জামাতীদেরকে জঙ্গিরা কখনও টার্গেট করেনি। জঙ্গিরা মূলতঃ জামাতীদেরই জাত ভাই

সংখ্যা: ১৮৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

“দক্ষিণ এশিয়া টাস্কফোর্স’ বিষয়ে সম্প্রতি পত্র-পত্রিকায় বেশ লেখালেখি চলছে।

এসব লেখার একটাই মূলকথা, তা হলো- জঙ্গি দমন।

গত ০৮.০২.০৯ তারিখের ‘দৈনিক যুগান্তর’ পত্রিকায় প্রধানমন্ত্রীর প্রতিও জঙ্গি হামলার আশঙ্কাকেই প্রধান লীড করা হয়েছে।

বলাবাহুল্য, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী এর আগেও জঙ্গি হামলার শিকার  হয়েছিলেন।

তাতে করে একটি জিনিসই প্রমাণিত ও প্রতিভাত হয়েছে যে,

এর পেছনে মূলতঃ জামাত-জোটেরই  বিশেষ সম্পৃক্ততা রয়েছে।

বিএনপি প্রকাশ্যেই ঘোষণা করেছিলো যে, জামাত তাদের সহোদর ভাই।

অপরদিকে জামাত প্রকাশ্যে স্বীকার না করলেও জঙ্গিরা যে জামাতীদের জাত ভাই তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

তাই দেখা গেছে, কোন জঙ্গি কখনও জামাতীদের কাউকে টার্গেট করেনি। পাশাপাশি ’৭১-এর খুন, ধর্ষণ, লুটপাট করা

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে হাত-পায়ের রগকাটাসহ

২৮শে অক্টোবর, বৃষ্টির মত গুলি বর্ষণ

মূলতঃ জামাতীদেরকে জঙ্গিদের জাতভাই রূপেই প্রমাণ করে।

এছাড়া পত্র-পত্রিকার রিপোর্টেও প্রমাণ হয়েছে যে, জঙ্গিদের ষাট ভাগই জামাতীদের প্রডাক্ট।

উল্লেখ্য, হাজার বছরের ইসলামের ঐতিহ্যবাহী এদেশ।

কিন্তু এদেশে কখনও জঙ্গি ছিলো না।

অথচ এদেশের মানুষই অনেক বেশি ইসলাম প্রিয় এবং ইসলাম পালনকারী।

কাজেই দেখা যাচ্ছে, যারা জঙ্গি হয়েছে তারা মূলতঃ কেউ ইসলামের লোক নয়।

পাশাপাশি এও চরম সত্য যে, ইসলামের মর্যাদা ক্ষুন্ন করার জন্য মুসলমানদের দেশ ও সম্পদ লুন্ঠনের জন্য বিদেশী মদদেই

মুসলমান নামধারীদেরকেই জঙ্গি বানিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এখন তারাই আবার রক্ষকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হচ্ছে।

যেমনটি তারাই এদেশে মাদক ঢুকিয়েছে। আবার তারাই মাদকাশক্তি নিরাময় কেন্দ্র খুলছে।

সঙ্গতকারণেই জঙ্গিবাদের সম্পৃক্ত সাম্রাজ্যবাদী এবং ধর্মব্যবসায়ী দু’টো দলকেই আমাদের নির্মূল করতে হবে।

‘ইসলাম কখনো জঙ্গিবাদ সমর্থন করে না’- এর সর্বাত্মক প্রচার ঘটাতে হবে।

ধর্মব্যবসায়ী, রাজাকার, মওদুদী দেওবন্দী, খারিজী জঙ্গি মনোভাবাপন্ন সবাইকে নিষ্ক্রিয়  ও নির্মূল করতে হবে।

মহান আল্লাহ পাক কবুল করুন। (আমীন)

মুহম্মদ ওয়ালীউল্লাহ

 

 

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৩ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৫১

‘থার্টিফাস্ট নাইট, ভালেন্টাইন ডে আর পহেলা বৈশাখের’ নামে হুজ্জোতির জন্য ধর্মব্যবসায়ীদের কৌশলগত নিষ্ক্রীয়তা, স্বার্থবাদী মৌসুমী রাজনৈতিক তৎপরতা এবং সংস্কৃতি বিপননকারীদের দূরভিসন্ধিতা ও মধ্যবিত্তের  তত্ত্ব-তালাশহীন প্রবণতা তথা হুজুগে মাতা প্রবৃত্তিই দায়ী

অবশেষে জামাতীরা স্বীকার করিল যে, মুক্তি পাইতে চাহিলে মুরীদ হইতে হয়। আল্লাহ পাক-এর ওলী বা দরবেশ হইতে পারিলে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু জামাতীরা তাহা নয় বলিয়াই আখিরাত তো দূরের কথা দুনিয়াতেই তাহারা দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতার। আর মইত্যা রাজাকারের ফতওয়া অনুযায়ী তো- তাহাকেই কতল করা ওয়াজিব।