ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে- (১৪৮)

সংখ্যা: ১৮৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

-হযরত মাওলানা মুফতী সাইয়্যিদ মুহম্মদ আব্দুল হালীম

প্রসঙ্গ: স্বীয় শায়খ বা মুর্শিদ ক্বিবলা-এর মুহব্বত ও সন্তুষ্টির লক্ষ্যে নিম্নলিখিত দশটি মাক্বাম হাছিল করার কোশেশ করবে।

 (৩) রিয়াজত-মাশাক্কাত

দশটি মাক্বাম হাছিলের অভিলাসী মুরীদের তৃতীয় করণীয় হচ্ছে রিয়াজত-মাশাক্কাত। শায়খ বা মুর্শিদ ক্বিবলার ছোহবত ইখতিয়ার, যিকির-ফিকির, ইবাদত-বন্দিগী সুসম্পন্ন করার জন্য দুঃখ, কষ্ট, তাকলীফ সহ্য করা তথা রিয়াজত-মাশাক্কাত করা আবশ্যক। হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার শায়খ-এর ৩৩ বছর ছোহবত ইখতিয়ার করেছিলেন।

যিকির-ফিকির ও রিয়াজত-মাশাক্কাত করেছিলেন। উনার জীবনের সেই ঘটনাটি আগত অনাগত সকল মুরীদের জন্যই উপদেশস্বরূপ। হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি আলাইহিসহ উত্তরকালে সকল মাশায়িখে ইজাম স্ব স্ব মুরীদদেরকে উনার সেই ঘটনাটি বর্ণনা করে শুনাতেন। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুল আইম্মাহ, ম্হুইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী, তিনিও নছীহতস্বরূপ উক্ত ঘটনাটি উল্লেখ করেছেন। এবং তার অতি সুন্দর ব্যাখ্যা করেছেন। যা অত্র নিবন্ধে ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করা হলো-

মানুষ কিছুই নিয়ে যেতে পারবে না। শুধু নেক আমলটা তার সাথে যাবে। উনার প্রসঙ্গে বলা হয় যে, হযরত হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি বড় ওলী আল্লাহ ছিলেন। প্রথম যামানায় উনি মণিমুক্তার ব্যবসা করতেন। রোম থেকে মণিমুক্তা এনে উনি বসরাতে বিক্রি করতেন। উনি একবার গেলেন সেই রোমে। রোমের এক উজিরের সাথে, এক মন্ত্রীর সাথে উনার সম্পর্ক ছিল। সেই রোমের মন্ত্রী বললো, হে হযরত হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি! আপনি এসেছেন ব্যবসার মাল নেয়ার জন্য, আজকে আমি আপনাকে একটা নতুন জায়গায় নিয়ে যাব। একটা নতুন জিনিস দেখাব। ঠিক আছে, নিয়ে চলেন, কোথায়? নিয়ে যাওয়া হলো, অনেক দূরে একটা মাঠের মধ্যে। সেই মাঠে একটা বড় তাঁবু টাঙানো। সে তাঁবুর ভিতরে কিছু একটা রাখা হয়েছে। উনি দূর থেকে লক্ষ্য করলেন, সেই রোমবাসীদের মধ্যে রোমের বাদশাহ সেখানে গিয়েছে, তার উজির-নাজির সকলেই গিয়েছে। দেখা গেল কি, কিছুক্ষণ পরে কিছু সৈন্য-সামন্ত তাদের ঢাল-তলোয়ার নিয়ে সেই তাঁবুটাকে প্রদক্ষিণ করলো, কি যেন তারা বলতে বলতে কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল।

দুই নম্বরে দেখা গেল- কিছু সংখ্যক আলিম, কিছু জ্ঞানীলোক তারাও সেই তাঁবুটাকে প্রদক্ষিণ করে কাঁদতে কাঁদতে, কিছু বলতে বলতে চলে গেল।

তৃতীয়তঃ কিছু বৃদ্ধলোক, তারাও সেই তাঁবুটাকে প্রদক্ষিণ করলো। কাঁদতে কাঁদতে কিছু বলে তারা চলে গেল।

চতুর্থতঃ দেখা গেল- কিছু খুবছূরত মহিলা। তাদের মাথায় স্বর্ণ মণি-মুক্তার ডালা রয়েছে। সেটা নিয়ে তারা সেই তাঁবুটাকে প্রদক্ষিণ করে কিছু বলে, কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল।

ঘটনা শেষ। এরপরে যখন বাদশাহ স্বয়ং নিজেই সেটা প্রদক্ষিণ করে এবং সে নিজেও কাঁদতে কাঁদতে কিছু বলে, সেখান থেকে বের হয়ে আসল।

যখন ঘটনাটা ঘটে গেল, হযরত ইমাম হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, সেই মন্ত্রীকে যে, হে ভাই মন্ত্রী! আমি তো তোমাদের ভাষা বুঝি না। তোমরা কি বললে, কি করলে? আমি তো কিছুই বুঝলাম না। এটা যখন বলা হলো, তখন সেই মন্ত্রী বললো- হে হযরত ইমাম হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি! মূলতঃ এখানে বাদশাহর একটা ছেলে শায়িত আছে, সে খুব উপযুক্ত ছিল। বাদশাহ মনে করেছিল, বাদশাহর পরে তাকে গদীনশীন করা হবে। কিন্তু হঠাৎ অসুখে সে মারা যায়। যখন সে মারা গেল, তখন তাকে এখানে দাফন করা হয়েছিল। এজন্য প্র্রত্যেক বৎসর তার মৃত্যুর দিন বাদশাহ আসে। আপনি যে দেখলেন- কিছুসংখ্যক সৈন্য-সামস্ত তারা কি বললো জানেন? সৈন্য-সামন্তরা তাদের ঢাল-তলোয়ার নিয়ে তারা তার কবরকে প্রদক্ষিণ করলো এবং তারা কাঁদতে কাঁদতে বললো, হে শাহজাদা! যদি ঢাল দিয়ে, তলোয়ার দিয়ে তোমাকে রক্ষা করা সম্ভব হতো, তাহলে আজকে তোমাকে আমরা অবশ্যই রক্ষা করতাম সেই মৃত্যু থেকে। কিন্তু তোমাকে এমন এক অস্তিত্ব অর্থাৎ খালিক-মালিক আল্লাহ রব্বুল আলামীন মৃত্যু দিয়েছেন, যাঁর কাছে আমাদের ঢাল-তলোয়ারের কোন মূল্যই নেই, কোন মূল্যই নেই। কাজেই তোমাকে রেখে যাওয়া ছাড়া আমাদের কোন পথ নেই। এই কথা বলে তারা কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল। এরপরে জ্ঞানী ব্যক্তিরা আসল। এসে বললো- হে শাহজাদা! যদি জ্ঞান দিয়ে, আক্বল দিয়ে, সমঝ দিয়ে তোমাকে রক্ষা করা সম্ভব হতো, আমরা রক্ষা করতাম। কিন্তু যিনি তোমাকে নিয়ে গেছেন, উনার কাছে আমাদের জ্ঞান, আমাদের আক্বল সমঝ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য। এই কথা বলে কাঁদতে কাঁদতে তারাও চলে গেল।

এরপর আসলো বৃদ্ধলোকেরা। তারা এসে বললো- হে শাহজাদা! যদি কান্নাকাটি করে, রোনাজারি করে, আহাজারি করে, মায়া মুহব্বত দিয়ে, তোমাকে রক্ষা করা সম্ভব হতো, আমরা রক্ষা করতাম। কিন্তু যিনি নিয়ে গেছেন, তাঁর কাছে আমাদের রোনাজারি, আহাজারি, কান্নাকাটির কোনই মূল্য নেই। একথা বলে তারাও কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল।

এরপরে আসলো সেই মহিলারা। তারা বললো, হে শাহজাদা! যদি ছূরত দিয়ে, মাল দিয়ে তোমাকে রক্ষা করা সম্ভব হতো, আমরা রক্ষা করতাম। কিন্তু যিনি নিয়ে গেছেন, উনার কাছে এগুলো তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য কোন মূল্যই নেই। একথা বলে তারাও কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল।

শেষ পর্যন্ত বাদশাহ এসে বললো, হে শাহজাদা! যদি আমার সমস্ত রাজত্বের বিনিময়ে, সমস্ত ধন-সম্পদের বিনিময়ে তোমাকে রক্ষা করা সম্ভব হতো, আমি করতাম। কিন্তু আমার এই সমস্ত ধন-সম্পদ রাজত্ব, যিনি নিয়ে গেছেন, উনার কাছে কোন মূল্য নেই। কাজেই তোমাকে রেখে যাওয়া ছাড়া কোন পথ নেই। একথা বলে তারা সকলেই কাঁদতে কাঁদতে চলে গেল।

হযরত ইমাম হাসান বসরী রহমতুল্লাহি আলাইহি এই ঘটনা যখন দেখলেন, দেখে উনি খুব চিন্তিত হয়ে গেলেন। উনি খালিছ তওবা করলেন, যে সত্যিই তো দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী। দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, এখান থেকে কিছুই নিয়ে যাওয়া যাবে না। ধন-দৌলত, টাকা-পয়সা, বাড়ি-গাড়ি, সম্পদ কিছুই নেয়া যাবেনা। শুধু নেয়া যাবে নেক আমলগুলি, এছাড়া তো কিছুই নেয়া যাবে না। হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, তখন আমি বেশি বেশি নেক আমল করা শুরু করে দিলাম। হযরত শাক্বীক্ব বল্খী রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন যে, তুমি খুব উত্তম আমল করেছ, উত্তম নসীহত হাসিল করেছ।

এ প্রসঙ্গে আরো একটা ওয়াকিয়া বলা হয়, সেটা হলো হযরত ফরিদ উদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত ফরিদ উদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর ওয়াকিয়া। উনি প্রথম যামানায় ছিলেন খুব বড় ব্যবসায়ী, ওষুধের ব্যবসা করতেন। হাজারো রকম আইটেম ছিল। একদিন এক ভিখারী আসল উনার দোকানে। ভিখারী অর্থাৎ ফকীর, এসে বললো যে, আমাকে কিছু খয়রাত দান করেন। কিন্তু উনি এত ব্যস্ত ছিলেন বেচাকেনার মধ্যে উনাকে একটা পয়সাও দিলেন না। উনার দিকে দৃষ্টিও করলেন না। যখন লোক খালি হয়ে গেল, তখন সে ভিখারী বললো, হে ফরিদ উদ্দীন আত্তার রহমতুল্লাহি আলাইহি! তুমি দুনিয়ার মধ্যে এত মশগুল, তুমি কি করে জান দিবে অর্থাৎ মারা যাবে? মারা যাওয়ার সময় তোমার কষ্ট হবে। উনি বললেন- দেখ! তুমি যেভাবে জান দেবে, আমিও ঠিক সেভাবে জান দেব। যখন একথা উনি বললেন, তখন সেই ভিখারী বললো, ইহাই কি সত্য? তখন সে ভিখারি মাটিতে শুয়ে তার যে পোটলাটা ছিল, তা মাথার তলে দিলো আর চাদর দিয়ে সমস্ত শরীর ঢেকে সেখানেই শুয়ে পড়লো এবং সেখানেই সে মারা গেল। উনি চাদর তুলে দেখলেন, সত্যিই লোকটা ইন্তিকাল করেছে। (সুবহানাল্লাহ্)

এটা কি ব্যাপার, এর মধ্যে কি হাক্বীক্বত। উনি অস্থির হয়ে গেলেন। এটা দেখে উনার পরিবর্তন এসে গেল। উনি বললেন, সত্যিই তো মৃত্যু যখন মানুষের এসে যাবে, তখন তো মানুষকে রক্ষা করা যাবে না। মূলতঃ সে কিছুই নিতে পারবে না। উনি সমস্ত ধন-সম্পদ দান করে দিলেন। দিয়ে উনি হযরত রুকনুদ্দীন আফাক রহমতুল্লাহি আলাইহি-এর কাছে গিয়ে, ছোহবত ইখতিয়ার করে, পরবর্তী সময় আল্লাহ পাক-এর খাছ ওলী হয়ে গেলেন। কারণ নেক আমল ছাড়া একটা মানুষের সাথে কিছুই যাবে না। এজন্য আল্লাহ পাক-এর রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “দেখ একটা মানুষের যখন ইন্তিকালের সময় হয় অর্থাৎ যখন মারা যাওয়ার সময় হয়, তখন তার কাছে তিনজন বন্ধু থাকে। মৃত্যুর সময় লোকটি তার প্রথম বন্ধুকে জিজ্ঞেস করে- হে বন্ধু! তুমি আমাকে কি ফায়দা দেবে, আমার কি কাজে আসবে? সে বলে, হে মৃতপ্রায় ব্যক্তি! আমি শুধু তোমার জন্য তোমার হায়াত পর্যন্ত খিদমত করবো। এরপরে আমার কিছু করা সম্ভব নয়। তখন সে তার দ্বিতীয় বন্ধুর দিকে রুজু হয়। তাকে জিজ্ঞেস করে হে আমার দ্বিতীয় বন্ধ!ু তুমি আমার কি কাজে আসবে? তুমি আমার কি খেদমত করবে? তখন দ্বিতীয় বন্ধু বলে, আমি তোমাকে দাফন করা পর্যন্ত থাকব। এরপরে তোমার কোন খেদমত করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তখন সে তার তৃতীয় বন্ধুর দিকে রুজু হয়। তাকে বলে- তুমি আমার সাথে কতক্ষণ থাকবে। সে বলে আমি তোমার হায়াত এবং মউত সব অবস্থায় আমি তোমার সাথে থাকব।” এই কথা বলে আল্লাহ পাক-এর রসূল সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “হে ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম! তোমরা কি বুঝতে পেরেছ, তিন বন্ধু কে? তিন বন্ধু কে তোমরা বুঝতে পেরেছ?” হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বললেন, ইয়া রসূলাল্লাহ ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা বুঝতে পারিনি তিনজন বন্ধু কে? আল্লাহ পাক-এর রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “প্রথম বন্ধু কে জান? প্রথম বন্ধু হলো তোমার ধন-সম্পদ। তুমি যতক্ষণ জিন্দা থাকবে, ততক্ষণ ভোগ করতে পারবে। মারা গেলে এই ধন-সম্পদ দ্বারা তোমাকে খাওয়ানো-পরানো যাবে না। এটা তোমার থেকে তোমার ওয়ারিশের হয়ে যাবে। তোমার থেকে হস্তচ্যুত হয়ে যাবে। এটা তোমার প্রথম বন্ধু। আর দ্বিতীয় বন্ধু তোমার আল-আওলাদ আত্মীয়-স্বজন। তারা মারা গেলে তোমাকে নিয়ে দাফন করে আসবে। তোমাকে দাফন করা পর্যন্তই তাদের দায়িত্ব। এরপরে কোন দায়িত্ব তাদের নেই। আর তৃতীয় বন্ধু। তৃতীয় বন্ধু তোমার আমলনামা। তোমার আমলনামা তৃতীয় বন্ধু। যদি তুমি নেক কাজ করে থাক, তাহলে তুমি নাযাত পেয়ে যাবে। আর খোদা না করুক! তুমি যদি বদ কাজ কর, তোমার জন্য জাহান্নাম অবধারিত হয়ে যাবে। হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন, উনার শায়খ, হযরত শাক্বীক্ব বলখী রহমতুল্লাহি আলাইহিকে যে, হুযূর! আমি তখন থেকে নেক কাজ বেশি বেশি করা শুরু করে দিলাম। সমস্ত খারাপ কাজ, পাপ কাজ ছেড়ে দিলাম। (সুবহানাল্লাহ) উনি বললেন: হে হাতেম আসেম! তুমি উত্তম মাসয়ালা শিক্ষা করেছ। কুরআন শরীফ-এর হাক্বীক্বী আমল করেছ। এটাই হযরত হাতেম আসেম রহমতুল্লাহি আলাইহি বললেন যে এটাই উনার প্রথম মাসয়ালা যা তিনি শিক্ষা করেছেন। বিষয়টা। তখন হযরত শাক্বীক্ব বল্খী রহমতুল্লাহি আলাইহি  বললেন, হে হাতেম আসেম! তুমি তো উত্তম মাসয়ালা শিক্ষা করেছ। কুরআন শরীফ-এর হাক্বীক্বী আমল করেছো। তোমার দ্বিতীয় মাসয়ালাটা কি?

(অসমাপ্ত)

 ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার: মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে- (১৩৫)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে- (১৩৬)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে- (১৩৭)

 ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছারল ল মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে- (১৪৯)

ফিক্বহুল হাদীছ ওয়াল আছার মুর্শিদ ক্বিবলা ও মুরীদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে- (১৫০)