মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে মানবতাবিরোধী অভিযোগে চরমভাবে শুধু অভিযুক্তই নয়, নিঃসন্দেহাতীতভাবেও প্রমাণিত।

সংখ্যা: ২৪০তম সংখ্যা | বিভাগ:

গত ৯ই ডিসেম্বর (২০১৪ ঈসায়ী) প্রকাশিত হয়েছে “জিজ্ঞাসাবাদের নামে সিআইএ’র’ ভয়ঙ্কর নির্যাতন ও চরম মানবাধিকার লংঘনের রোমহর্ষক কাহিনী।

এ নির্যাতন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রশাসনের অনুমোদনক্রমে তথা নির্দেশেই হয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বর্তমানে মানবতাবিরোধী অভিযোগে চরমভাবে শুধু অভিযুক্তই নয়, নিঃসন্দেহাতীতভাবেও প্রমাণিত।

পাকিস্তান, আফগানিস্তানসহ কিছু মুসলিম দেশ প্রতিবাদ করেছে। চরম প্রতিবাদী হতে হবে বাংলাদেশকেও।

আন্তর্জাতিক আদালতে সর্বকালের সবচাইতে কুখ্যাত মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য সংশ্লিষ্ট মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও প্রশাসনের বিচার করার লক্ষ্যে

অবিলম্বে সব মুসলিম দেশকে ঐক্যবদ্ধ ও সক্রিয় হতে হবে।

পাশাপাশি খোদ মার্কিন মূল্লুকে যে বর্ণবাদী প্রশাসন চলছে, মানবাধিকার লংঘন হচ্ছে তার বিরুদ্ধে জেগে উঠতে হবে ভুক্তভুগী সব মার্কিন নাগরিকদেরও এ লক্ষ্যে চাই ইহুদী লবিং মুক্ত ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিদ্বেষ মুক্ত মার্কিন নীতি এবং প্রশাসন।


বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য দিয়ে নাগরিকদের বিভ্রান্ত করার পাশপাশি বন্দিদের উপরে অমানবিক নিষ্ঠুর নির্যাতনের মতো চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র বিরুদ্ধে। গত ০৯.১২.২০১৪ ঈসায়ী ইয়াওমুছ ছুলাছা বা মঙ্গলবার সিনেট ইনটেলিজেন্স কমিটির এক প্রতিবেদনে এসব চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে। প্রতিবেদন প্রকাশের পর যে কোনো ধরনের হামলা ও নাশকতা এড়াতে এর আগেই সারাবিশ্বে মার্কিন স্থাপনা ও দূতাবাসগুলোতে কড়া নজরদারি বাড়ানো হয়। তবে সিআইএ’র নির্যাতনের এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে কিনা এ নিয়ে ছিল দীর্ঘদিন ধরেই বিতর্ক। সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের সময়ে সন্দেহভাজন আল-কায়েদা সন্ত্রাসীদের জিজ্ঞাসাবাদে এক ধরনের নিষ্ঠুর নির্যাতনের নীতি গ্রহণ করেছিল সিআইএ। যা পরবর্তীতে বারাক ওবামা প্রেসিডেন্ট হিসেবে পদ গ্রহণ করলে বাতিল করে দেয়। আর তাই সিআইএ’র প্রবল আপত্তির পাশাপাশি এই প্রতিবেদন ফাঁসের বিপক্ষে ছিলো রিপাবলিকানরাও। তবে ইনটেলিজেন্স কমিটির বেশির ভাগ সদস্য ডেমোক্র্যাট হওয়ায় শেষপর্যন্ত প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে জানা যায়, প্রায় ছয় হাজার পৃষ্ঠার গোপন নথি সংক্ষেপ করে ৪৮০ পৃষ্ঠার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়, যেখানে বন্দিদের উপরে সিআইএ’র নির্মম, নিষ্ঠুর নির্যাতনের বিষয়টি উঠে আসে। বিশেষ করে সন্ত্রাসবাদী সন্দেহে যাদেরকে আটক করা হতো কিংবা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে সন্ত্রাসী হামলার পর কয়েক বছর ধরে যাদেরকে হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরকে জিজ্ঞসাবাদ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের অমানবিক পন্থা অবলম্বন করেছে সিআইএ। জিজ্ঞাসাবাদের সময় বিভিন্ন ধরনের শারীরিক নির্যাতন, একান্তবাস নির্যাতন এমনকি ঘুমাতে না দিয়ে সারা দিন-রাত একের পর এক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। বন্দিদের কাছ থেকে কোনো প্রকার তথ্য না পেলেও থেমে থাকেনি সিআইএ’র নির্যাতন। বন্দিদের উপর এরূপ বর্বর নিষ্ঠুর নির্যাতনের বিপরীতে পুরো বিষয়টি নিয়ে মিথ্যাচার করেছে সিআইএ।

বন্দি নির্যাতনের ওই চিত্র কল্পনাকেও হার মানায়। তারই কিছু কিছু পাঠকের জন্য তুলে ধরা হলো।

* মানুষকে নির্যাতনের বিভিন্ন পন্থা সিআইএ পরিচালিত বন্দিশিবিরগুলোতে চালানো হতো। বন্দিদের ভাঙ্গা পায়ের উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হতো। তাদের রাখা হতো পুরোপুরি অন্ধকারে। ঘুমাতে দেয়া হতো না ১৮০ ঘণ্টারও বেশি সময়। কখনো কখনো তাদের হাত মাথার উপর শেকল দিয়ে বেঁধে রাখা হতো। ঠাণ্ডা মেঝেতে বিবস্ত্র করে বসিয়ে রাখা হতো। গালিগালাজ করা হতো অশ্রাব্য ভাষায়।

* কখনো কখনো বন্দিদের মলদ্বার দিয়ে জোর করে গরম খাবার প্রবেশ করানো হতো। এ সময় তাদের উপর প্রয়োগ করা হতো প্রচ- চাপ।

* শারীরিক নির্যাতনের পাশাপাশি বন্দিদের মানসিক নির্যাতনও করা হতো। ‘লটারিতে যার নাম উঠবে তাকে মেরে ফেলা হবে’ বলে বন্দিদের মধ্যে আতঙ্ক ও ভয় সৃষ্টি করা হতো। একজন বন্দিকে তার মায়ের জিহ্বা চিরে ফেলা হবে বলে হুমকি দেয়া হয়েছিল। অন্যজনকে একান্তবাস নির্যাতন করা হয়, এমনকি বন্দিদের সন্তানদেরকেও হুমকি দেয়া হতো।

* কংক্রিটের ঠাণ্ডা মেঝেতে বন্দিকে বিবস্ত্র অবস্থায় জোর করে দীর্ঘসময় বসিয়ে রাখা হতো এবং ওই বন্দি হাইপোথারমিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যেতো।

* ২০০২ সালের এপ্রিলে সিআইএ বন্দিদের রাখার জন্য গোপন একটি কারাগার নির্মাণ করে; যেটাকে ‘ডিটেনশন সাইট কোবাল্ট’ নামে ডাকা হতো। ওই কারাগারটি ঠিক কোথায় ছিলো তা এখনো নিশ্চিতভাবে প্রকাশ করা হয়নি।

* সিআইএ’র ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা ওই কারাগারটিকে ‘একটি ড্রাগন’ বলে বর্ণনা করে। ওই কারাগারে ২০টি কক্ষ ছিলো যেগুলোতে কোনো জানালা ছিলো না। বন্দিদের পুরোপুরি অন্ধকারে রাখা হতো।

* ঘন অন্ধকারে একাকী বন্দিকে দীর্ঘ সময় ধরে শেকল দিয়ে হাত মাথার উপর বেঁধে এবং প্রচ- উচ্চ আওয়াজে গান-বাদ্য ছেড়ে রাখা হতো। মলমূত্র ত্যাগ করার জন্য ওই কক্ষে একটি ঝুড়ি ছাড়া আর কিছু রাখা হতো না। কক্ষটি খুব ঠাণ্ডা থাকতো।

* প্রতিবেদনে বলা হয়, এভাবে নির্যাতন করার সময় বন্দিদের মারা যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

* দীর্ঘ সময় ধরে বন্দিদের বিবস্ত্র করে চারিদিকে হাঁটতে বাধ্য করা হতো। অনেক সময় তাদের মাথার উপর হাত তুলে থাকতে হতো।

* সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী হিসেবে ২০০২ সালে গুল রহমান নামে এক ব্যক্তিকে কোবাল্টে জেরা করা হয়। তাকে ৪৮ ঘণ্টা ঘুমাতে দেয়া হয়নি, প্রচ- জোরে শব্দ শোনানো হয়, পুরোপুরি অন্ধকারে রাখা হয়, ভীষণ ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করানো হয় এবং হেনস্থা করা হয়। নির্যাতনের এক পর্যায়ে গুল রহমান মারা যায়। তার মৃত্যুর কারণ হাইপোথারমিয়া।

* আটককৃত ১১৯ জনের মধ্যে অন্তত ২৬ জনকে বিনা অপরাধে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে নিরাপরাধ আবু হুজাইফাকে বরফ পানিতে ডুবিয়ে রাখা হয়েছিল। তাকে ৬৬ ঘণ্টা ঘুমছাড়া দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছিল। পরে প্রমাণিত হয়, ভুল মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

* অনেক বন্দিকে মলমূত্র খাওয়ানো হয়েছে। আবার পায়ুপথ দিয়ে মল ভেতরে ঢোকানো হয়েছে।

* অনেক বন্দির পরিবারের সদস্যদের খুন করার হুমকি দেয়া হয়েছে। একজনকে বলা হয়েছে- তার মায়ের কল্লা উড়িয়ে দেবে। সন্ত্রাসী কর্মকা-ে জড়িত এমনটা প্রমাণ করতে না পেরে কয়েক মাস পরে তাদের মুক্তি দেয়া হয়।

* সিআইএ’র সহযোগী হয়ে কাজ করতো এমন দু’জন বিদেশী সরকারি কর্মকর্তাকে উঠিয়ে নিয়ে এসে তথ্য না পেয়ে দিনের পর দিন খাবার ও ঘুমবঞ্চিত রাখা হয়েছিল।

* সিআইএ’র হাতে প্রথম আটক আবু জোবাইদকে ২৬৬ ঘণ্টা একটি ছোট কফিন বক্সের মধ্যে ঢুকিয়ে রাখা হয়েছিল।

* খালিদ শেখ মোহাম্মদকে ১৮৩বার ঠাণ্ডা পানিতে চুবানো হয়েছে। শ্বাস নেয়ার চেষ্টা করলে ঠোঁট চেপে ধরে মুখে অবিরাম পানি ঢেলেছে সিআইএ জিজ্ঞাসাবাদকারীরা।

* সিনেট কমিটি তাদের অনুসন্ধানে একটি কুয়ার ছবি পেয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটার মধ্যে বন্দিদের চুবানো হতো।

* ভুল করে আটককৃত ২৬ বন্দিকে নির্যাতন করে তাদের চিৎকার রেকর্ড করে কয়েকজনের আত্মীয়স্বজনের কাছে পাঠিয়েছে সিআইএ সদস্যরা।

* এক হাতকড়া পরানো বন্দিকে বিবস্ত্র করে ৭২ ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে তার গোপনাঙ্গে একটানা ঠাণ্ডা পানি ঢালা হয়েছে।

* সিআইএ বন্দিদের দীর্ঘ সময় টানা ঘুমাতে দিতো না। এমনকি টানা ১৮০ ঘণ্টা পর্যন্ত জাগিয়ে রাখা হতো। এ অবস্থায় পুরো সময়টাই দাঁড়িয়ে থাকতে হতো বন্দিকে। অনেক সময় তাদের হাত শেকল দিয়ে বাঁধা অবস্থায় মাথার উপর ঝোলানো থাকতো।

* কোবাল্ট বন্দিশিবিরের প্রথম বন্দি রেধা আল-নাজারকে নিশ্চিদ্র অন্ধকারে দিনের পর দিন বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়। দিন দিন তার খাবারের মান নামিয়ে আনা হয়। তাকে তীব্র ঠাণ্ডার মধ্যে আটকে রাখা হয়। তাকে শেকলবন্দি অবস্থায় কানে শ্রুতিযন্ত্র বেঁধে উচ্চ আওয়াজে ২৪ ঘণ্টা গান-বদ্য শুনতে বাধ্য করা হয়। একটা ডায়াপার পরিয়ে রাখা হয়। টয়লেটে যাওয়ারও সুযোগ ছিল না তার। শিকলে বেঁধে ছাদ থেকে ঝুলিয়ে রাখা হয়। এক হাত বা দুই হাত হ্যান্ডকাফে বেঁধে মাথার উপরে একটি দ-ের সঙ্গে বেঁধে রাখা হতো। সে হাত নামাতে পারতো না। তথ্য পাওয়ার আশায় একেকবার প্রতিদিন ২২ ঘণ্টা করে পরপর দুই দিন তাকে এভাবে রেখে দেয়া হতো।

* প্রতিবেদনের আরেকটি জায়গায় দেখা গেছে, সিআইএ মৃত্যুদ-সদৃশ নিষ্ঠুরতা প্রয়োগ করে আরেক বন্দির উপর। বন্দির রক্তনালিতে চাপ প্রয়োগ করা, মুখের উপর জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাকা, ঠাণ্ডা পানিতে আটকে রাখা ছাড়াও আরো অনেক ধরনের নির্মম শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে বন্দিদের উপর।

* ২০০৫ সালের শেষ দিকে আবু জাফর আল-ইরাকি নামের এক বন্দি খুবই নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়। তাকে নগ্ন করে রাখা হয়। অতি নিম্নমানের খাবার দেয়া হয়। চড়-ঘুষি মারা, তলপেটে লাথি, দেয়ালে মাথা ঠেসে ধরা, সারাক্ষণ তটস্থ রাখাসহ কষ্টদায়ক ভঙিতে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। মুখে ১৮ মিনিট ধরে টানা ৪৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রার গরম পানি ঢালার মতো অমানবিক নির্যাতনও চালানো হয় তার উপর। শেকলে বাঁধা অবস্থায় টানা ৫৪ ঘণ্টা নির্ঘুম দাঁড় করিয়ে রাখা হতো তাকে। রক্ত জমাট বেঁধে পা ফুলে গেলে ব্লাড থিনার ব্যবহার করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হতো। এরপর আবারো তাকে একইভাবে নির্ঘুম অবস্থায় টানা ৭৮ ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এক পর্যায়ে টানা ১০২ ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। চার ঘণ্টার ঘুমের পর ৫২ ঘণ্টা নির্ঘুম রাখা হয়।


-আল্লামা মুহম্মদ মাহবুবুর রহমান

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৩

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার’ অর্থ হচ্ছে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও অনৈসলামী শিক্ষা’। যার ফলাফল ‘শূন্য ধর্মীয় শিক্ষা’। বিতর্কিত ও বামঘেঁষা মন্ত্রী এটা করলেও ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকার কী করে তা গ্রহণ করতে পারলো?

বেপর্দা-বেহায়াপনায় আক্রান্ত কলুষিত সমাজের নতুন আতঙ্ক ‘সেলফি’। সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।

প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে সম্মানিত ইসলামী আদর্শ বিস্তারের বিকল্প নেই

পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে অবাধ খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতকরণ। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার