قل لا اسئلكم عليه اجرا الا الـمودة فى القربى
অর্থ: “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মতদেরকে বলুন, আমি তোমাদের নিকট নুবুওওয়াতের দায়িত্ব পালনের কোন প্রতিদান চাইনা। তবে আমার নিকটজন তথা আহলে বাইতগণের প্রতি তোমরা সদাচরণ করবে।” (সূরাতুশ শূরা-২৩)
আহলিয়াউহু তথা উম্মুল মু’মিনীন
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্নাগণ:
১. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত খাদীজাহ্ বিন্তু খুওয়াইলিদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
২. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত সাওদা বিন্তু যাময়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
৩. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আয়িশা বিন্তু আবী বকর ছিদ্দীক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
৪. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত হাফসা বিন্তু উমর ফারূক্ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
৫. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত যয়নব বিন্তু খুযাইমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
৬. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু সালামাহ্ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
৭. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত যয়নব বিন্তু জাহশ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
৮. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত জুওয়াইরিয়া বিন্তু হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা
৯. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু হাবীবাহ বিন্তু আবী সুফইয়ান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
১০. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত মাইমূনাহ বিন্তু হারিছ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
১১. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছফিয়্যা বিন্তু হুয়াই বিন আখতাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
১২. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত মারিয়াতুল কিবতিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
১৩. উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত রায়হানা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
আবনাউহু তথা ছেলেগণ:
হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছেলেগণের সংখ্যা সম্পর্কে অনেক মতামত পাওয়া যায়। কারো মতে: ২ জন। কারো কারো মতে: ৩ জন। মশহুর ও ছহীহ্ মতে ৪ জন। তাঁরা হলেন,
১. ইবনুর রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ক্বাসিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
২. ইবনুর রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ত্বইয়্যিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
৩. ইবনুর রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ত্বাহির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
এই তিনজন হযরত খাদীজাতুল কুবরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর মাধ্যমে তাশরীফ আনেন।
৪. ইবনুর রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইবরাহীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। যিনি হযরত মারিয়াতুল কিবতিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর মাধ্যমে তাশরীফ আনেন।
উক্ত আলোচনার স্বপক্ষে অসংখ্য দলীল-আদিল্লাহ রয়েছে।
যেমন- “আত্ তাফসীরুল মাযহারী লি ছানাউল্লাহ পানীপথী রহমতুল্লাহি আলাইহি”-এর মধ্যে সূরাতুল আহযাব ৪০ নম্বর আয়াত শরীফের তাফসীরে বর্ণিত আছে,
له ابناء القاسم والطيب والطاهر وابراهيم. وكذلك الحسن والحسين فان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال للحسن ان ابنى هذا سيد. قلنا ان ابناء الرسول صلى الله عليه وسلم ماتوا صغارا لم يبلغوا مبلغ الرجال واطلاف الابن على الحسنين عليهما السلام على التجوز.
“অর্থাৎ সাইয়্যিদুনা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ৪ জন আবনা বা ছেলে হলেন, সাইয়্যিদুনা হযরত ক্বাসিম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, সাইয়্যিদুনা হযরত ত্বইয়্যিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু, সাইয়্যিদুনা হযরত ত্বাহির রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইবরাহীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু। অনুরূপভাবে সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হাসান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুও আওলাদ বা সন্তান। কেননা, নিশ্চয়ই রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত হাসান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর ব্যাপারে ইরশাদ করেছেন যে, নিশ্চয়ই তিনি আমার সন্তান তিনিই সাইয়্যিদ।
আমরা (আহলুস্ সুন্নাহ ওয়াল জামায়াহ-এর অনুসারীরা) বলি: হযরত সাইয়্যিদুনা রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চার ছেলে প্রত্যেকেই অপ্রাপ্ত বয়সেই বিদায় নিয়েছেন, কেউই প্রাপ্ত বয়সে উপনীত হননি।
অতএব, এখন ক্বিয়ামত পর্যন্ত সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হাসান রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ও সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম হুসাইন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর বংশধরগণই আওলাদুর রসূল হিসেবে পরিচিত ও বিবেচিত হবেন।”
বানাতুহু তথা মেয়েগণ:
সর্বসম্মতিক্রমে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মেয়ে ৪ জন। সকলেই হযরত খাদীজাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর মাধ্যমে আগমন করেন।
তাঁরা হলেন:
১. বিনতুর রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাইনব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
২. বিনতুর রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত রুক্বাইয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
৩. বিনতুর রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু কুলছূম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
৪. বিনতুর রসূল সাইয়্যিদাতুনা হযরত ফাতিমাতুয্ যাহ্রা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা।
‘শরহুল আল্লামাতিয্ যারক্বানী আলাল মাওয়াহিবিল লাদুন্নিয়াহ’ ৪র্থ খণ্ড ৩১৩ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে,
فعند ابن اسحاق: فتكون على هذا ثمانية: اربعة ذكور واربعة اناث.
“অর্থাৎ হযরত ইবনু ইসহাক রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, তাঁদের সংখ্যা ৮ জন। ৪ জন ছেলে এবং ৪ জন মেয়ে।” অনুরূপ ‘সুবুলুল্ হুদা ওয়ার রাশাদ ফী সীরাতি খাইরিল ইবাদ’ কিতাবের ১১তম খণ্ড ১৬ ও ১৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে।
‘সুবুলুল্ হুদা ওয়ার রাশাদ ফী সীরাতি খাইরিল ইবাদ’ কিতাবের ১১তম খণ্ড ১৭ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছে-
نقل ابن الجوزى فى التحقيق عن ابى بكر بن البرقى قال: جميع اولاد رسول الله صلى الله عليه وسلم من خديجة سبعة. ويقال ثمانية: القاسم والطاهر والطيب وابراهيم وزينت ورقية وام كلثوم وفاطمة رضى الله تعالى عنهن.
অর্থাৎ “হযরত ইবনু জাওযী হাম্বলী আশয়ারী রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর ‘তাহক্বীক্ব’ নামক কিতাবে হযরত আবূ বকর ইবনে বারাকী রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ণনা করেছেন যে, সাইয়্যিদুনা রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ৭ জন আওলাদ হযরত খাদীজাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর মাধ্যমে আগমন করেন।। তাই সর্বমোট ৮ জন বলা হয়, তারা হলেন: হযরত ক্বাসিম, হযরত ত্বাহির, হযরত ত্বইয়্যিব, হযরত ইব্রাহীম, হযরত যাইনব, হযরত রুকাইয়া, হযরত উম্মু কুলছূম ও হযরত ফাতিমা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম ওয়া আনহুন্না।। (অনুরূপ সীরাতুল্ হালবিয়াহ ৩য় খণ্ড ৩৯১ পৃষ্ঠায় আছে)
উক্ত কিতাবের উক্ত খণ্ডের উক্ত পৃষ্ঠায় আরো উল্লেখ আছে
ان ابراهيم من مارية القبطية
অর্থাৎ শুধু হযরত ইব্রাহীম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উম্মুল মু’মিনীন হযরত মারিয়াতুল্ কিবতিয়াহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা-এর মাধ্যমে আগমন করেন।
প্রমাণিত হলো যে, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ছেলে ৪ জন ও মেয়ে ৪ জন ছিলেন।
আ’মামুহু তথা চাচাগণঃ
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর পিতা হযরত আব্দুল্লাহ যবীহুল্লাহ আলাইহিস্ সালাম এবং উনার ভাইয়েরা মোট ১৩ জন ছিলেন। যাঁরা হযরত আব্দুল মুত্তালিব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর ছেলে ছিলেন।
তাঁরা হলেন-
১. হারিছ: তিনি পিতার বড় ছেলে ছিলেন। তিনি যম্যম্ কূপ খননের সময় পিতার সহযোগিতা করেছেন। তিনি ইসলামের যুগ পাননি।
২. আবু ত্বালিব: যিনি আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম-এর প্রায় ৪২ বছর খিদমত করেছেন। তিনি শূপারিশ পেয়ে জান্নাতী হবেন। (মুসলিম শরীফ)
৩. যাবীর: তার কুনিয়াত আবুল হারিছ। তিনিও যম্যম্ কূপ খননের কাজে শরীক ছিলেন।
৪. আব্দুল কা’বাহ: তিনি ছোট বেলাতেই লিখতে শিখেছিলেন।
৫. আম্মুর রসূল সাইয়্যিদুশ্ শুহাদা সাইয়্যিদুনা হযরত হামযাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু: তিনি জলীলুল ক্বদর ছাহাবী ছিলেন। তিনি উহুদ জিহাদে শাহাদাত বরণ করেন।
৬. আম্মুর রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু: তিনি জলীলুল ক্বদর ছাহাবী ছিলেন।
৭. মুক্বাব্বিম: তার কুনিয়াত আবূ বকর।
৮. হাজ্ল: কেউ অন্য ক্বিরায়াতে জাহ্ল পড়েছেন। তার নাম মুগীরাহ। তাকে ‘খাল্খাল’ও বলা হতো।
৯. দ্বিরার: তিনি কুরাইশদের সুদর্শন ও দানশীল যুবক ছিলেন।
১০. কুছাম: তিনি নাবালিগ অবস্থায় ইন্তিকাল করেন।
১১. আবু লাহাব: তার অপর নাম আব্দুল উয্যা। তার ধ্বংসের ব্যাপারে সূরা লাহাব নাযিল হয়।
১২. গাইদাক্ব: তার নাম মুছয়াব। কেউ বলেন, নওফিল। তিনি অধিক দান করতেন এজন্য তাকে গাইদাক্ব বলা হত। কেননা, তিনি কুরাঈশদের মধ্যে প্রচুর ধন-সম্পদের মালিক ছিলেন এবং কুরাঈশদের মধ্যে অধিক দানশীল ছিলেন।
১৩. আবূ রসূলিল্লাহ সাইয়্যিদুনা হযরত আব্দুল্লাহ যবীহুল্লাহ আলাইহিছ্ ছলাতু ওয়াস সালাম।
(সুবুলুল হুদা ১১তম খণ্ড ৮২ পৃষ্ঠা, হালাবিয়াহ ৩য় খণ্ড ৪০০ পৃষ্ঠা, শরহুয্ যারকানী ৪ খণ্ড ৪৬৪, ৪৬৫ পৃষ্ঠা)
আম্মাতুহু তথা ফুফুগণ:
হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ফুফু ৬ জন। তাঁরা হলেন,
১. উম্মু হাকীম: তাঁর নাম ছিল বাইদ্বা।
২. আতিকাহ: কারো মতে, তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
৩. বাররাহ:
৪. আরওয়া: কারো কারো মতে, তিনিও ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
৫. আমীমাহ:
৬. আম্মাতুর রসূল হযরত ছফিয়্যাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। তিনি হযরত যুবাইর ইবনে আওয়াম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর মাতা ছিলেন। তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন এবং মদীনা শরীফে হিজরত করেন। এমনকি হযরত উমর ইবনুল খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর খিলাফতকালে ইন্তিকাল করেন।
(আস্ সীরাতুল্ হালাবিয়া ৩য় খণ্ড ৪০০ পৃষ্ঠা, শরহুয্ যারক্বানী ৪র্থ খণ্ড ৪৮৮ পৃষ্ঠা)
আখওয়ালুহু তথা মামা:
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মামা ছিলেন হযরত আসওয়াদ ইবনে আব্দি ইয়াগূছ বা আসওয়াত বিন ওয়াহ্Ÿ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু।
তাঁর থেকে হাদীছ শরীফও বর্ণিত আছে,
ورى ابن منده عن الاسود بن وهب خال النبى صلى الله عليه وسلم ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: الا انبئك بشىء عسى الله ان ينفعك به.
অর্থাৎ “হযরত ইবনু মানদাহ্ রহমতুল্লাহি আলাইহি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর মামা হযরত আসওয়াদ ইবনে ওয়াহ্Ÿ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নিশ্চয়ই হযরত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (তাঁর মামাকে) বললেন, আমি কি আপনাকে এমন কিছুর সংবাদ দিব না? যার দ্বারা মহান আল্লাহ পাক অচিরেই আপনাকে উপকৃত করবেন।” (সুবুলুল্ হুদা ওয়ার রাশাদ ১১তম খণ্ড ১৪২ পৃষ্ঠা)
মহান আল্লাহ পাক আমাদেরকে আহলুল বাইত, উম্মুল মু’মিনীন ও আওলাদুর রসূলগণকে হাক্বীক্বীভাবে মুহব্বত ও অনুসরণ-অনুকরণ করে তাঁর ও তদীয় হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর খাছ মুহব্বত, মা’রিফত ও সন্তুষ্টি নছীব করুন। (আমীন)