হলিউড সুপার স্টার অ্যাঞ্জেলিনা জোলি অভিনয় থেকে দীর্ঘদিন বিরত থাকার পরিকল্পনা করছেন। তবে বিরতির আগে দু’এক মাস কাজ করতে পারেন তিনি। নিজের পরিবারের ভালোর জন্য রূপালি জগত থেকে দূরে থাকার চিন্তা করছেন মিস্টার অ্যান্ড মিসেস স্মিথ সিনেমার অভিনেত্রী জোলি। যমজ সন্তান নক্স ও ভিভিয়েনের জন্মদান উপলক্ষে গত বছরের অধিকাংশ সময় হলিউডের বাইরে ছিলেন জোলি। দীর্ঘ এ বিরতির পর তিনি আবারো হলিউড থেকে ছুটি নেয়ার পরিকল্পনা করছেন। তাছাড়া অভিনয়ের চেয়ে পরিবারকে সময় দেয়া গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন জোলি।
বলাবাহুল্য, জোলির এ বক্তব্য মূলতঃ আমাদের তথাকথিত নারীবাদীদের প্রচারিত প্রগতিবাদের মুখে চপেটাঘাত করেছে।
কারণ, সর্বজনীন ও শ্রেষ্ঠধর্ম ইসলাম পর্দার গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য ঘোষণা করে আসছে। ইসলাম নারীকে পর্দার ভিতরে থেকে পরিবার দেখতে বলেছে। সন্তান লালন-পালন করতে বলেছে। পরিবারের সুখ-শান্তি ধরে রাখার কথা বলেছে।
কিন্তু তথাকথিত নারীবাদীরা বলে ভিন্ন কথা।
বলাবাহুল্য, অভিনেত্রী জোলি
যে স্বাধীন ও উদ্দাম জীবন-যাপন করেছে
যে অশ্লীলতার স্বাদ নিয়েছে,
যে ব্যাপক বেলেল্লাপনা করেছে
আমাদের দেশের তথাকথিত নারীবাদীরা তার ধারে কাছেও যায়নি।
অর্থাৎ আমাদের দেশের নারীবাদের নামে নারীদের যে অশ্লীলতার পথে আহ্বান করে-
সে অশ্লীলতার পথে জোলির অভিজ্ঞতা অনেক বেশি।
কিন্তু তারপরেও তার সে অভিজ্ঞতা এটাই শিক্ষা দিলো-
এটাই প্রমাণ করলো যে,
তথাকথিত উত্তর আধুনিক নারীবাদীও প্রগতিবাদী জীবন-যাপনের চেয়ে শাশ্বত পারিবারিক জীবনের গণ্ডিতেই নারীর অনেক বেশি শান্তি।
ইসলামে বর্ণিত, পর্দা পালনেই অনেক বেশি প্রশান্তি।
মুহম্মদ তা’রীফুর রহমান
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০