হলিউডের জোলি এবং আমাদের দেশের তথাকথিত নারীবাদী গত ১২.০১.০৯ তারিখে ইন্টারনেটে হেডিং হয়েছে: “হলিউড থেকে বিদায় নিচ্ছে জোলি।”

সংখ্যা: ১৮৫তম সংখ্যা | বিভাগ:

হলিউড সুপার স্টার অ্যাঞ্জেলিনা জোলি অভিনয় থেকে দীর্ঘদিন বিরত থাকার পরিকল্পনা করছেন। তবে বিরতির আগে দু’এক মাস কাজ করতে পারেন তিনি। নিজের পরিবারের ভালোর জন্য রূপালি জগত থেকে দূরে থাকার চিন্তা করছেন মিস্টার অ্যান্ড মিসেস স্মিথ সিনেমার অভিনেত্রী জোলি। যমজ সন্তান নক্স ও ভিভিয়েনের জন্মদান উপলক্ষে গত বছরের অধিকাংশ সময় হলিউডের বাইরে ছিলেন জোলি। দীর্ঘ এ বিরতির পর তিনি আবারো হলিউড থেকে ছুটি নেয়ার পরিকল্পনা করছেন। তাছাড়া অভিনয়ের চেয়ে পরিবারকে সময় দেয়া গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন জোলি।

বলাবাহুল্য, জোলির এ বক্তব্য মূলতঃ আমাদের তথাকথিত নারীবাদীদের প্রচারিত প্রগতিবাদের মুখে চপেটাঘাত করেছে।

কারণ, সর্বজনীন ও শ্রেষ্ঠধর্ম ইসলাম পর্দার গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য ঘোষণা করে আসছে। ইসলাম নারীকে পর্দার ভিতরে থেকে পরিবার দেখতে বলেছে। সন্তান লালন-পালন করতে বলেছে। পরিবারের সুখ-শান্তি ধরে রাখার কথা বলেছে।

কিন্তু তথাকথিত নারীবাদীরা বলে ভিন্ন কথা।

বলাবাহুল্য, অভিনেত্রী জোলি

যে স্বাধীন ও উদ্দাম জীবন-যাপন করেছে

যে অশ্লীলতার স্বাদ নিয়েছে,

যে ব্যাপক বেলেল্লাপনা করেছে

আমাদের দেশের তথাকথিত নারীবাদীরা তার ধারে কাছেও যায়নি।

অর্থাৎ আমাদের দেশের নারীবাদের নামে নারীদের যে অশ্লীলতার পথে আহ্বান করে-

সে অশ্লীলতার পথে জোলির অভিজ্ঞতা অনেক বেশি।

কিন্তু তারপরেও তার সে অভিজ্ঞতা এটাই শিক্ষা দিলো-

এটাই প্রমাণ করলো যে,

তথাকথিত উত্তর আধুনিক নারীবাদীও প্রগতিবাদী জীবন-যাপনের চেয়ে শাশ্বত পারিবারিক জীবনের গণ্ডিতেই নারীর অনেক বেশি শান্তি।

ইসলামে বর্ণিত, পর্দা পালনেই অনেক বেশি প্রশান্তি।

মুহম্মদ তা’রীফুর রহমান

 শুধু আজকের প্রেক্ষাপটে নয়, অতীত ইতিহাস হতেই ইহুদী-খ্রীষ্টানরা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু মুসলিম সন্ত্রাসবাদ নয়, মার্কিন হামলার পিছনে কি ইহুদী-খ্রীষ্টানরাই দায়ী নয়? -২২  

ইরাকের মীরজাফর সাদ্দাম  রাশিয়ার বেলারুশ যেতে চায় কেন?    

চট্টলার বহুল প্রচলিত দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে প্রকাশ্যে আঞ্জুমানে আল বাইয়্যিনাতের কাছে ক্ষমা চেয়ে তারা রক্ষা পেলো ॥

প্রসঙ্গঃ ছবি, অশ্লীল ছবি ইনকিলাব ও হাটহাজারীর আহমক শাফী উপাখ্যান

শুধু আজকের প্রেক্ষাপটে নয়, অতীত ইতিহাস হতেই ইহুদী-খ্রীষ্টানরা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু মুসলিম সন্ত্রাসবাদ নয়, মার্কিন হামলার পিছনে কি ইহুদী-খ্রীষ্টানরাই দায়ী নয়? -২৩