যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খ্বলীফাতুল্লাহ, খ্বলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নুমা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা,  সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার-ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৩২)

সংখ্যা: ২৬৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করেন-

اُولٰئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ اَنْ يَّدْخُلُوْهَا اِلَّا خَائِفِيْنَ

মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, এদেরতো মসজিদে প্রবেশ করাই উচিত নয়। এরা যদি প্রবেশ করতেই চায় তাওবা ইস্তেগফার করে, ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে তারা যেন মসজিদে প্রবেশ করে। অন্যথায়

لَـهُمْ فِى الدُّنْيَا خِزْيٌ وَّلَـهُمْ فِي الْاٰخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيْمٌ

দুনিয়ায় তাদের লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি রয়েছে, পরকালে কঠিন শাস্তি রয়েছে।

যারা মসজিদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে বলবে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের বিরুদ্ধে বলবে। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তার চেয়ে বড় যালিম কে রয়েছে। শরীয়ত উনার হুকুম আহকামের বিরোধিতা করবে, মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে বলবে, সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার বিরুদ্ধে বলবে, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বিরুদ্ধে যারা বলতে চায় মসজিদে দাঁড়িয়ে। মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, তাদের চেয়ে বড় যালিম কে রয়েছে। তারাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় যালিম। এদের মসজিদে প্রবেশ করারই অধিকার নাই। এরপরও যদি তারা প্রবেশ করতে চায়, তাওবা-ইস্তিগফার করে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে তাদের প্রবেশ করা উচিত।  সেখানে সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ কোনো কথা বলা উচিত নয়। এখন তারা যদি তওবা-ইস্তিগফার না করে তাহলে তাদের জন্য ইহকালে লঞ্ছিত শাস্তি রয়েছে। আর পরকালে তাদের কঠিন শাস্তি রয়েছে। কারণ পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে, মসজিদের মধ্যে কেউ যদি কোন দুনিয়াবী কথা বলে তাহলে তার চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়ে যায়।

قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ مَنْ تَكَلَّمَ بِكَلَامِ الدُّنْيَا فِى الْـمَسْجِدِ اَحْبَطَ اللهُ اَعْمَالَهٗ أَرْبَعِيْنَ سَنَةً

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আরাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

مَنْ تَكَلَّمَ بِكَلَامِ الدُّنْيَا فِى الْـمَسْجِدِ

 কেউ যদি মসজিদের মধ্যে কোন দুনিয়াবী কথা বলে

اَحْبَطَ اللهُ اَعْمَالَهٗ أَرْبَعِيْنَ سَنَةً

মহান আল্লাহ পাক তিনি তার চাল্লিশ বছরের নেকীগুলো নষ্ট করে দিবেন। নাউযুবিল্লাহ! কঠিন অবস্থা।

মসজিদের মধ্যে সাধারণভাবে দুনিয়াবী কথা বলা নিষেধ। সেখানে কেউ যদি কথা বলে তার চল্লিশ বছরের নেকী নষ্ট হয়ে যাবে। তাহলে যারা মসজিদের মধ্যে মহান আল্লাহ পাক উনার বিরুদ্ধে বলতে চায়, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে বলতে চায়, ছবি প্রচার করতে চায় তাহলে এরা কোন শ্রেণির উলামায়ে সূ। এদের কত বছরের নেকী নষ্ট হবে সেটাতো বলার অপেক্ষা রাখে না। এটা একটা ক্বিয়ামতের আলামতের অন্তর্ভুক্ত  যে, মসজিদের মধ্যে দুনিয়াবী কথা মানুষ বলবে।

অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে রয়েছে-

 عَنْ حَضْرَتِ الْـحَسَنِ الْبصْرِىْ رَحْمَةُ اللهِ عَلَيْهِ مُرْسَلًا، قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَ سَلَّمَ: يَأْتِيْ عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ يَكُوْنُ حَدِيْثُهُمْ فِيْ مَسَاجِدِهِمْ فِيْ أَمْرِ دُنْيَاهُمْ، فَلَا تُجَالِسُوْهُمْ، فَلَيْسَ للهِ فِيْهِمْ حَاجَةٌ

 হযরত হাসান বছরী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি মুরসালসূত্রে বর্ণনা করেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

يَأْتِيْ عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ

অতিশীঘ্রই আমার উম্মতের মধ্যে এমন একটা সময় আসবে

يَكُوْنُ حَدِيْثُهُمْ فِىْ مَسَاجِدِهِمْ فِىْ اَمْرِ دُنْيَاهُمْ

মসজিদের মধ্যে তাদের কথাবার্তাগুলি হবে দুনিয়াবী ফায়দা হাছিলের লক্ষ্যে অর্থাৎ তারা মসজিদে কথা-বার্তা বলবে, দুনিয়াবী কথা-বার্তা, তাদের দুয়িাবী ফায়দার জন্য। দুনিয়াবী, যে সমস্ত কথা-বার্তা অপ্রয়োজনীয় সে সমস্ত কথা-বার্তা তারা বলবে মসজিদে বসে। নাউযুবিল্লাহ!

নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

فَلَا تُـجَالِسُوْهُمْ

আর যেসমস্ত ব্যক্তিকে তোমরা মসজিদে বসে দুনিয়াবী কথা বলতে দেখবে তাদের সাথে তোমরা বসো না। এদের সাথে উঠা-বসা করো না।

فَلَيْسَ للهِ فِيْهِمْ حَاجَةٌ

মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট এদের ইবাদত বন্দেগীর কোন প্রয়োজন নেই। অর্থাৎ এদের দ্বারা মহান আল্লাহ পাক উনার কোন খিদমত হবে না। এরা মহান আল্লাহ পাক উনার বিরোধিতা করেই ধ্বংস হয়ে যাবে। তোমরা যাদেরকে দেখতে পাবে মসজিদে বসে গইরুল্লাহর কথা বলে, দুনিয়াবী কথা বলে, তাদের সাথে উঠা-বসা করো না। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি সালাম তিনি স্পষ্টভাবে এবং দৃঢ়ভাবে নিষেধ করে দিয়েছেন। এখন মসজিদে বসে যদি ছবি তোলার পক্ষে কেউ বলে তার কঠিন শাস্তি হবে।

পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

 عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُودٍ رَضِىَ اللهِ تَعَالٰى عَنْهُ قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ إِنَّ اَشَدَّ النَّاسِ عَذَابًا عِنْدَ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ الْمُصَوِّرُوْنَ.

 হযরত আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুনেছেন। তিনি বলেন-

إِنَّ أَشَدَّ النَّاسِ عَذَابًا عِنْدَ اللهِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ الْمُصَوِّرُوْنَ.

নিশ্চয়ই কিয়ামতের দিন সবচেযে কঠিন শাস্তি হবে ঐ ব্যক্তির যে ছবি তোলে, ছবি আঁকে। যে ছবি তোলে এবং ছবি আঁকে তার কঠিন শাস্তি হবে।

আরেক পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

كُلُّ مُصَوِّرٍ فِى النَّارِ يَجْعَلُ لَهٗ بِكُلِّ صُوْرَةٍ صَوَّرَهَا نَفْسًا فَتُعَذِّبُهٗ فِىْ جَهَنَّمَ

 হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে তিনি বলেন-

كُلُّ مُصَوِّرٍ فِى النَّارِ

  প্রত্যেক ছবি তৈরী কারী, প্রত্যেক মূর্তি তৈরী কারী, ছবি তোলনেওয়ালা, আকনেওয়ালা এরা সকলেই জাহান্নামে যাবে। নাউযুবিল্লাহ! এরা সকলেই জাহান্নামে যাবে।

كُلُّ مُصَوِّرٍ فِى النَّارِ

 এরা সকলেই জাহান্নামে যাবে। এরা জাহান্নামী। নাউযুবিল্লাহ!

يَجْعَلُ لَهٗ بِكُلِّ صُوْرَةٍ صَوَّرَهَا نَفْسًا فَتُعَذِّبُهٗ فِىْ جَهَنَّمَ

এরপর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যারা ছবি আঁকবে, ছবি তুলবে, এদেরকে মহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ক্বিয়ামতের দিন প্রাণ দিবেন, দিয়ে বলবেন, যে সমস্ত লোকেরা তোমাদের তুলেছিল, এঁকেছিল এবং তৈরী করেছিল তাদেরকে তোমরা জাহান্নামে শাস্তি দাও। নাউযুবিল্লাহ!

কাজেই যেই ছবি সম্পর্কে এতো কঠিন কথা রয়েছে, কঠিন আযাবের কথা, ছবি সম্পর্কে যত কঠিন শাস্তির কথা বলা হয়েছে অন্যান্য আমল সম্পর্কে এতো পবিত্র হাদীছ শরীফ খুব কমই রয়েছে। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৭