ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আল হাদ্বির ওয়ান নাযীর, যিক্রুল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ক্বাসিম, আল মালিক, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুল কায়িনাত, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, আন নূরুল মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম ছল্লাল্লাহু আলাইহা ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নছীহত শরীফ (৪)

সংখ্যা: ২৮৭তম সংখ্যা | বিভাগ:

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু  আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে খুশি মুবারক প্রকাশ করার আবশ্যকতা

কিতাবে উল্লেখ করা হয়, একদা হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি উপরোক্ত সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ তিলাওয়াত করছিলেন। তখন উনার কাছে এক ইহুদী বসা ছিল। সেই ইহুদী ব্যক্তি বলল, যদি এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ আমাদের ধর্মে নাযিল হতো তাহলে আমরা নাযিলের দিনটিকে ঈদ হিসেবে গ্রহণ করতাম। কোন পবিত্র সম্মল ভফানিত ও পবিত্র শরীফ? সে বলল, এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ। তখন তিনি বললেন, হে ইহুদী! তোমার তো জানা নেই এই সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ দুই ঈদের দিন অর্থাৎ জুমুয়া এবং আরাফার দিন নাযিল হয়েছে। নতুন করে আর ঈদ ঘোষণা করার দরকার নেই।

মহান আল্লাহ পাক তিনি এই দ্বীন ইসলাম উনাকে মনোনীত করে পরিপূর্ণভাবে নাযিল করে খুশি প্রকাশ করেছেন এবং বান্দাদেরকেও খুশি প্রকাশ করতে বলেছেন। কারণ এই দ্বীন ইসলাম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে নিয়ে এসেছেন। এছাড়াও সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মু রসুলিনা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনার রচিত পবিত্র না’ত শরীফে ভবিষ্যতবাণী করেছেন, “আপনাকে মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মদীনা শরীফ, মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র মক্কা শরীফ ও সারা দুনিয়াবাসীদের মাঝে হক্ব প্রতিষ্ঠা করার জন্য মহাসম্মানিত নবী এবং রসূলরূপে প্রেরণ করা হয়েছে”। সুবহানাল্লাহ!

সুতরাং এ সমস্ত দলীল আদিল্লাহ দ্বারা এটাই প্রমাণিত হয় যে, সত্য দ্বীন প্রতিষ্ঠা করার জন্যই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তাশরীফ মুবারক হয়েছে।তাই আমাদের উচিত হবে উনাকে পাওয়ার কারণে খুশি প্রকাশ করা। আর হাক্বীক্বী খুশি প্রকাশ করা হবে উনার আদর্শ মুবারক গ্রহণ করে নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে। অর্থাৎ চলা – ফেরা, উঠা-বসা, খাওয়া দাওয়া, কথা- বার্তা, আমল-আখলাক, স্বভাব-চরিত্র ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই উনার আদর্শ মুবারক গ্রহণ করতে হবে। কাজেই, উনার দিকে রুজু না হয়ে উনার আদর্শ মুবারক গ্রহণ করা কখনো সম্ভব হবে না। উনার আদর্শ মুবারকই সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিধান তথা সম্মানিত শরীয়ত।

মহান আল্লাহ পাক তিনি যেন আমাদেরকে  নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দিকে রুজু হয়ে উনার আদর্শ মুবারক গ্রহণ করার তাওফীক্ব দান করেন। আমীন।

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারী

মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা আহযাব শরীফ উনার ৪৫-৪৭ নং পবিত্র আয়াত শরীফে ইরশাদ মুবারক করেন-

يَاۤ أَيُّهَا النَّبِيُّ إِنَّاۤ أَرْسَلْنَاكَ شَاهِدًا وَّمُبَشِّرًا وَّنَذِيرًا وَدَاعِيًا إِلَى اللهِ بِإِذْنِهٖ وَسِرَاجًا مُّنِيرًا وَبَشِّرِ الْمُؤْمِنِينَ بِأَنَّ لَـهُم مِّنَ اللهِ فَضْلًا كَبِيْـرًا

অর্থ: আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনাকে শাহিদ অর্থাৎ উপস্থিত বা প্রত্যক্ষদর্শী, সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি এবং মহান আল্লাহ পাক উনার হুকুমে উনারই দিকে আহবানকারী ও প্রদীপ্ত প্রদীপ রূপে প্রেরণ করেছি। আপনি মু’মিনদের সুসংবাদ প্রদান করুন। নিশ্চয়ই (আপনি) তাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে বিরাট অনুগ্রহ মুবারক। সুবহানাল্লাহ।

অর্থাৎ, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে বিরাট অনুগ্রহ হচ্ছেন  মহান আল্লাহ পাক তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে কায়িনাত মাঝে শাহিদ অর্থাৎ উপস্থিত, সুসংবাদ প্রদানকারী ও সতর্ককারী এবং সিরাজুম মুনীরা বা প্রদীপ্ত প্রদীপ হিসেবে প্রেরণ করেছেন। সুবহানাল্লাহ। এ সর্বশ্রেষ্ঠ অনুগ্রহ মুবারক লাভ করার কারণে বান্দাদের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে খুশি মুবারক প্রকাশ করা, এটাই হচ্ছে তাদের জীবনের শ্রেষ্ঠতম আমল। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-

قُلْ بِفَضْلِ اللّٰهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذٰلِكَ فَـلْيَـفْرَحُوا هُوَ خَيْـرٌ مِّـمَّا يَـجْمَعُونَ

অর্থ: (আমার মহাসম্মানিত হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলে দিন যে, মহান আল্লাহ পাক উনার ফযল মুবারক ও রহমত মুবারক স্বরূপ (আপনাকে) লাভ করার কারণে তারা যেন খুশি প্রকাশ করে। আর এটা (খুশি প্রকাশ করা) তারা যা কিছু জমা করে তার চেয়েও উত্তম বা শ্রেষ্ঠ। অর্থাৎ তাদের সমস্ত আমলের চেয়েও শ্রেষ্ঠ আমল। সুবহানাল্লাহ। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ইউনূস শরীফ, সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ৫৮)

মহান আল্লাহ পাক তিনি আরো ইরশাদ মুবারক করেন-

هُوَ الَّذِيْ أَرْسَلَ رَسُولَهٗ بِالْـهُدٰى وَدِيْنِ الْـحَقِّ لِيُظْهِرَهٗ عَلَى الدِّيْنِ كُلِّهٖ وَكَفٰى بِاللّٰهِ شَهِيْدًا

অর্থ: মহান আল্লাহ পাক তিনিই উনার মহাসম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সমস্ত দ্বীনের উপর প্রাধান্য দিয়ে হেদায়েত ও সত্য দ্বীনসহ পাঠিয়েছেন। এ বিষয়ে সাক্ষী হিসেবে মহান আল্লাহ পাক তিনিই যথেষ্ট। (সম্মানিত ও পবিত্র সূরা ফাতহ শরীফ, সম্মানিত ও পবিত্র আয়াত শরীফ ২৮)

অর্থাৎ, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে সত্য দ্বীনসহ তাশরীফ মুবারক এনে যমীনে সম্মানিত দ্বীন ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করে দিয়ে উম্মতকে নিয়ামত দানে ধন্য করেছেন। তাই উম্মতের দায়িত্ব-কর্তব্য হচ্ছে খুশি মুবারক প্রকাশের লক্ষ্যে উনার প্রতিষ্ঠিত দ্বীন ইসলামকে পুনরুজ্জীবিত করার মাধ্যমে উনার সন্তুষ্টি মুবারক অর্জন করা। যদি শুধু নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়ে খুশি প্রকাশ করি; দ্বীন ইসলাম উনার বিধি-বিধান পালন না করি তাহলে কি হাক্বীক্বীভাবে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য খুশি প্রকাশ করা হবে? কখনোই নয়। হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নিজেদের সম্পর্কে পরকালের সুসংবাদ মুবারক শ্রবন করার পরও সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পালন করা থেকে বিন্দু পরিমাণ গাফিল থাকেননি বা কাফির-মুশরিকদের তর্জ-ত্বরীকা অনুসরণ করেননি এবং তাদের গোলামীও করেননি। মূলত, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পুনরুজ্জীবিত করার মাধ্যমে খুশি প্রকাশ করা হলো আসল খুশি প্রকাশ বা হাক্বীক্বী ঈদ। যা হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ করেছেন। (অসমাপ্ত)

ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আল হাদ্বির ওয়ান নাযীর, যিক্রুল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ক্বাসিম, আল মালিক, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুল কায়িনাত, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, আন নূরুল মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নছীহত শরীফ (৮)

ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আল হাদ্বির ওয়ান নাযীর, যিক্রুল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ক্বাসিম, আল মালিক, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুল কায়িনাত, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, আন নূরুল মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নছীহত শরীফ (৭)

ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আল হাদ্বির ওয়ান নাযীর, যিক্রুল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ক্বাসিম, আল মালিক, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুল কায়িনাত, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, আন নূরুল মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম ছল্লাল্লাহু আলাইহা ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নছীহত শরীফ (১)

ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আল হাদ্বির ওয়ান নাযীর, যিক্রুল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ক্বাসিম, আল মালিক, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুল কায়িনাত, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, আন নূরুল মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম ছল্লাল্লাহু আলাইহা ওয়া সাল্লাম উনার মহাসম্মানিত নছীহত শরীফ (২)

ছহিবাতু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, সাইয়্যিদাতুন নিসায়ি আলাল আলামীন, হাবীবাতুল্লাহ, রহমাতুল্লিল ‘আলামীন, ছাহিবায়ে নেয়ামত, আল হাদ্বির ওয়ান নাযীর, যিক্রুল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলাল্লাহ, আল ওয়াসীলাতু ইলা রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, আল ক্বাসিম, আল মালিক, মালিকুল জান্নাহ, মালিকুল কায়িনাত, মালিকুদ দুনিয়া ওয়াল আখিরাহ্, আন নূরুল মুত্বহ্হারাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হযরত উম্মাহাতুল মু’মিনীন আলাইহিন্নাস সালাম, সাইয়্যিদাতুনা হযরত উম্মুল উমাম আলাইহাস সালাম উনার মহাসম্মানিত ও মহাপবিত্র নছীহত শরীফ (৩)