আন নূর, আন নাযীর, নি’মাতুল্লাহ, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বংশগত পবিত্রতা

সংখ্যা: ২২১তম সংখ্যা | বিভাগ:

وتقلبك فى السجدين

অর্থ : “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনার স্থানান্তরিত হওয়ার বিষয়টিও ছিল সিজদাকারীগণের মাধ্যমে।” (পবিত্র সূরা শুয়ারা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২১৯)

আলোচ্য পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে আল্লামা হযরত ইমাম ইবনে হিববান রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন-

لازال نوره صلى الله عليه وسلم ينقل من ساجد الى ساجد.

অর্থ : “আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র নূর মুবারক সিজদাকারীগণের মাধ্যমে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন।” (সীরাতুল হালাবিয়া- ১/৪৫)

ان اباء النبى صلى الله عليه وسلم كانوا مؤمنين.

অর্থ : “আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পূর্ব-পুরুষগণ সকলেই ঈমানদার ছিলেন।” (সীরাতুল হালাবিয়া- ১/৪৫)

উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার তাফসীরে রঈসুল মুফাসসিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন-

من نبى الى نبى حتى اخرجتك نبيا وفى رواية اخرى مازال النبى صلى الله عليه وسلم يقلبك فى اصلاب الانبياء حتى ولدته امه.

অর্থ : “খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, (হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি আপনার অজুদ মুবারককে নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাধ্যমে স্থানান্তরিত করে নবী হিসেবে আপনার প্রকাশ ঘটিয়েছি।”

অপর রেওয়ায়েতে বর্ণিত আছে, “আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের শরীর মুবারক থেকে স্থানান্তরিত হয়ে উনার আম্মা সাইয়্যিদাতুনা হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র রেহেম শরীফ উনার মধ্যে তাশরীফ আনেন।” (বাযযার শরীফ, তিবরানী শরীফ, খাছায়িসুল কুবরা- ১/৩৮, দালাছিলোল নুবুওয়াত ১/১৬৬, সীরাতুল হালবিয়া ১/৪৪, মাওয়াহিবুল লাদুন নিয়্যাহ, শরহু আল্লামাতিয যারকানী ১/১২৮)

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, সুলত্বানুল আউলিয়া, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন- “খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অর্থাৎ উনার অজুদ মুবারক যাঁদের মাধ্যমে স্থানান্তরিত হয়ে দুনিয়াতে তাশরীফ এনেছেন উনারা অনেকেই ছিলেন হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম। আর যাঁরা হযরত নবী-রসূল ছিলেন না উনারা ছিলেন নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের নায়িব বা স্থলাভিষিক্ত। সে যামানার সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার লক্ষ্যস্থল। সর্বশ্রেষ্ঠ পরহেযগার। সকল গুণে গুণান্বিত। আদর্শ ও অনুসরণীয় ব্যক্তি। এটাই হচ্ছে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদা বা বিশ্বাস। কাজেই এর বিপরীত চিন্তা করাটাও কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।”

মূলত যারা কাফির। যাদের অন্তর গালিজে পূর্ণ। যাদের অন্তরে নিফাকী (কপটতা) রয়েছে, যারা ভিন্ন চিন্তা করে তারাই কাট্টা কাফিরে পরিণত হয়।

উল্লেখ্য, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে যে, “ইহুদীরা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু। অতঃপর মুশরিক।” (পবিত্র সূরা মায়িদা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৮২) ইহুদীরা শত্রুতাবশত সবসময়ই ফিকির করে, কি করে মুসলমানদের কাফির বানানো যায়? তাদের সেই অব্যাহত কোশেশ ও দুরভিসন্ধির একটি রূপ হচ্ছে সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম বংশ মুবারক উনার মধ্যে কলঙ্কের ছাপ অঙ্কন করার কোশেশ। নাঊযুবিল্লাহ! পূর্বেও করেছিল, বর্তমানেও করছে, ভবিষ্যতেও করবে। তবে তাদের মতাদর্শের কিংবা সমমনাদের ছাড়া কাউকে সেই ষড়যন্ত্রের জালে আবদ্ধ করতে পারবে না। কারণ আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বয়ং নিজেই তাদের সেই জাওয়াব দিয়েছেন। স্বীয় পবিত্রতম বংশগত মর্যাদা-মর্তবা মুবারক উনার বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি একদিন আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যখন কুরাইশগণ পরস্পর মিলিত হয় তখন তারা একজন অন্যজনের সাথে হাস্যোজ্জ্বল চেহারা নিয়ে সাক্ষাৎ করে। আর যখন আমাদের সাথে সাক্ষাৎ হয় তখন তাদের চেহারা এমন সঙ্কুচিত হয় যে, তাদেরকে চেনা যায়না। এটা শুনে আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অত্যন্ত রাগান্বিত হলেন। অতঃপর তিনি বললেন, খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার কছম! যাঁর কুদরতী হাত মুবারক উনার মধ্যে আমার প্রাণ মুবারক রয়েছে। কোন ব্যক্তির অন্তরে ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান প্রবেশ করবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনাকে ও উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পূর্ণরূপে মুহব্বত করবে।”

অতঃপর আমি বললাম, ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কুরাইশরা পরস্পর বসে যখন তাদের বংশধরদের নিয়ে আলোচনা করে তখন আপনার সম্পর্কে বলে যে, আপনি নাকি অনুর্বর যমীনে উৎপাদিত খেজুর। অর্থাৎ গোবরে পদ্ম ফুলের মতো। নাঊযুবিল্লাহ!

আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “নিশ্চয়ই খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি যেদিন সমস্ত মাখলুকাত সৃষ্টি করলেন সেদিন আমাকে সকলের চেয়ে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। অতঃপর যখন তাদেরকে বিভক্ত করলেন তখন আমাকে সর্বোত্তম ভাগে মনোনীত করলেন। যখন তাদেরকে গোত্রে বিভক্ত করলেন তখন আমাকে সর্বোত্তম গোত্রে পাঠালেন। তারপর যখন পরিবার সৃষ্টি করলেন তখন আমাকে সর্বশ্রেষ্ঠ পরিবারে পাঠালেন। কাজেই আমি বংশগতভাবে তোমাদের সবার থেকে শ্রেষ্ঠ এবং পরিবারের দিক থেকেও আমি তোমাদের থেকে সর্বোত্তম।” (পবিত্র তিরমিযী শরীফ, পবিত্র ইবনে মাজাহ শরীফ, পবিত্র কিতাবুল মানাকিব, পবিত্র দালায়িলুন নুবুওওয়াত, ১/১৬৮)

অপর বর্ণনায় এসেছে-

فانا خيركم نفسا وخيركم ابا.

অর্থ : “আমি ব্যক্তি হিসেবে বা আত্মার দিক দিয়ে তোমাদের সকলের চেয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং মাতা-পিতার দিক দিয়ে সকলের থেকে সর্বশ্রেষ্ঠ।” (বিদায়া ওয়ান নিহায়া, মাওয়াহিবুল লাদুন নিয়্যাহ, দালায়িলুন নুবুওওয়াত- ১/১৭৫)

উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বর্ণনা করেন- আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, “হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি আমাকে বলেছেন যে, আমি পূর্ব-পশ্চিম ঘুরে দেখেছি কিন্তু আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চেয়েও শ্রেষ্ঠ কাউকে পাইনি এবং বনি হাশিমের চেয়েও সর্বোত্তম কাউকে পাইনি।” (পবিত্র বাইহাক্বী শরীফ, পবিত্র তিবরানী শরীফ, খাসায়িসুল কুবরা- ১/৩৮, সীরাতুল হালাবিয়া ১/৪১)

রঈসুল মুফাসসিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আবুল বাশার হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টির দু’হাজার বছর পূর্বে ‘কুরাইশ’ খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সামনে একটি নূরের আকারে ছিল। এই নূর যখন তাছবীহ পাঠ করতেন তখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারাও উনার সাথে সাথে তাছবীহ পাঠ করতেন। খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ তায়ালা তিনি হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সৃষ্টি করে এই নূর মুবারক উনার পিঠ মুবারক উনার মধ্যে রেখে দিলেন। আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, এরপর খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যম দিয়ে পৃথিবীতে পাঠালেন। তারপর হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যম দিয়ে স্থানান্তরিত করলেন। এমনিভাবে খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাকে অতি সম্মানিত বান্দাগণ উনাদের মাধ্যমে এবং পবিত্রা নারীগণ উনাদের মাধ্যমে স্থানান্তরিত করতে থাকেন। অবশেষে আমার পিতা-মাতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের ঘরে তাশরীফ নিয়েছি। আমার পূর্ব-পুরুষ আলাইহিমুস সালাম উনারা কেউ কখনও চারিত্রিক দোষে দোষী ছিলেন না।” (খাছায়িসুল কুবরা শরীফ ১/৩৯, সীরাতুল হালাবিয়া ১/৪৬, নাসীমুর রিয়াদ শরহে শিফা শরীফ ২/১৪৪)

জাহিলিয়াতের অশালীন কার্যকলাপ উনাদেরকে স্পর্শ করতে পারেনি। সুবহানাল্লাহ!

আর তা কিভাবে সম্ভব হতে পারে? যেখানে সকলে একমত যে, আখিরী রসূল হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্বদম মুবারক উনার স্পর্শ পাওয়ার কারণে রওযা শরীফ উনার মাটি মুবারক আরশে মুয়াল্লা উনার চেয়ে অধিক শ্রেষ্ঠত্ব ও মর্যাদা সম্পন্ন হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!

সেক্ষেত্রে উনার অজুদ বা নূর মুবারক যাঁদের পৃষ্ঠ মুবারক উনাদের মধ্যে অবস্থান নিয়েছেন উনারা কি করে অপবিত্র থাকতে পারেন?

উনারা ছিলেন সকলেই পূত-পবিত্র। ঈমানদার তো বটেই। জান্নাতী তো অবশ্যই। বরং স্বয়ং জান্নাতই উনাদের পাওয়ার জন্য উদগ্রীব। উনাদের প্রবেশের কারণে স্বয়ং জান্নাতের মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে।

কাজেই প্রমাণিত হলো যে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম বংশ মর্যাদা সম্পর্কে যারা প্রশ্ন উত্থাপন করে, তাদের অন্তরে জাররা পরিমাণ ঈমান প্রবেশ করতে পারেনি। তারা কাট্টা কাফির ও চির জাহান্নামী।

-উম্মু মাহজূবা

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আব্বাজান আলাইহিস সালাস ও আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনারা ফিতরাত যুগের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন ও উনারা দ্বীনে হানীফার উপর কায়িম ছিলেন।

আল হাদ্বির ওয়ান নাযির, ছাহিবু লাওলাক, ছাহিবু ক্বাবা ক্বাওসাইনি আও আদনা, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন; এছাড়া সব

সম্মানিত ও পবিত্র সূরা তাহরীম শরীফ উনার শানে নুযূলকে কেন্দ্র করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছ ছানিয়াহ্ ‘আশার আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র শান মুবারক উনার খিলাফ কুফরী বক্তব্য ও তার খণ্ডনমূলক জবাব

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম উনাদের এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা বিরোধী তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমস্ত উম্মতের জন্য ফরযে আইন

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ উনার সম্মানার্থে খরচ করার বেমেছাল ফযীলত মুবারক