অনুসন্ধান
আর্কাইভ
বিভাগ
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
সংখ্যা: ৩০১তম সংখ্যা | বিভাগ: ই’জায শরীফ
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বিষয়গুলো মহাপবিত্র কুদরত মুবারক উনার অন্তার্ভূক্ত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংশ্লিষ্ট পতিটি বিষয় হচ্ছেন মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মু’যিযা শরীফ। মু’যিযা শরীফ ব্যতীত তো সৃষ্টি জগৎ অক্ষম। আর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়গুলি ‘পবিত্র ইজায শরীফ’।
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দয়া দান ইহসান মুবারক অর্থাৎ উনাদের মহাপবিত্র ইজায শরীফ’ উনার মাধ্যমেই আসমান-জমিন নিরাপত্তা লাভ করছে, রহমত-বরকত-সাকিনা লাভ করছে। মহাপবিত্র ই’জায শরীফ’ ব্যতীত এক মুহুর্তও কায়িনাত স্থায়ী হবে না।
মহাসম্মানিত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মহাপবিত্র মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। উনারই আখাছছুল খাছ বিশেষ শান মুবারক সম্পর্কে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হবে। ইনশাআল্লাহ!
(১৫) কুড়িগ্রামের একজন পীরবোন একদিন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক ছোহবতে বসে উনার দিকে তাকিয়েছিলেন। এমন সময় উনার তন্দ্রা আসল। তিনি দেখতে পেলেন, বালতি উপুড় করে পানি ঢাললে যেভাবে পানি পড়ে ঠিক সেভাবে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার উপর আসমান থেকে পানি পড়ছিল, কিন্তু পানিগুলো শুধু উনার জিসিম মুবারক উনার উপর পড়ে তা থেকে মুক্তাদানা তৈরী হয়ে ঝরে পড়ছিল এবং সেগুলো জ্বলজ্বল করছিল। তিনি অবাক হয়ে গেলেন, তাই তিনি চোখ খুলে উপরের দিকে তাকালেন, কোথা থেকে এই সুন্দর মুক্তাদানাগুলো পড়ছে তা দেখার জন্য। কিন্তু উপরের দিকে তাকিয়ে কিছু দেখতে না পেয়ে পুনরায় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার দিকে দৃষ্টিপাত করলে তিনি আবার এ মুবারক দৃশ্য দেখতে পেলেন। এরপর মুবারক নছীহত শুনতে শুনতে উনার আবারো তন্দ্রা আসলে উনি শুনতে পেলেন যে, বলা হচ্ছে, “যারা গাফিল থাকবে, তারা এ রহমত মুবারক উনার হিস্যা লাভে ব্যার্থ হবে। এরপর থেকে কোন জুমুয়াহ শরীফে উক্ত পীরবোন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক বাদ দেননি এবং অত্যন্ত মনোযোগের সাথে উনার নছীহত মুবারক শুনেন। উক্ত পীরবোন উনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার দিকে মনোযোগ দিয়ে তাকালে এখনও উনি এ মুবারক দৃশ্য দেখতে পান। (সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّ رَحْمَةَ اللهِ قَرِيْبٌ مِّنَ الْمُحْسِنِيْنَ
অর্থ মুবারক: “নিশ্চয়ই ওলীআল্লাহগণ উনাদের নিকটেই রহমত মুবারক রয়েছেন।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদেরকে যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারকে এসে সেই রহমত মুবারক হাছিল করার তাওফিক দান করেন। (আমীন)
-আহমদ ত্বলায়াল বুশরা
আরও পড়ুন:
কপিরাইট © ১৪৩৬ হিজরী মাসিক আল বাইয়্যিনাত, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
আর্কাইভ
বিভাগ
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
সংখ্যা: ৩০১তম সংখ্যা | বিভাগ: ই’জায শরীফ
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বিষয়গুলো মহাপবিত্র কুদরত মুবারক উনার অন্তার্ভূক্ত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংশ্লিষ্ট পতিটি বিষয় হচ্ছেন মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মু’যিযা শরীফ। মু’যিযা শরীফ ব্যতীত তো সৃষ্টি জগৎ অক্ষম। আর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়গুলি ‘পবিত্র ইজায শরীফ’।
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দয়া দান ইহসান মুবারক অর্থাৎ উনাদের মহাপবিত্র ইজায শরীফ’ উনার মাধ্যমেই আসমান-জমিন নিরাপত্তা লাভ করছে, রহমত-বরকত-সাকিনা লাভ করছে। মহাপবিত্র ই’জায শরীফ’ ব্যতীত এক মুহুর্তও কায়িনাত স্থায়ী হবে না।
মহাসম্মানিত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মহাপবিত্র মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। উনারই আখাছছুল খাছ বিশেষ শান মুবারক সম্পর্কে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হবে। ইনশাআল্লাহ!
(১৫) কুড়িগ্রামের একজন পীরবোন একদিন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক ছোহবতে বসে উনার দিকে তাকিয়েছিলেন। এমন সময় উনার তন্দ্রা আসল। তিনি দেখতে পেলেন, বালতি উপুড় করে পানি ঢাললে যেভাবে পানি পড়ে ঠিক সেভাবে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার উপর আসমান থেকে পানি পড়ছিল, কিন্তু পানিগুলো শুধু উনার জিসিম মুবারক উনার উপর পড়ে তা থেকে মুক্তাদানা তৈরী হয়ে ঝরে পড়ছিল এবং সেগুলো জ্বলজ্বল করছিল। তিনি অবাক হয়ে গেলেন, তাই তিনি চোখ খুলে উপরের দিকে তাকালেন, কোথা থেকে এই সুন্দর মুক্তাদানাগুলো পড়ছে তা দেখার জন্য। কিন্তু উপরের দিকে তাকিয়ে কিছু দেখতে না পেয়ে পুনরায় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার দিকে দৃষ্টিপাত করলে তিনি আবার এ মুবারক দৃশ্য দেখতে পেলেন। এরপর মুবারক নছীহত শুনতে শুনতে উনার আবারো তন্দ্রা আসলে উনি শুনতে পেলেন যে, বলা হচ্ছে, “যারা গাফিল থাকবে, তারা এ রহমত মুবারক উনার হিস্যা লাভে ব্যার্থ হবে। এরপর থেকে কোন জুমুয়াহ শরীফে উক্ত পীরবোন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক বাদ দেননি এবং অত্যন্ত মনোযোগের সাথে উনার নছীহত মুবারক শুনেন। উক্ত পীরবোন উনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার দিকে মনোযোগ দিয়ে তাকালে এখনও উনি এ মুবারক দৃশ্য দেখতে পান। (সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّ رَحْمَةَ اللهِ قَرِيْبٌ مِّنَ الْمُحْسِنِيْنَ
অর্থ মুবারক: “নিশ্চয়ই ওলীআল্লাহগণ উনাদের নিকটেই রহমত মুবারক রয়েছেন।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদেরকে যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারকে এসে সেই রহমত মুবারক হাছিল করার তাওফিক দান করেন। (আমীন)
-আহমদ ত্বলায়াল বুশরা
আরও পড়ুন:
বিভাগ
ছাহিবাতু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, ছাহিবায়ে নেয়ামত, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ই’জায শরীফ
সংখ্যা: ৩০১তম সংখ্যা | বিভাগ: ই’জায শরীফ
খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার বিষয়গুলো মহাপবিত্র কুদরত মুবারক উনার অন্তার্ভূক্ত। সাইয়্যিদুল মুরসালীন ইমামুল মুরসালীন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংশ্লিষ্ট পতিটি বিষয় হচ্ছেন মহাপবিত্র মহাসম্মানিত মু’যিযা শরীফ। মু’যিযা শরীফ ব্যতীত তো সৃষ্টি জগৎ অক্ষম। আর মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের বিষয়গুলি ‘পবিত্র ইজায শরীফ’।
হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের দয়া দান ইহসান মুবারক অর্থাৎ উনাদের মহাপবিত্র ইজায শরীফ’ উনার মাধ্যমেই আসমান-জমিন নিরাপত্তা লাভ করছে, রহমত-বরকত-সাকিনা লাভ করছে। মহাপবিত্র ই’জায শরীফ’ ব্যতীত এক মুহুর্তও কায়িনাত স্থায়ী হবে না।
মহাসম্মানিত সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম তিনি মহাপবিত্র মহাসম্মানিত হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। উনারই আখাছছুল খাছ বিশেষ শান মুবারক সম্পর্কে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করা হবে। ইনশাআল্লাহ!
(১৫) কুড়িগ্রামের একজন পীরবোন একদিন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মুবারক ছোহবতে বসে উনার দিকে তাকিয়েছিলেন। এমন সময় উনার তন্দ্রা আসল। তিনি দেখতে পেলেন, বালতি উপুড় করে পানি ঢাললে যেভাবে পানি পড়ে ঠিক সেভাবে সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার উপর আসমান থেকে পানি পড়ছিল, কিন্তু পানিগুলো শুধু উনার জিসিম মুবারক উনার উপর পড়ে তা থেকে মুক্তাদানা তৈরী হয়ে ঝরে পড়ছিল এবং সেগুলো জ্বলজ্বল করছিল। তিনি অবাক হয়ে গেলেন, তাই তিনি চোখ খুলে উপরের দিকে তাকালেন, কোথা থেকে এই সুন্দর মুক্তাদানাগুলো পড়ছে তা দেখার জন্য। কিন্তু উপরের দিকে তাকিয়ে কিছু দেখতে না পেয়ে পুনরায় সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার দিকে দৃষ্টিপাত করলে তিনি আবার এ মুবারক দৃশ্য দেখতে পেলেন। এরপর মুবারক নছীহত শুনতে শুনতে উনার আবারো তন্দ্রা আসলে উনি শুনতে পেলেন যে, বলা হচ্ছে, “যারা গাফিল থাকবে, তারা এ রহমত মুবারক উনার হিস্যা লাভে ব্যার্থ হবে। এরপর থেকে কোন জুমুয়াহ শরীফে উক্ত পীরবোন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারক বাদ দেননি এবং অত্যন্ত মনোযোগের সাথে উনার নছীহত মুবারক শুনেন। উক্ত পীরবোন উনি বর্ণনা করেন, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার দিকে মনোযোগ দিয়ে তাকালে এখনও উনি এ মুবারক দৃশ্য দেখতে পান। (সুবহানা উম্মিল উমাম আলাইহাস সালাম)
মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন,
اِنَّ رَحْمَةَ اللهِ قَرِيْبٌ مِّنَ الْمُحْسِنِيْنَ
অর্থ মুবারক: “নিশ্চয়ই ওলীআল্লাহগণ উনাদের নিকটেই রহমত মুবারক রয়েছেন।”
মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদেরকে যামানার খাছ লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার ছোহবত মুবারকে এসে সেই রহমত মুবারক হাছিল করার তাওফিক দান করেন। (আমীন)
-আহমদ ত্বলায়াল বুশরা