আমি হলাম ‘সুলত্বানুন নাছীর’। মনে রেখো, পৃথিবীর কোনো ক্ষমতা নেই আমার সাথে পারবে

সংখ্যা: ২৮৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১২ই জুমাদাল উখরা শরীফ লাইলাতুছ ছুলাছা শরীফ (মঙ্গলবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “একটা ঘটনা মুবারক। তোমরা তো বুঝো না। বললে কি হবে? এটা ৪৫-৪৬ বছর আগের কথা। তখন যাত্রাবাড়ী দরবার শরীফে এ সমস্ত অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হতো। হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম তিনি আলোচনা করতেন। মাক্বাম নিয়ে এবং আরো অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হতো। কুতুবুল আলম থাকেন ৭ জন। সুলতানুল আরিফীন থাকেন। যেমন ফুরফুরার পীর সাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি, হযরত নাজমুস সা‘আদাত ছিদ্দীক্বী ফুরফুরাবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনিও সুলতানুল আরিফীন ছিলেন, এরকম আরো আছেন। উনারা কারা? যা হোক; উনি একদিন আমাকে বললেন। আমি মুরাকাবা করলাম যে, উনারা কারা? তখন আমি একটা স্বপ্ন দেখলাম। স্বপ্নটা হলো এরকম- তখন আমাকে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে জানানো হচ্ছে যে, সুলতানুল আরিফীন ঠিক আছে; অসুবিধা নেই। এটা তো ওলীআল্লাহ উনাদের লক্বব। আমাকে একটা লক্বব মুবারক দেওয়া হলো। এটা হলো- ‘সুলত্বানান নাছীরা’। আমি জিজ্ঞাসা করলাম যে, এটা কী? তখন বললেন যে, এটা সময় মতো বুঝা যাবে। এটা হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ লক্বব মুবারক। সুবহানাল্লাহি ওয়া রসূলিহী ওয়া আহলি বাইতিহী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! (সুবহানা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) উনি আরো বললেন যে, ক্বিয়ামত পর্যন্ত আপনার সাথে কেউ পারবে না। (সুবহানা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) যারা বিরোধীতা করবে, তারা সব ধ্বংস হয়ে যাবে। (সুবহানা মামদূহ হযরত ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

আমাদের কার্যক্রমগুলো তো সুন্নত মুবারক অনুযায়ী। এখন যারা বিরোধিতা করে, তারা তো টিকতে পারবে না। ধ্বংস হয়ে যাবে। এই ‘সুলত্বানুন নাছীর’ লক্বব মুবারক নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ লক্বব মুবারক। (সুবহানা মামদূহ হযরত ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

উনি যখন মক্কা শরীফ বিজয় করলেন, প্রবেশ করলেন, তখন

وَاجْعَلْ لِّـىْ مِنْ لَّدُنْكَ سُلْطَانًا نَّصِيْـرًا

অর্থ: “আর আপনি আমাকে আপনার তরফ থেকে ‘সুলত্বানুন নাছীর’ হাদিয়া মুবারক করুন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বানী ইসরাঈল শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৮০)

এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত মুবারক করতেছিলেন।

এই বিষয় একদিন আমি চিন্তা করেছিলাম যে, ‘সুলত্বানুন নাছীর’ উনার হাক্বীক্বতটা কী? তখন আমাকে একটা ঘটনা মুবারক দেখানো হলো- একটা বিরাট জিহাদ। অনেক বড় জিহাদ। সেই জিহাদ মুবারক-এ আমরা তাশরীফ মুবারক নিয়েছি। আমি সামনে আছি। মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অর্থাৎ উনাদের তরফ থেকে চারজন প্রধান ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দেওয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে উনারা চারজন ও অন্যান্য হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের নিয়ে বদরের জিহাদে যেভাবে কামিয়াবী দান করা হয়েছে, তদ্রƒপ যেন আমাদেরকেও কামিয়াবী দান করা হয়। (সুবহানা মামদুহ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) এবং ঐ জিহাদে আমরা কামিয়াবী লাভ করলাম।” (সুবহানা মামদুহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪২ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ২২শে যিলহজ্জ শরীফ লাইলাতুল জুমু‘আহ শরীফ (জুমু‘আহ্বার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “এই যে বলেছিলাম, তোমরা এটা বুঝো না। ‘সুলত্বানুন নাছীর’ লক্বব মুবারকখানা আমাকে সম্মানিত হাদিয়া মুবারক করা হলো, তখন আমি বললাম, এটা কী? তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, এটা সময়মত প্রমাণ হবে। যাঁকে এই সম্মানিত লক্বব মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়, উনার সাথে পৃথিবীর কেউ পারে না। এই সম্মানিত লক্বব মুবারক উনার মূল মালিক হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। উনি যখন মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ বিজয় করলেন, প্রবেশ করলেন, তখন

وَاجْعَلْ لِّـىْ مِنْ لَّدُنْكَ سُلْطَانًا نَّصِيْـرًا

অর্থ: “আর আপনি আমাকে আপনার তরফ থেকে ‘সুলত্বানুন নাছীর’ হাদিয়া মুবারক করুন।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বানী ইসরাঈল শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৮০)

এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত মুবারক করতেছিলেন। সুবহানাল্লাহ!

মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বলা হয়েছে, ‘সময় মত প্রমাণ হবে। যাকে এই সম্মানিত লক্বব মুবারক হাদিয়া মুবারক করা হয়, উনার সাথে পৃথিবীর কেউ পারে না।’ (সুবহানা মামদুহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- কাজেই, কেউ পারবে না আমাদের সাথে। ইনশাআল্লাহ! বুঝতে পারলে? বললাম, তোমাদের বুঝার জন্য। আমাদের সাথে পারেনি তো কেউ। পারতেছে? পারবে না ইনশাআল্লাহ। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কতো বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ১৪৪৩ হিজরী শরীফ উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ১৪ই ছফর শরীফ লাইলাতুল আরবিয়া (বুধবার রাত) মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ‘ফালইয়াফরহূ শরীফ’ সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ মাহফিল মুবারক-এ ইরশাদ মুবারক করেন, “চিন্তা করো না, কুদরতী ফায়ছালা হয়েছে, হচ্ছে এবং হবে ইনশাআল্লাহ। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমি এগুলি চিন্তা করি না। নিসবত ঠিক থাকলে, সব ঠিক হয়ে যাবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আমাকে তোমরা জানো? চিনো? আমি হলাম ‘সুলত্বানুন নাছীর’। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) মনে রেখো। পৃথিবীর কোনো ক্ষমতা নেই আমার সাথে পারবে। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) এটা মনে রেখো, মুখস্থ রেখো। যদি এটা সত্যই হয়ে থাকে, পৃথিবীর কারো কোনো ক্ষমতা নেই, আমার সাথে পারবে। ইনশাআল্লাহ। (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,

وَقُلْ جَآءَ الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ اِنَّ الْبَاطِلَ كَانَ زَهُوْقًا

অর্থ: “আপনি বলে দিন যে, সত্য এসেছেন, মিথ্যা দূরীভূত হয়েছে। আর নিশ্চয়ই মিথ্যা দূরীভূত হওয়ারই যোগ্য।” সুবহানাল্লাহ! (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা বণী ইসরাঈল শরীফ : সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৮১)

মুজদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার সময় এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফখানা বলা হয়েছে। তাহলে উনার উস্তাদ অর্থাৎ মহাসমম্মানিত শায়েখ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শান মুবারক-এ কী বলা হবে?  হ্যাঁ? (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) এতো সোজা মনে করো না। আমি এদেরকে দুই পয়সা দিয়েও গণনা করিনা। কাপুরুষরা গণনা করে। আমি এদের দুই পয়সা দিয়েও গুণিনা।” (সুবহানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

তাহলে যিনি খ্বালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে এবং উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে এবং মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সাথে মুত্বহ্হার, মুত্বহহির, আছ ছমাদ, আস সাফফাহ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত সুলত্বানুন নাছীর ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কত বেমেছাল মহাসম্মানিত তা‘য়াল্লুক্ব-নিসবত মুবারক, সেটা সমস্ত জিন-ইনসান, তামাম কায়িনাতবাসী সকলের চিন্তা ও কল্পনার উর্ধ্বে। (সুবহানা মামদূহ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) এক কথায় তিনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি নন এবং উনার মহাসম্মানিত মহাপবিত্র হাবীব মাহবূব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন; এছাড়া সমস্ত শান-মান, ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান মুবারক উনাদের অধিকারী হচ্ছেন তিনি। (সুবহানা মামদূহ ক্বিবলা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!)

মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবাইকে হাক্বীক্বী ছহীহ সমঝ, বিশুদ্ধ আক্বীদাহ ও হুসনে যন মুবারক দান করুন। আমীন!

-মুহাদ্দিছ মুহম্মদ আমীন।

আলআছদাকু, আলআত্বহারু, আলআত্বইয়াবু, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শেষে সংক্ষেপে (সাঃ, দঃ) দুরূদ শরীফ লিখা প্রসঙ্গে

আওওয়ালু শাফিয়িন, আওওয়ালু মুশাফ্ফায়িন, আওওয়ালু মাঁইইয়ুর্হারিক হালক্বাল জান্নাতি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘বিশ্বনেতা’, ‘মহামানব’, ‘মহাপুরুষ’, ইত্যাদি শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা প্রসঙ্গে

ইমামুল মুরসালীনা, ইমামুন্ নাবিইয়ীনা, ইমামুল উম্মাতি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মা সাইয়্যিদাতুন্ নিসায়ি আলাল আলামীন হযরত আমিনা আলাইহাস্্ সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ প্রমাণ করে যে, তিনি ইলমে গইব-এর অধিকারিণী ছিলেন

আলবাশীরু, আলবালীগু, আলবাদরুল মুনীরু, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা

জালীলুল ক্বদরি, জামীলুয যিকরি, জাওয়ামিউল কালিমি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ উনারা ছিলেন পবিত্র থেকে পবিত্রতম