কয়লা ধুলে যায় না ময়লা স্বাধীনতা উত্তর ৩৭ বছর গেলেও ৭১-এর খুনী ধর্ষক রাজাকারদের চরিত্র পাল্টায় না

সংখ্যা: ১৮১তম সংখ্যা | বিভাগ:

গত (৩১-০৮-০৮) ঈসায়ী তারিখে “দৈনিক সমকালে” লিড নিউজ করা হয়, “বগুড়া মেডিকেল কলেজে শিবিরের তা-ব। ভাংচুর অগ্নিসংযোগ। আহত ২০।“

“দৈনিক জনকন্ঠ, সংবাদ, ইত্তেফাক, ডেসটিনি, আমাদের সময়ও” গুরুত্বের সাথে এ খবর ছাপে।

এদিকে “দৈনিক যুগান্তর” শেষ পৃষ্ঠায়  বিশেষ শিরোনাম দেয়, “রাজশাহীতে অন্তঃসত্ত্বা ছাত্রীর বিষপান। ছাত্র বিক্ষোভ। মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা।”

জানা যায়, ধর্মব্যবসায়ী জামাতে মওদুদী ঘরানার শিক্ষক বিয়ের প্রলোভন দিয়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে। কিন্তু পরবর্তীতে বিয়ে করতে অস্বীকার করে।

উল্লেখ্য, কেউ কেউ স্বাধীনতার ৩৭ বছর পর মওদুদী জামাতী, রাজাকারদের বিচারকে করুণার চোখে দেখেন।

কিন্তু আসলে জামাতে মওদুদীরা ১৯৭১-এর খুণ, ধর্ষণের চরিত্র থেকে আজও বিন্দুমাত্র পরিবর্তিত হয়নি।

মূলতঃ জামাতে মওদুদী সম্পর্কে ঐ হাদীছ শরীফই প্রযোজ্য।

আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “হে আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি যদি শোনেন উহুদ পাহাড় পরিবর্তিত হয়েছে তাও বিশ্বাস করেন। কিন্তু কারো খাছলত পরিবর্তিত হয়েছে তা বিশ্বাস করিয়েন না।”

বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ১৯৭১-এর রাজাকার খুনি ধর্ষক, চিরন্তন, বেঈমান রাজাকার জামাতীরা পরিবর্তীত হয়েছে, ভদ্র হয়েছে, স্বাধীনতার পক্ষ হয়েছে- এ কথা হাদীছ শরীফ-এর আলোকেই কোনদিন বিশ্বাস করা যায় না। (নাঊযুবিল্লাহ)

-মুহম্মদ আরিফুর রহমান

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৩ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৫১

‘থার্টিফাস্ট নাইট, ভালেন্টাইন ডে আর পহেলা বৈশাখের’ নামে হুজ্জোতির জন্য ধর্মব্যবসায়ীদের কৌশলগত নিষ্ক্রীয়তা, স্বার্থবাদী মৌসুমী রাজনৈতিক তৎপরতা এবং সংস্কৃতি বিপননকারীদের দূরভিসন্ধিতা ও মধ্যবিত্তের  তত্ত্ব-তালাশহীন প্রবণতা তথা হুজুগে মাতা প্রবৃত্তিই দায়ী

অবশেষে জামাতীরা স্বীকার করিল যে, মুক্তি পাইতে চাহিলে মুরীদ হইতে হয়। আল্লাহ পাক-এর ওলী বা দরবেশ হইতে পারিলে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু জামাতীরা তাহা নয় বলিয়াই আখিরাত তো দূরের কথা দুনিয়াতেই তাহারা দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতার। আর মইত্যা রাজাকারের ফতওয়া অনুযায়ী তো- তাহাকেই কতল করা ওয়াজিব।