যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খ্বলীফাতুল্লাহ, খ্বলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নুমা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার- ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৩০)

সংখ্যা: ২৬৬তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

اِنَّ الَّذِيْنَ يَكْتُمُوْنَ مَا اَنزَلْنَا مِنَ الْبَيِّنَاتِ وَالْـهُدٰى

নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি বান্দাদের জন্য হিদায়েত এবং দলীল নাযিল করার পর অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে আসমানী কিতাব উনার হুকুম আহকাম, হিদায়েত, নছীহত, দলীল নাযিল হওয়ার পরেও

مِن بَعْدِ مَا بَيَّنَّاهُ لِلنَّاسِ فِى الْكِتَابِ

এবং সেটা মানুষের জন্য কিতাবে প্রকাশ করার পরেও যারা চুপিয়ে রাখে। এটা উলামায়ে সূ’ দের সম্পর্কে বলা হয়েছে। ইহুদী, নাছারা এবং পরবর্তীতে যারা আসবে এদের সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আসমানী কিতাব উনার মধ্যে বান্দাদের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনার যে হুকুম-আহকাম, আদেশ-নির্দেশ এবং দলীল-আদিল্লাহ যা নাযিল হয়েছে এটা নাযিল হওয়ার পরে যারা চুপিয়ে রাখবে, লুকিয়ে রাখবে, প্রকাশ করবে না, তাদের অবস্থা কি-

اُولٰٓئِكَ يَلْعَنُهُمُ اللّٰـهُ وَيَلْعَنُهُمُ اللَّاعِنُوْنَ

এদের প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত এবং সমস্ত লা’নতকারীদেরও লা’নত, জিন ইনসানসহ সমস্ত কায়িনাতের লা’নত তাদের উপরে। নাউযুবিল্লাহ! এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যা বিশ্লেষণে অনেক কথা বলা হয়। ক্বারূন যে বিভ্রান্ত হলো এবং গোমরাহ হলো কারন দুনিয়ার মোহে মোহগ্রস্ত হওয়ার জন্য। উলামায়ে ‘সূ’রাও এভাবে বিভ্রান্ত হয়ে থাকে। এরা ঈমান উনার উপর এবং দ্বীন ইসলাম উনার উপর ইস্তিক্বামাত না থাকার কারণে বিভ্রান্ত হয়ে থাকে। এখন একটা বিষয় হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা বলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে যা কিছু জানানো হয়েছে, যে ইলিম তারা অর্জন করেছে, আসমানী কিতাবে যা বর্ণিত রয়েছে, তারা জানার পরও এবং বুঝার পরও সেটা চুপিয়ে রাখে। এই চুপিয়ে রাখার কারণে মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে তাদের উপর লা’নত বর্ষিত হয়, সমস্ত কায়িনাতের তরফ থেকেও লা’নত বর্ষিত হয়, যার কারণে তারা বিভ্রান্ত হয়ে, গুমরাহ হয়ে, মালউন হয়, ফলে তারা ধ্বংস হয়ে যায়। নাঊযুবিল্লাহ! এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার ব্যাখ্যায় বলা হয়, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম যদি কেউ জানে, সেটা তার জন্য চুপিয়ে রাখাটা হারাম হবে, কুফরী হবে এবং মালউন হওয়ার কারন হবে। তার জন্য প্রকাশ করে দেয়াটা ফরয ওয়াজিব উভয়েরই অন্তর্ভুক্ত। যেমন আজকাল এরা ভোটার কার্ড, আইডি কার্ডের ছবি তোলার জন্য কোশেশ করে যাচ্ছে। নাউযুবিল্লাহ! আবার আমাদের দেশে কিছু উলামায়ে ‘সূ’ রয়েছে, সেই সমস্ত উলামায়ে সূ’গুলো তাদেরকে বলেছে যে, তারাও ছবির ব্যাপারে অর্থাৎ ছবির মাধ্যমে ভোটার কার্ড, আইডি কার্ড করার জন্য সাহায্য করবে। নাউযুবিল্লাহ!

এরা নাকি মসজিদের মধ্যেও ছবির বিষয়ে প্রচার প্রসারের চেষ্টা করবে। নাউযুবিল্লাহ! এই যে বিষয়টা এটা কাট্টা হারাম এবং কুফরী। এই বিষয়টা আলিমদের জন্য চুপিয়ে রাখা লা’নতগ্রস্ত অর্থাৎ মালউন হওয়ার কারণ। যারা এটা চুপিয়ে রাখবে এই পবিত্র আয়াত শরীফ অনুযায়ী তারা মালঊন হবে, লা’নতগ্রস্ত হবে। মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত, সমস্ত কায়িনাতের লা’নত। কারণ কেন তারা সেটা চুপিয়ে রাখলো। মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বলে দিলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহু হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে বলে দিলেন, ছবি তোলা আঁকা রাখা হারাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই ইরশাদ মুবারক করলেন যে, উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যা কিছু নিয়ে এসেছেন তা আঁকড়িয়ে ধরো। আর যা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো। এই বিষয়টা জানার পরেও যারা চুপিয়ে রাখবে, এই পবিত্র আয়াত শরীফ অনুযায়ী তারা মালঊন হবে, লা’নতগ্রস্ত হবে, ইবলীসের ক্বায়িম মাক্বাম হবে, বালয়াম বিন বাউরার ক্বায়িম মাক্বাম হবে এবং সেই ক্বারূনের ক্বায়িম মাক্বাম হবে।

উল্লেখ্য উলামায়ে ‘সূ’ তারা সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম জানার পরেও সেটা চুপানোর জন্য কোশেশ করে যাচ্ছে। এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা ফতওয়া দেয়া হয়েছে, ইমাম মুজতাহিদ উনারা ফতওয়া দিয়েছেন, সম্মানিত শরীয়ত উনার হুকুম আহকাম কেউ যদি জানে, তার দায়িত্ব হবে, এই মাসয়ালাগুলো জানিয়ে দেয়া। যদি কেউ জানার পরেও চুপিয়ে রাখে, তার প্রতি মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষিত হবে, সমস্ত কায়িনাতের লা’নত বর্ষিত হবে, যার কারণে সে গোমরাহ হয়ে যাবে। নাউযুবিল্লাহ!

এই যে উলামায়ে ‘সূ’রা গোমরাহ হয়ে থাকে, উলামায়ে সূরা বিভ্রান্তিমূলক কথা-বার্তা বলে থাকে, তার পিছনে কি কারণ রয়েছে? লক্ষ কোটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে একটা কারণ হচ্ছে, এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন। এরা চুপিয়ে রাখে হক্ব বিষয়টা। এখন একজন মানুষ সে মাসয়ালা জানবে, তারা তাকে জানাচ্ছে না তাদের দুনিয়াবী স্বার্থের কারণে। এখন কোন রুগী যদি ডাক্তারের কাছে যায়, ডাক্তার তার দায়িত্ব হচ্ছে সঠিক চিকিৎসা করা। সম্মানিত শরীয়ত উনার মাসয়ালা হচ্ছে, ডাক্তার যদি সঠিক চিকিৎসা না করে, রুগীটা যদি তার গাফলতীর কারণে মারা যায় তাহলে কিন্তু ডাক্তার দায়ি হবে।

মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন-

مَن يَقْتُلْ مُؤْمِنًا مُّتَعَمِّدًا فَجَزَٓاؤُهٗ جَهَنَّمُ

যে কোন মুসলামানকে অনর্থক হত্যা করে, তার জায় ঠিকানা হচ্ছে জাহান্নাম।

কিন্তু এরপরও এই রুগীটা যদি মারা যায় তার গাফলতীর কারণে, রুগী ঈমানদার হলে সে নাজাত পেয়ে যাবে। ডাক্তার গ্রেফতার হয়ে যাবে। ডাক্তারের দায়িত্ব হচ্ছে সঠিক চিকিৎসা করা। আর যে রুগী রয়েছে সে প্রথমিকভাবে তার পরিচিত ডাক্তারের কাছে যায়। এরপর আস্তে আস্তে পর্যায়ক্রমে আরো বড় ডাক্তার, দেশে না হলে বিদেশে যায়। ইউরোপ আমেরিকায়ও সে যায়। শত টাকা, হাজার টাকা, লক্ষ কোটি টাকা খরচ করেও সে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। এটা হচ্ছে রোগীর পক্ষ থেকে। আর ডাক্তারের পক্ষ থেকে সঠিক চিকিৎসা করা ফরয ওয়াজিব। এখন দুনিয়াবী সুস্থতার জন্য যদি এতো কিছু করতে হয়। তারপরও সকলেরই জানা রয়েছে-

كُلُّ نَفْسٍ ذَٓائِقَةُ الْمَوْتِ

প্রত্যেক নফস্কে মৃত্যুর সাধ গ্রহণ করতে হবে।

তারপরও সে বাঁচার জন্য চিকিৎসা করে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি টাকা খরচ করে। এটা যদি দুনিয়াবী সামান্য দশ বিশ পঞ্চাশ একশ’ দুইশ’ বছরের জন্য এই ব্যবস্থ্া হয়ে থাকে তাহলে  পরকালের জন্য, অনন্তকাল ধরে সে পরকালে থাকবে, সেখানে থাকার জন্য তার কি চিকিৎসা করতে হবে। এই চিকিৎসার জন্য সে যদি কোন আলিম-উলামা, ছূফী-দরবেশ উনাদের কাছে যায় তখন সেই আলিম উলামা উনাদের কি দায়িত্ব হবে। একজন ডাক্তার সাহেব যদি সঠিক চিকিৎসা না করার কারণে রুগীটা মারা যায়, সেজন্য সে জাহান্নামী হয়। তাহলে একজন আলিম উলামা ছূফী দরবেশ নাম দিয়ে সে যদি সঠিক ফতওয়া না দেয় তাহলে তার কি ফায়ছালা হবে? সেও লা’নতগ্রস্ত মালউন হয়ে, কাফির হয়ে মারা যাবে। নাউযুবিল্লাহ! কারণ সে কেন সঠিক ফতওয়া দিলো না। সে লোকটা তার কাছে মাসয়ালা জানার জন্য গিয়েছিলো তবে সেই যে প্রশ্নকারী মাসয়ালা জিজ্ঞাসাকারী তাকেও তাহক্বীক্ব করতে হবে, সে এক ডাক্তার না হলে আরেক ডাক্তার, দেশে না হলে বিদেশে যায়। ঠিক যখন কোন আলিম উলামার কাছে ফতওয়া তলব করবে এবং সে আলিম উলামারা যখন কোন এলোমেলো ফতওয়া দিবে তখন তার চাইতে বড় আলিম আরো বড় আলিম পর্যায়ক্রমে তাকে আরো বড় আলিম অর্থাৎ আহলে জিকির উনাদের কাছে জিজ্ঞাসা করা উচিত। বিষয়টা তাহক্বীক্ব করার জন্য। কারণ ডাক্তারী চিকিৎসা হচ্ছে তার দুনিয়াবী যিন্দিগীর জন্য। আর এই মাসয়ালা-মাসায়িল, ফতওয়া হচ্ছে তার পরকালীন লম্বা যিন্দিগীর জন্য সাথে সাথে ইহকালের জন্যও। কাজেই সেজন্য তাকে জবাবদিহী করতে হবে। এই পবিত্র আয়াত শরীফ উনার দ্বারা যেটা বলা হয়েছে, কেউ যদি সঠিক মাসয়ালা জানার পর চুপিয়ে রাখে মহান আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষিত হয়। এখন আমাদের দেশে হোক, বিদেশে হোক! এখন নির্বাচন কমিশনাররাই হোক, সরকার হোক, প্রেসিডেন্ট, মিনিস্টার হোক, ইউরোপ আমেরিকায় হোক, যদি মুসলমান উনাদের ছবি তোলার জন্য তারা কোশেশ করে তাহলে এই মাসয়ালাটা বলে দিতে হবে, মুসলমান উনাদের জন্য ছবি তোলা আঁকা রাখা হারাম। এখন এটা যদি কেউ চুপিয়ে রাখে তাহলে কিন্তু তার কঠিন শাস্তি হবে। সে লা’নতগ্রস্ত হবে। তার উপর লা’নত বর্ষিত হবে। সে কতটুকু লা’নতগ্রস্ত হবে? সে দুনিয়াবী ফায়দার জন্য এই ফতওয়াটা চুপিয়ে রেখেছে যেমন ক্বারূন চুপিয়ে রেখেছিলো। সে যাকাত না দেয়ার জন্য কোশেশ করেছিলো। যাতে তার সাথে ক্বওমের যারা ছিলো, এদের এই ফরয যাকাতটা আদায় করতে না হয় সেজন্য সে কোশেশ করেছিলো যার ফলশ্রুতিতে সে উলামায়ে ‘সূ’ হিসেবে লা’নতগ্রস্ত হয়ে মারা যায়, ধ্বংস হয়ে যায়। নাউযুবিল্লাহ! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬