অনুসন্ধান
আর্কাইভ
বিভাগ
আ’লামু বিত্ ত্বিব, আ’লামু বিল ফারায়িদ্ব, আ’লামু বিসুনানি রসূলিল্লাহ, হুল্লাতুল ইসলাম, আশাদ্দু হিজাবান, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম- রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারকের পূর্বে ব্যবহৃত লক্বব বা উপাধির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ-১১০
সংখ্যা: ২১৬তম সংখ্যা | বিভাগ: লক্বব মুবারক বা উপাধির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ
-হযরত মাওলানা সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম
‘মুহইস সুন্নাহ’ লক্বব মুবারক প্রসঙ্গে
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাকিমুল হাদীছ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার জিন্দাকৃত বা পুণঃপ্রচলন করা কতিপয় সুন্নতের বিবরণ:
পানি পানের সুন্নত জিন্দা বা পূণঃপ্রচলন
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
انه راى رسول الله صلى الله عليه وسلم شرب جرعة ثم قطع ثم سمى ثم جرع ثم قطع ثم سمى ثلاثا حتى فرغ فلما شرب حمد الله عليه
অর্থ: æনিশ্চয়ই তিনি দেখেছেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এক ঢোক পানি পান করতঃ থামলেন। অতঃপর ‘বিসমিল্লাহ’ বলে এক ঢোক পানি পান করে থামলেন। এভাবে তিনি তিনবার বিসমিল্লাহ পাঠ করলেন আর পানি পান করা শেষ করলেন। সবশেষে আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করলেন অর্থাৎ ‘আলহামদুলিল্লাহ’ পড়লেন।” (আখলাকুন নবী-৩০৬)
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরো বর্ণনা করেন-
ان النبى صلى الله عليه وسلم كان يتنفس فى الاناء ثلاثا اذا شرب ويقول هو امرء واروى
অর্থ: æআল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পানি পানকালে তিনবার শ্বাস মুবারক নিতেন। আর বললেন, এভাবে পানি পান করা খুবই তৃপ্তিকর, শান্তিদায়ক।” (শামায়িলুত তিরমিযী-২১৫)
হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অন্যত্র ইরশাদ করেন-
كان النبى صلى الله عليه وسلم يتنفس فى الشراب ثلاثا ويقول هو اهنأ وابرأ واشقى. قال حضرت انس رضى الله تعالى عنه فانا اتنفس فى الشراب ثلاثا.
অর্থ: æসাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার পানীয় পানের সময় তিনবার শ্বাস মুবারক গ্রহণ করতেন। (হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনি বলছেন, এভাবে পান করা সবচেয়ে আরামদায়ক, স্বাস্থ্যকর এবং রোগ নিরাময়কারী। হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি সকল প্রকার পানীয় তিন শ্বাসে পান করে থাকি।” (আখলাকুন নবী-৩০৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেছেন-
ما شرب رسول الله صلى الله عليه وسلم شرابا الا تنفس فيه ثلاثا وقال بسم الله والحمد لله
অর্থ: æমহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাধারণত:¬¬¬¬¬ তিনবার শ্বাস গ্রহণ করা ব্যতীত পানীয় পান করতেন না। আর তিনি (পানি পানের শুরুতে) পড়তেন ‘বিসমিল্লাহ” এবং (পান শেষে) পড়তেন আলহামদুল্লিাহ।” (আখলাকুন নবী-৩০৯)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
ان النبى صلى الله عليه وسلم شرب من زمزم وهو قائم
অর্থ: æনিশ্চয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দাঁড়িয়ে যমযমের পানি পান করেছেন।” (শমাায়িলুত তিরমিযী-২১২)
হযরত আবূ হাইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আমি আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, বাবুল ইলমে ওয়াল হিকাম হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে দেখলাম, æতিনি তিনবার করে অযুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো ধুয়ে অযু করলেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে অযুর অবশিষ্ট পানি পান করলেন। আর বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এরূপই করতেন যেরূপ আমি করলাম।” (নাসায়ী শরীফ-১/১১০
আরও পড়ুন:
কপিরাইট © ১৪৩৬ হিজরী মাসিক আল বাইয়্যিনাত, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
আর্কাইভ
বিভাগ
আ’লামু বিত্ ত্বিব, আ’লামু বিল ফারায়িদ্ব, আ’লামু বিসুনানি রসূলিল্লাহ, হুল্লাতুল ইসলাম, আশাদ্দু হিজাবান, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম- রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারকের পূর্বে ব্যবহৃত লক্বব বা উপাধির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ-১১০
সংখ্যা: ২১৬তম সংখ্যা | বিভাগ: লক্বব মুবারক বা উপাধির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ
-হযরত মাওলানা সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম
‘মুহইস সুন্নাহ’ লক্বব মুবারক প্রসঙ্গে
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাকিমুল হাদীছ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার জিন্দাকৃত বা পুণঃপ্রচলন করা কতিপয় সুন্নতের বিবরণ:
পানি পানের সুন্নত জিন্দা বা পূণঃপ্রচলন
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
انه راى رسول الله صلى الله عليه وسلم شرب جرعة ثم قطع ثم سمى ثم جرع ثم قطع ثم سمى ثلاثا حتى فرغ فلما شرب حمد الله عليه
অর্থ: æনিশ্চয়ই তিনি দেখেছেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এক ঢোক পানি পান করতঃ থামলেন। অতঃপর ‘বিসমিল্লাহ’ বলে এক ঢোক পানি পান করে থামলেন। এভাবে তিনি তিনবার বিসমিল্লাহ পাঠ করলেন আর পানি পান করা শেষ করলেন। সবশেষে আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করলেন অর্থাৎ ‘আলহামদুলিল্লাহ’ পড়লেন।” (আখলাকুন নবী-৩০৬)
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরো বর্ণনা করেন-
ان النبى صلى الله عليه وسلم كان يتنفس فى الاناء ثلاثا اذا شرب ويقول هو امرء واروى
অর্থ: æআল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পানি পানকালে তিনবার শ্বাস মুবারক নিতেন। আর বললেন, এভাবে পানি পান করা খুবই তৃপ্তিকর, শান্তিদায়ক।” (শামায়িলুত তিরমিযী-২১৫)
হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অন্যত্র ইরশাদ করেন-
كان النبى صلى الله عليه وسلم يتنفس فى الشراب ثلاثا ويقول هو اهنأ وابرأ واشقى. قال حضرت انس رضى الله تعالى عنه فانا اتنفس فى الشراب ثلاثا.
অর্থ: æসাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার পানীয় পানের সময় তিনবার শ্বাস মুবারক গ্রহণ করতেন। (হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনি বলছেন, এভাবে পান করা সবচেয়ে আরামদায়ক, স্বাস্থ্যকর এবং রোগ নিরাময়কারী। হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি সকল প্রকার পানীয় তিন শ্বাসে পান করে থাকি।” (আখলাকুন নবী-৩০৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেছেন-
ما شرب رسول الله صلى الله عليه وسلم شرابا الا تنفس فيه ثلاثا وقال بسم الله والحمد لله
অর্থ: æমহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাধারণত:¬¬¬¬¬ তিনবার শ্বাস গ্রহণ করা ব্যতীত পানীয় পান করতেন না। আর তিনি (পানি পানের শুরুতে) পড়তেন ‘বিসমিল্লাহ” এবং (পান শেষে) পড়তেন আলহামদুল্লিাহ।” (আখলাকুন নবী-৩০৯)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
ان النبى صلى الله عليه وسلم شرب من زمزم وهو قائم
অর্থ: æনিশ্চয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দাঁড়িয়ে যমযমের পানি পান করেছেন।” (শমাায়িলুত তিরমিযী-২১২)
হযরত আবূ হাইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আমি আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, বাবুল ইলমে ওয়াল হিকাম হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে দেখলাম, æতিনি তিনবার করে অযুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো ধুয়ে অযু করলেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে অযুর অবশিষ্ট পানি পান করলেন। আর বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এরূপই করতেন যেরূপ আমি করলাম।” (নাসায়ী শরীফ-১/১১০
আরও পড়ুন:
বিভাগ
আ’লামু বিত্ ত্বিব, আ’লামু বিল ফারায়িদ্ব, আ’লামু বিসুনানি রসূলিল্লাহ, হুল্লাতুল ইসলাম, আশাদ্দু হিজাবান, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম- রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারকের পূর্বে ব্যবহৃত লক্বব বা উপাধির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ-১১০
সংখ্যা: ২১৬তম সংখ্যা | বিভাগ: লক্বব মুবারক বা উপাধির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ
-হযরত মাওলানা সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম
‘মুহইস সুন্নাহ’ লক্বব মুবারক প্রসঙ্গে
খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হাকিমুল হাদীছ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার জিন্দাকৃত বা পুণঃপ্রচলন করা কতিপয় সুন্নতের বিবরণ:
পানি পানের সুন্নত জিন্দা বা পূণঃপ্রচলন
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
انه راى رسول الله صلى الله عليه وسلم شرب جرعة ثم قطع ثم سمى ثم جرع ثم قطع ثم سمى ثلاثا حتى فرغ فلما شرب حمد الله عليه
অর্থ: æনিশ্চয়ই তিনি দেখেছেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এক ঢোক পানি পান করতঃ থামলেন। অতঃপর ‘বিসমিল্লাহ’ বলে এক ঢোক পানি পান করে থামলেন। এভাবে তিনি তিনবার বিসমিল্লাহ পাঠ করলেন আর পানি পান করা শেষ করলেন। সবশেষে আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করলেন অর্থাৎ ‘আলহামদুলিল্লাহ’ পড়লেন।” (আখলাকুন নবী-৩০৬)
হযরত আনাস ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি আরো বর্ণনা করেন-
ان النبى صلى الله عليه وسلم كان يتنفس فى الاناء ثلاثا اذا شرب ويقول هو امرء واروى
অর্থ: æআল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পানি পানকালে তিনবার শ্বাস মুবারক নিতেন। আর বললেন, এভাবে পানি পান করা খুবই তৃপ্তিকর, শান্তিদায়ক।” (শামায়িলুত তিরমিযী-২১৫)
হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি অন্যত্র ইরশাদ করেন-
كان النبى صلى الله عليه وسلم يتنفس فى الشراب ثلاثا ويقول هو اهنأ وابرأ واشقى. قال حضرت انس رضى الله تعالى عنه فانا اتنفس فى الشراب ثلاثا.
অর্থ: æসাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার পানীয় পানের সময় তিনবার শ্বাস মুবারক গ্রহণ করতেন। (হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তিনি বলছেন, এভাবে পান করা সবচেয়ে আরামদায়ক, স্বাস্থ্যকর এবং রোগ নিরাময়কারী। হযরত আনাস বিন মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, আমি সকল প্রকার পানীয় তিন শ্বাসে পান করে থাকি।” (আখলাকুন নবী-৩০৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেছেন-
ما شرب رسول الله صلى الله عليه وسلم شرابا الا تنفس فيه ثلاثا وقال بسم الله والحمد لله
অর্থ: æমহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সাধারণত:¬¬¬¬¬ তিনবার শ্বাস গ্রহণ করা ব্যতীত পানীয় পান করতেন না। আর তিনি (পানি পানের শুরুতে) পড়তেন ‘বিসমিল্লাহ” এবং (পান শেষে) পড়তেন আলহামদুল্লিাহ।” (আখলাকুন নবী-৩০৯)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন-
ان النبى صلى الله عليه وسلم شرب من زمزم وهو قائم
অর্থ: æনিশ্চয়ই সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দাঁড়িয়ে যমযমের পানি পান করেছেন।” (শমাায়িলুত তিরমিযী-২১২)
হযরত আবূ হাইয়া রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, আমি আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন, বাবুল ইলমে ওয়াল হিকাম হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনাকে দেখলাম, æতিনি তিনবার করে অযুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলো ধুয়ে অযু করলেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে অযুর অবশিষ্ট পানি পান করলেন। আর বললেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এরূপই করতেন যেরূপ আমি করলাম।” (নাসায়ী শরীফ-১/১১০