নারী অধিকার প্রসঙ্গে

সংখ্যা: ২২১তম সংখ্যা | বিভাগ:

আমরা নারী জাতি, নারী কুল

ঘুণ ধরা সমাজের।

আমরা বলি,

আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত

যেদিন জানিলাম-

আর্তনাদের ধ্বনিগুলো

আকাশে বাতাসে দুলিল না;

সর্বহারা নারী জাতিদের দুঃখ-কষ্ট রহিল না;

আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত।

আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত

যেদিন জানিলাম-

শয়নে-স্বপনে নারী সকল পুলকিত;

মায়া-মমতায় হৃদচেতনায়

এ ধরার বুকে শিহরিত।

খুশির আমেজ ঝিরিঝিরি হাওয়ায়

বহিয়া চলিল হেথায়,

কুল-মাখলূক্বাত পঠিল কাছীদা

শান্তি পেল সবায়।

আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত

যেদিন কনকচাঁপা, রজনীগন্ধা,

গোলাপ, হাসনা হেনা

আরো যত ফুল, ফুটিল বাগানে

সুবাসে মাতিল ধরণী ধারা।

সারা দুনিয়ার নারী কুলের আজ

খুশির বার্তা বহে

ভূলোকে-দ্যুলোকে যার জন্যে আজ

আনন্দে ফেটে পড়ে।

আসমান-জমিন পঠিল ছানা

শুধু নয় পানিরাশি;

গাছ-পালা আর পশু-পাখি যেন

খুশিতে রয়েছে সবি।

জান্নাতেরই মেহমান তিনি

ধরাতে আসিলেন যবে;

আর্ত হাহাকার শেষ হয়ে গেল

ফিরিল শান্তি ঘরে।

আহলান সাহলান

নূরে নূরানী আম্মা হুযূর ক্বিবলা

আহলান-সাহলান

নূরে হাবীবা আম্মা হুযূর ক্বিবলা

আহলান-সাহলান

নূরে মাদানী আম্মা হুযূর ক্বিবলা

আহলান-সাহলান

নূরে আলিমা আম্মা হুযূর ক্বিবলা।

আপনি আসিলেন ধরায়

মিটালেন তিয়াস

তৃষিত নারীকুলের;

জাগ্রত করিলেন সুন্নতী আমলের

মিটালেন ধ্বজাধারী নারীবাদের।

কুফরী-শিরকী কুসংস্কারের

স্বাধীনতাকামী নারীবাদী

নষ্ট করিছে ঘুণ পোকার মতো

একে একে পরিবারের।

সমাজ ধ্বংস, দেশ ধ্বংস

জাতি ধ্বংসিছে অবশেষে;

মুসলিম নারী। হায় কোথায় হায়!

ধ্বংসিল নিঃশেষে।

কোথায় পর্দা?

কোথায় লজ্জা?

জাত গেল রসাতলে!

স্বামী-সন্তান ধিক্কার দেয়

বেহায়া বেলাল্লাপনে।

আল্লাহ পাক উনার আদেশ নিষেধ

নারীবাদী বুঝিল না।

গাফিল রইল শয়তানী কাজে

নিষেধ মানিল না।

শান্তি ওদের নেই তো জীবনে

যন্ত্রণাতে ভুগে

আত্মীয়-স্বজন, ঘর-সংসার

মিছে কাঁদে আস্ফালনে।

সোনার মতো চকচকে ভেবে

মজেছে ক্ষণিকের তরে

ভাবিছে নারী এটাই সত্য

চলেছে মিথ্যার মোহে।

আমরা সেই দিনই হয়েছি শান্ত।

যেদিন বুঝেছি-

শান্তির বাণী প্রচারিছে অবলীলায়

ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরেছে

স্বামী-সন্তানের আশায়।

যেদিন বুঝেছি-

পর্দায় থাকা নারীর ভূষণ বটে,

নূরানী মাদানী ‘মা’ আমাদের

শিখাচ্ছেন জনে জনে।

প্রগতিশীল নারীরা ঘর থেকে টানি

যেভাবে করেছে বের,

লাঞ্ছনা দিয়েছে শত নারীকে

অবমাননা করেছে দ্বীনের।

ঠিক সেভাবেই তিনি বাহির থেকে টানি

ঘরে আনিছেন নারীকে

আম্মাজী মোদের শান্তি দিয়েছেন

সুখ বহে ঘরে ফের।

যেদিন দেখিলাম

ক্বায়িম-মাক্বামে উম্মাহাতুল মু’মিনীন,

মুয়াল্লিমা তিনি সাদরে মমতায়

শিখান সত্য দ্বীন।

শিখালেন তিনি নারী জাতিকে

মিথ্যাই মরীচিকা,

যেয়োনা সে পথে ফিরে এসো সবে

সত্যই আলোর শিখা।

আমরা সেই দিন থেকে অবারিত ধারায়

রয়েছি শান্তিতে

সদা সর্বদা ব্যস্ত রয়েছি

আম্মাজীর ছোহবতে।

এসো মুসলিমারা

দাও সাড়া দাও

পিছে ফিরে চেয়ো নাকো;

‘আধুনিকতার’ নামে

আইয়্যামে জাহিলিয়াতে

আর ফিরে যেয়ো নাকো।

-আহমদ আজিমা ফারহা

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৩ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৫১

‘থার্টিফাস্ট নাইট, ভালেন্টাইন ডে আর পহেলা বৈশাখের’ নামে হুজ্জোতির জন্য ধর্মব্যবসায়ীদের কৌশলগত নিষ্ক্রীয়তা, স্বার্থবাদী মৌসুমী রাজনৈতিক তৎপরতা এবং সংস্কৃতি বিপননকারীদের দূরভিসন্ধিতা ও মধ্যবিত্তের  তত্ত্ব-তালাশহীন প্রবণতা তথা হুজুগে মাতা প্রবৃত্তিই দায়ী

অবশেষে জামাতীরা স্বীকার করিল যে, মুক্তি পাইতে চাহিলে মুরীদ হইতে হয়। আল্লাহ পাক-এর ওলী বা দরবেশ হইতে পারিলে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু জামাতীরা তাহা নয় বলিয়াই আখিরাত তো দূরের কথা দুনিয়াতেই তাহারা দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতার। আর মইত্যা রাজাকারের ফতওয়া অনুযায়ী তো- তাহাকেই কতল করা ওয়াজিব।