খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩৬

সংখ্যা: ১৮৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, আল্লাহ পাক-এর হাবীব একদিন ইরশাদ করলেন, কখন, যখন

جلس ناس من اصحاب رسول الله صلى الله عليه وسلم

কিছু ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম; উনারা বসে পরস্পর আলোচনা করতেছিলেন। কি আলোচনা করতেছিলেন? নবী রসূল আলাইহিমুস্ সালাম যারা রয়েছেন, অতীত হয়েছেন তাদের সম্পর্কে উনারা আলোচনা করতেছিলেন।

আলোচনার মধ্যে এক একজন ছাহাবী এক একজন নবী এবং রসূল আলাইহিমুস্ সালামগণ সম্পর্কে, উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, উনাদের বুযুর্গী-সম্মান আলোচনা করতেছিলেন। সেটাই হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন-

فخرج حتى اذا دنا منهم سمعهم يتذاكرون

আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বের হয়ে তাঁদের নিকটবর্তী হলে আড়াল থেকে তাঁদের আলোচনা শুনতেছিলেন।

قال بعضهم ان الله اتخذ ابراهيم عليه السلام خليلا

একজন বললেন, আল্লাহ পাক হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালামকে কত মর্যাদা দিয়েছেন, উনাকে আল্লাহ পাক খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

আর একজন বললেন,

وقال اخر موسى عليه السلام كلمه تكليما

আল্লাহ পাক হযরত মূসা আলাইহিস্ সালামকে কত ফযীলত দিয়েছেন, স্বয়ং আল্লাহ রব্বুল আলামীন উনার সাথে কথা বলেছেন। সুবহানাল্লাহ!

وقال اخر فعيسى عليه السلام كلمة الله وروحه.

আর একজন বললেন যে দেখ, আল্লাহ পাক হযরত ঈসা আলাইহিস্ সালামকে কত ফযীলত দিয়েছেন, আল্লাহ পাক উনাকে কালীমা এবং রূহ হিসেবে ঘোষণা করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

وقال اخر ادم عليه السلام اصطفاه الله تعالى

আর একজন বললেন যে দেখ, হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে কত মর্যাদা দিয়েছেন, কত ফযীলত দিয়েছেন, স্বয়ং আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন নিজ কুদরতী হাত মুবারকে, হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে সৃষ্টি করেছেন। সুবহানাল্লাহ!

فخرج عليهم رسول الله صلى الله عليه وسلم وقال قد سمعت كلامكم وعجبكم

আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ সমস্ত আলোচনা আড়াল থেকে শুনে বের হয়ে আসলেন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের সামনে এসে বললেন, হে আমার ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম আমি তোমাদের কথা শুনেছি, আশ্চর্য হওয়ার বিষয়টা জেনেছি। তোমরা যে বলেছ,

ان ابراهيم عليه السلام خليل الله وهو كذلك

আল্লাহ পাক হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালামকে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন। এবং সত্যিই তিনি তদ্রুপ ছিলেন। সুবহানাল্লাহ!

وموسى عليه السلام نجى الله وهو كذلك

 হযরত মূসা আলাইহিস্ সালাম আল্লাহ পাক স্বয়ং উনার সাথে কথা বলেছেন। এবং সত্যিই তিনি তদ্রুপ ছিলেন।

وعيسى عليه السلام روحه وكلمته وهو كذلك

আল্লাহ পাক হযরত ঈসা আলাইহিস্ সালামকে কালীমা এবং রূহ হিসেবে কবুল করেছেন। এবং সত্যিই তিনি তদ্রুপ ছিলেন।

وادم عليه السلام اصطفاه الله تعالى وهو كذلك

আল্লাহ পাক হযরত আদম আলাইহিস্ সালামকে কুদরতী হাত মুবারকে সৃষ্টি করেছেন। এবং সত্যিই তিনি তদ্রুপ ছিলেন।

এরপর আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন যে দেখ, নবী-রসূল আলাইহিমুস্ সালাম সম্পর্কে আলোচনা করেছ, করতে হবে ঠিকই রয়েছে।

তবে তার চেয়ে বেশি আলোচনা করতে হবে, খুশি প্রকাশ করতে হবে যিনি আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্পর্কে সেটাই তিনি বললেন।

الا وانا حبيب الله

তোমরা সকলে সাবধান হয়ে যাও! আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আল্লাহ পাক-এর হাবীব।

ولا فخر

তিনি বলেন, সেজন্য আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর কোন ফখর নেই।

وانا حامل لواء الحمد يوم القيمة تحته ادم عليه السلام  فمن دونه

তোমরা জেনে রাখ, কিয়ামতের দিন প্রশংসার পতাকা স্বয়ং আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্ নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাত মুবারকে থাকবে। সেই পতাকার নিচে হযরত আদম আলাইহিস্ সালাম থেকে শুরু করে সমস্ত কায়িনাত থাকবে।

ولا فخر

আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেন, সেজন্য আমার কোন ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ।

وانا اول شافع واول مشفع يوم القيمة

আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেন দেখ, কিয়ামতের দিন প্রথম সুপারিশ করবেন আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং প্রথম আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুপারিশই কবুল করা হবে।

ولا فخر

সেজন্য আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর কোন ফখর নেই। সুবহানাল্লাহ।

وانا اول من يحرك حلق الجنة فيفتح الله لى فيدخلنيها ومعى فقراء المؤمنين

আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নূরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন দেখ, আমি প্রথম বেহেশ্তের দরজায় খটখটি দিব, তখন স্বয়ং আল্লাহ পাক বেহেশ্তের দরজা খুলে দিবেন অতঃপর আমি এবং আমার সাথে কিছু মু’মিন বান্দা প্রথম বেহেশ্তে প্রবেশ করবেন।

ولا فخر

সেজন্য আমার কোন ফখর নেই।

وانا اكرم الاولين والاخرين على الله

আল্লাহ পাক-এর হাবীব বলেন দেখ, আল্লাহ পাক-এর হাবীব হচ্ছেন সৃষ্টির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সমস্ত কায়িনাতের মধ্যে আল্লাহ পাক-এর নিকট সবচেয়ে বেশি সম্মানিত, ফযীলতপ্রাপ্ত।

ولا فخر

সেজন্যও কোন ফখর নেই।

আল্লাহ পাক-এর হাবীব সেটা ফখর করলেন না। তিনি বিনয় প্রকাশ করেন। তবে এটা জানিয়ে দিয়েছেন যে, তোমরা যে অন্যান্য নবী এবং রসূল আলাইহিমুস্ সালাম সম্পর্কে আলোচনা করতেছ, মজলিস করতেছ, ফযীলত বর্ণনা করতেছ, খুশি প্রকাশ করতেছ, সেটা ঠিকই রয়েছে।

 তবে তোমাদের জন্য যেটা ফরয-ওয়াজিব, সেটা হচ্ছে তোমরা তোমাদের যিনি নবী, যিনি নবীদের নবী, যিনি রসূলদের রসুল, যিনি হাবীবুল্লাহ, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, যাঁকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ পাক কিছুই সৃষ্টি করতেন না, কোন নবী-রসূল সৃষ্টি হতেন না, সেই আল্লাহ পাক-এর হাবীব-এর ফযীলত প্রকাশ করা, উনার জন্য খুশি প্রকাশ করা। এটা তোমাদের জন্য লাযিম করা হলো, ওয়াজিব করা হলো, ফরয করা হলো।

আল্লাহ পাক-এর হাবীব, আখিরী নবী, নুরে মুজাস্সাম হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজেই সেটা করে আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষা দিয়ে দিলেন। তোমরা এভাবে সেটা আলোচনা করবে, ফযীলত বর্ণনা করবে, খুশি প্রকাশ করবে, ইত্মিনান লাভ করবে, আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিলাদত শরীফ উপলক্ষে, আগমন উপলক্ষে।

তাহলে তোমাদের জন্য কামিয়াবী রয়েছে। এটা আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্পষ্ট বলে দিলেন। (অসমাপ্ত)

ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফের আলোকে- ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-২৬

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৮)

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৭)

খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদি সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, আল মালিক, আল মাখদূম, কুতুবুল আলম, গাউছুল আ’যম, মুজাদ্দিদে আ’যম, মুহইউস সুন্নাহ, মাহিউল বিদয়াত, আযীযুয যামান, ক্বইউমুয যামান, ইমামুল আইম্মাহ, আস সাফফাহ, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা সাইয়্যিদুনা হযরত সুলত্বানুন নাছীর আলাইহিস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র ওয়াজ শরীফ মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র কুরআন শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র হজ্জ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (২৬)