হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “নিশ্চয়ই ইসলামের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর হলো মুনাফিক।”
মুনাফিকের পরিচয় সে বেঈমান।
মুনাফিকের পরিচয় সে মিথ্যাবাদী।
মুনাফিক জামাতীরা ১৯৭১-এ এদেশবাসীর সাথে বেঈমানী করেছে।
মুনাফিক জামাতীরা ২০০৯-এ মুক্তিযুদ্ধের সরকারের আমলেও প্রকাশ্য ইতিহাসের জঘন্যতম মিথ্যাচার করে যাচ্ছে।
গত ২০.০৫.২০০৯ ঈসায়ী তারিখে জামাতীরা পল্টনের সমাবেশে, প্রকাশ্যে মাইকে বার বার ঘোষণা দিয়েছে, ‘স্বাধীনতা এনেছি।’
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “ফাসিকের প্রশংসা করলে আল্লাহ পাক-এর আরশ কাঁপে।”
কাজেই ১৯৭১-এর খুনি, ধর্ষক, লুটেরারা যখন ‘স্বাধীনতা অর্জনকারী’ বলে নিজেদের প্রশংসা নিজেরাই করে
তখন মহান আল্লাহ পাক-এর আরশ কিরূপ প্রকম্পিত হয়,
মহান আল্লাহ পাক-এর ক্রোধ জাহির হয়
তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
জামাতীরা ইসলামের লেবাছে চলে। কিন্তু সে ইসলামের নামে ইতিহাসের এরূপ জঘন্যতম মিথ্যাচার ইসলামের মহাঅবমাননা।
কারণ, ইসলামে সবচেয়ে নিকৃষ্ট অপরাধ বলা হয়েছে ‘মিথ্যা’কে।
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “মিথ্যা হলো সব গুনাহর মূল।”
কাজেই ইসলামের লেবাছে,
ইসলামের নামে এরূপ মহা মিথ্যাচার নিঃসন্দেহে ইসলামের অবমাননা।
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের অবমাননা।
বর্তমান দিন বদলের সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিলো ‘কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোন আইন পাশ হবে না’। অর্থাৎ সরকার কুরআন-সুন্নাহকে সমুন্নত রাখতে নিবেদিত থাকবেন।
যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে এই যে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের মহা অবমাননা
জামাতীরা অবাধে করে যাচ্ছে
সরকার তা সহ্য করে যাচ্ছে কীভাবে?
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “যদি কোন অন্যায় হতে দেখ তাহলে প্রথমেই হাতে বাধা দাও। ক্ষমতা না থাকলে মুখে বল। সে ক্ষমতাও না থাকলে অন্তরে ঘৃণা কর।”
কাজেই প্রশ্ন দাঁড়াচ্ছে, সরকার কী নিজেকে জামাতীদের চেয়েও দুর্বল প্রতিপন্ন করতে চায়?
ইসলামের দৃষ্টিতে, গতকাল সব জামাতী রাজাকাররা যখন বলা শুরু করেছিলো, ‘স্বাধীনতা এনেছি’ সাথে সাথে দাঙ্গা পুলিশকে, সরকারের শক্ত নির্দেশ দেয়া উচিত ছিলো, “সব রাজাকার জামাতীদের পশ্চাৎদেশে আচ্ছা মত ডা-াবাড়ি দিয়ে ঠা-া করাও। নাকে খৎ দেয়াও যে, জীবনে আমৃত্যু একথা আর উচ্চারণ করবে না। ”
কারণ, জামাতী রাজাকারদের একথার দ্বারা-
মিথ্যা প্রতিপন্ন হয়,
ধুলায় ধূসরিত হয়
সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়-
১৯৭১-এর রণাঙ্গনে জীবন বাজি রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের বীর বিক্রমে চালিয়ে যাওয়া লড়াই। অবমাননা করা হয় ৩০ লাখ শহীদকে
এবং আরো অচ্ছুৎ প্রতিপন্ন করা হয় লাখ লাখ ধর্ষিতা মা-বোনকে। (নাঊযুবিল্লাহ)
জোট সরকারের সুবাদে ১৯৭১-এর কুখ্যাত ঘাতক, রাজাকারদের; এদেশের ফ্লাগ উড়িয়ে, স্বাধীন দেশের মন্ত্রিত্বের সুবিধাভোগী হতে দেখে, মুক্তিযোদ্ধাদের অন্তর তুষের আগুনের মত জ্বলেছে।
কিন্তু গতকালও
যখন দিন বদলের সরকার,
যখন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকারের আমলে
মুক্তিযুদ্ধের বিভীষণ শত্রু রাজাকারদের মুখে,
রাজাকারদের সমাবেশে
প্রকাশ্যে রাজপথে মাইকে মাইকে ‘স্বাধীনতা এনেছে’; একথা শুনতে হয়েছে
তখন কী যে ভীষণ মর্মজ্বালা,
অব্যক্ত ক্ষোভ
তীব্র ক্রোধ
হৃদয়ে তৈরি হয়েছে
তার উপশম কেবল তখনই হতে পারে
যখন সরকার আবার সেসব রাজাকারদের রাজপথে কানে ধরে উঠ-বস করে
প্রকাশ্যে মাইকে আবার উচ্চারণ করাতে বাধ্য করতে পারবে,
“আমি জামাতী, আমি রাজাকার, ১৯৭১-এ আমি স্বাধীনতা বিরোধী, যুদ্ধাপরাধী ছিলাম, আমার প্রকাশ্য বিচার হোক।”
*********
বর্তমান সরকারে তথ্য অধিকার আইন হয়েছে। কিন্তু সেক্ষেত্রে গোটা জাতি রাজাকারদের কুকর্মের লাখো তথ্য সম্পর্কে সূর্যালোকের মত স্পষ্টরূপে অবগত; সে জাতির সামনে
প্রকাশ্যে রাজপথে শত শত মাইকে
১৯৭১-এর রাজাকাররাই উচ্চারণ করছে ‘স্বাধীনতা এনেছি’।
এটা কী গোটা জাতির প্রতি নির্মম তথ্যসন্ত্রাস নয়?
এটা কী বরদাশতযোগ্য?
এর কী প্রতিকার নেই?
এর প্রতিকার কী হওয়া উচিত নয়?
আজকে পাঠ্যপুস্তক থেকে তথ্যবিভ্রাট তুলে ফেলা হচ্ছে। একই কারণে স্বাধীনতা যুদ্ধের দলীলপত্র বইও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
কিন্তু সেই একই সরকার অবলীলাক্রমে, রাজপথে, প্রকাশ্যে জামাতীদেরকে এরূপ ঘৃণ্য, নির্মম তথ্যসন্ত্রাস অবাধে চালাতে দেয় কী করে?
বলাবাহুল্য, বর্তমান মুক্তিযুদ্ধের সরকারের প্রশাসনই এখন পর্যন্ত জামাতী রাজাকারদের সমাবেশ করার অনুমতি দিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু প্রশাসনের সে অনুমতি সাপেক্ষে যদি রাজাকাররা এভাবে নির্মম তথ্যসন্ত্রাস চালায়,
মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অবমাননা করে,
রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের অবমাননা করে-
তাহলে সঙ্গতকারণেই প্রশাসন জামাতী-রাজাকারদের পুনঃকোন সমাবেশ করার অনুমতি দিতে পারে না।
অনুমতি দিলে দেশবাসী জনগণ তা মেনে নিতে পারে না।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সংবিধানে ৩৭ নম্বর অনুচ্ছেদে ব্যক্ত করা হয়েছে,
“জনশৃঙ্খলা বা জনস্বাস্থের স্বার্থে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হইবার এবং জনসভা ও শোভাযাত্রায় যোগদান করিবার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের থাকিবে।”
দেখা যাচ্ছে, জনশৃঙ্খলা এবং আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ জামাতীদের প্রতি পুরোটাই আরোপিত হয়।
কাজেই জামাতীদের সমাবেশের অনুমতি প্রদানের ক্ষেত্রে প্রশাসনকে যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ গভীরভাবে বিশ্লেষণ ও আরোপ প্রয়োগ করতে হবে।
*******
উল্লেখ্য, গতকাল জামাতীরা টিপাইমুখী বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে সমাবেশ ডেকে বার বার রাজপথে নির্মম মিথ্যাচার করেছে ‘আমরা স্বাধীনতা এনেছি’।
বলাবাহুল্য, জামাতীদের ঘৃণ্য স্বভাবজাত প্রতারণাও তাদের সমাবেশ নিষিদ্ধ করার ক্ষেত্রে বিরাট যুক্তিসঙ্গত কারণ।
যে টিপাইবাঁধ নির্মাণে বাধা দেয়ার অজুহাতে জামাতীরা ভাড়া করা গু-া, শিবির ক্যাডার, মাদ্রাসা ছাত্র দিয়ে গতকাল শো-ডাউন করলো; সেই টিপাইমুখী বাঁধের আসল কাজ কি বিগত জামাত-জোট সরকারের আমলে হয়ে যায়নি?
কই তখন তো জামাতীরা টিপাইমুখী বাঁধের প্রতিবাদে কোনো মহাসমাবেশ, সমাবেশ এগুলো ডাকেনি।
এমনকি জামাতীদের মুখপত্র ‘দৈনিক নয়া দিগন্ত’ পত্রিকায়ও ১৭ই জুলাই/২০০৬ ঈসায়ী তারিখে লেখা হয়েছিলো,
“টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে বাংলাদেশ সরকার খুব বেশি উচ্চবাচ্য না করলেও ভারতে চলছে আন্দোলন। বাংলাদেশের সর্বনাশ করতে ভারত যে টিপাইমুখ ব্যারেজ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, তার বিরুদ্ধে ভারতীয়রাই প্রতিবাদী হয়ে উঠেছে।
গত ২৮ জুলাই মনিপুর রাজ্যে এই বাঁধের বিরুদ্ধে ২৪ ঘণ্টার হরতাল ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়। ৩১ জুলাই’০৬ সেখানে সড়ক অবরোধ করা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার মনিপুর, মিজোরাম ও আসামের সংযোগস্থলে টিপাই নদীতে বাঁধ দেয়ার জন্য রাজ্য সরকারগুলোকে এক চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করেছে। এতে রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকার বিব্রত অবস্থায় পড়ে।
রাজ্য সরকার বিনা পয়সায় বিদ্যুৎ সরবরাহের ঘোষণা দিয়েও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছে না। মনিপুরে অ্যাকশন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিকে সমর্থন দিয়েছে আরো ১৮টি সংগঠন। এই বাঁধ নিয়ে মিজোরাম রাজ্যেও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। এই প্রতিবাদে অংশ নিয়েছেন রাজ্যের স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তনমুইয়াও।
টিপাইমুখ বাঁধের ফলে ভারতের তিনটি রাজ্য এবং বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বিশাল এলাকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। উল্লেখ্য, ভারত যে বিশাল আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্প নিয়ে এগোচ্ছে, তা নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, কর্নাটক, উড়িষ্যা প্রভৃতি রাজ্যের সঙ্গেও কেন্দ্রীয় সরকারের বিরোধ চলছে। কিন্তু তাই বলে প্রকল্পের কাজ থেমে নেই।”
অথচ গতকাল জামাতীতের আরেক মুখপত্র ‘দৈনিক সংগ্রাম’ পত্রিকায় প্রধান লীড নিউজ করেছে, “টিপাইমুখ বাঁধ সম্পর্কিত বিষয় দেখা কার দায়িত্ব? কুম্ভকর্ণের মত মুখ গুঁজে সবাই দায় এড়াতে চাচ্ছে।
‘এটা আমাদের নয় পানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব -নৌমন্ত্রী।’
‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব এটা, আমাদের নয় -পানিমন্ত্রী।’
‘বাঁধ নির্মাণ শুরু হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে কেউ সেখানে যায়নি -পিনাক রঞ্জন।”
বলাবাহুল্য, পিনাক রঞ্জনের কথা ফেলে দেয়ার মত নয়।
গত জামাত-জোট সরকারের আমলেই সিংহভাগ কাজ হয়। কিন্তু তখন জামাত তো কোন প্রতিবাদ করেনি। এমনকি তখন তাদের ভারতে গিয়ে কূটনৈতিক তৎপরতা চালানো একান্ত দরকার থাকলেও তারা তার নামও নেয়নি।
কাজেই সেদিনের নীরব দর্শক, নিষ্ক্রিয় জামাতীরা আজকে টিপাইমুখ বাঁধের নামে
হঠাৎ সরব
বিশেষ সক্রিয়
হয়ে উঠলো কেন?
সংবিধানে বর্ণিত যুক্তিসঙ্গত বিধানের সঙ্গত কারণ কিন্তু জামাতীরা প্রদর্শন করতে পারবে না।
সুতরাং সংবিধানকে মেনেই জামাতীদের সমাবেশের অনুমতি দেয়া প্রশাসনের ঠিক হয়নি। এবং ভবিষ্যতেও
কোন ক্ষেত্রে
কোন বিষয়েই
কোন স্থানেই
জামাতীদের কোন সমাবেশেরই অনুমতি দেয়া ঠিক হবে না।
এটা মুক্তিযুদ্ধের সরকারের দলীয় মনোভাবের পরিচয় হবে না আদৌ।
বরং এটা হবে ২০০৬-এর ‘সংবিধান হুবহু মেনে চলার’ আন্দোলনকারী জামাতীদের প্রতি সংবিধানের সঠিক প্রয়োগ।
বলাবাহুল্য, জামাতীদের গায়ে-গন্ধে ১৯৭১-এর স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতার অভিযোগ।
কাজেই সে অভিযোগ নিষ্পত্তির আগে তারা স্বাধীনতার সুফল পেতে পারে না।
তারা সমাবেশের অনুমতি পেতে পারে না- এটা যুক্তিসঙ্গত কথা।
বলাবাহুল্য, জামাতীদের কূটকৌশল এখন প্রশাসনকে আমলে নিতে হবে। টিপাইমুখী বাঁধের সমাবেশের নামে জামাতীরা শো-ডাউন করে
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে প্রভাব ফেলতে চাইছে।
আজকে জামাতীরা বাড়িতে বাড়িতে তাদের বোরকাওয়ালী পাঠাচ্ছে। তারা গিয়ে লিফলেট বিতরণ করছে যে, ‘জামাতীরা যুদ্ধাপরাধী নয়’।
তাই তাদেরকে সে সমাবেশের অনুমতি দেয়া যাবে না- এটা যুক্তিসঙ্গত কথা।
প্রশাসনকে তাই আজ সংবিধানে বর্ণিত এসব যুক্তিসঙ্গত কারণকে উচ্চকিত কন্ঠে ব্যক্ত করতে হবে।
তথাকথিত তাফসীর মাহফিলের নামে জামাতীরা নিজস্ব ক্যাডার তৈরি করে আর ‘আল বাইয়্যিনাত’-এর নামে নিরেট মিথ্যাচার করে।
সেক্ষেত্রে তাদেরকে কোনো তাফসীরের নামে দলীয় সভা করার অনুমতি না দেয়াও যুক্তিসঙ্গত।
তা মেনে নিয়েই প্রশাসনকে সব জামাতী মৌলবাদীদের কথিত তাফসীরের অনুমতি দেয়া বন্ধ করতে হবে।
মূলতঃ জামাতীরা তাফসীরের নামে কোন ইসলামী শিক্ষা দেয় না। তারা প্রচার করে মওদুদী মতবাদ।
এই মওদুদী মতবাদে ইসলামের অপব্যাখ্যা তথা অবমাননা করা হয়েছে মারাত্মকভাবে।
তাতে করে সংবিধানে বর্ণিত রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের প্রকাশ্য অবমাননা হচ্ছে। পাশাপাশি রাষ্ট্রদ্রোহীতাও।
‘কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন পাশ হবে না’-
এ প্রতিশ্রুতির সরকারকে তাই নতুন কোন আইন করার পূর্বে অবিলম্বে ‘কুরআন-সুন্নাহ অপব্যাখ্যাকারী
ও অবমাননাকারী
জামাতী মওদুদীদের ইসলাম
অবমাননার দায়ে অভিযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রণয়নে এগিয়ে আসতে হবে। এ দাবি বিক্ষিপ্ত নয়। এ দাবি বিচ্ছিন্ন নয়।
বরং দেশের ৯৫% মুসলমান এ দাবিতে একমত। দাবি পূরণ হলে তারা শোকরানা নামায পড়বে। মিষ্টি বিতরণ করবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্য দোয়া করবে।
মহান আল্লাহ পাক কবুল করুন। (আমীন)
ব্রিটিশ গুপ্তচরের স্বীকারোক্তি ও ওহাবী মতবাদের নেপথ্যে ব্রিটিশ ভূমিকা-৫০