যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খ¦লীফাতুল্লাহ, খ¦লীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নু’মা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলতানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার- ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৭)

সংখ্যা: ২৪৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খ¦লীফাতুল্লাহ, খ¦লীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নু’মা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলতানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা,

সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার- ওয়াজ শরীফ

পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৭)


পূর্ব প্রকাশিতের পর

এত বড় বেয়াদব ইবলীস উলামায়ে ‘সূ’ সে মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে তর্ক-বিতর্ক করলো, সে কিন্তু হক্ব থেকে সরে গেলো, সে কিন্তু হক্বকে গ্রহণ করলো না। তার ভিতরে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার ভীতি ছিলো না। যদি মহান আল্লাহ পাক উনার ভীতি সত্যিই থাকতো, সেতো এটা করতে পারতো না।

 সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

انَّمَا يَخْشَى الله مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ

নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার বান্দাদের মধ্যে যারা আলিম উনারাই মহান আল্লাহ পাক উনাকে হাক্বীক্বী ভয় করেন।

ইবলিস কিন্তু ভয় করলো না।

এজন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে এসেছে-

عن حضرت كعب بن مالك رضى الله  تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه و سلم من طلب العلم ليجارى به العلماء او ليمارى به السفهاء او يصرف به وجوه الناس اليه ادخله الله النار

হযরত কা’ব ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যারা ইলম অর্জন করে আলিম উনাদের সাথে বাক-বিত-া করার জন্য। মুর্খ লোকদেরকে এরা ভুল ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য, অর্থাৎ তর্ক-বিতর্ক করার জন্য মূর্খ লোকদের সাথে। মানুষকে তার দিকে রুজু করার জন্য। মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন। নাউযূবিল্লাহ!

উলামায়ে ‘সূ’দের কতগুলো খুছূছিয়াত এখানে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইবলীসের মাধ্যমে প্রকাশ করে দিয়েছেন। উলামায়ে ‘সূ’দের যে কতগুলো বৈশিষ্ট রয়েছে সেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রকাশ করে দিয়েছেন। এক নাম্বার হচ্ছে উলামায়ে ‘সূ’ এরা অহঙ্কারী হবে। দুই নাম্বার তারা মহান আল্লাহ পাক উনার পবিত্র আয়াত শরীফ বা নিদর্শনসমূহ আসলেই অস্বীকার করবে। অর্থাৎ পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের আদেশ নিষেধগুলোকে অস্বীকার করবে, অহঙ্কারী সে হবে। হক্বকে সে কখনই গ্রহণ করবে না। হাজারো গোমরাহ হয়ে গেলে বিভ্রান্তিতে পরে গেলেও গযবে আযাবে গ্রেফতার হওয়ার পরেও সে  কিন্তু সেটা স্বীকার করবে না। তাহলে সে উলামায়ে ‘সূ’ ইলিম অর্জন করে থাকে কেন? সেটাই মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করেন।

عن حضرت كعب بن مالك رضى الله  تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه و سلم من طلب العلم ليجارى به العلماء

হযরত কা’ব ইবনে মালিক রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যারা ইলম অর্জন করে আলিম উনাদের সাথে বাক-বিত-া করার জন্য।

ليمارى به السفهاء

মুর্খ লোকদেরকে এরা ভুল ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য, অর্থাৎ তর্ক-বিতর্ক করার জন্য মূর্খ লোকদের সাথে।

او يصرف به وجوه الناس اليه

মানুষকে তার দিকে রুজু করার জন্য।

মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

ادخله الله النار

মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে অবশ্যই জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন। নাউযূবিল্লাহ!

এখানে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, যারা ইলিম অর্জন করবে অর্থাৎ কারা? উলামায়ে ‘সূ’রা কিসের জন্য ইলম অর্জন করবে?

ليجارى به العلماء

আলিম উনাদের সাথে তারা বাক-বিত-া করার জন্য অর্থাৎ আলিম উনাদের বিরুদ্ধে বলার জন্য। নাউযুবিল্লাহ! যারা হক্কানী-রব্বানী আলিম রয়েছেন উনাদেরকে দোষারোপ করার জন্য তারা ইলম চর্চা করবে। নাউযুবিল্লাহ!

ليمارى به السفهاء

মূর্খ লোকদের সাথে তর্ক-বিতর্ক করার জন্য অর্থাৎ মূর্খ লোকদের ধোঁকা দেয়ার জন্য মিথ্যা ফতওয়া দেয়ার জন্য তারা শিখবে নাউযুবিল্লাহ! এবং

او يصرف به وجوه الناس اليه

মানুষদেরকে তার দিকে রুজু করানোর জন্য। নাউযুবিল্লাহ! মানুষদেরকে তার দিকে রুজু করানোর জন্য জনগণের সমর্থন নেয়ার জন্য সে ইলিম চর্চা করবে। নাউযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন-

ادخله الله النار

অবশ্যই মহান আল্লাহ পাক তিনি ঐ উলামায়ে ‘সূ’দেরকে, এই শ্রেণীর লোকদেরকে জাহান্নামে প্রবেশ করাবেন। নাউযুবিল্লাহ!

ইবলীস ইলিম চর্চা করেছিলো, সে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার সমস্ত আদেশ-নির্দেশ মুবারকগুলো অস্বীকার করলো অহঙ্কার করলো। যার জন্য মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে বললেন-

كَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ

আসলেই সে আগেই কাফির ছিলো। ওটাতো হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা বুঝেননি। কেউ সেটা বুঝতে পারেনি মহান আল্লাহ তিনি তো জানতেন।

كَانَ مِنَ الْكَافِرِين

 আসলেই সে আগেই কাফির ছিলো। তার কুফরীটা প্রকাশ পেলো কতদিন পরে? ছয় লক্ষ বৎসর পরে। ছয় লক্ষ বৎসর পরে ইবলীসের কুফরী প্রকাশ পেলো। এটা খুব মনে রাখবেন। ইবলীস ছয় লক্ষ বৎসর ধরে ইবাদত-বন্দেগী করলো, ইলিম শিখলো, হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তা’লীম দিলো। এতো বৎসর সে ইবাদত-বন্দেগী করার পরেও, লক্ষ লক্ষ বৎসর হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে তা’লীম দেয়ার পরেও সে কিন্তু মহান আল্লাহ পাক উনার আদেশ পালন করতে পারলো না। নাউযুবিল্লাহ!

ঠিক বর্তমান যামানায় আপনারা দেখতে পাবেন, যাদেরকে উলামায়ে ‘সূ’ বলা হয়, আমরা যাদেরকে উলামায়ে ‘সূ’ বলে থাকি। মানুষতো সেটা বুঝে না, অনেকে চূ-চেরা করে থাকে। এই উলামায়ে ‘সূ’দেরকে আপনারা দেখবেন, তারা দাবি করবে মাদরাসার উস্তাদ-শিক্ষক, মুহতামিম, মুফতী, মুহাদ্দিছ, শাইখুল হাদীছ, মুফাসসিরে কুরআন, ছূফী-দরবেশ, শায়েখ, পীর ছাহিব অনেক নাম দিবে তারা। এরা বলবে, তারা অনেক শিক্ষা গ্রহণ করেছে, শিক্ষা দিচ্ছে। এদের অনেক ছাত্র রয়েছে, এদের শাগরিদ রয়েছে, এদের মুরীদ রয়েছে, অনেক কিছু রয়েছে, এরা অনেক কিছু বুঝে, তারা সেটা বলবে। ইবলীস যেমন বলেছিলো, এরাও সেটা বলবে। তারতো কম অভিজ্ঞতা নয়, সেতো অনেক উত্তম ব্যক্তি। সে যেটা ফতওয়া দিবে সেটাই সঠিক হবে। নাউযুবিল্লাহ! সে পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, পবিত্র ইজমা’ শরীফ, পবিত্র কিয়াস শরীফ উনাকে গুরুত্ব দিবে না। যেমন ইবলীস দেয়নি সেও ঠিক দিবে না। যার ফলশ্রুতিতে ইবলীস যেমন বিভ্রান্ত হয়ে গেছে, গোমরাহ হয়ে গেছে, জাহান্নামী হয়ে গেছে এবং তাকে যারা অনুসরণ করবে মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা বললেন-

لاملئن جهنم منك وممن تبعك منهم اجمعين

ইবলীস তুমি শুধু একাই জাহান্নামে যাবে সেটা নয়, তোমাকে যারা অনুসরণ করবে, তারাসহ তোমাকে দিয়ে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন, আমি জাহান্নাম পরিপূর্ণ করবো। নাউযুবিল্লাহ! এখন উলামায়ে ‘সূ’ যারা রয়েছে এরা কিন্তু সেই দলের অন্তর্ভুক্ত। এখন পবিত্র ইসলাম উনার নাম দিয়ে, দোহাই দিয়ে আর শাসক গোষ্ঠী জরুরী অবস্থা জারি করে দিয়ে এরা মনে করলো, জরুরী অবস্থা ঘোষনা করলে বোধ হয় পবিত্র ইসলাম উনার বিরুদ্ধে বলা যায়। নাউযুবিল্লাহ! মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর মসজিদ

الـمسجد بيت الله

মসজিদ মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর। যিনি মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, যিনি হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ফতওয়া দিলেন, ছবি তোলা আঁকা রাখা হারাম। এরা চাচ্ছে মহান আল্লাহ পাক উনার ঘরে দাঁড়িয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শিকায়েত করতে। নাউযুবিল্লাহ! এরা কত বড় গোমরাহ হয়ে গেছে। মহান আল্লাহ পাক উনার ঘর মুবারকে দাঁড়িয়ে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিরুদ্ধে তারা বলতে চায়। নাউযুবিল্লাহ! (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৬