যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, হাকিমুল হাদীছ, হুজ্জাতুল ইসলাম, রসূলে নুমা, সুলত্বানুল আরিফীন, সুলত্বানুল আউলিয়া ওয়াল মাশায়িখ, ইমামুল আইম্মাহ, ক্বইয়ূমুয যামান, জাব্বারিউল আউওয়াল, ক্বউইয়্যুল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, জামিউল আলক্বাব, আওলাদুর রসূল, মাওলানা, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুল উমাম আলাইহিস সালাম উনার- ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (২২)

সংখ্যা: ২৫৮তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

কাজেই, এ সমস্ত লোকগুলো মহান আল্লাহ পাক উনাকে ভুলে গিয়ে শয়তানের দলের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে তাতে তারা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি করলো এতে মহান আল্লাহ পাক উনার কোন ক্ষতি হলো না, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারও কোন ক্ষতি হলো না, যারা হাক্বীক্বী ঈমানদার উনাদেরও তারা কোন ক্ষতি করতে পারলো না। উনাদের জন্য কামিয়াবী রয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি যেটা বলে দিয়েছেন-

كَتَبَ اللّهُ لَأَغْلِبَنَّ اَنَا وَرُسُلِىْ

নিশ্চয়ই এটা ফরয করে দেয়া হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং উনাদের যারা অনুসারী উনারা অবশ্যই কামিয়াবী হাছিল করবেন। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ক্ষমতাশীল, পরাক্রমশীল। মহান আল্লাহ পাক তিনি কাউকে পরওয়া করেন না। মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিও কাউকে পরওয়া করেন না।

কাজেই উলামায়ে সূ এরা হক্ব থেকে সরে যাওয়ার কারণে, মহান আল্লাহ পাক উনার থেকে গাফিল হওয়ার কারণে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে গাফিল হওয়ার কারণে এরা পবিত্র কুরআন শরীফ পড়ে থাকে, পবিত্র হাদীছ শরীফ পড়ে থাকে, সবকিছু পড়ে থাকে এরপরও তারা আমল না করার কারণে লা’নতগ্রস্ত হয়ে গেছে। আর বিশেষ করে যারা ইহুদী-নাছারা, বেদ্বীন-বদদ্বীন এরা কিন্তু সবসময় চেয়ে থাকে, কি করে মুসলমান উনাদেরকে বিভ্রান্ত করা যায়। সেটা মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র ক্রুআন শরীফ উনার মধ্যে জানিয়ে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার বান্দা-বান্দীদেরকে এবং উম্মতে হাবীবিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন-

وَدَّ كَثِيرٌ مِّنْ اَهْلِ الْكِتَابِ لَوْ يَرُدُّوْنَكُمْ مِّنْ بَعْدِ اِيْـمَانِكُمْ كُفَّارًا حَسَدًا مِّنْ عِنْدِ اَنْفُسِهِمْ

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَدَّ كَثِيرٌ مِّنْ اَهْلِ الْكِتَابِ

অর্থাৎ আহলে কিতাব, যারা ইহুদী নাছারা রয়েছে, বেদ্বীন-বদদ্বীন, কাফির মুশরিক যারা রয়েছে, তারা চেয়ে থাকে, কি চায়?

لَوْ يَرُدُّوْنَكُمْ مِّنْ بَعْدِ اِيْـمَانِكُمْ كُفَّارًا

মুসলমানদেরকে ঈমানদারদেরকে ঈমান আনার পর কি করে কাফির বানানো যায়।

حَسَدًا مِّنْ عِنْدِ اَنْفُسِهِمْ

তাদের ব্যক্তিগত হিংসার কারণে আক্রোশের কারণে তারা চেয়ে থাকে। কি করে মুসলমানদেরকে কাফির বানানো যায়। এই পলিসি তারা তালাশ করে থাকে। সেই কারণে তারা মুসলমানদেরকে নানান অশ্লীল-অশালীন হারাম কাজে মশগুল করে দিয়েছে। বেপর্দা, বেহায়া, ছবি, টিভির মধ্যে, তন্ত্র-মন্ত্রের মধ্যে, সবকিছুর মধ্যে মশগুল করে দিচ্ছে। অথচ মহান আল্লাহ পাক তিনি নিজেই বলেন-

اِنَّ الدِّيْنَ عِنْدَ اللّـهِ الْإِسْلَامُ

একমাত্র মনোনিত দ্বীন হচ্ছেন ইসলাম।

اَلْيَوْمَ أَكْمَلْتُ لَكُمْ دِيْنَكُمْ وَأَتْمَمْتُ عَلَيْكُمْ نِعْمَتِىْ وَرَضِيْتُ لَكُمُ الْإِسْلَامَ دِيْنًا

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, আজকে দ্বীন ইসলাম উনাকে পরিপূর্ণ করা হলো, নিয়ামত পরিপূর্ণ করা হলো, তোমাদের জন্য মনোনীত করা হলো এবং সন্তুষ্টি মুবারক দেয়া হলো। সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি মনোনীত করেছেন, উনার মধ্যে সন্তুষ্টি মুবারক দিয়েছেন, নিয়ামত মুবারক পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন। এখন সম্মানিত দ্বীন ইসলাম পরিপূর্ণ। মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার তরফ থেকে সবকিছুই পরিপূর্ণ করে দেয়া হয়েছে। তাহলে এরপরে উম্মতে হাবীবিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের জন্য, বান্দাদের জন্য সম্মানিত দ্বীন ইসলাম ছেড়ে অন্য তর্জ-তরীক্বা গ্রহণ করাটা কি করে জায়িয হতে পারে। সম্পূর্ণরূপে সেটা হারাম এবং নাজায়িয।

কাজেই, যারা উলামায়ে সূ রয়েছে এরা নিজেরা বিভ্রান্ত হয়েছে, মানুষকে তারা বিভ্রান্ত করে থাকে। আবুল হারেছা মালানা সে লা’নতগ্রস্ত হয়েছে, জাহান্নামী হয়ে গেছে। এখন তো সে হাজার কান্নাকাটি করলেও কাজ হবে না। আর তার দ্বারা যারা বিভ্রান্ত হয়েছে তারাও কান্নাকাটি করে, তাতেও কিন্তু কোন ফায়দা লাভ হবে না। এটা  মনে রাখতে হবে। এখন যারা সম্মানিত দ্বীন ইসলাম উনার নামে তন্ত্র-মন্ত্র করে, বেপর্দা হচ্ছে, ছবি তুলে যাচ্ছে বা ভোটার কার্ড, আইডি কার্ডের জন্য ছবির জন্য তাকিদ করে যাচ্ছে, এরাও কিন্তু মুসলমান। যাদের ছবি তোলা হচ্ছে তারাও মুসলমান। আর্মি, নেভি, এয়ার ফোর্স, পুলিশ, বিডিআর তারাও মুসলমান। এদেরও কিন্তু মরতে হবে, কবরে যেতে হবে, জবাবদিহি করতে হবে। এখন যদি জাওয়াবদিহি করে তারা তওবা ইস্তিগফার করে তাহলে নাজাত পেয়ে যাবে অন্যথায় কঠিন আযাব গযবে গ্রেফতার হয়ে যাবে। এর থেকে কিন্তু কেউ রেহাই পাবে না, কখনই সে এর থেকে বাঁচতে পারবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনিতো সেটা বলে দিয়েছেন, এই সমস্ত লোকগুলোর জন্য জাহান্নাম অবধারিত।

এই সমস্ত লোক জাহান্নামে তো যাবেই (যারা  হারাম কাজে উদ্ভুদ্ধ করে থাকে তারা জাহান্নামী) তাদের হারাম কাজে উদ্ভুদ্ধ করার কারণে উলামায়ে ‘সূ’দের সাথে বা উলামায়ে সূদের মাধ্যমে যারা বিভ্রান্ত হলো, তাদের কারণে যারা হারাম কাজ করবে সকলেই জাহান্নামে যাবে। এখন জাহান্নামে যাওয়ার পরে সে চূ চেরা, ক্বীল-ক্বাল করলেতো কাজ হবে না। মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা আগেই বলে দিয়েছেন, যে দেখো-

 يَوْمَ تُقَلَّبُ وُجُوهُهُمْ فِى النَّارِ يَقُولُوْنَ يَا لَيْتَنَا أَطَعْنَا اللّـهَ وَأَطَعْنَا الرَّسُولَا

 যখন এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’, তাদের অনুসারীরা সকলেই জাহান্নামে যাবে তখন তারা জাহান্নামে গিয়ে বলবে, হায় আফসুস! আমরা যদি মহান আল্লাহ পাক উনাকে এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে অনুসরণ করতাম তাহলেতো আজকে জাহান্নামে যেতো হতো না। তারা আফসুস করবে। কিন্তু সেই আফসুস কোন কাজে আসবে না। তারা জাহান্নামী হয়েই যাবে, তাদেরকে জাহান্নামেই যেতে হবে, আযাব গযবে তারা গ্রেফতার হয়েই যাবে। তারা কোনভাবেই রেহাই পাবে না। এইজন্য পরবর্তী পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, তারা জাহান্নামেতো যাবেই। এরা হারাম কাজ করার কারণে জাহান্নামী হয়ে যাবে। কিন্তু সেখানে যেয়ে  তাদের যে একটা আক্রোশ তাদের যে একটা গোসসা সেটার জন্য তারা কি করবে-

وَقَالُوا رَبَّنَا إِنَّا أَطَعْنَا سَادَتَنَا وَكُبَرَاءَنَا

 তখন তারা বলতে থাকবে, হে বারে ইলাহী! কেন আমাদেরকে জাহান্নামে দেয়া হলো? অর্থাৎ সেই সমস্ত লোকগুলো বলবে, তাদেরকে কেন জাহান্নামে দেয়া হলো। তারাতো সেই যামানার অর্থাৎ তারা যে যামানায় ছিলো সে যামানার যারা আলিম উলামা ছিলো, উলামায়ে সূ, তাদেরকে তারা অনুসরণ করেছে,  রাজা-বাদশা, আমীর-ওমরা যারা ছিলো, তাদের আদেশ নির্দেশ তারা পালন করেছিলো তাহলে কেন তারা জাহান্নামে গেলো?

فَأَضَلُّونَا السَّبِيلَا

তারাতো তাদেরকে বিভ্রান্ত করেছে, তারা গোমরাহ করেছে।

إِنَّا أَطَعْنَا سَادَتَنَا وَكُبَرَاءَنَا

সেই সমস্ত লোকগুলো বলবে যে, তারা ঐ যামানার আলিম উলামাদের অনুসরণ করেছে, শাসকদের অনুসরণ করেছে।

তাদের মধ্যে যারা মুরুব্বী ছিলো, তাদের মধ্যে যারা আলিম উলামা নামধারী ছিলো, উলামায়ে সূ,  তাদেরকে তারা অনুসরণ করেছে। রাজা-বাদশা, আমীর-উমরা যারা প্রেসিডেন্ট মিনিস্টার তাদেরকে তারা অনুসরণ করেছিলো, তারা তাদেরকে গোমরাহ করেছে। কিন্তু এই কথা বলার পরও তাদের উদ্ধার হবে না, তারাও জাহান্নামে যাবে, সেই সমস্ত লোকগুলিও জাহান্নামে যাবে। তখন তারা গোসসা করে বলবে-

رَبَّنَا آتِهِمْ ضِعْفَيْنِ مِنَ الْعَذَابِ وَالْعَنْهُمْ لَعْنًا كَبِيرًا

মহান আল্লাহ পাক! এই সমস্ত উলামায়ে সূ’দের, এই সমস্ত শাসকদেরকে দ্বিগুন আযাব দেয়া হোক, বড় লা’নত তাদের উপর বর্ষণ করা হোক। মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা করবেন এরপরও এই সমস্ত লোক যারা উলামায়ে সূদেরকে অনুসরণ করলো, যারা রাজা বাদশা আমীর উমরাদের অনুসরণ করলো, আদেশ নির্দেশ পালন করলো সম্মানিত শরীয়ত উনার খিলাফ, এরা কিন্তু উদ্ধার পাবে না। তারাসহ ঐ আলিম উলামা, ছুফী দরবেশ, উলামায়ে সূ, রাজা বাদশা, আমীর উমরা, মন্ত্রী মিনিস্টার প্রেসিডেন্ট তারা সকলেই জাহান্নামী হবে। নাউযূবিল্লাহ! এদের উদ্ধারের কোন পথ থাকবে না, এখনো সময় রয়েছে চিন্তা ফিকির করার। কাজেই মুসলমানদেরকে মুসলমান হিসেবে তাদের মুসলমানিত্ব বজায় রেখে জীবন যাপন করা দায়িত্ব কর্তব্য। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৭

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৮

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা হযরত ফাতিমাতুয যাহরা আলাইহাস সালাম উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযুর্গী-সম্মান, খুছূছিয়ত-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে (১০)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল,  সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ