যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২০

সংখ্যা: ২৪৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে,
রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব।
খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২০


মূলত, যুগে যুগে মিথ্যাবাদী আর মুনাফিকরাই হক্বের বিরোধিতা করেছে, হক্বের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে। তাই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মুনাফিকদেরকে ‘কাযযাব’ বা মিথ্যাবাদী বলে উল্লেখ করেছেন। যেমন- পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, নিশ্চয়ই মুনাফিকরাই মিথ্যাবাদী।” (পবিত্র সূরা মুনাফিকুন শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, যারা মুনাফিক তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী। আবার যারা মিথ্যাবাদী তারাই মুনাফিক। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মুনাফিকের যে আলামত বা লক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে, তন্মধ্যে একটি হলো- মিথ্যা কথা বলা।
মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বিরোধিতাকারীরা উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরই পূর্ণ মিছদাক। অর্থাৎ তারা একই সাথে মুনাফিক ও কাট্টা মিথ্যাবাদী। তাই তারা মানুষদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্যে স্মরণিকা-বার্ষিকী, পত্র-পত্রিকা ও বক্তৃতার মাধ্যমে মিথ্যা ও প্রতারণার আশ্রয় নেয়। তাদের সেসকল মিথ্যাচারিতার দাঁত ভাঙ্গা জবাব নিম্নে প্রদত্ত হলো-
পূর্ব প্রকাশিতের পর

অবৈধ সন্তান, মুনাফিক গোষ্ঠীর অবৈধ লিফলেটের দফাওয়ারী দাঁতভাঙ্গা জবাব

উল্লেখ্য, যিনি হক্কানী-রব্বানী পীর ও মুর্শিদ তিনি কখনোই সম্মানিত শরীয়ত উনার ক্ষেত্রে নিজের মত পেশ করবেন না এবং মুরীদদেরকে সম্মানিত শরীয়ত উনার মতকে বাদ দিয়ে নিজের মতকে চূড়ান্ত বলে মেনে নিতে বলবেন না। তাই রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি উনার ওয়াজ শরীফে অসংখ্যবার বলেছেন “কারো মত পথ গ্রহণযোগ্য নয়, শুধুমাত্র মহান আল্লাহ পাক উনার মত ও উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পথই গ্রহণযোগ্য অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ উনাদের মধ্যে যা আছে সেটাই মানতে হবে। কারো ব্যক্তিগত মত মানা যাবে না। এরূপ স্পষ্ট প্রমাণ থাকার পরও মুনাফিকের দল কি করে লিখলো যে, তিনি সম্মানিত শরীয়ত উনার ক্ষেত্রে উনার মতকে চূড়ান্ত মনে করেন। নাউযুবিল্লাহ!
যদি তারা বৈধ সন্তান হয়ে থাকে তবে প্রকাশ্য বাহাছে এসে প্রমাণ করুক তিনি সম্মানিত শরীয়ত উনার কোন বিষয়ের উপর নিজের মতকে প্রাধান্য দিয়েছেন।
মুনাফিক গোষ্ঠী হজ্জের কথা উল্লেখ করেছে। অথচ এখানেও জালিয়াতী ও প্রতারণা করেছে। তারা জনগণকে বুঝাতে চেয়েছে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা “হজ্জ করা হারাম” ফতওয়া দেন। নাউযুবিল্লাহ! অথচ এ ব্যাপারে উনার বক্তব্য হলো- হজ্জ সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার একটি ভিত্তি। মালিকে নিছাবের জন্য জীবনে একবার পবিত্র হজ্জ করা ফরয। পবিত্র হজ্জ ফরয হওয়ার জন্য সম্মানিত শরীয়ত কিছু শর্তারোপ করেছে, অর্থাৎ শুধু সম্পদ থাকলেই পবিত্র হজ্জ ফরয হয় না। যেমন মহিলাদের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে যদি কোন মহিলার সম্পদ থাকে কিন্তু মাহরাম না থাকে তবে তার উপর পবিত্র হজ্জ ফরয হবে না। ঠিক অনুরূপভাবে পুরুষ-মহিলা সকলের জন্যই সম্পদ থাকার পরও যদি পথের নিরাপত্তা না থাকে তবেও পবিত্র হজ্জ ফরয হয় না।
-আল্লামা মুফতী মুহম্মদ ইবনে ইসহাক, ঢাকা

খতীব-মাহিউদ্দীন গং ও দাজ্জালে কাজ্জাবা এবং একজন সাইফুল্লাহ মুনীর-এর কথা 

তথাকথিত ইসলামী রাজনীনিতে মশগুল হয়ে, ইসলাম ফেলে তারা এখন ভোটের রাজনীতির অনিবার্য অঙ্গ লোক দেখানো প্রবণতায় মশগুল হয়ে এক একজন মহা ‘রিয়া’ কারে পরিণত হয়েছে        

সরকার বনাম আলিমের অবস্থান ॥  হাইকোর্টের ফতওয়া বিরোধী রায় ও ফতওয়ার মূল্যায়ন এবং কাদিয়ানীদের কাফির ঘোষণায় সরকারের সম্পৃক্ততা প্রসঙ্গেঃ  এখনকার মাওলানা নামধারীদের তুলনায় আগেকার রাজা-বাদশাহরাও অনেক বেশী ধার্মিক ছিলেন। ধর্ম নিজেরা যতটুকু পারতেন করতেন কিন্তু ধর্মের প্রতি, ধর্মবেত্তাদের তথা আলিমদের প্রতি তাদের শ্রদ্ধা ও মমত্ববোধ ছিল অনেক বেশী।   

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব।  খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১১         

বৃটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি এবং ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে বৃটিশ ভূমিকা-১১