মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনাকে মূল্যায়ন করা ব্যতীত গোটা বিশ্ববাসীর জন্য বিকল্প কোন পথ নেই (৪)

সংখ্যা: ২২০তম সংখ্যা | বিভাগ:

অক্ষরে অক্ষরে ফলে যাচ্ছে কাফির বিশ্বের প্রতি উনার সব ভবিষ্যদ্বাণী

ভয়াবহ অর্থনৈতিক মন্দায় ইউরোপে মানুষ নিজেদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি শুরু করছে

যামানার মুজাদ্দিদ উনাকে চেনা পবিত্র হাদীছ শরীফ অনুযায়ী ফরয

বাংলাদেশের গাফিল মুসলমান আর কবে সচেতন হবে?

মিডিয়া আর কতকাল স্ববিরোধিতা করে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে নীরব ভূমিকা পালন করবে?

 

পৃথিবীর সমস্ত ইহুদী-নাছারা-মজুসী-মুশরিক তথা তাবৎ কাফির স¤প্রদায় পৃথিবীর আনাচে-কানাচে, অলিতে-গলিতে মুসলমানদের উপর যুলুম নির্যাতন করছে, তাঁদেরকে শহীদ করছে, মুসলমানদের সম্পদ লুণ্ঠন করছে, মুসলিম মহিলাদের সম্ভ্রমহরণ করছে, সন্ত্রাসী অপবাদ দিয়ে হেয় প্রতিপন্ন করছে। যুলুম-নির্যাতনের পাশাপাশি ফরয-ওয়াজিব-সুন্নতে মুয়াক্কাদা পালন তথা ইসলামী শরীয়ত পালনে বাধা প্রদান করছে।

এতদ্প্রেক্ষিতে যামানার ইমাম ও মুজাদ্দিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, কুতুবুল আলম, কাইয়্যুমুয যামান মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি পৃথিবীর সমস্ত নির্যাতিত মুসলমানদের পক্ষ থেকে যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার শাহী দরবারে কাবা শরীফ উনাকে যেভাবে যালিম কাফির আবরাহার হাত থেকে রক্ষা করেছেন সেভাবে মুসলমানদেরকে রক্ষা করার এবং এই কাফির সম্প্রদায়কে আবরাহার মতো ধ্বংস করে দেয়ার ফরিয়াদ জানান।

উনার সেই মুবারক দোয়া ও ফরিয়াদের ফলে মহান আল্লাহ পাক তিনি কাফিরদের উপর বিভিন্ন আযাব-গযব নাযিল করে তাদেরকে নিস্তানাবুদ করে দিচ্ছেন।

তার প্রমাণ হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ-আমেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন কাফিরদের দেশগুলোতে অর্থনৈতিক মন্দার ভয়াবহ গযব।

প্রসঙ্গত, মহান মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “ইহুদী-খ্রিস্টান, কাফির-মুশরিকরা যদি মুসলমানদের উপর যুলুম-অত্যাচার বন্ধ না করে তবে, তারা রাস্তার ফকির হয়ে যাবে। ডাস্টবিন থেকে খাবে। এক সময় ডাস্টবিন থেকেও খাবার পাবে না। ডাস্টবিনের খাবার নিয়ে কুকুরের সাথে কামড়া-কামড়ি করবে। এরপরও তারা (কাফিররা) যদি মুসলমানদের উপর নির্যাতন বন্ধ না করে, তবে তারা একজন আরেকজনকে খাবে।” প্রসঙ্গত সে অবস্থা এখনই জাহির হয়েছে।

{পূর্ব প্রকাশিতের পর}

সংবাদ মাধ্যমে অহরহ ‘সুপার পাওয়ার’ থেকে ‘সুপার ফকির’ হওয়া ইউরোপ-আমেরিকার অর্থনৈতিক দুরবস্থার হাজারো ফিরিস্তি প্রকাশিত হচ্ছে। নিম্নে স্পেনের অর্থনৈতিক দুরবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো :

(১) অর্থনৈতিক সঙ্কট ॥ ক্ষুধার রাজ্য এখন ক্যালিফোর্নিয়া ॥ ৪০ লাখ মানুষ বিপর্যস্ত

অর্থনৈতিক সঙ্কটের কারণে ক্ষুধার কবলে পড়েছে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের অন্তত ৪০ লাখ মানুষ। আমেরিকার সবচেয়ে জনবহুল এ রাজ্যটি এখন সবচেয়ে ক্ষুধার রাজ্যে পরিণত হয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলেসের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সেন্টার ফর হেলথ পলিসি রিসার্চ বলছে- “বর্তমান অর্থনৈতিক সঙ্কটের কারণে অঙ্গরাজ্যের প্রতি ছয়জনের মধ্যে একজন মানুষ ভয়াবহ ক্ষুধার কবলে পড়েছে। সে হিসেবে এ অঙ্গরাজ্যে প্রায় ৪০ লাখ মানুষ ক্ষুধার কবলে পড়েছে।”

আমেরিকায় অর্থনৈতিক মন্দা শুরুর পর থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় সবচেয়ে বেশি মানুষ বেকার এবং ব্যবসাকেন্দ্র বন্ধ করা হয়েছে। চাকরি ও কাজ ছাড়া ক্যালিফোর্নিয়ার মানুষের পক্ষে টিকে থাকা কঠিন হয়ে উঠেছে। সেখানকার জিনিসপত্রের দামও দিন দিন ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে- যেসব পরিবারে শিশু সন্তান রয়েছে সেসব পরিবার বেশি সমস্যার মুখে পড়েছে। এ ছাড়া, কম আয়ের পরিবারগুলোও বড় ধরনের কষ্টের মাঝে রয়েছে। তবে, ক্যালিফোর্নিয়ার নবদম্পতি এমনকি চাকরিজীবী মানুষও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মুখে পড়েছে। এ অবস্থা থেকে বাঁচার জন্য নানা ধরনের সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি নেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়েছে ওই গবেষণা প্রতিবেদনে।

(২) নজিরবিহীন অর্থনৈতিক মন্দায় যুক্তরাষ্ট্র : দারিদ্র্য, বেকারত্ব ও গৃহহীনের সংখ্যা বাড়ছেই

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার আগুনে পুড়ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির উন্নয়ন কর্মকা-সমূহ এতে শুধু বাধাগ্রস্তই হচ্ছে না, বরং অর্থনৈতিক সঙ্কটে কথিত সুপার পাওয়ার এখন পঙ্গু প্রায়। একসময়কার সর্ববৃহৎ অর্থনীতির দাবিদার এ দেশের বেশ আগেই রেকর্ড দারিদ্র্যের খবর হয়েছে। অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছে, তাদের এ সঙ্কট আরও বাড়তে পারে। এখন দরিদ্রের হার আরও বাড়বে বৈ কমবে না। উদ্বেগের বিষয় হলো যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গদের তুলনায় কৃষ্ণাঙ্গ বেকারের হার এখন প্রায় দ্বিগুণ। সংশ্লিষ্টরা বলেছে, এ ব্যাপারে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে তা তিনগুণও হয়ে যেতে পারে। তাতে সামাজিক অস্থিরতাও আরও বাড়বে। বেকারত্বের কারণে দারিদ্র্য বাড়ায় গৃহহীনদের সংখ্যাও বাড়ছে উদ্বেগজনক হারে। এদের মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাও প্রচুর। গৃহহীনদের হার বাড়ায় যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা সঙ্কটও বাড়ছে। আর এর প্রধান কারণ পুষ্টিহীনতা।

যুক্তরাষ্ট্রে গৃহহীন বা আশ্রয়হীন শিশুর সংখ্যাও বাড়ছে উদ্বেগজনকহারে। অর্থনীতিবিদরা বলেছে, গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা বাড়ছে বলেই গৃহহীন শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। কারণ ওরা ওইসব পরিবারেরই সদস্য। যে পরিবারে শিশুর সংখ্যা বেশি সেই পরিবারের গৃহহীন শিশুর সংখ্যাও তুলনামূলকভাবে বেশি। তাই পর্যাপ্ত নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত তা হ্রাসের আশা করা যায় না বলেও মন্তব্য করে তারা।

‘আমেরিকান সর্বকনিষ্ঠ গৃহহীনরা ২০১০’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৭ থেকে ২০১০ এই চার বছরে যুক্তরাষ্ট্রে গৃহহীন শিশুর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৬ লাখ। প্রতি ৪৫ জন শিশুর মধ্যে একজন গৃহহীন। উল্লিখিত প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, “উল্লিখিত সময়ে দেশটিতে গৃহহীন শিশুর সংখ্যা বেড়েছে শতকরা প্রায় ৩৮ শতাংশ।” প্রতিবেদন তৈরির সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা এমনও বলেছে যে, এর শতকরা হার কম করেই ধরা হয়েছে। না হলে এর হার আরও বাড়তো।

গৃহহীন এ শিশুর সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে বুঝা যায় যে, চোখের সামনেই হচ্ছে এক-তৃতীয়াংশ বিশ্বের উত্থান। এই পরিবারগুলো যারপরনাই গরিব। তাদের কোন সুযোগ-সুবিধা নেই বললেই চলে। নানা কারণে গৃহহীনরা রয়েছে মারাত্মক মানসিক চাপে।

যেসব গৃহহীন শিশুর বয়স ছয় বছরের নিচে তাদের বেশির ভাগই পরিচালিত নারী দ্বারা। গৃহহীনদের অধিকাংশই ঠাঁই নিয়েছে রাস্তায়, আশ্রয়কেন্দ্রে।

এক সূত্রে জানানো হয়েছে, গৃহহীন শিশুর শতকরা হার সবচেয়ে বেশি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশগুলোতে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৭ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত আবাসন ও আর্থিক ক্ষেত্রের ধসের কারণেই এ সংক্রান্ত সমস্যা বেড়েছে। এটা বিপর্যয় হিসেবেও বর্ণনা করা হয়েছে। এর প্রভাব এতটাই বেশি পড়েছে যে, এর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে প্রাকৃতিক বিপর্যয় ক্যাটরিনা ও রিটা নামের সামুদ্রিক ঝড়ের; যা আঘাত হানে ২০০৫ সালে।

রুটগার্স ইউনিভার্সিটির প্রকাশিত এ সমীক্ষায় জানানো হয়েছে, ২০০৮ সালের আগস্ট থেকে পরবর্তী বছরের আগস্ট মাস এই এক বছরে দেশটিতে যারা কাজ বা চাকরি হারিয়েছিল, ২০১১ সালের আগস্ট মাসে ফুল টাইমের চাকরি করেছে তাদের মধ্যে কেবলমাত্র ২২ শতাংশের। আরেকটি হিসেবে দেখা যায়, ¯œাতকোত্তর মার্কিনীদের শতকরা ৫৩ শতাংশই বেকার। এই পরিসংখ্যান বিচার-বিশ্লেষণ করলে সহজে বুঝে যাওয়ার কথা যে, দেশটির প্রকৃত পরিস্থিতি এখন কোন তিমিরে।

এদিকে নথিভুক্ত করা হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি প্রদেশের গৃহহীন শিশুর সংখ্যাও।

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে মন্দার কারণে যেখানে বাড়ছে দারিদ্র্য, সেখানে পড়ছে বাজেট ছাঁটাইয়েরও নেতিবাচক প্রভাব। অর্থাৎ একসঙ্গে সবই যেন জেঁকে বসেছে। ২০০৯ সালের পর থেকে দেশটিতে আবাসন ও নগর উন্নয়ন দফতরের তহবিল বাড়ানো হয়নি বলা যায়; যা মোটেই রুখতে পারছে না গৃহহীন পরিবারের সংখ্যা। এদিকে সীমিত আয়ের পরিবারের শিশুদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দুটি কর্মসূচিÑ হেড স্টার্ট এবং এসএনএপি গ্রহণ করা হয়। কিন্তু এগুলোরও তহবিল ছাঁটাই হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে চরমভাবে উপেক্ষা করা হচ্ছে শিশু তত্ত্বাবধানের ভাউচার বা চাইল্ড কেয়ার ভাউচারের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি। সংশ্লিষ্ট পরিবারগুলোকে সাহায্য-সহযোগিতা করতে মিলছে না পর্যাপ্ত শিশু তত্ত্বাবধানের ভাউচার। এতে করে বেশি সমস্যায় পড়েছে একাধিক শিশু সন্তানের মায়েরা। কারণ তারা বাইরে ঠিকমতো কাজ করতে পারছে না এ সংক্রান্ত নানা সমস্যার কারণে। তাতে তাদের রুটি-রুজির পথও কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এখন সরকারি ব্যয় ব্যাপক হারে কমাতে চলেছে ওবামা প্রশাসন। কেননা এসবের সবকিছুই সঙ্কট বা চাপ বাড়াচ্ছে আর্থসামাজিক ক্ষেত্রে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছে, ওবামা প্রশাসনের নীতিকে এখন হতাশাজনক ছাড়া আর অন্য কিছুই বলা যায় না। কেননা জীবন-জীবিকার ক্ষেত্রে মার্কিন মুলুকে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ বেড়েই চলেছে। দুর্ভোগ কবে দূর হবে তা জানে না তারা।

(৩) স্পেনে মন্দা চলছে বলে স্বীকার করলো সরকার

অর্থনৈতিক সঙ্কটে জর্জরিত ইউরোপীয় রাষ্ট্র স্পেনে মন্দা চলছে বলে স্বীকার করেছে দেশটির সরকার। দেশটির জাতীয় পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউট (আইএনই) বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদন প্রকাশের মধ্যে দিয়ে এ তথ্য জানায়।

আইএনই’র এ প্রতিবেদনে বলা হয়, স্পেনে চলতি বছর জাতীয় মোট উৎপাদন বা জিডিপি কমে গেছে। আগের বছরের প্রথম চার মাসের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম চার মাসে জিডিপি শূন্য দশমিক তিন শতাংশ কমে গেছে।

এ ছাড়া আগের বছরের তুলনায় স্পেনের অর্থনীতি শূন্য দশমিক চার শতাংশ কমেছে বলেও এ প্রতিবেদনে দেখা যায়। এ তথ্য-উপাত্ত প্রকাশের মধ্যদিয়ে স্পেনের অর্থনৈতিক মন্দার বিষয়টি সরকারিভাবে স্বীকার করে নেয়া হলো।

আইএনই’র তথ্য-উপাত্ত থেকে দেখা যাচ্ছে, দেশে বিনিয়োগ দুই দশমিক ছয় ভাগ কমেছে আর রফতানি আয় কমেছে শূন্য দশমিক ৯ শতাংশ। এ ছাড়া, সরকারি ব্যয় কাটছাঁট করায় স্পেনে ভোক্তা ব্যয়ও কমে গেছে। প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজয়ের নেতৃত্বাধীন সরকার চলতি বছরের গোড়ার দিকে দুই হাজার সাতশ কোটি ইউরো সমপরিমাণ ব্যয় কাটছাঁটের ঘোষণা দিয়েছে। (সূত্র : আল জাজিরা) (ইনশাআল্লাহ চলবে)

 

-মুহম্মদ লিসানুল্লাহ

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৩

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার’ অর্থ হচ্ছে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও অনৈসলামী শিক্ষা’। যার ফলাফল ‘শূন্য ধর্মীয় শিক্ষা’। বিতর্কিত ও বামঘেঁষা মন্ত্রী এটা করলেও ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকার কী করে তা গ্রহণ করতে পারলো?

বেপর্দা-বেহায়াপনায় আক্রান্ত কলুষিত সমাজের নতুন আতঙ্ক ‘সেলফি’। সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।

প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে সম্মানিত ইসলামী আদর্শ বিস্তারের বিকল্প নেই

পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে অবাধ খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতকরণ। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার