্ার দাবি অনুসারে এই হাদীছ শরীফখানা রদ হয়ে যায়, কাজেই সে বেঈমান হবে কিনা? মূলকথা যদি মাহদী সংক্রান্ত হাদীছ শরীফ বাতিল হয়, তবে মিজ্জর্ার মাহদী দাবি করা বাতিল দাবি হবে। আর যদি ছহীহ হয়, তবে হাদীছ শরীফে উল্লিখিত মাহদীর লক্ষণগুলি তার মধ্যে না থাকায় সে মাহদী দাবি করতে পারে না।

মির্জা কাদিয়ানী এজালাতোল-আওহামের ২/২৯৩ পৃষ্ঠায় লিখেছে;-

 کیا وہ خدا  تعالی  کی طرف سے ھدایت پا کر نھیں ایا؟ ابن ماجہ و حاکم نے بھی اپنی صحیح میں لکھا ھے لامھدی علیہ السلام الا عیسی علیہ السلام یعنی بجز عیسی علیہ السلام کے  اس وقت کوئی مھدی علیہ ا لسلام نہ ھوگا.

“মসিহ কি খোদা তায়ালা উনার পক্ষ হতে হিদায়েত প্রাপ্ত নয়? ইবনে-মাজাহ ও হাকেম নিজ ছহীহ কিতাবে লিখেছে- হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম ব্যতীত সেই সময় কেউ মাহদী (হিদায়েত প্রাপ্ত) হবে না।”

কাদিয়ানী রদ!

ইসলামী শরীয়ত উনার হুকুম মোতাবেক খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির। যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত। যেমন কাদিয়ানী-বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

কাদিয়ানী রদ!

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ( ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবেক) যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই  ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর  তওবা না করলে, তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড )

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ( ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবেক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভূক্ত হয় (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই  ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর  তওবা না করলে, তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড )