আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত- সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ও মুসলমানগণের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আইনী কার্যক্রম ঐতিহাসিক এক অভূতপূর্ব আজিমুশ্বান বিশেষ শান মুবারক (৫)

সংখ্যা: ২৮১তম সংখ্যা | বিভাগ:

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মুসলমানদের প্রতি হিংসাবশত অধিকাংশ আহলে কিতাব তথা ইহুদী-নাছারা চায় ঈমান আনার পর পুনরায় তোমাদেরকে কাফির বানিয়ে দিতে।” (পবিত্র সূরা বাক্বারা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ: ১০৯)

উপরোক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ উনার বাস্তবতা দেখতে পাই আমাদের দেশেও। এদেশ থেকে ইসলামী অনুশাসন, তাহযীব-তামাদ্দুন উঠিয়ে দেবার লক্ষ্যে এই কাফির গোষ্ঠী কখনো মিডিয়াকে, কখনো শাসক শ্রেনীকে এবং কখনো আদালতকে ব্যবহার করে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে যাচ্ছে। এমনকি শাসক শ্রেণী কোনো বিষয়ে সম্মত না হলে, আনুগত্যতা না দেখালে তাদের পরিবর্তনেও সা¤্রাজ্যবাদীরা কোর্টকে ব্যবহার করছে যার প্রমাণ এখন অনেক দেশে রয়েছে।

বর্তমান সময়ের যিনি সম্মানিত ইমাম ও মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলাহ্ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম তিনি কাফির-মুশরিক এবং সাম্রাজ্যবাদীদের এইসব অপকৌশল সম্পর্কে পরিপূর্ণভাবে অবগত। তিনি এই বাংলাদেশের আদালতে চাপিয়ে দেয়া বৃটিশ বেনিয়াদের রচিত মনগড়া আইনের ফাঁকফোকর জেনে তাদের তৈরি অস্ত্র প্রয়োগ করেই এদের প্রতিহত করার জন্য শুরু করেন “আইনী প্রক্রিয়া কার্যক্রম”। এই কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মুসলমান উনাদের আকিদা বিশুদ্ধ করে ঈমান হিফাজত করা। সুবহানাল্লাহ।

এই প্রক্রিয়াটি যেমনি ব্যয়বহুল তেমনি কস্টসাধ্য। কেননা সম্পূর্ণ বিপরীত স্রোতে হেঁটে এখানে কার্যক্রম চালানোর জন্য যেমনি প্রয়োজন ছিল দক্ষ এবং ইসলাম উনার অনুশাসন উপলব্ধিকারী আইনীজিবী তেমনি প্রয়োজন ছিল কার্যক্রম সঞ্চালনের জন্য লোকবল। কিন্তু যেহেতু সাইয়্যিদুনা হযরত মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি পরিপূর্ণভাবে মহান আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ফলে মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত মুবারক উনার দ্বারা সকল অসাধ্য কাজও সম্পূর্ণ করিয়ে নিচ্ছেন।

আপনাদের উপলব্ধির স্বার্থে নীচে বিশেষ কিছু আইনী কার্যক্রমের তালিকা ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হল। এখান থেকে অনেক বিষয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করে সফলতা অর্জিত হয়েছে এবং অন্য অনেক বিষয়ে কার্যক্রম বর্তমানে চলমান রয়েছে।

উল্লেখ্য যে, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, রাজারবাগ শরীফ উনার মহাসম্মানিত মুর্শিদ ক্বিবলাহ্ সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার মুবারক নির্দেশনায় ইতিমধ্যে বাংলাদেশ হাইকোর্টে বহুসংখ্যক রিট ও নি¤œ আদালতে মামলা দায়ের এবং অনেক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে আইনী নোটিশ পাঠানো হয়। তম্মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয় নিম্নে তুলে ধরা হলো।

যে সব বিষয়ে আইনী নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে-

পূর্ব প্রকাশিতের পর

৭২. বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন নামের স্বেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ও www.bidzanondo.org নামক ওয়েবসাইটের দ্বারা বাংলাদেশের মুসলিমদের যাকাত সংগ্রহ করেন এবং সংগৃহীত যাকাতের অর্থ দিয়ে কৃষকের জন্য সার-বীজ, মহিলাদের জন্য গরু-বাছুর/ সেলাই মেশিন ক্রয়, রিকশা ক্রয় ইত্যাদি কাজ করে থাকেন। উল্লেখিত ওয়েবসাইটে মুসলিমদের উদ্দেশ্যে বলা আছে, “আপনার দেয়া যাকাতের টাকায় হয়তো কারো দোকানের পণ্য উঠবে, কারো সেলাই মেশিন হবে আবার কারো হবে লেখাপড়া।” পবিত্র ইবাদত যাকাত সংগ্রহের মাধ্যমে দ্বীন ইসলাম অবমাননার দায়ে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদককে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

৭৩. গত ৬ মে ২০২০ তারিখে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কিছু শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশের মসজিদসমূহে জামায়াতে নামাজ পড়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে ৪ ও ৫ নং শর্তসমূহে বলা হয়েছে: কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে তিন ফুট পরপর দাঁড়াতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর [অর্থাৎ এক কাতার বাদ দিয়ে] কাতার করতে হবে। এই নির্দেশনা লংঘিত হলেমসজিদ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। বাংলাদেশের মুসলিমদেরকে তাদের সাংবিধানিক অধিকার পালনে বাধা সৃষ্টি করার দায়ে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ আব্দুল্লাহকে নোটিশ ডিমান্ডিং জাস্টিস পাঠানো হয়েছে।

৭৪. গত ৬ মে ২০২০ তারিখে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কিছু শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশের মসজিদসমূহে জামায়াতে নামাজ পড়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে ৪ ও ৫ নং শর্তসমূহে বলা হয়েছে: কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে তিন ফুট পরপর দাঁড়াতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর [অর্থাৎ এক কাতার বাদ দিয়ে] কাতার করতে হবে। এই নির্দেশনা লংঘিত হলেমসজিদ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। মসজিদসমূহে জামায়াতে নামাজ আদায়ে শারীয়াত বিরোধী শর্ত আরোপ করায় ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: নূরুল ইসলামকে নোটিশ ডিমান্ডিং জাস্টিস পাঠানো হয়েছে।

৭৫. গত ১ জুন ২০২০ তারিখে বাংলা ট্রিবিউন পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক, আহসান এইচ মনসুরের বলেছে, “দেশের মানুষকে বাচাঁতে এবং অর্থনীতিকে স্বাভাবিক করতে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে কারফিউয়ের মতো শক্ত লকডাউন চান।” এমন বাস্তবতাবর্জিত, অবৈজ্ঞানিক ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্যের দায়ে তাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

৭৬. গত ১ জুন ২০২০ তারিখে অনুষ্ঠিত “সাধারণ ছুটি-পরবর্তী স্বাস্থ্যঝুঁকি” শীর্ষক এক ভার্চুয়াল সংলাপে আপনি সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) এর ফেলো, ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য মন্তব্য করেছে, চলমান অতিমারিতে নানামুখী অর্থনৈতিক সঙ্কট সৃষ্টি হলেও জনগণের স্বাস্থ্যসেবা ও জীবনের নিরাপত্তাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। সরকারের বিভিন্ন সময়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সমন্বয়ের অভাব দেখা গিয়েছে। তবে সময় এখনও শেষ হয়ে যায়নি; নাগরিক সেবাকে গুরুত্ব দিয়ে জনমুখী সিদ্ধান্ত গ্রহণের মাধ্যমে এই সঙ্কট কাটিয়ে উঠতে হবে। এ ক্ষেত্রে সাধারণ ছুটি পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বিবেচনা করা যেতে পারে। তার মূল্যায়ন বাস্তবতাবর্জিত, অবৈজ্ঞানিক ও বিভ্রান্তিকর হওয়ায় তাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

৭৭. গত ৩০ মে ২০২০ তারিখে বাংলানিউজ২৪-এ প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, হেলথ অ্যান্ড হোপ হাসপাতালের চেয়ারম্যান, ডা. লেলিন চৌধুরী মন্তব্য করেছে, লকডাউন বা সব কিছু বন্ধ করে দেওয়ার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের চলাচলকে থামিয়ে দিয়ে তাদের ঘরে রাখা, একজন মানুষের সঙ্গে আরেকজন মানুষের শারীরিক দূরত্ব তৈরি করা। এই দুটো কাজের মাধ্যমে চেইন অব ইনফেকশান (সংক্রমণের ধারা) ভেঙে ফেলা যায়। এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হচ্ছে- যতদিন পর্যন্ত ভাইরাসের সংক্রমণ ছড়াতে থাকবে ততদিন এটা করতে হবে। সংক্রমণ চূড়ান্ত পর্যায় পৌঁছে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে কমতে থাকবে। তখন লকডাউন, বিচ্ছিন্নতা, অবরোধ বা সাধারণ ছুটি যাই হোক না কেন, সংক্রমণ কমার হারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ধাপে ধাপে শিথিল করতে হবে। গত ৫ জুন ২০২০ তারিখে বিবিসি অনলাইনে প্রকাশিত আরেক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সে মন্তব্য করেছে, যখন আরো কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার প্রয়োজন তখন সবকিছু খুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত মহামারি পরিস্থিতি আরো জটিল করবে। তার মূল্যায়ন বাস্তবতাবর্জিত, অবৈজ্ঞানিক ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য দেয়ায় তাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

৭৮. গত ৪ মে ২০২০ তারিখে দৈনিক ইনকিলাবে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, প্রফেসর ডা. নজরুল ইসলাম মন্তব্য করেছে, কোনো হিসাবই মিলছে না। কারণ কোনো কিছুই সঠিকভাবে হচ্ছে না। মানা হচ্ছে না লকডাউন এবং স্বাস্থ্যবিধি। আবার পরীক্ষার ক্ষেত্রেও সারাদেশের সঠিক চিত্র আসছে না। তাই কতদিন এভাবে থাকবে বা কমবে কিনা, তা বলা মুশকিল হয়ে পড়েছে। …..এমনকি আরও ভয়ংকর পরিস্থিতি আসছে কিনা, তা বলা মুশকিল হয়ে পড়েছে। …..বড় বিপদ অবশ্যই অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য। কারণ গার্মেন্টস খুলে দেওয়া হয়েছে। তার ফল আমরা পাবো ১২ মে’র দিকে। একই সঙ্গে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার জানাযার উপস্থিতির ফল হয়তো শিগগিরই পাবো। এরপর বলা যাবে আরও কতদিন লকডাউন রাখা উচিত। তবে যে লকডাউন চলছে তাতে আসলে কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না। তবে মে অবশ্যই আমাদের জন্য ভয়ঙ্কর হবে। …চীনের উহানের চেয়ে ঢাকার অবস্থা খারাপ মনে হচ্ছে। গত ৫ জুন ২০২০ তারিখে বিবিসি বাংলায় প্রকাশিত আরেক প্রতিবেদনে দেখা যায়, প্রফেসর ডা. নজরুল ইসলাম মন্তব্য করেছে, সরকারকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে, হয়তো কোনো কোনো জায়গায় কারফিউ দিতে হবে। পরিস্থিতি অলরেডি এমন হয়ে গেছে, রেডজোনে কারফিউ দেয়া ছাড়া আর কী করবে? তার মূল্যায়ন বাস্তবতাবর্জিত, অবৈজ্ঞানিক ও বিভ্রান্তিকর মন্তব্য দেয়ায় তাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৩

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার’ অর্থ হচ্ছে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও অনৈসলামী শিক্ষা’। যার ফলাফল ‘শূন্য ধর্মীয় শিক্ষা’। বিতর্কিত ও বামঘেঁষা মন্ত্রী এটা করলেও ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকার কী করে তা গ্রহণ করতে পারলো?

বেপর্দা-বেহায়াপনায় আক্রান্ত কলুষিত সমাজের নতুন আতঙ্ক ‘সেলফি’। সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।

প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে সম্মানিত ইসলামী আদর্শ বিস্তারের বিকল্প নেই

পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে অবাধ খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতকরণ। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার