মসউদের মুক্তি দাবী আর নামধারী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের কর্মীর বোমা সংশ্লিষ্টতা তথাকথিত পীরের সন্ত্রাসী কানেকশনের বিচ্ছিন্ন উদাহরণমাত্র

সংখ্যা: ১৪৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

ফাসিকের প্রশংসা করলে মহান আল্লাহ পাক উনার আরশ কাঁপে। প্রশংসাকারীও তখন চরম ফাসিকের পর্যায়ভুক্ত হয়।

হাদীছ শরীফ-এ এ সম্পর্কে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে তার হাশর-নশর তার সাথেই হবে।” অর্থাৎ সে সম্প্রদায়ের লোক বলেই গণ্য হয়।

উল্লেখ্য, তথাকথিত ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন নেতা গত ২৪ আগস্ট-২০০৫ ঈসায়ী সন্ত্রাসবাদী মাওলানা ফরিদুদ্দীন মসউদের মুক্তি দাবী করেন। (দৈনিক ইনকিলাব-২৫ আগস্ট)

অথচ মসউদ গত ১৭ আগস্টের বোমা হামলার যোগানদাতা। যা সব পত্র-পত্রিকার প্রমাণিত তথ্য। গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা দাবী করেন, মাওলানা মসউদের দেশে এবং দেশের বাইরে ব্যাংক একাউন্ট রয়েছে সেখানে লেনদেন হয়েছে কোটি কোটি টাকা।

জেআইসির সূত্রে বলা হয়, তার দেশিয় ২টি ব্যাংকে মোট ৮ কোটি টাকা এবং বিদেশী ব্যাংকে অন্তত ১০ কোটি টাকা রয়েছে। আগস্টের প্রথমার্ধে দেশিয় ২টি ব্যাংক থেকে ৩ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। তাছাড়া হু-ির মাধ্যমে বিদেশ থেকে তার এনজিওর নামে কয়েক কোটি টাকা এসেছে বলে দাবী করা হয়।” (দৈনিক যুগান্তর)

এদিকে ‘আমার দেশ’ পত্রিকায় ২ সেপ্টেম্বর-২০০৫ ঈসায়ী ছাপা হয়, “১৭ আগস্ট-২০০৫ ঈসায়ী বোমা হামলার ঘটনায় এ পর্যন্ত আটকৃতরা নতুন ও চমকপ্রদ ও তথ্য দিচ্ছে। তারা জানিয়েছে, বোমা হামলার কয়েকদিন আগে আব্দুর রহমান, মাওলানা ফরিদউদ্দীন মসউদ ও বাংলা সন্ত্রাসী একই গাড়িতে চড়ে পাবনা সফর করেন এবং একাধিক স্থানে বৈঠকে অংশ নেন। জেআইসি ও স্থানীয় পুলিশের একাধিক সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া যায়।”

উল্লেখ্য, তারপরেও সে মসউদের মুক্তির জন্য মিছিল-মিটিং, মানববন্ধন, বিবৃতি প্রদান অব্যাহত রেখেছেন তথাকথিত ঐ পীর। এদিকে সন্ত্রাসীকর্মী হিসেবে এখন তথাকথিত ঐ পীরের মুরীদদেরকেও শনাক্ত করা হচ্ছে। গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, তথাকথিত ঐ পীরের আফগানিস্তান যাওয়ার, মোল্লা ওমরের সাথে বিশেষ বৈঠক করারও রেকর্ড রয়েছে।

কাজেই তথাকথিত ঐ পীর বোমা হামলার ব্যাপারে যতই অন্যের কথা বলুক তার নিজেরও যে সংশ্লিষ্টতা রয়েছে তা অস্বীকারের কোনই জে নেই। বরং যতই তদন্ত হবে ততই সত্য বেরিয়ে আসবে। কারণ অন্ত:নীতিগত দিক থেকে তারা সব একই মানসকিতার।

উল্লেখ করা যেতে পারে, এই তথাকথিত পীরই বলেছে, “যারা মৌলবাদী নয় তারা অবৈধ সন্তান।” অর্থাৎ এরা মৌলবাদ, সন্ত্রাসবাদ তথা বোমা হামলার ও সন্ত্রাসীপানার মানসপুত্র।

-মুহম্মদ আলম মৃধা, ঢাকা।

একই অঙ্গে বহু রূপে সজ্জিত স, আ, ত, ম আলাউদ্দিনের  বিকৃত রুচি সম্পন্ন লিখার প্রতিবাদে

“মাসিক আল বাইয়্যিনাত”  আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের মুখপত্র  (দ্বিতীয় পর্ব)   

খতমে নুবওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় (যেমন- কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি) (তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩দিন। এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড)

রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার নাম মুবারকের পূর্বে র্ববহৃত লক্বব বা উপাধি এবং তার তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ

ইলমে আকলিয়ার দৈন্য এবং বিলায়েতের অনুপস্থিতির কারণে প্রকৃত আলিমে দ্বীন তৈরি হচ্ছে না।