কতপিয় সম্মানতি সুন্নতী আমল, যা জানা থাকলে সহজইে আমল করা যায়

সংখ্যা: ২৭৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুসরণ করো, অবশ্যই তোমরা রহমত মুবারক প্রাপ্ত হবে। সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা আন নূর শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ- ৫৬)

মহাসম্মানিত হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি আমার সুন্নত মুবারক উনাকে হিফাযত করবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে ৪টি ছিফত দ্বারা সম্মানিত করবেন- ১. নেককারদের অন্তরে মুহব্বত পয়দা করার দ্বারা তাকে সম্মানিত করবেন। ২. পাপীদের অন্তরে ভীতি পয়দা করার দ্বারা তাকে সম্মানিত করবেন। ৩. রিযিকের ব্যাপারে সচ্ছলতা দান করার দ্বারা তাকে সম্মানিত করবেন। ৪. দ্বীনের ব্যাপারে দৃঢ়তা দান করার দ্বারা তাকে সম্মানিত করবেন। অর্থাৎ সম্মানিত দ্বীন উনার উপর ইস্তিকামত থাকার তৌফিক দান করবেন। সুবহানাল্লাহ! (তাফসীরে হাক্কী-৩/৮)

তাই মুসলমানদের দায়িত্ব-কর্তব্য হবে সর্বদা সুন্নত মুতাবিক আমলগুলো করা। আর সুন্নত মুবারক সম্পর্কে জানার জন্য ওলীআল্লাহ উনাদের ছোহবত মুবারকে আসা।

মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন মুসলমানদেরকে সেই তৌফিক দান করেন। আমীন!

কতিপয় সন্নত মুবারক উনার আমল নিন্মে দেয়া হল, যা খিয়াল করলে সর্বদা সহজেই আমল করা যায়।

১। এক মুসলমান অন্য মুসলমানকে দেখলে সালাম দেয়া সুন্নত।

২। প্রথমে সালাম দেয়া খাছ সুন্নত। পুরুষরা পুরুষদের সালাম দিবেন। মহিলারা মহিলাদের সালাম দিবেন। আর যারা মাহরাম তাদের সালাম দিবেন।

৩। কারো সাথে দেখা হলে প্রথমে সালাম দিয়ে কথা বলতে হবে, এটা সুন্নত।

৪। কারো ঘরে প্রবেশ করতে হলে সালাম দিয়ে, অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করা সুন্নত।

৫। কারো সাথে হাসিমুখে কথা বলা ও ভালো ব্যবহার করা সুন্নত।

৬। ডান হাতে খাবার খাওয়া ও পান করা সুন্নত। বসে খাবার খাওয়া ও পান করা সুন্নত। খাওয়ার শুরুতে সামনের ডান দিক থেকে খাওয়া শুরু করা সুন্নত। খাওয়ার শুরুতে ‘বিসমিল্লাহ বলে সামান্য একটু লবন খাওয়া সুন্নত। খাওয়ার শেষে আবার সামান্য লবন খেয়ে, পানি খেয়ে আলহামদুলিল্লাহ বলা সুন্নত।

৭। মুসলমানদের মুহব্বত করা, কাফির- মুশরিকদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা সুন্নত।

৮। মুসলমান গরীব-মিসকীনদের সাথে ভাল ব্যবহার করা, তাদের খাদ্য খাওয়ানো, তাদের সাহায্য সহযোগীতা করা সুন্নত।

৯। সময়কে গুরুত্ব দিয়ে সময়মত কাজগুলো করা সুন্নত।

১০। নিজ শায়েখ উনাকে মুহব্বত করা, সম্মান করা উনার গোলামী করা, জান-মাল দিয়ে ফরয ও সুন্নত।

১১। মুসলমানদের নেক কাজে ডাকা, নেককাজে সহযোগীতা করা সুন্নত।

১২। সবময় বেশী বেশী হাদিয়া করা, দান করা সুন্নত।

১৩। সঠিক জায়গায় হাদিয়া, দান করতে হবে। তাহলে কবুল হবে, নতুবা কবুল তো হবেই না বরং গুনাহ হবে। এটাও জানা ও আমল করা ফরয ও সুন্নত।

১৪। মেয়েদের জন্য সাজগোজ করা, গয়না ব্যবহার করা সুন্নত।

১৫। মেয়েদের জন্য হাতে পায়ে মেহেদী দেয়া সুন্নত।

১৬। মহান আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্য মুহব্বত করা, বিদ্বেষ পোষণ করা সুন্নত।

১৭। ঘর থেকে বের হওয়ার সময় নেক কাজে বের হলে ডান পা দিয়ে বের হওয়া সুন্নত।

১৮।  রাস্তায় চলার সময় নীচের দিকে দৃষ্টি করে চলা সুন্নত।

১৯। কেউ খারাপ ব্যবহার করলে ধৈর্য্যধারণ করা সুন্নত।

২০। ফিতনা থেকে বেঁচে থাকাও সুন্নত।

২১। বিনয় প্রকাশ করা সুন্নত।

২২। হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার সম্মানিত নসীহত মুবারক শোনার সময় উনার সম্মানিত নূরুর রহমত মুবারক (চেহারা মুবারক) উনার দিকে তাকিয়ে থাকা সুন্নত ও ফরজ।

২৩। হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম তিনি যতক্ষণ আমাদের সামনে থাকবেন, ততক্ষণই উনার দিকে রুজু থাকা ফরয ও সুন্নত। অন্য কোনো দিকে রুজু হওয়া বা খেয়াল করা জায়িয হবে না।

২৪। হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনাকে এবং উনার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে নিজের থেকে, নিজের পরিবার-পরিজন থেকে সবচেয়ে বেশী মুহব্বত করতে হবে। মুহব্বত করা ফরয ও সুন্নত।

২৫। হযরত শায়েখ আলাইহিস সালাম উনার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি বিষয়, প্রতিটি বস্তু উনাদেরকে সবচেয়ে বেশি মুহব্বত করা, সম্মান করা ফরয, সুন্নত।

২৬। কোন ভাল কিছু শুনলে সুবহানাল্লাহ বলা, কোন খারাপ কিছু শুনলে নাউযুবিল্লাহ বলা সুন্নত।

২৭। কোন বিষয়ে শুকরিয়া করতে হলে আল হামদুলিল্লাহ বলা সুন্নত। শুকরিয়া করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি খুশি হন, নিয়ামত বাড়িয়ে দেন আর নাশুকরী করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি অসন্তুষ্ট হন। শাস্তি দান করেন।

২৮। কোন কিছু হারিয়ে গেলে ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন বলে খোঁজা সুন্নত। এই দোয়া পড়ে খোঁজলে সহজেই পাওয়া যায়।

২৯। মেহমানদারী করা সুন্নত, মেহমানদারী গ্রহণ করাও সুন্নত।

৩০। সবসময় পাক পবিত্র থাকা সুন্নত।

৩১। সব সময় অজু রাখা সুন্নত।

৩২। সব সময় মাথায় টুপি রাখা, কাপড় বা ওড়না রাখা সুন্নত।

৩৩। আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতি বেশী তাদের খোঁজ খবর রাখা সুন্নত।

৩৪। তাদের কেউ অসুস্থ হলে তাদের দেখতে যাওয়া, সেবা করা সুন্নত।

৩৫। পরিবার-পরিজন যারা রয়েছে তাদের সাথে ভাল ব্যবহার করা সুন্নত।

৩৬। তাদের শারীরিক, মানসিক সব বিষয়ে খোঁজ খবর রাখা ফরয ও সুন্নত।

৩৭। তাদের প্রতিদিন কিছু সময় নিয়ে তা’লিম দেয়া, মীলাদ শরীফ পড়া, তাদের আমলের খোজ-খবর নেয়া, দোয়া মুনাজাত করা ফরয ও সুন্নত।

৩৮। আহলিয়াকে খাওয়া, পরা, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা ইত্যাদি সমস্ত খরচ দেওয়ার পরও সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী হাত খরচ দেয়া ফরয ও সুন্নত।

৩৯। আহলিয়াকে কাজে কর্মে সাহায্য করাও সুন্নত।

৪০। আহাল, আহলিয়া দুজন-দুজনের হক্ব আদায় করা ফরয ও সুন্নত।

৪১। আহাল আহলিয়া পরস্পর পরস্পরের সাথে হাসিমুখে কথা বলা ফরয ও সুন্নত।

৪২। পরিবার-পরিজনদের আল্লাহওয়ালা, আল্লাহওয়ালী বানানোর উদ্দেশ্যে ওলীআল্লাহ উনাদের ছোহবত মুবারকে সব সময় নিয়ে যাওয়া ফরয ও সুন্নত।

৪৩। আহাল ও আহলিয়ার সাথে যদি কখনো ফিতনা হয় তখন আহাল বাইরে গিয়ে রাগ দূর করে আসা ফরয ও সুন্নত উনার অন্তর্ভুক্ত। কারণ ফিতনা ক্বতলের চেয়েও ভয়ংকর।

৪৪। নাতী-নাতনীদের মুহব্বত করা সুন্নত।

৪৫। তাদের সাথে হাসিখুশী করাও সুন্নত।

৪৬। তাদের হাদিয়া দেয়া, তাদের খাইয়ে দেয়া সুন্নত।

৪৭। দুনিয়াবী কাজের চেয়ে দ্বীনদারীর কাজকে বেশী প্রাধান্য দেয়া ফরয ও সুন্নত।

৪৮। দুনিয়াবী কাজের চেয়ে দ্বীনদারীর কাজে বেশী টাকা-পয়সা খরচ করা ফরয ও সুন্নত।

৪৯। দ্বীনি কিতাবাদি ক্রয় করা ফরয ও সুন্নত।

৫০। দ্বীনি কিতাবাদি পাঠ করা ও পরিবার পরিজনদের মাঝে তা আলোচনা করা ফরয ও সুন্নত।

৫১। দ্বীনি কিতাবাদি ক্রয় করে অন্যদের হাদিয়া করা, তাদের সাথে দ্বীনি আলোচনা করা সুন্নত।

৫২। নিজে আল্লাহওয়ালা হওয়া, বিয়ে করার সময় বা বিয়ে বসার সময় আল্লাহওয়ালা ছেলে বা মেয়ে দেখে বিয়ে করা ফরয ও সুন্নত।

৫৩। সন্তান হলে ভাল অর্থ দেখে নাম রাখা সুন্নত।

৫৪। সন্তানের আক্বীকা করা সুন্নত। সাত দিনের দিন আক্বীকা করা, নাম রাখা খাছ সুন্নত।

৫৫। সন্তানের সাতদিনের দিন নখ চুল কেটে ওজন করে ঐ পরিমাণ রূপা বা রূপার মূল্য দান করা সুন্নত।

৫৬। সন্তানের যখন বুঝ পয়দা হবে তখন তাকে ৩টি বিষয়ে শিক্ষা দেয়া ফরয ও সুন্নত।  ১. তোমাকে আল্লাহওয়ালা হতে হবে। ২. তোমার শত্রু হচ্ছে কাফির, মুশরিক, বিধর্মীরা। ৩. আল্লাহওয়ালা হওয়ার জন্য ছদিক্বীন (ওলীআল্লাহ) উনাদের ছোহবত মুবারকে যেতে হবে।

৫৭। কোন সমস্যায় পড়লে, বিপদে পড়লে, অসুস্থ হলে বেশী বেশী ইস্তেগফার-তওবা করা সুন্নত।

৫৮। অল্পে তুষ্ট থাকা সুন্নত।

৫৯। মুসলমানদের খুশিতে খুশি হওয়া, দুখে দুঃখিত হওয়া সুন্নত।

৬০। আকাশ অন্ধকার হলে ইস্তেগফার-তওবা করা সুন্নত।

৬১। সূর্য গ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণের সময় পানাহার না করে ইস্তেগফার, তওবা করা, নামায পড়া সুন্নত।

৬২। অধিনস্ত কর্মচারী বা কাজের মানুষদের নিজেরা যা খাবে তাদেরকে তা খেতে দিবে, এটা সুন্নত।

৬৩। রাতে কিছু ঘুমানো, কিছু ইবাদত করা সুন্নত।

৬৪। তাহাজ্জুদ নামায পড়া খাছ সুন্নত।

৬৫। শেষ রাতে ইস্তেগফার-তওবা করা, দোয়া করা, কান্নাকাটি করা মহান আল্লাহ পাক উনার কাছে। এটা সুন্নত।

৬৬। স্বপ্নে ভাল কিছু দেখলে সেজন্য মহান আল্লাহ পাক উনার শুকরিয়া আদায় করা সুন্নত।

৬৭। স্বপ্নে অপছন্দনীয় বিষয় দেখলে বাম দিকে ৩ বার থুথু ফেলা, ৩ বার আউযুবিল্লাহ পড়া, ইস্তেগফার-তওবা করা, কিছু দান করা সুন্নত। এতে কোনো বিপদাপদ থাকলে দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

৬৮। স্বপ্নের বিষয় যার তার কাছে বর্ণনা করা ঠিক হবেনা, কারণ যার কাছে বলা হবে সে যেমন ব্যাখ্যা করবে ফলাফল তেমনই হবে। এজন্য হক্কানী আলিম বা আলিমা যারা রয়েছেন উনাদের কাছে জানানো হচ্ছে আদব ও সুন্নত।

৬৯। বাইতুল খলা বা ইস্তিঞ্জাখানায় যাওয়ার সময় স্যান্ডেল পরে, মাথায় টুপী বা ওড়না দিয়ে দোয়া পড়ে যাওয়া সুন্নত।

৭০। বাইতুল খলা বা ইস্তিঞ্জাখানায় ঢুকার সময় প্রথমে বাম পা দিয়ে ঢুকতে হবে, বের হওয়ার সময় প্রথমে ডান পা দিয়ে বের হতে হবে। এটা সুন্নত।

৭১। বড়দের সম্মান করা, ছোটদের আদর ও ¯েœহ করা সুন্নত।

৭২। শিশুদের কোলে নেয়া, বুছা (চুম্বন) দেয়া ও আদর করা সুন্নত।

মূলত, পবিত্র সুন্নত মুবারক সম্পর্কে জানা, ইলম অর্জন  করা এবং সে অনুযায়ী আমল করা সকলের জন্য আবশ্যক। আর পবিত্র সুন্নত মুবারক সম্পর্কে সর্বোত্তমভাবে জানতে হলে রাজারবাগ শরীফ মুহম্মদিয়া জামিয়া শরীফ গবেষণা কেন্দ্র হতে প্রকাশিত কিতাবসমূহ সংগ্রহ ও পাঠ করার কোন বিকল্প নেই।

মহান আল্লাহ পাক তিনি মুজাদ্দিদে আ’যম সাইয়্যিদুনা মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম এবং সাইয়্যিদাতুন নিসা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনাদের মুবারক উসীলায় কুল উম্মাহকে পবিত্র সুন্নত মুবারক সম্পর্কে হাক্বীক্বী ইলম অর্জন করে সে অনুুযায়ী আমল করার তাওফীক্ব দান করুন আমীন।

-আহমদ ফাতেমা আক্তার

আলআছদাকু, আলআত্বহারু, আলআত্বইয়াবু, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক শেষে সংক্ষেপে (সাঃ, দঃ) দুরূদ শরীফ লিখা প্রসঙ্গে

আওওয়ালু শাফিয়িন, আওওয়ালু মুশাফ্ফায়িন, আওওয়ালু মাঁইইয়ুর্হারিক হালক্বাল জান্নাতি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ‘বিশ্বনেতা’, ‘মহামানব’, ‘মহাপুরুষ’, ইত্যাদি শব্দ দ্বারা সম্বোধন করা প্রসঙ্গে

ইমামুল মুরসালীনা, ইমামুন্ নাবিইয়ীনা, ইমামুল উম্মাতি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিতা আম্মা সাইয়্যিদাতুন্ নিসায়ি আলাল আলামীন হযরত আমিনা আলাইহাস্্ সালাম রচিত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ না’ত শরীফ প্রমাণ করে যে, তিনি ইলমে গইব-এর অধিকারিণী ছিলেন

আলবাশীরু, আলবালীগু, আলবাদরুল মুনীরু, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আহলিয়াগণ অর্থাৎ উম্মুল মু’মিনীন রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুন্না উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত ও পবিত্রতা

জালীলুল ক্বদরি, জামীলুয যিকরি, জাওয়ামিউল কালিমি, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ উনারা ছিলেন পবিত্র থেকে পবিত্রতম