পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার আলোকে খাছ সুন্নতী বাল্যবিবাহ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া (পর্ব-১৯)

সংখ্যা: ২৮২তম সংখ্যা | বিভাগ:

৩৫তম ফতওয়া হিসেবে

 

“পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অর্থাৎ সম্মানিত শরীয়ত উনার আলোকে খাছ সুন্নতী বাল্যবিবাহ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া” পেশ করতে পারায় মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র দরবার শরীফ-এ শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। আলহামদুলিল্লাহ।

খাছ সুন্নতী বাল্য বিবাহ সম্পর্কে উলামায়ে ‘সূ’, নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফিক, বিদয়াতী, গোমরাহ ও বাতিল ফিরক্বার লোকদের উত্থাপিত ও প্রচারিত মনগড়া, মিথ্যা ও দলীলবিহীন বক্তব্যসমূহের দলীলভিত্তিক খ-নমূলক জাওয়াব

সম্মানিত শরীয়ত উনার চারখানা দলীল পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা শরীফ ও পবিত্র ক্বিয়াস শরীফ উনাদের দ্বারা অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক তিনি বাল্য বিবাহের অনুমতি দিয়েছেন। স্বয়ং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজে বাল্য বিবাহ করেছেন, করিয়েছেন ও সমর্থন করেছেন। হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন, হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম, তাবিয়ীন, তাবে তাবিয়ীন, ইমাম-মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের অনেকেই বাল্য বিবাহ করেছেন ও করিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বাল্য বিবাহ জায়িয হওয়ার বিষয়ে ইজমা বা ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!

অথচ এর পরও কতিপয় উলামায়ে ‘সূ’, নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফিক, বিদয়াতী, গোমরাহ ও বাতিল ফিরক্বার লোকেরা খাছ সুন্নতী বাল্য বিবাহ সম্পর্কে চু চেরা, ক্বীল ও ক্বাল করে থাকে। নানান মনগড়া, বিভ্রান্তিকর আপত্তিসমূহ উত্থাপন করে থাকে। পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের মনগড়া ব্যাখ্যা করে বাল্য বিবাহ সম্পর্কে মিথ্যা ও দলীলবিহীন বক্তব্য পেশ ও প্রচার করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ!

নিম্নে উলামায়ে ‘সূ’, নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফিক, বিদয়াতী, গোমরাহ ও বাতিল ফিরক্বার লোকদের উত্থাপিত ও প্রচারিত মনগড়া, মিথ্যা ও দলীলবিহীন বক্তব্যসমূহ খ-ন করে দলীলভিত্তিক সঠিক জাওয়াব প্রদান করা হলো-

৮নং আপত্তি ও তার জাওয়াব

উলামায়ে ‘সূ’, নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফিক, বিদয়াতী, গোমরাহ ও বাতিল ফিরক্বার লোকেরা বলে থাকে যে, সাইয়্যিদাতুনা উম্মুল মু’মিনীন আছছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম আলাইহাস সালাম তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার অনেক আগে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহন করেন। অর্থাৎ ফারূকে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করেন ৬১৬ খৃস্টাব্দে। আর হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম তিনি সমম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহন করেন ৬১০ খৃস্টাব্দে। সুতরাং উম্মুল মু’মিনীন আছছালিছাহ হযরত ছিদ্দীক্ব আলাইহাস সালাম তিনি ৬১০ খৃস্টাব্দের কাছাকাছি সময়ে দ্বীন ইসলাম গ্রহন করেন। এর অর্থ দাঁড়ায় তিনি ৬১০ খৃস্টাব্দের অনেক আগে জন্ম গ্রহণ  করেন। অর্থাৎ আক্বদ মুবারক উনার সময় উনার বয়স মুবারক ছয় বা নয় বছর ছিলনা। বরং ১৮-২০ বছর ছিল।”

তাদের উক্ত বক্তব্যের জাওয়াবে প্রথমত বলতে হয় যে, উম্মুল মু’মিনীন আছ ছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আক্বদ মুবারক ৬ বছর বয়স মুবারকে আর সম্মানিত নিসবাতুল আযীম শরীফ ৯ বছর বয়স মুবারকে হয়েছে এ মতটিই ছহীহ, গ্রহণযোগ্য, দলীলভিত্তিক। কেননা অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ এবং বুখারী শরীফ, মুসলিম, শরীফ সহ ছিহাহ সিত্তাহ এবং আরো অসংখ্য নির্ভরযোগ্য কিতাবে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আছছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার আক্বদ মুবারককালীন বয়স মুবারক ৬ বছর আর নিসবাতুল আযীম শরীফকালীন বয়স মুবারক ৯ বছর বলে উল্লেখ আছে, সেখানে এর বিপরীত কিছু ঐতিহাসিক তথ্য বা দূর্বল বর্ণনা দলীল হিসেবে পেশ করা জিহালতী বা গোমরাহীর অন্তর্ভূক্ত। মূলত তা শুধু জিহালতী বা গোমরাহীই নয় বরং সুস্পষ্ট কুফরীও বটে। কারণ এতে পবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনাকে অস্বীকার ও অবজ্ঞা করা হচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ!

উম্মুল মু’মিনীন আছছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার আক্বদ মুবারক ও নিসবাতুল আযীম মুবারককালীন বয়স মুবারক সম্পর্কে অসংখ্য পবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ বর্ণিত রয়েছে। যেমন ছহীহ বুখারী শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ আছে-

عَنْ حَضْرَتْ اُمِّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةِ الصِّدِّيْقَةِ عَلَيْهَا السَّلَامُ اَنَّ النَّبِـىَّ صلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ تَزَوَّجَهَا وَهِيَ بِنْتُ سِتِّ سِنِيْنَ وَاَدْخَلَتْ عَلَيْهِ وَهِيَ بِنْتُ تِسْعٍ وَّمَكَثَتْ عِنْدَهٗ تِسْعًا.

অর্থ : “হযরত উম্মুল মু’মিনীন আছ্ ছালিছাহ্ সাইয়্যিদাতুনা ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত। নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে (হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম) উনার আক্বদ বা নিসবাতুল আযীম মুবারক সম্পন্ন হয় যখন উনার বয়স মুবারক ছিল ৬ বছর। আর তিনি ৯ বছর বয়স মুবারকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেন এবং ৯ বছর উনার সাথে অবস্থান মুবারক করেন।” সুবহানাল্লাহ! (ছহীহুল বুখারী কিতাবু বাদইল ওয়াহই বাবু ইনকাহির রজুলি ওয়ালাদাহুছ ছিগার)

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

عَنْ حَضْرَتْ عُرْوَةَ بْنِ الزُّبَيْرِ رَضِىَ اللهُ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَتْ اُمُّ الْـمُؤْمِنِيْنَ الثَّالِثَةُ الصِّدِّيْقَةُ عَلَيْهَا السَّلَامُ تَزَوَّجَنِىْ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَاَنَا بِنْتُ سِتِّ سِنِيْنَ وَاَدْخَلْتُ عَلَيْهِ وَاَنَا بِنْتُ تِسْعِ سِنِيْنَ وَمَكَثْتُ عِنْدَهٗ تِسْعًا فَهَلَكَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَاَنَا بِنْتُ ثَـمَانِىْ عَشَرَةً.

অর্থ: হযরত উরওয়া ইবনে যুবাইর রদ্বিয়াল্লাহু তা‘য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। উম্মুল মু’মিনীন আছছালিছাহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, নিশ্চয়ই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে আমার আক্বদ মুবারক সম্পন্ন হয় যখন আমার বয়স মুবারক ছিল ৬ বছর। আর আমি ৯ বছর বয়স মুবারকে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করি। আর আমি উনার সাথে অবস্থান মুবারক করি ৯ বছর। নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন পবিত্র বিছালী শান মুবারক গ্রহণ করেন তখন আমার বয়স মুবারক ১৮ বছর।” সুবহানাল্লাহ! (আল মু’জামুল আওছাত লিত তাবারানী ৭ম জিলদ, ৯৪ পৃষ্ঠা)

কাজেই, উম্মুল মু’মিনীন আছছালিছাহ ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম উনার পবিত্র আক্বদ মুবারককালীন বয়স মুবারক উনার বিষয়টি যেহেতু সরাসরি পবিত্র হাদীছ শরীফেই বর্ণিত রয়েছে, তাই এ বিষয়ে ঐতিহাসিক তথ্য বা কিছু দূর্বল বর্ণনা টেনে এনে ইখতিলাফ বা মতভেদ করার কোনোই সুযোগ নেই। পবিত্র হাদীছ শরীফে বর্ণিত বয়স মুবারক সম্পর্কিত উক্ত মতকে যদি কেউ প্রত্যাখ্যান করতে চায় তবে তাকে উল্লিখিত পবিত্র হাদীছ শরীফ সমুহের চেয়েও অধিক মজবুত ও অধিক সংখ্যক পবিত্র হাদীছ শরীফ দলীল হিসেবে পেশ করতে হবে।  কোনো ঐতিহাসিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে পবিত্র হাদীছ শরীফ  অস্বীকার বা প্রত্যাখ্যান করা যাবে না। যদি কেউ তা করে তবে তা হবে সুস্পষ্ট কুফরী।

অতএব, পবিত্র ছহীহ হাদীছ শরীফ উনার উপর ভিত্তি করে বলা যায় যে, উম্মুল মু’মিনীন আছছালিছা হযরত ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম তিনি আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত মুবারক প্রকাশের ৪র্থ বছর পবিত্র শাওওয়াল শরীফ মাস উনার ৪ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন। সুবহানাল্লাহ!

আর আনুষ্ঠানিক রিসালত মুবারক প্রকাশের ১০ম বছর পবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ উনার পবিত্র আক্বদ মুবারক সম্পন্ন হয় তখন উনার বয়স মুবারক ছিল ৬ বছর। সুবহানাল্লাহ!

একইভাবে ১ম হিজরীর পবিত্র ২১শে শাওওয়াল শরীফ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম শরীফ তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র হুজরা শরীফে তাশরীফ মুবারক গ্রহণ করেন তখন উনার বয়স মুবারক ছিল ৯ বছর।

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যখন ১১ হিজরী সনের মহাপবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন, তখন উনার বয়স মুবারক ছিলো ১৮ বছর অর্থাৎ তিনি ৯ বছর উনার সাথে অবস্থান মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!

আর ৫৮ হিজরী সনের পবিত্র ১৭ই রমাদ্বান শরীফ লাইলাতুল আহাদ প্রায় ৬৭ বছর বয়স মুবারকে তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন। এটাই সবচেয়ে ছহীহ নির্ভরযোগ্য ও দলীলভিত্তিক মত।

অতএব, ঐতিহাসিক ইবনে হাইছাম-এর মত “সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার পূর্বে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম তিনি সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহন করেছেন”- এর উপর ভিত্তি করে উম্মুল মু’মিনীন সাইয়্যিদাতুনা হযরত আছছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহস সালাম উনার আক্বদ মুবারক বা নিসবাতুল আযীম মুবারক কালীন বয়স মুবারক নির্ধারণ করা সুস্পষ্ট জিহালতী ও ছহীহ হাদীছ শরীফ বিরোধী।

তাছাড়া কে আগে আর কে পরে সম্মানিত দ্বীন ইসলাম গ্রহন করেছেন তা এখানে আলোচ্য বিষয় না। বরং এখানে আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সাইয়্যিদাতুনা উম্মুল মু’মিনীন হযরত আছছালিছাহ ছিদ্দীক্বাহ আলাইহাস সালাম উনার আক্বদ মুবারক ও নিসবাতুল আযীম মুবারককালীন বয়স মুবারক। আর তা যেহেতু অসংখ্য ছহীহ হাদীছ শরীফ দ্বারাই সুস্পষ্ট ও অকাট্যভাবে প্রমানিত আছে, তাই কোনো দূর্বল ঐতিহাসিক মতকে এর বিরুদ্ধে দলীল হিসেবে পেশ করা চরম গোমরাহী বৈ কিছুই নয়। আর তা কস্মিনকালে গ্রহনযোগ্যও নয়।

কাজেই উলামায়ে ‘সূ’, নাস্তিক, মুরতাদ, মুনাফিক, বিদয়াতী, গোমরাহ ও বাতিল ফিরক্বার লোকদের উপরোক্ত বক্তব্যটিও সম্পূর্ণরূপে বাতিল পরিত্যাজ্য ও ছহীহ হাদীছ শরীফ বিরোধী বলে স্স্পুষ্টভাবে প্রমাণিত হলো।

অসমাপ্ত- পরবর্তী সংখ্যার অপেক্ষায় থাকুন।

কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস-এর দৃষ্টিতে প্রাণীর মূর্তি তৈরি করা ও ছবি আঁকা, তোলা, তোলানো, রাখা, রাখানো, দেখা, দেখানো হারাম নাজায়িয হওয়ার অকাট্য প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-২৫

জুমুয়া ও ঈদাইনের খুৎবা আরবী ভাষায় দেয়া ওয়াজিব। আরবী ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় খুৎবা দেয়া মাকরূহ তাহরীমী ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া

কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস-এর দৃষ্টিতে প্রাণীর মূর্তি তৈরি করা ও ছবি আঁকা, তোলা, তোলানো, রাখা, রাখানো, দেখা, দেখানো হারাম নাজায়িয হওয়ার অকাট্য প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-২৬

জুমুয়া ও ঈদাইনের খুৎবা আরবী ভাষায় দেয়া ওয়াজিব। আরবী ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় খুৎবা দেয়া মাকরূহ তাহরীমী ও বিদয়াতে সাইয়্যিয়াহ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-২

কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস-এর দৃষ্টিতে প্রাণীর মূর্তি তৈরি করা ও ছবি আঁকা, তোলা, তোলানো, রাখা, রাখানো, দেখা, দেখানো হারাম নাজায়িয হওয়ার অকাট্য প্রমাণ ও তার সংশ্লিষ্ট বিষয় সম্পর্কে ফতওয়া-২৭