পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- ইসলামী আক্বীদা এবং উনার গুরুত্ব, প্রয়োজনীয়তা ও আহকাম-১৬

সংখ্যা: ২২৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি অনেক হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার অনেক পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে এ কথাগুলো বারবার বলেছেন। যিনি নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, যিনি রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন, তিনি যা বলেছেন সেটার প্রতি ঈমান আনতে হবে। সেটা যদি বিশ্বাস কেউ না করে, এ অবস্থায় ইনতিকাল করে তাহলে তার জায়ঠিকানা হচ্ছে জাহান্নাম। নাউযুবিল্লাহ! এখন আমরা তো উম্মত দাবি করি। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তাহলে সেটা বিশ্বাস করতে হবে, স্বীকার করতে হবে। বর্তমান অবস্থায় যা দেখা যাচ্ছে মুসলমানদের যে কঠিন পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে, মুসলমান তো সেটা বিশ্বাসই করে না। তাহলে তারা কি করে ঈমানদার থাকতে পারে। এটা ফিকির করতে হবে। এখন ইহুদী-নাছারা, কাফির মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনরা হারাম কাজ করবে সেটা দেখে দেখে মুসলমানরা করবে এবং বলবে এটা আধুনিকতা। এ কথা বলাটাও কুফরী। যেহেতু মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেই দিয়েছেন উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করার জন্য-

لقد كان لكم فى رسول الله اسوة حسنة

তোমাদের জন্য তোমাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যে উত্তম আদর্শ মুবারক রয়েছে। সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে মানতে হবে। সেটাই বলা হয়েছে-

من رضى بالله ربا وبالاسلام دينا وبـمحمد رسولا صلى الله عليه وسلم

সে তো ঈমানদার তখন হবে যখন মহান আল্লাহ পাক  উনাকে রব হিসেবে মানবে, মহান আল্লাহ পক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে রসূল হিসেবে মানবে, ইসলামকে দ্বীন হিসেবে মানবে তখন সে ঈমানদার হিসেবে সাব্যস্ত হবে; এর আগে সব্যস্ত হতে পারবে না। আর আগে যদি মারা যায় বিশ্বাস না করে, তার জায়ঠিকানা হবে জাহান্নাম। এটা কঠিন ব্যাপার! খুব ফিকির করতে হবে। এখন মুসলমানদের ফিকির করার সময় ফিকির করতে হবে। ফিকির না করার কারণে আফগানিস্তান, ইরাক, ফিলিস্তীন এবং রাশিয়ার অনেক খণ্ড খণ্ড রাজ্যে, কাশ্মিরের অনেক জায়গায় মুসলমানদের উপর জুলুম করা হচ্ছে। মুসলমানদের অজ্ঞতার কারণে। মুসলমানদের ঈমানহীনতার কারণে। মুসলমান যদি ঈমানদার হয়ে যায়, ঈমানের উপর ইস্তিক্বামত হয়ে যায় তাহলে মহান আল্লাহ পাক তিনি গায়েবী মদদ করবেন। তাহলে কেন তারা পরাস্ত হবে, কেন তারা লাঞ্ছিত হবে। তাদের লাঞ্ছিত হওয়ার পিছনে একমাত্র কারণ হচ্ছে তারা ইসলাম উনাকে ছেড়ে দিয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনাকে ছেড়ে দিয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে ছেড়ে দিয়েছে। এখন মুসলমান হওয়ার পরও সে কুফরীকে পছন্দ করে। নাউযুবিল্লাহ! তাহলে সে কি করে রহমত পেতে পারে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি তো মুসলমানদের রহমত দিতে চান, কিন্তু মুসলমান সেই রহমত থেকে মাহরূম হচ্ছে কেন? যেহেতু সে মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ নির্দেশ মুবারক, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম  উনার আদেশ নির্দেশ মুবারক পালন করে না। এটা ফিকির করতে হবে। মুসলমানদেরকে মুসলমান হতে হবে, ঈমানদেরকে ঈমানদার হতে হবে, কুফরীর মধ্যে থাকতে পারবে না। ইহুদী-নাছারাকে সে অনুসরণ করতে পারবে না। একটা ইহুদী, নাছারা, হিন্দু, বৌদ্ধ, মজুসী, মুশরিক কোন দিন শবে বরাত পালন করেনা, শবে ক্বদর পালন করে না, তাহলে মুসলমানরা কেন ইহুদী-নাছারা, কাফির, মুশরিক, বেদ্বীন-বদদ্বীনদের, খ্রিস্টানদের ২৫শে ডিসেম্বর কেন পালন করবে, হিন্দুদের পূজাতে কেন তারা যাবে, বৌদ্ধ পুর্ণিমা কেন পালন করবে, এসমস্ত দিন কেন মুসলমানরা পালন করবে। পহেলা বৈশাখ কেন মুসলমানরা পালন করবে। সেই ইহুদী নাছারাদের মা দিবস, বাবা দিবস এগুলো কেন মুসলমানরা পালন করবে। মুসলমানদের জন্য তো আলাদা দিবস রয়েছে। শবে বরাত, শবে ক্বদর, লাইলাতুর রগাইব এবং বিশেষ দিন, বিশেষ রাত অনেক রয়েছে সেগুলো মুসলমানরা পালন করবে। এখানেও তো ঈমানের বিষয় রয়েছে। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিষয়টা যে বলা হলো, ঈমান কাকে বলে,

التصديق بالجنان بـما جاء به النبى صلى الله عليه وسلم

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন তা বিশ্বাস করতে হবে অন্তর থেকে, অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা এনেছেন সেটা বিশ্বাস করতে হবে এবং মুখে স্বীকার করতে হবে। এগুলো বিশ্বাস করা তার জন্য অবশ্যই ফরয। এরপর সে যতটুকু আমল করতে পারে ততটুকু সে মর্যাদা লাভ করবে।

لكل دراجات مـما عملوا

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, প্রত্যেকেই সে তার আমলের দ্বারা মর্যাদা লাভ করবে।

আক্বীদা বিশুদ্ধতার কারণে সে নাজাত লাভ করবে। একটা লোকের আক্বীদা যদি শুদ্ধ হয়, ঈমান যদি শুদ্ধ হয়, সে নাযাত পাবে, জাহান্নাম থেকে, আযাব থেকে, গযব থেকে। আর আমল যদি শুদ্ধ করতে পারে তাহলে জান্নাতে সে বড় মর্যাদা লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! কিন্তু আক্বীদা যদি শুদ্ধ না হয় তাহলে তার কোন আমলই কোন কাজে আসবে না। যেমন ইবলীস, সে জাহান্নামী হলো।

ان عليك لعنتى الى يوم الدين

“মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, হে ইবলীস! তোমার জন্য অনন্তকাল ধরে লা’নত। ইবলীসের জন্য লা’নত কেন? সে কি অনেক হারাম কাজ করেছিলো? সে তো অনেক হারাম কাজ করেনি। সে কিন্তু ছয় লক্ষ বৎসর ইবাদত-বন্দেগী করেছে, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের সে মুআল্লিম ছিলো, ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে সে তা’লীম দিয়েছে। সে ওস্তাদ ছিলো, শিক্ষক ছিলো। এবং এই ছয় লক্ষ বৎসরে সে আসমান-যমীন, আরশ-কুরসী, লওহো-কলম, বেহেশত-দোযখ সব দেখেছে। একটা মাত্র আদেশ সে অমান্য করেছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন-

واذ قلنا للملئكة اسجدوا لادم فسجدوا الا ابليس ابى واستكبر.

মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন বললেন, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা সকলেই ইবলীসসহ আমার খলীফা হযরত আদম আলাইহিস সালাম উনাকে সিজদা করুন, সকলেই করলো, ইবলীস করলোনা। সে অস্বীকার করলো, অহঙ্কার করলো। ব্যাস! এতটুকুই। এই অস্বীকার, অহঙ্কার করার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে বেয়াদবি করলো। মহান আল্লাহ পাক তিনি ঘোষণা দিলেন-

ان عليك لعنتى الى يوم الدين

ইবলীস তোমার জন্য অনন্তকাল ধরে লা’নত।

এখন সেটা যদি এভাবে হয়ে থাকে। তাহলে ফিকির করতে হবে, ইবলীস তার আক্বীদা নষ্ট করে ফেললো। অথচ তার আমল ছিলো, আক্বীদা অশুদ্ধ হওয়ার কারণে অনন্তকালের জন্য সে জাহান্নামী হয়ে গেলো। তাহলে এখন যারা দাবি করে থাকে, তারা আমলের দ্বারা নাযাত লাভ করবে অথচ তাদের আক্বীদা নষ্ট হয়ে গেছে। যেমন তারা মনে করে থাকে  ছবি তোলা জায়িয। মনে করে থাকে খেলাধুলা জায়িয, মনে করে থাকে বেপর্দা জায়িয, মনে করে থাকে টিভি চ্যানেল জায়িয, গান-বাজনা জায়িয। তাহলে তাদের ফায়সালা কি হবে? তারা তো ইবলীসের ক্বায়িম-মক্বাম হবে। এতে তো কোনো সন্দেহ নেই। ইবলীস তো বলবে ক্বিয়ামতের দিন, হে বারে ইলাহী! ইবলীস একটা হারাম কাজ করেছে যার জন্য তার ছয় লক্ষ বৎসর ইবাদত-বন্দেগী বাদ হয়ে গেলো, চিরজাহান্নামী সে হয়ে গেলো, তাহলে উলামায়ে ‘সূ’ যারা। এই যমীনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উলামায়ে ‘সূ’ এরা যে হাজার হাজার হারাম কাজ করলো, কুফরী করলো, হারাম বেপর্দাকে জায়িয করলো, ছবিকে জায়িয করলো, গান-বাজনাকে জায়িয করলো, টিভি চ্যানেলকে জায়িয করলো, খেলাধুলাকে জায়িয করলো, এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’ এখন কোথায় থাকবে হে মহান আল্লাহ পাক? এদের তাহলে ইবলীসের সাথে থাকতে হবে বরং ইবলীসের চাইতে বেশি তাদের শাস্তি হওয়া উচিত। ইবলীস তো একটা হারাম কাজ করেছে। এরা তো অনেক, লক্ষ কোটি হারাম কাজ করে যাচ্ছে। নাঊযুবিল্লাহ! এরা মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ না করে অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি যে বললেন, আমার রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করো। তারা তা না করে জাতী হিন্দু দাবীদার মুসলিম বিদ্বেষী কাট্টা কাফির গান্ধীকে অনুসরণ করে হরতাল করে। নাঊযুবিল্লাহ!  কাট্টা নাস্তিক মুসলিম বিদ্বেষী মাওসেতুং সে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি মুসলমানকে শহীদ করেছে। সেই মাওসেতুংকে অনুসরণ করে তারা লংমার্চ করে। নাউযুবিল্লাহ! আব্রাহাম লিংকন যে অর্ধেক ইহুদী, অর্ধেক খ্রিস্টান, অবৈধ সন্তান তার মা ইহুদী সেও অবৈধ তাকে অনুসরণ করে তার রচিত আধুনিক গণতন্ত্র তারা পালন করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ! তাহলে এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’রা কি করে মুসলমান হিসেবে সাব্যস্ত হতে পারে। এরা দুনিয়া হাছিল করার জন্য গইরুল্লাহকে প্রাধান্য দিয়ে থাকে। আর এই সমস্ত সাধারণ মুসলমান যারা রয়েছে তারা তাদের সরলতার কারণে উলামায়ে সূদের দ্বারা ধোঁকা খেয়ে বিভ্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু এই ধোঁকায় ধোঁকা খেয়ে বিভ্রান্ত হলে কাজ কিন্তু হবে না। মাফ কিন্তু পাওয়া যাবে না। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬