মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সমীপে- সোহেল তাজ বিবৃত ১২টি জঙ্গি সংগঠন তালিকা যথার্থ নয় এর মধ্যে যেমন অনেক জঙ্গি সংগঠনের নাম আসেনি তেমনি জঙ্গিবাদ বিরোধী সংগঠনের (উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত) নামও জামাত-জোট ভূতের কারণে এসেছে। সঙ্গতঃ কারণেই বে-হেড সোহেল তাজের বেফাঁস মন্তব্য থেকে বেরিয়ে এসে বর্তমানের যোগ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে প্রকৃত জঙ্গি সংখ্যা যেমন নির্ধারণ করতে হবে, প্রকৃত জঙ্গিদের যেমন চিহ্নিত করতে হবে পাশাপাশি জঙ্গিবাদী, মৌলবাদী ও ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে একান্ত নিবেদিত ‘আল বাইয়্যিনাত’কে মূল্যায়ন করতে হবে।

সংখ্যা: ১৯১তম সংখ্যা | বিভাগ:

এবার নিউইয়র্কেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে দেখা করেনি সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। হুট করেই যে কোন কথা বলা বা কাজ করা তার আজš§ স্বভাব। মন্ত্রিত্বের পদত্যাগ নিয়েও তিনি অনেক নাটকীয়তার জš§ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী অনেক বোঝানোর পরও বুঝেননি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্নেহভরে মাথা ঠা-া রাখতে বললেও রাখেননি।

এমনি মাথা গরম অবস্থায়ই হঠাৎ করে একদিন ঘোষণা করলেন,  ১২টি জঙ্গি সংগঠনের কথা।

এ প্রসঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই-এর এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেছেন, ডিজি-এনএসআই জানেনা, ডিজি-র‌্যাব জানেনা, এডি আইজি এসবি জানেনা অথচ সোহেল তাজ হুট করে ‘উলামা আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাত’-এর নাম তালিকাভুক্তির কথা বলে ফেললেন।

অপরদিকে এ প্রচারণার পর একই দিন রাতে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর সম্পাদক সাহেব যখন খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করেন তখন তিনি দ্ব্যর্থহীন কন্ঠে উচ্চারণ করেন ‘ওর মাথা সুস্থ নেই। যখন যা ইচ্ছা তাই বলে।’

এদিকে ডিজিএফআই-এর এক কর্মকর্তা মন্তব্য করেন যে, সোহেল তাজ বিবৃত ১২টি জঙ্গি সংগঠনের মধ্যে ৬টাই হুজির বিভিন্ন রূপ।

অপরদিকে দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা তথা পত্র-পত্রিকার রিপোর্ট অনুযায়ী জঙ্গি সংগঠনগুলোর সংখ্যা ৩৬-এরও বেশি।

তাহলে সোহেল তাজ বিবৃত ১২টি জঙ্গি সংগঠনই যদি হিসেবে নেয়া হয় অবশিষ্ট ২৪টি জঙ্গি সংগঠন কী তাহলে ভাল হয়ে গেছে?

সোহেল তাজ কী তার নিশ্চয়তা দিতে পারবেন?

অপরদিকে যে ‘আল বাইয়্যিনাত’ সারাজীবন ধর্মব্যবসায়ী, রাজাকার, জঙ্গিবাদ, মৌলবাদের বিরুদ্ধে কাজ করে আসছে  সে ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর বিরুদ্ধে জঙ্গি অপবাদ দিয়ে সোহেল তাজ কী জঙ্গিদের চলার পথকেই অবাধ ও মসৃণ করে দিলেন না?

বলাবাহুল্য, জামাত-জোটভুক্ত গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে যে সোহেল তাজ এ বেফাঁস মন্তব্য করেছেন এবং এতে করে জামাত-জোট জঙ্গিদেরই উপকৃত করে গেছেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

সঙ্গত কারণেই বে-হেড সোহেল তাজের বেফাঁস মন্তব্য থেকে

বেরিয়ে এসে বর্তমানের যোগ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে প্রকৃত জঙ্গি সংখ্যা যেমন নির্ধারণ করতে হবে, প্রকৃত জঙ্গিদের যেমন চিহ্নিত করতে হবে পাশাপাশি জঙ্গিবাদী, মৌলবাদী ও ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে একান্ত নিবেদিত ‘আল বাইয়্যিনাত’কে মূল্যায়ন করতে হবে। এবং

তার সুফল ভোগ করবে ইনশাআল্লাহ গোটা দেশবাসী তথা ধর্মপ্রাণ মুসলমান।

কারণ, ‘আল বাইয়্যিনাত ও আল ইহসানই একমাত্র শক্তি যারা ইসলামের আলোকে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে জনমত তৈরি করে।  (সূত্র: আল ইহসান- ২৪ অক্টোবর/২০০৯)

-মুহম্মদ আরিফুর রহমান

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব।  খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১১         

বৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বৃটিশ ভূমিকা-১১

 রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাক্বীক্বী নায়িব ও ওয়ারিছ। তাঁর বিরোধীতাকারীরা মুনাফিক, কাফির ও শয়তানের অনুসারী -১১     

 “হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে সিনেমা”  নিশ্চুপ উলামায়ে ‘ছূ’রা ॥ সর্বাঙ্গে দায়ী তারা 

অবশেষে তথাকথিত ইসলামী জামাতের আমীর নিজামী ও বায়তুল মোকাররামের তথাকথিত খতীব উবায়দুল হক, এরপর এবার মুফতে আমিনীও রাজারবাগ শরীফের তাজদীদ মানতে বাধ্য হলেন