বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৯ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

সংখ্যা: ১৮৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

বর্তমানে ইসলামের নামে বা মুসলমানের ছূরতে ইসলাম ও মুসলমানদের ক্ষতি সাধনে বা মুসলমানদের ঈমান আমল নষ্ট করণে ইহুদী-নাছারাদের খাছ দালাল বা এজেন্ট হয়ে যারা কাজ করছে তারা হলো-

১.     শিয়া, ২. কাদিয়ানী, ৩. ওহাবী।

ওহাবী বাতিল ফিরক্বা

বর্তমানে ইসলামের ছূরতে মুসলমানের ঈমান-আমলের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করছে যে দলটি, সেটি হচ্ছে- ‘ওহাবী ফিরক্বা’। অর্থাৎ ইবনে ওহাব নজদীর অনুসারীরা। আমাদের আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের ফতওয়া মুতাবিক ওহাবীরা বাতিল ফিরক্বার অন্তর্ভুক্ত। কারণ তাদের আক্বীদা ও আমল আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের খিলাফ।

 নিম্নে ওহাবী ফিরক্বার জনক ইবনে ওহাব নজদীর পরিচয় ও তাদের কুফরী আক্বীদাসমূহ তুলে ধরা হলো-

ইবনে আব্দুল ওহাব নজদীর সংক্ষিপ্ত

পরিচয় ও তার কুফরী আক্বীদা

ইবনে ওহাব নজদীর পরিচয় সম্পর্কে “ফতওয়ায়ে শামী, ইশয়াতে হক্ব, ওহাবীদের ইতিহাস, ওহাবীদের উৎপত্তি, সাইফুল মাযহাব, মাযহাব কি ও কেন? সাইফুল জাব্বার” ইত্যাদি কিতাবে মুহম্মদ ইবনে ওহাব নজদীর পরিচয় এভাবে বর্ণিত আছে, ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী ১১১৪ হিজরী মুতাবিক ইংরেজী ১৭০৩ ঈসায়ী সালে আরবের নজদ প্রদেশে জন্মগ্রহণ করে। তার পিতার নাম আব্দুল ওহহাব। তার বড় ভাইয়ের নাম সুলায়মান। পিতা ও ভ্রাতা দুজনই তৎকালে দেশে হক্কানী বিজ্ঞ আলিম হিসেবে খ্যাত ছিলেন। কিন্তু আব্দুল ওহাবের কণিষ্ঠ পুত্র “ইবনে ওহাব” অত্যন্ত উদাসীন ও গোঁড়া চরিত্রের অধিকারী ছিল। তাই সে তার পিতা ও ভ্রাতার মতের বিপরীত চলতো এবং প্রায়ই তাদের বিরুদ্ধাচরণ করতো এবং মনগড়া নতুন মত প্রচার করে ফিৎনা পয়দা করতো। তার ভ্রান্ত আক্বীদাগুলোর সাথে সেই যামানার হক্কানী-রব্বানী আলিমগণ একমত হতে পারেননি। ফলে সে বহু আলিম, ছূফী, দরবেশ, মুত্তাক্বীদের উপর স্টীম রোলারের ন্যায় অত্যাচার চালায় এবং তাঁদের অনেককে সে শহীদ করে ফেলে।

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

ফতওয়ায়ে শামীর ভাষ্যমতে ওহাবী ফিরক্বার আক্বীদা ও বিশ্বাস

كما وقع فى زماننا فى اتباع عبد الوهاب الذين خرجوا من نجد وتغلبوا على الحرمين وكانوا ينتحلون مذهب الحنابلة لكنهم اعتقدوا انهم هم المسلمون وان من خالف اعتقادهم مشركون. واستباجوا بذالك قتل اهل السنة وقتل علمائهم.

বর্তমান যামানায় আবির্ভূত ওহাবী ফিরক্বা যারা নজদ প্রদেশ থেকে আত্মপ্রকাশ করে হারামাইন শরীফাইনে আধিপত্য বিস্তার করে। ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী হাম্বলী মাযহাবের অনুসারী ছিল না। তথাপিও সে মানুষকে ধোঁকা দেয়ার জন্য নিজেকে হাম্বলী মাযহাবের অনুসারী বলতো। তার ভ্রান্ত আক্বীদার মধ্যে একটি আক্বীদা এই ছিল যে, তার বিশ্বাসীরাই শুধু মুসলমান, যারা তার বিরোধিতা করবে তারা কাফির ও মুশরিক। তার এই নীতিমালা অনুসারে সে উলামায়ে আহলে সুন্নতকে শহীদ করা জায়িয মনে করতো।

মুহম্মদ আবুল হাসান, বাসাবো, ঢাকা

ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-১৩ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৫১

‘থার্টিফাস্ট নাইট, ভালেন্টাইন ডে আর পহেলা বৈশাখের’ নামে হুজ্জোতির জন্য ধর্মব্যবসায়ীদের কৌশলগত নিষ্ক্রীয়তা, স্বার্থবাদী মৌসুমী রাজনৈতিক তৎপরতা এবং সংস্কৃতি বিপননকারীদের দূরভিসন্ধিতা ও মধ্যবিত্তের  তত্ত্ব-তালাশহীন প্রবণতা তথা হুজুগে মাতা প্রবৃত্তিই দায়ী

অবশেষে জামাতীরা স্বীকার করিল যে, মুক্তি পাইতে চাহিলে মুরীদ হইতে হয়। আল্লাহ পাক-এর ওলী বা দরবেশ হইতে পারিলে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু জামাতীরা তাহা নয় বলিয়াই আখিরাত তো দূরের কথা দুনিয়াতেই তাহারা দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতার। আর মইত্যা রাজাকারের ফতওয়া অনুযায়ী তো- তাহাকেই কতল করা ওয়াজিব।