গত (৩১-০৮-০৮) ঈসায়ী তারিখে “দৈনিক সমকালে” লিড নিউজ করা হয়, “বগুড়া মেডিকেল কলেজে শিবিরের তা-ব। ভাংচুর অগ্নিসংযোগ। আহত ২০।“
“দৈনিক জনকন্ঠ, সংবাদ, ইত্তেফাক, ডেসটিনি, আমাদের সময়ও” গুরুত্বের সাথে এ খবর ছাপে।
এদিকে “দৈনিক যুগান্তর” শেষ পৃষ্ঠায় বিশেষ শিরোনাম দেয়, “রাজশাহীতে অন্তঃসত্ত্বা ছাত্রীর বিষপান। ছাত্র বিক্ষোভ। মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা।”
জানা যায়, ধর্মব্যবসায়ী জামাতে মওদুদী ঘরানার শিক্ষক বিয়ের প্রলোভন দিয়ে মাদ্রাসা ছাত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে। কিন্তু পরবর্তীতে বিয়ে করতে অস্বীকার করে।
উল্লেখ্য, কেউ কেউ স্বাধীনতার ৩৭ বছর পর মওদুদী জামাতী, রাজাকারদের বিচারকে করুণার চোখে দেখেন।
কিন্তু আসলে জামাতে মওদুদীরা ১৯৭১-এর খুণ, ধর্ষণের চরিত্র থেকে আজও বিন্দুমাত্র পরিবর্তিত হয়নি।
মূলতঃ জামাতে মওদুদী সম্পর্কে ঐ হাদীছ শরীফই প্রযোজ্য।
আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “হে আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! আপনি যদি শোনেন উহুদ পাহাড় পরিবর্তিত হয়েছে তাও বিশ্বাস করেন। কিন্তু কারো খাছলত পরিবর্তিত হয়েছে তা বিশ্বাস করিয়েন না।”
বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ১৯৭১-এর রাজাকার খুনি ধর্ষক, চিরন্তন, বেঈমান রাজাকার জামাতীরা পরিবর্তীত হয়েছে, ভদ্র হয়েছে, স্বাধীনতার পক্ষ হয়েছে- এ কথা হাদীছ শরীফ-এর আলোকেই কোনদিন বিশ্বাস করা যায় না। (নাঊযুবিল্লাহ)
-মুহম্মদ আরিফুর রহমান
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০