তথাকথিত নারীবাদীরা ভয়ঙ্কর সব নারী গডমাদার, মাদক সম্রাজ্ঞী তথা পুরুষ নির্যাতনকারী সম্পর্কে জানেন কী?

সংখ্যা: ২০২তম সংখ্যা | বিভাগ:

পত্রিকায় খবর বেরিয়েছে, এক স্ত্রী তার স্বামীকে কাপড় কাচার সোডাসহ গরম পানি দিয়ে স্বামীর দেহে ফেলে ঝলসে দিয়ে ঘরের দরজা আটকে প্রহার করেছে। অতঃপর পুলিশ এসে স্বামীকে উদ্ধার করেছে। এলাকাবাসী একে স্ত্রী কর্তৃক স্বামী নির্যাতন আখ্যা দিয়েছে।
এদিকে পুলিশের খাতায় অনেক নারী গডমাদারের নাম এসেছে। তারা গার্মেন্ট ঝুটসহ ট্রাক পর্যন্ত ছিনতাই করছে। আর বহুদিন যাবৎ নারী মাদক সম্রাজ্ঞী সম্পর্কে খবর হচ্ছেই।
জানা গেছে, রাজধানীর মাদক সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করছে ২০ মহিলা মাদক ব্যবসায়ী। পুলিশের খাতায় এরা মাদক সম্রাজ্ঞী ও ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীদের গডমাদার হিসেবে চিহ্নিত। রাজধানীর বিভিন্ন মাদকের আখড়া ছাড়াও ভ্রাম্যমাণ মাদক ব্যবসাও নিয়ন্ত্রণ করছে তারা। কেউ কেউ অভিজাত এলাকায় বাসা নিয়েও মাদক ব্যবসা করছে। মাদকের সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গড়ে তুলেছে সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী। মাদক ব্যবসা ছাড়াও এদের বিরুদ্ধে খুন, ডাকাতি, দস্যুতা ও দাঙ্গা-হাঙ্গামার মামলা রয়েছে। প্রতিটি মামলায় এরা প্রধান আসামি হলেও কখনো দীর্ঘদিন জেলখানায় থাকতে হয়নি। সাজাও পেতে হয়নি কোনো মামলায়। এরাই ধীরে ধীরে রাজধানীর অপরাধ সাম্রাজ্যের নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কতিপয় কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই তারা দীর্ঘদিন ধরে মাদকের ব্যবসা করে আসছে।’ (বাংলাদেশ প্রতিদিন : ২৫ নভেম্বর-২০১০)
উল্লেখ্য, কথিত নারীবাদীরা শুধু পুরুষকেই ক্রিমিনাল হিসেবে দেখেন। পুরুষকেই নির্যাতনকারী হিসেবে দেখেন। কিন্তু সমাজে যে এখন কত পুরুষ নির্যাতনকারী নারীর উদ্ভব হয়েছে, নারী গডমাদার হয়েছে, নারী মাদক সম্রাজ্ঞী বের হয়েছে সে খবর কী তারা জানেন? আর জানলেও তো তারা ওদের বিরুদ্ধে কোনো বক্তব্য দিচ্ছেন না। কর্মসূচি দিচ্ছেন না। তাহলে কী তারা নিতান্তই কূপমন্ডুক ও একপেশে তথা অবিচারক।
অর্থাৎ বিষয়টা এমন ছড়াচ্ছে যে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট তারকা থেকে ইন্ডিয়ান সিনেমা তারকা; তাদেরকে যদি সুযোগ দেয়া হয়, এদেশে এসে তারা একটা বড় জনগোষ্ঠীকে তাদের পেছনে ভেড়াতে পারবে। যা কিনা দেশের স্বাধীনতার জন্য সত্যিই ভীষণ হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়াবে।
বলাবাহুল্য, এই সূক্ষ্ম ষড়যন্ত্রই ইন্ডিয়া করছে। সউদী আরব, মিডল ইস্টসহ সব মুসলমান দেশে ইন্ডিয়ান নায়ক-নায়িকাদের প্রচণ্ড প্রভাব। বাইজী আর বেশ্যা হিসেবে ওরা নিজেদের সুনিপুণভাবে গড়ে তুলেছে। আর মুসলিম দেশগুলোকে তার বাজার হিসেবে ধরেছে।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানী খুব খুশি হন যখন তাকে ভারতীয় হার্টথ্রব নায়িকা ঐশ্বরিয়ার এক বাক্স ভিডিও উপহার দেয়া হয়। নাঊযুবিল্লাহ!
ইন্ডিয়ান সিনেমা দুবাইসহ গোটা মিডল ইস্ট থেকে প্রচুর অর্থ নিয়ে আসে।
আমাদের দেশেও সেই পাঁয়তারা চলছে। শাহরুখ খান এ ধারায় একটা ছূতমাত্র।
কাজেই অঙ্কুরেই এসব বন্ধ না করা গেলে সামনে আমাদের জন্য ভয়াবহ দিন অপেক্ষা করছে। (নাঊযুবিল্লাহ)

-মুহম্মদ মাহবুব উল্লাহ

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৩

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার’ অর্থ হচ্ছে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও অনৈসলামী শিক্ষা’। যার ফলাফল ‘শূন্য ধর্মীয় শিক্ষা’। বিতর্কিত ও বামঘেঁষা মন্ত্রী এটা করলেও ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকার কী করে তা গ্রহণ করতে পারলো?

বেপর্দা-বেহায়াপনায় আক্রান্ত কলুষিত সমাজের নতুন আতঙ্ক ‘সেলফি’। সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।

প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে সম্মানিত ইসলামী আদর্শ বিস্তারের বিকল্প নেই

পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে অবাধ খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতকরণ। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার