খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, উস্ওয়াতুন হাসানাহ্, আল ক্বাসিম, মালিকু আহলি বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, মাখ্দূমুল কায়িনাত, সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ আলাইহিস সালাম উনার- ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- পবিত্র হজ্জ ও উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (১২)

সংখ্যা: ২৮২তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

মুসলমানরা পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, ইজমা, ক্বিয়াস সম্মতভাবে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের নির্দেশিত পথ অনুযায়ী তারা এই আঞ্জাম দিবে। সেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি গায়েবী মদদ করবেন। সুবহানাল্লাহ! কাজেই বিষয়টা ফিকির করতে হবে। এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার আওয়াজটাকে পৌঁছিয়ে দিলেন। সেটাই বলা হচ্ছে যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্বদরে মতলক্ব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইহসানে মতলক্ব। উনারা বান্দা-বান্দি উম্মতের বিষয়গুলি কুদরতীভাবেই ফয়সালা করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ! এখন যারা উনার আযানে লাব্বায়িক বলেছে তাদের প্রত্যেকেরই হজ্জ নছীব হবে। সেটাই বলা হচ্ছে। আর সেটা পবিত্র হাদীছ শরীফে বলা হচ্ছে সরাসরি।

عَنْ حَضْرَتْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ خَطَبَنَا رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهِ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ قَدْ فُرِضَ عَلَيْكُمُ الْـحَجُّ فَحُجُّوْا

হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি খুতবা মুবারক দিলেন, সেই খুতবায় স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন, হে মানুষেরা! আপনারা জেনে রাখুন, আপনাদের জন্য হজ্জ ফরয করা হয়েছে। কাজেই যাদের উপর হজ্জ ফরয হবে তারা যেন হজ্জ সম্পাদন করে নেয়। অর্থাৎ সম্পাদন করে নিন। সুবহানাল্লাহ! আর যাদের প্রতি হজ্জ ফরয হয়ে যাবে, তাদের দেরি করা ঠিক হবে না। যেটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলা হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ اِبْنِ عَبَّاسٍ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ أَرَادَ الْـحَجَّ فَلْيَتَعَجَّلْ

হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

مَنْ أَرَادَ الْـحَجَّ فَلْيَتَعَجَّلْ

 যে হজ্জের ইরাদা করলো, যার উপর হজ্জ ফরয হয়ে গেল সে যেন তাড়াতাড়ি সেটা সম্পাদন করে নেয়, সে যেন দেরি না করে। হতে পারে তার প্রতি হজ্জ ফরয হলো, যে বৎসর সে পালন করতে পারবে সে বছর সে করলো না, পরবর্তী সময় তার নানান সমস্যা সৃষ্টি হলো, নানাদিক থেকে। হয়ত সে এরপর আর করতে পারবে না, তার ফরযটা সে আদায় করতে না পারার কারণে সে গুনাহগারের অন্তর্ভুক্ত হবে। নাউযুবিল্লাহ! কাজেই বিষয়গুলি খুব গুরুত্ব দিতে হবে। অর্থাৎ এ বিষয়টার মূল বিষয় সেটা হলো, যে বিষয়গুলো মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের তরফ থেকে বান্দা-বান্দি, উম্মতের জন্য ফরয ওয়াজিব করা হয়ে থাকে, সেটা ফরয ওয়াজিব হলেই সাথে সাথে সেটা আদায় করে নিতে হবে। সেখানে আর কোন গাফলতি, ক্রটি করা যাবে না। অলসতা করে সেটা ফেলে রাখা যাবে না। যথা সময়, যথাযথভাবে সেটা আদায় করে নিতে হবে। আর বিশেষ করে যারা হজ্জ করবে এদের আলাদা সম্মান দেয়া হয়েছে, ফযীলত দেয়া হয়েছে, খুছূছিয়াত দেয়া হয়েছে। যেটা পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ: سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ وَفْدُ اللهِ ثَلَاثَةٌ اَلْغَازِيُ وَالْـحَاجُّ وَالْمُعْتَمِرُ

হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি শুনেছি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতিনিধি হচ্ছেন তিন প্রকার লোক। যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতিনিধি হচ্ছেন তিন প্রকার লোক। তারা কারা?

اَلْغَازِيُ وَالْـحَاجُّ وَالْمُعْتَمِرُ

যারা গাজী, জিহাদ করতে বের হয়ে যায়। যারা হজ্জ করতে বের হয় আর যারা উমরাহ করতে বের হয়। এরা হচ্ছে যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! এজন্য অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফে বলা হয়েছে। প্রতিনিধিত্ব যে দেয়া হয়েছে, এর খুছূছিয়াতটা যেটা সম্পর্কে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বর্ণিত হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ أَبِى هُرَيْرَةَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰـى عَنْهُ عَنِ النَّبِـىِّ صَلَّى اللهُ عَليْهِ وسَلَّمَ أَنَّهٗ قَالَ الْـحَاجُّ وَالْعُمَّارُ وَفْدُ اللهِ إِنْ دَعَوْهُ أَجَابـَهُمْ وَإِنِ اسْتَغْفَرُوْهُ غَفَرَ لَـهُمْ

হযরত আবূ হুরাইরা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে বর্ণনা করেন।

أَنَّهٗ قَالَ

নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

اَلْـحَاجُّ وَالْعُمَّارُ وَفْدُ اللهِ

খাছ করে যারা হাজী এবং উমরাহকারী তারা যিনি খ¦লিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ প্রতিনিধির অন্তর্ভুক্ত। সুবহানাল্লাহ! এজন্য খুছূছিয়াত বর্ণনা করা হয়েছে-

إِنْ دَعَوْهُ أَجَابَـهُمْ وَإِنِ اسْتَغْفَرُوْهُ غَفَرَ لَـهُمْ

 কোন হাজী এবং উমরাহকারী যখন কারো জন্য দোয়া করে মহান আল্লাহ পাক তিনি সাথে সাথে সেই দোয়া কবুল করে নেন। সুবহানাল্লাহ! এবং কারো জন্য যখন মাগফিরাত কামনা করে থাকে তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদেরকে ক্ষমা করে দেন। সুবহানাল্লাহ! এটা যিনি খ¦লিক যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার খাছ প্রতিনিধি হওয়ার কারণে সেই বৈশিষ্ট্য, খুছূছিয়াত মুবারক দিয়েছেন। সেজন্য অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মুবারক করে বলা হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: إِذَا لَقِيْتَ الْـحَاجَّ فَسَلِّمْ عَلَيْهِ وَصَافِحْهُ، وَمُرْهُ أَنْ يَّسْتَغْفِرَ لَكَ قَبْلَ أَنْ يَّدْخُلَ بَيْتَهُ، فَإِنَّهُ مَغْفُوْرٌ لَّه.

হযরত ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

إِذَا لَقِيْتَ الْـحَاجَّ فَسَلِّمْ عَلَيْهِ وَصَافِحْهُ

যখন তোমরা কোন হাজী ছাহেবকে পাবে যে সে হজ্জ করে ফিরে এসেছে, তাকে সালাম দিবে, মুছাফাহ করবে। মুছাফাহ করে-

وَمُرْهُ أَنْ يَّسْتَغْفِرَ لَكَ قَبْلَ أَنْ يَّدْخُلَ بَيْتَهٗ

এবং সে হাজী ছাহেবকে বলবে, সে হাজী ছাহেব যেন দোয়া করে তোমাদের জন্য, বাড়ীতে প্রবেশ করার পূর্বে।

فَإِنَّهٗ مَغْفُورٌ لَّهٗ.

কারণ সেই হাজী ছাহেবকে ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!

হাজী ছাহেব যে হজ্জ করে এসেছে, যার হজ্জে মাবরূর নছীব হয়েছে তার দোয়া মহান আল্লাহ পাক তিনি কবুল করে থাকেন। সেজন্য স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিইয়ীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, যে হজ্জ করে আসবে তাদেরকে সালাম দিবে, মুছাফাহ করবে, তাদেরকে দোয়া করার জন্য বলবে কারণ তাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্ষমা করে দিয়েছেন। তারা দোয়া করলে মহান আল্লাহ পাক তিনি দোয়া কবুল করেন। সুবহানাল্লাহ! তারা বাড়ীতে প্রবেশ করার পূর্বে। বাড়ীতে প্রবেশ করার পূর্বে এটা করতে হবে। বিশেষ করে হজ্জ উমরাহর যে বিষয়টা, যেহেতু হজ্জের দ্বারা সেই হাজী ছাহেবের হজ্জে মাবরূর যদি নছীব হয় তাহলে তার গুনাহখাতা সব ক্ষমা হয়ে গেছে। (অসমাপ্ত)

 

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৭

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে (১০)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল,  সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ