যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৪

সংখ্যা: ২৫৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

রাধিতা করেছে, হক্বের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে। তাই মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মুনাফিকদেরকে ‘কাযযাব’ বা মিথ্যাবাদী বলে উল্লেখ করেছেন। যেমন- পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক তিনি সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, নিশ্চয়ই মুনাফিকরাই মিথ্যাবাদী।” (পবিত্র সূরা মুনাফিকুন শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)

উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, যারা মুনাফিক তারা অবশ্যই মিথ্যাবাদী। আবার যারা মিথ্যাবাদী তারাই মুনাফিক। কেননা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে মুনাফিকের যে আলামত বা লক্ষণ উল্লেখ করা হয়েছে, তন্মধ্যে একটি হলো- মিথ্যা কথা বলা।

মুজাদ্দিদে আ’যম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বিরোধিতাকারীরা উক্ত পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরই পূর্ণ মিছদাক। অর্থাৎ তারা একই সাথে মুনাফিক ও কাট্টা মিথ্যাবাদী। তাই তারা মানুষদেরকে বিভ্রান্ত করার জন্যে স্মরণিকা-বার্ষিকী, পত্র-পত্রিকা ও বক্তৃতার মাধ্যমে মিথ্যা ও প্রতারণার আশ্রয় নেয়। তাদের সেসব মিথ্যাচারিতার দাঁত ভাঙ্গা জবাব নিম্নে প্রদত্ত হলো-

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

৮. প্রসঙ্গ: “বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফ”

এক্ষেত্রেও মুনাফিক গোষ্ঠী প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছে। কারণ তারা উল্লেখ করেছে যে, আল বাইয়্যিনাত বাংলা ভাষায় কুরআন  শরীফ এটা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বক্তব্য। অথচ উক্ত বক্তব্যটি হচ্ছে একজন পাঠকের, যা “আপনাদের মতামত বিভাগে” (মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়) ‘পাঠকের মতামত’ হিসেবে পত্রস্থ হয়েছে। কাজেই পাঠকের বক্তব্যকে রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বক্তব্য হিসেবে উল্লেখ করা চরম জালিয়াতি ও প্রতারণা বৈ কিছুই নয়।

তাছাড়া একজন সাধারণ লোকও জানে যে, আল্লামা জালালুদ্দীন রুমী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মছনবী শরীফ উনাকে “ফার্সী ভাষায় কুরআন শরীফ” হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। যার প্রমাণ খোদ মুনাফিকগোষ্ঠীর মুরুব্বী তথাকথিত শায়খুল হাদীছ নামধারী আজীজুল হক্ব অনুদিত বাংলা মছনবী শরীফ ও আরেক মুরুব্বী থানবী ছাহেবের ‘কলীদে মছনবী’তেও রয়েছে। শুধু তাই নয় “কাশফুয্ যুনূন কিতাবে উল্লেখ আছে, নিশ্চয়ই “হিদায়া শরীফ” কুরআন শরীফ উনার অনুরূপ।” (ফতহুল ক্বদীর ২য় জিঃ ১ম পৃষ্ঠা) অর্থাৎ ‘হিদায়া’ কিতাবকেও অনেকে কুরআন শরীফ উনার অনুরূপ বলেছেন। মুনাফিক গোষ্ঠীর মতে, নিশ্চয়ই তারা কাদিয়ানী? নাউযুবিল্লাহ!

-আল্লামা মুহম্মদ ইবনে ইসহাক, ঢাকা

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কাযযাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১২৩

‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষার’ অর্থ হচ্ছে- ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম ও অনৈসলামী শিক্ষা’। যার ফলাফল ‘শূন্য ধর্মীয় শিক্ষা’। বিতর্কিত ও বামঘেঁষা মন্ত্রী এটা করলেও ‘পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না’- এ প্রতিশ্রুতির সরকার কী করে তা গ্রহণ করতে পারলো?

বেপর্দা-বেহায়াপনায় আক্রান্ত কলুষিত সমাজের নতুন আতঙ্ক ‘সেলফি’। সেলফি উম্মাদনায় সমাজে ব্যাপকভাবে বেড়েছে হত্যা, আত্মহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, সড়ক দুর্ঘটনাসহ নানা অপরাধ। বিভিন্ন দেশে সেলফি’র উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও বাংলাদেশে কোন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। সরকারের উচিত অপসংস্কৃতি এবং আত্মহত্যার মতো অপরাধ বন্ধ করতে অবিলম্বে সেলফি নিষিদ্ধ করা।

প্রতারণার ফাঁদে নাগরিক জীবন। সরকারের নজরদারী নেই। রকমফের প্রতারণা বন্ধে সম্মানিত ইসলামী আদর্শ বিস্তারের বিকল্প নেই

পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে চলছে অবাধ খ্রিস্টান ধর্মান্তরিতকরণ। বিষয়টি অদূর ভবিষ্যতে গভীর শঙ্কার। রহস্যজনক কারণে নীরব সরকার