দৈনিক আল ইহসানে প্রকাশিত মন্তব্য প্রতিবেদন- প্রসঙ্গঃ হজ্জে পবিত্র কাবা শরীফ ও মদীনা শরীফ-এ ক্যামেরা নিষিদ্ধ মুজাদ্দিদে আযম-এর তাজদীদের তাছিরে সউদী সরকার তীব্র প্রশ্নের মুখে॥ ‘রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম’-এর দেশ বাংলাদেশ সরকার ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা সদৃশ উলামায়ে ‘ছূ’দের বোধোদয় দরকার

সংখ্যা: ১৭৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা,

“সত্য এসেছে, মিথ্যা দূরীভূত হয়েছে। নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই মিথ্যা দূরীভূত হওয়ার যোগ্য।”

এই আয়াত শরীফ-এর প্রোজ্জ্বল প্রতিফলন হচ্ছে মুজাদ্দিদে আ’যম, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, ইমামুল আইম্মা, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর তাজদীদে।

মূলতঃ বর্তমান যামানায় তিনিই একমাত্র ব্যক্তিত্ব যাঁর উছীলায় সত্যিকার ইসলাম টিকে আছে। বর্তমানে তিনি যদি না থাকতেন তাহলে শাশ্বত ইসলাম ব্যক্ত করার মত দ্বিতীয় কোনো ব্যক্তি ছিলো না।

কারণ, বর্তমানে আলিম-উলামা, মাওলানা, শাইখুল হাদীছ, মুফতী, মুফাসসির, এমনকি তথাকথিত গ্র্যান্ড মুফতি তথা তাবত উলামায়ে ‘ছূ’রা সবাই যামানা তথা যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে।

আর বর্তমান যুগকে বলা হচ্ছে মিডিয়ার যুগ। ছবি তোলা এখন সবার কাছে নস্যি ব্যাপার।

এই যুগে ছবি না তুললে কেমনে হবে এবং সব ক্ষেত্রেই ছবি তুলতে হবে। এটাই এ যুগের প্রচারণা তথা মানসিকতা।

যুগের এ প্রচারণা তথা গণমানসিকতা সম্পর্কে ওয়াকিফহাল মাওলানা তথা নামধারী আলিমরা। তারা মূলতঃ যুগেরই দাস। নফস তথা প্রবৃত্তির দাস। যুগের মিছিলে অনুগত অনুগামী। নবীগণের ওয়ারিছ তারা নয়। ইসলামের অভিভাবক তারা নয়। তাই যুগের বিরুদ্ধে গিয়ে, ইসলামকে- ইসলামের আলোকে ব্যক্ত করতে তাদের বড় ভয়। বরং কায়েমী স্বার্থবাদের প্রেক্ষিতে ইসলামকে কাটছাট করে যুগ অনুযায়ী ব্যক্ত করতেই তাদের সব শক্তি ব্যয় হয়। কারণ, তাদের সাথে ইসলামের মালিক, ইসলাম নাযিলকারী ও ইসলামকে একমাত্র মনোনীত দ্বীন হিসেবে কবুলকারী আল্লাহ পাক-এর সাথে নেই কোনো তায়াল্লুক-সম্পর্ক। নেই খোদায়ী অনুভূতি ও দৃষ্টি। নেই ইল্মে লাদুন্নী। নেই রূহানী কুওওয়াত। নেই দ্বীনি সমঝ।

আছে বরং যুগের ঢেউয়ে ভেসে যাবার প্রবণতা। যুগের মানসিকতার বিরুদ্ধে চলার প্রচ- অনীহা, তীব্র ভয়। লোক সমাজের ভয়। শাসকগোষ্ঠীর ভয়। ক্ষমতা হারানোর ভয়। সম্পদ হারানোর ভয়। সবকিছু মিলিয়ে তারা করুণভাবে ব্যর্থ হয়, ইসলামের ছহীহ ফতওয়ার উপর, সত্যের উপর ইস্তিকামত থাকতে।

কিন্তু তাদের মিথ্যার একসময় অনিবার্য উন্মোচন ঘটে। সত্যের বিচ্ছুরণ ঘটে। সত্য জয় হয়।

“হজ্জ করতে গেলেও এখন ছবি লাগে। মক্কা শরীফ, মদীনা শরীফ-এ যেতে এখন ছবি লাগে”- এসব কথা ছিলো বর্তমান যুগে উলামায়ে ‘ছূ’দের ছবিকে হালাল করার একমাত্র খোঁড়া যুক্তি।

অথচ এদের বোঝা উচিত ছিলো যে, খোদ আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হায়াতে তৈইয়্যিবায় থাকা অবস্থায়ই ভণ্ড নবীর আবির্ভাব হয়েছিলো। তাদেরকে কতল করা ফরজ-ওয়াজিব ছিল। তাদের বিরুদ্ধে জিহাদ হয়েছিলো।

ইংরেজরা এদেশের মুসলমানদের থেকে ক্ষমতা নিয়ে অনেক আইন করেছিলো। তাই বলে সেগুলো ইসলামী হয়ে যায়নি। সউদী আরবে ইংরেজরা দৃশ্যতঃ না গেলেও সেখানে ইসলাম বিদ্বেষী মুনাফিক তো বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাই তারা যা বলবে বা করবে যুগের দোহাই দিয়ে তাই জায়িয হয়ে যাবে- সে কথা সমর্থন করা মূলতঃ ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা সদৃশ উলামায়ে ‘ছূ’দের দ্বারাই সম্ভব। যারা দুধ না পেয়ে দুধ খানেওয়ালা দুই বাচ্চার লাফালাফি দেখে নিজেরাও দুধ না পেয়েও লাফায়।

ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা সদৃশ এই উলামায়ে ‘ছূ’রাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে আইডি কার্ড করার জন্য ছবি তোলার সমর্থন করেছে। তথাকথিত রাষ্ট্রীয় প্রয়োজন বলে ছবি তোলাকে হালাল বলে প্রচার করেছে।

উল্লেখ্য, তথাকথিত রাষ্ট্রীয় প্রয়োজন ইসলামী শরীয়তের ঊর্ধ্বে নয় বরং অধীন। আর রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনের কোন পরিধি তথা পরিম-ল নেই। সুতরাং কথিত রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনকে শরীয়তের পরিধি দ্বারা নিয়ন্ত্রণ না করলে শরীয়তের সাথে ইসলামের স্বার্থে তার সংঘাত অনিবার্য। তাই দেখা যাচ্ছে, যারাই ছবিকে জায়িয করছে, তারাই আবার তথাকথিত জাতীয় নারী নীতিমালার বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে।

কিন্তু তাদের এ আন্দোলন তাদের জন্যই উপহাসমূলক। কারণ, তারাই ছবি তোলার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রকে শরীয়তের সীমারেখার বাইরে যাওয়ার উৎসাহ যুগিয়েছে, পথ দেখিয়েছে। সুতরাং সেক্ষেত্রে রাষ্ট্র যদি উৎসাহ পেয়ে আরেকটু আগায়, আরো ভুল পথে চলে, নারীর সমান অধিকার, তাদের রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে জায়িয করে তবে তার পিছনে মূলতঃ ছবিকে জায়িযকারী ঐ উলামায়ে ‘ছূ’দেরকে দায়ী করতে হয়। তবে উলামায়ে ‘ছূ’দের মিথ্যা মুখোশ এবার কিছুটা উন্মোচিত হয়েছে খোদ সউদী সরকারের নেয়া আপাত এক পদক্ষেপে।

সউদী সরকার পবিত্র কাবা শরীফ ও মদীনা শরীফ-এ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর রওজা শরীফ-এর যে কোন ধরনের ছবি তোলা নিষিদ্ধ করেছে। সউদী হজ্জ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ড. ফুয়াদ বিন আব্দুল সালাম আল ফারেসি ইতোমধ্যেই এ নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়ে বিভিন্ন দেশের হজ্জ মিশনে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।

সউদী আরবের জেদ্দায় অবস্থিত হজ্জ উইংয়ের কাউন্সিলর ড. মুহম্মদ মফিজুর রহমান গত ১৫ জুলাই এক ফ্যাক্স বার্তায় (স্মারক নং-বিসিজি/ইউ/হজ ব্যবস্থাপনা ০৩/২০০৮/২০১) ধর্ম মন্ত্রণালয়, ঢাকা হজ অফিস ও বেসরকারি হজ্জ এজেন্সিগুলোকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ‘ছবি তোলা নিষিদ্ধ’ সউদী সরকার এই প্রথম স্বীকার করলো ও ঘোষণা করলো।

মূলতঃ খোদ মক্কা শরীফ এবং মদীনা শরীফ-এ ক্যামেরা এমনকি মোবাইলযুক্ত ক্যামেরা যদি নিষিদ্ধ হয় তাহলে আসলে ক্যামেরা বা ছবি তোলাই যে ইসলামে নিষিদ্ধ সে বিষয়টিই আলোচনায় প্রাধান্য পায়।

বলাবাহুল্য, “যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী  ইতোমধ্যে দৈনিক আল ইহসানে সউদী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সউদী আরব থেকে সিসিটিভি ক্যামেরা ইত্যাদি নামিয়ে ফেলার শক্ত আহ্বান জানিয়েছেন।

ছবিমুক্তভাবে হজ্জের ব্যবস্থা করার আহ্বান জানিয়ে কুরআন-সুন্নাহয় শত শতবার ছবি তোলার বিরুদ্ধে বলা হয়েছে সে কথা দীপ্তভাবে উচ্চারণ করেছেন- যা ইন্টারনেট, ই-মেইল ইত্যাদির মাধ্যমে সউদী সরকারকে অবহিত করা হয়েছে।

যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী প্রতিদিন বাদ মাগরিব যে বেমেছাল ওয়াজ-নছীহত করেন, ছবি তোলার বিরুদ্ধে বলেন, সউদী সরকারের করণীয় সম্পর্কে বলেন তা প্রতিদিন দৈনিক আল ইহসান ওয়েব সাইট থেকে এখন পর্যন্ত পৃথিবীর ১১০টিরও অধিক দেশ থেকে মুসলমানরা গভীর মনোযোগ দিয়ে শুনছেন।

মুজাদ্দিদে আ’যম, মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর বেমেছাল ইলমে লাদুন্নী সমৃদ্ধ ও বেপরোয়া তাজদীদী বয়ান শুনে তারা শিহরিত হচ্ছেন, আলোড়িত হচ্ছেন, আন্দোলিত হচ্ছেন। যার ছোঁয়া লেগেছে সউদী সরকারেও। তাই এবারেই তাদের স্বীকারোক্তি বেরিয়ে এসেছে, “সব ওমরাহ পালনকারী ও হজ্জ যাত্রীদের মক্কা শরীফ-এর মসজিদুল হারাম ও মদীনা শরীফ-এ মসজিদুল নববী শরীফ-এর ভিতরে-বাইরে যে কোন ধরনের ক্যামেরা (মোবাইলসহ) নিয়ে প্রবেশ ও ছবি তোলা নিষিদ্ধ।” আরো বলা হয়েছে, “ছবি বা ভিডিও হজ্জের কোন অংশ নয়।”

বলাবাহুল্য, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর আহবানে কিছুটা সাড়া দিয়ে সউদী সরকার প্রশংসার অধিকারী হয়েছে। আশা করি অতি সত্ত্বর হেরেমাইন শরীফাইন থেকে সিসিটিভি বা ক্যামেরাগুলি নামিয়ে ছবিবিহীন হজ্জের ব্যবস্থা করে- সউদী সরকার আরো প্রশংসার অধিকারী হবে ইনশাআল্লাহ।

মূলতঃ ব্যাপারটা হওয়া উচিত ছিলো এরকমই যে, সউদী সরকারই সব মুসলিম দেশকে কঠোরভাবে ইসলাম পালনের জন্য নছীহত করবে। আহ্বান জানাবে। তাগিদ করবে। কারণ, মুসলমানদের কেন্দ্রস্থল মদীনা শরীফ ও মক্কা শরীফ। আর মদীনা শরীফ ও মক্কা শরীফ যেহেতু সউদী আরবে সেহেতু তার মর্যাদা ও হক্ব তথা দায়িত্ব ও কর্তব্য অনেক বেশি।

প্রসঙ্গতঃ মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর তাজদীদী রোবে অচিরেই সউদী আরব থেকে সিসিটিভিগুলোও নামবে, ছবিবিহীন, ফিঙ্গার প্রিন্টভিত্তিক ভিসা হবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস। (ইনশাআল্লাহ)

মূলতঃ তা আরো অনেক আগেই হতো, যদি ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা সদৃশ উলামায়ে ‘ছূ’রা ছবি তোলার পক্ষে লাফালাফি না করত। কিন্তু তারা যে আলিম নয় বরং ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চার মত অবুঝ, অধম তার প্রমাণ দেরিতে হলেও শুরু হয়েছে।

উল্লেখ্য, সউদী সরকারের এহেন নির্দেশনার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সরকারেরও চিন্তার বিশেষ কারণ রয়েছে। কারণ, বাংলাদেশের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম।

এদেশের সংবিধানের শুরুতে ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম’ সংযোজিত হয়েছে। সংবিধানের প্রস্তাবনায় ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক-এর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’-এর কথা ব্যক্ত করা হয়েছে। এছাড়া সংবিধানের মৌলিক অধিকারে পরিপূর্ণভাবে ধর্মীয় অধিকার সংরক্ষণ ও পালনের কথা বলা হয়েছে।

যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে মুসলমানের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কি করে ছবির ব্যবস্থা করতে পারে?

আইডি কার্ডে ছবির নির্দেশ দিতে পারে?

আর যদি নির্দেশইবা দেয় তাহলে সংবিধানে বর্ণিত ‘সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক-এর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ কি করে প্রতিভাত, প্রতিপন্ন ও প্রমাণিত হতে পারে? যেখানে সর্বশক্তিমান আল্লাহ পাক ও তাঁর হাবীব, আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শত-সহস্রবার ছবি তোলার বিরুদ্ধে বলেছেন। ‘ছবি তুলনেওয়ালা ও তোলানেওয়ালা দোযখে শক্ত শাস্তি ভোগ করবে’ বলে সুস্পষ্ট বলেছেন।

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম দেশের সরকার তবে কি কথিত দেশের সব মুসলমানদের- তাদের কাছে সবচেয়ে ভয়ের স্থান, পানাহ চাওয়ার স্থান, নিকৃষ্ট আবাসস্থল ‘দোযখেই’ ঠেলে পাঠাতে চায়?

প্রসঙ্গতঃ কারণেই বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি দেশবাসী মুসলমানদের পক্ষ থেকে এ প্রশ্ন তীর্যক ও জোরদার হয়ে উঠেছে।

‘ছবি তোলা যে ইসলামে নিষিদ্ধ’- তা ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা সদৃশ উলামায়ে ‘ছূ’রা তাদের দুনিয়াবী স্বার্থে যতই অস্বীকার করুক বাংলাদেশ সরকারের উচিত সউদী সরকারের ঘোষণা হতে একটা শিক্ষা গ্রহণ করা।

অবিলম্বে সকল জাতির হয়ে ছবি তোলার বাধ্যবাধকতা তুলে দেয়া। এদেশে ৯৫ ভাগ মুসলমানের ধর্মীয় অধিকার নিশ্চিত করা। কথিত রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম দাবির সত্যতা প্রমাণ করা।

মহান আল্লাহ পাক বাংলাদেশ সরকার ও জনগণ সবাইকে হিদায়েত নছীব করুন। (আমীন)

  দৈনিক আল ইহসান ২১-০৭-২০০৮ই

 থেকে সংকলিত।

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৩ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৫১

‘থার্টিফাস্ট নাইট, ভালেন্টাইন ডে আর পহেলা বৈশাখের’ নামে হুজ্জোতির জন্য ধর্মব্যবসায়ীদের কৌশলগত নিষ্ক্রীয়তা, স্বার্থবাদী মৌসুমী রাজনৈতিক তৎপরতা এবং সংস্কৃতি বিপননকারীদের দূরভিসন্ধিতা ও মধ্যবিত্তের  তত্ত্ব-তালাশহীন প্রবণতা তথা হুজুগে মাতা প্রবৃত্তিই দায়ী

অবশেষে জামাতীরা স্বীকার করিল যে, মুক্তি পাইতে চাহিলে মুরীদ হইতে হয়। আল্লাহ পাক-এর ওলী বা দরবেশ হইতে পারিলে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু জামাতীরা তাহা নয় বলিয়াই আখিরাত তো দূরের কথা দুনিয়াতেই তাহারা দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতার। আর মইত্যা রাজাকারের ফতওয়া অনুযায়ী তো- তাহাকেই কতল করা ওয়াজিব।