আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বেমেছাল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাজদীদ মুবারক- ‘নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাইয়াত মুবারক করানো’

সংখ্যা: ২৮০তম সংখ্যা | বিভাগ:

যিনি খ্বলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُـحِبُّوْنَ اللهَ فَاتَّبِعُوْنِـىْ يُـحْبِبْكُمُ اللهُ وَيَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْ وَاللهُ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ.

অর্থ: “(আমার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিন, যদি তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনাকে মুহব্বত মুবারক করে থাক, তাহলে আমার ইত্তিবা’ তথা অনুসরণ-অনুকরণ কর। তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের গুনাহ্সমূহ ক্ষমা করে দিবেন। আর মহান আল্লাহ পাক তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল, অসীম দয়ালু।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা আলে ‘ইমরান শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৩১)

এ সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বলা হয় যে, যিনি যত বেশি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইতায়াত তথা অনুসরণ-অনুকরণ করেন, তিনি তত বেশি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং মহান আল্লাহ পাক উনার অর্থাৎ উনাদের হাক্বীক্বী মা’রিফাত-মুহব্বত, নৈকট্য-কুরবত, রেযামন্দি-সন্তুষ্টি মুবারক হাছিল করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!

মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

عَنْ حَضَرَتْ اَنَسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالـٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ اَحْيَا سُنَّتِـىْ فَقَدْ اَحَبَّنِـىْ وَمَنْ اَحَبَّنِـىْ كَانَ مَعِـىَ فِـى الْـجَنَّةِ.

অর্থ: “হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার একখানা মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক জিন্দা করলেন, তিনি মূলত আমাকেই মুহব্বত করলেন। আর যে ব্যক্তি আমাকে মুহব্বত করলেন, তিনি সম্মানিত জান্নাত মুবারক উনার মধ্যে আমার সাথেই অবস্থান করবেন।” সুবহানাল্লাহ! (আল ই’তিছাম ১/৩৫, ই’তিক্বাদু আহলিস সুন্নাহ ১/৫৩, আল মু’জামুল আওসাত্ব লিত ত্ববারানী ৯/১৬৮, আল ইবানাতুল কুবরা ১/২১০, আল জামি‘উছ ছগীর ২/৩০৬, আল ফাতহুল কাবীর ৩/১৪৩, জামি‘উল আহাদীছ ৪১/৩৮৭ ইত্যাদি)

এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাদীছ শরীফ উনার পরিপূর্ণ মিছদাক্ব হচ্ছেন আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সুবহানাল্লাহ! যিনি খ্বলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের সাথে আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দায়িমীভাবে এমন মহাসম্মানিত নিসবত মুবারক রয়েছেন, যেখানে কারো কোনো স্থান সংকুলান হয় না। সুবহানাল্লাহ! তিনি শুধু যিনি খ্বলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। সুবহানাল্লাহ!

আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অসংখ্য-অগণিত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নত মুবারক জিন্দা করেছেন, জারী করেছেন এবং করে যাচ্ছেন। সুবহানাল্লাহ! সেই ধারাবাহিকতায় উনার একখানা বেমেছাল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাজদীদ মুবারক হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বায়াত মুবারক করানো। সুবহানাল্লাহ! আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার সম্মানিত ও পবিত্র ছফর শরীফ মাস উনার সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ’দাদ শরীফ (মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই শরীফ) মুতাবিক ২ই খ্বমিস ১৩৮৮ শামসী লাইলাতুল আরবিয়া শরীফ থেকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণে ‘বাই‘আতে ‘আক্বাবাহ্ শরীফ’ উনার লফ্য মুবারকসমূহ সংযোজন করে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বায়াত মুবারক করানো শুরু করেন। যা উনার এক বেমেছাল মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র তাজদীদী শান মুবারক উনার বহিঃপ্রকাশ। সুবহানাল্লাহ! নিম্নে উক্ত মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র বাইয়াত মুবারক উনার আরবী ইবারত মুবারক ও বাংলা উচ্চারণ উল্লেখ করা হলো-

بِسْمِ اللهِ الرَّحْـمٰنِ الرَّحِـيْمْ اَللّٰهُمَّ اِنِّـىْ اَتُوْبُ اِلَيْهِ مِنْ كُلِّ ذَنْبٍ اَلْـكَبَائِرْ وَالصَّغَائِرْ وَالْـكُفْرْ وَالشِّرْكْ وَالْبِدْعَةْ وَالظَّاهِرِىْ وَالْـبَاطِنِـىْ وَالْاِخْتِيَارِىْ وَبِغَيْـرِ الْاِخْتِيَارِىْ اَسْتَغْفِرُ اللهَ رَبِّ مِنْ كُلِّ ذَنْبٍ وَّاَتُوْبُ اِلَيْهِ وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ اِلَّا بِاللهِ الْـعَلِىِّ الْـعَظِيْـمْ لَآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ مُـحَمَّدٌ رَّسُوْلُ اللهْ اَشْهَدُ اَنْ لَّآ اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُـحَمَّدًا عَبْدُهٗ وَرَسُوْلُهْ اَللّٰهُمَّ اِنِّـىْ اُبَايِـــعُ عَلـٰى يَدِ سَيِّدِنَا مَـمْدُوْحْ حَضْرَتْ مُرْشِدْ قِبْلَةْ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ (شَيْخْ عَلَيْهِ السَّلَامُ) كَمَا بَايَعَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ اَصْحَابَهٗ عَلَى السَّمْعِ وَالطَّاعَةِ فِـى النَّشَاطِ وَالْكَسَلِ وَالنَّفَقَةِ فِـى الْعُسْرِ وَالْيُسْرِ وَعَلَى الْاَمْرِ بِالْمَعْرُوْفْ وَالنَّهْـىِ عَنِ الْمُنْكَرْ وَعَلـٰى اَنْ نَّقُوْلَ فِـى اللهِ لَا تَاْخُذُنَا فِيْهِ لَوْمَةُ لَائِمٍ اَلَّذِىْ هُوَ مُسْتَفِيْضٌ فِـىْ كُلِّ طَرِيْقَاتٍ اَلْقَادِرِيَّةْ وَالْچِيْشْتِـيَّةْ وَالنَّقْشَبَـنْدِيَّةْ وَالْـمُـجَدِّدِ الْعَالِيَةْ وَالْـمُحَـمَّدِيَّةْ.

বাংলা উচ্চারণ: “বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম। আল্লাহুম্মা ইন্নী আতূবু ইলাইহি মিন কুল্লি যাম্বেন আল কাবাইর ওয়াছ ছগ্বাইর ওয়াল কুফ্র ওয়াশ্ র্শিক ওয়াল বিদ্য়াত্ ওয়ায্ যাহিরী ওয়াল বাত্বিনী ওয়াল ইখতিয়ারী ওয়া বিগ¦ইরিল ইখতিয়ারী আস্তাগফিরুল্লাহা রব্বি মিন কুল্লি যাম্বেও ওয়া আতূবু ইলাইহি ওয়ালা হাওলা ওয়ালা ক্বুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল ‘আলিয়্যিল ‘আযীম লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহম্মদুর রসূলুল্লাহ আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহম্মদান ‘আব্দুহূ ওয়া রসূলুহ্ আল্লাহুম্মা ইন্নী উবায়ি‘উ ‘আলা ইয়াদে সাইয়্যিদিনা মামদূহ হযরত মুরশিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (শায়েখ আলাইহিস সালাম) কামা বাইয়া‘আ রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আছ্হাবাহূ ‘আলাস সাম্‘ই ওয়াত্ ত্ব‘আতে ফিন নাশাত্বে ওয়াল কাসালে ওয়ান নাফাক্বতে ফিল ‘উস্রে ওয়াল ইউস্রে ওয়া ‘আলাল আমরে বিল মা’রূফ্ ওয়ান নাহ্য়ি ‘আনিল মুনর্কা ওয়া ‘আলা আন নাক্বূলা ফিল্লাহি লা তা’খুযুনা ফীহি লাওমাতু লায়িমিন আল্লাযী হুওয়া মুস্তাফীদ্বুন ফী কুল্লি ত্বরীক্বাতে আল ক্বদিরিয়্যাহ ওয়াল চীশতিয়্যাহ ওয়ান নাক্বশাবান্দিয়্যাহ ওয়াল মুজাদ্দিদিল ‘আলিয়াহ্ ওয়াল মুহম্মদিয়্যাহ্।”

-মুফতী মুহাদ্দিছ মুহম্মদ ইবনে মানছূর।

-:দৈনিক আল ইহসানের বিশেষ ব্যানার হেডিং তথা তাজদীদের ধারাবাহিকতায় মুজাদ্দিদে আ’যমের মুবারক সংযোজন:- ইসলাম- বিধর্মীদের ধর্ম পালনে কোন বাধা দেয় না। কারণ, প্রত্যেকেই তার নিজ ধর্ম পালনে স্বাধীন। ইসলাম- মুসলমানদের জন্যও বিধর্মীদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যাওয়ার অনুমোদন করে না। পাশাপাশি মুসলমানদেরকে বিধর্মীদের অনুষ্ঠানে যেতে বিধর্মী কর্তৃক উৎসাহিত করাটাও শরীয়তসম্মত নয়। কেননা, মুসলমানরা বিধর্মীদেরকে ইসলাম পালনে বাধ্য করে না।

সাইয়্যিদুল আম্বিয়া, ইমামুল আতক্বিয়া, হাদিউল আওলিয়া, হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, ঈদে আ’যম, ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন প্রসঙ্গে

মিছবাহুদ্ দুজা, মিফতাহুদ্ দারা, খইরুল ওয়ারা, হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পবিত্রতম দেহ মুবারক, ঘাম মুবারক ও থুথু মুবারক-এর সৌরভের কাছে যত রকমের খুশবু আছে সবই ম্লান হয়ে যায়

আকমালুল মাওজূদাত, আজমালুল মাখলূক্বাত, আল্মুওয়াইইয়াদু বিওয়াদ্বিহিল বাইয়্যিনাত, হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বৈশিষ্ট্য থেকেই সমস্ত আম্বিয়া আলাইহিমুস্ সালাম ও আওলিয়ায়ে কিরামগণ বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হয়েছেন

আখলাকুহূ হামীদাহ, আফয়ালুহূ জামীলাহ, আলত্বাফুহূ কারীমাহ, হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সদাচরণ হযরত উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্নাগণের সাথে