আকবরের আমলের উলামায়ে ‘ছূ’দের উত্তরাধিকারী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে দ্বীন-ই-ইলাহীর আদলে দ্বীন-ই-জমহুরী প্রচলনে তারা এক হয়েছে-২

সংখ্যা: ১০৯তম সংখ্যা | বিভাগ:

পাঠক! গত সংখ্যার আলোচনায় আমরা দেখেছিলাম যে, বাদশাহ্ আকবর কত জঘন্যভাবে ইসলামের উপর আক্রমণ করেছিলেন। ইসলামের সকল হারামগুলোকে তিনি হালাল করেছিলেন এবং হালালগুলোকে হারাম করেছিলেন।  বলাবাহুল্য, এ মহা দুষ্কর্মটি সে করতে পেরেছিলো তৎকালীন নামধারী আলিম সমাজ, ব্যবসায়ী আলিম সমাজ তথা দুষ্টমতি বা উলামায়ে ‘ছূ’দের সক্রিয় সহযোগিতা বা সমর্থনেই।   এ শ্রেণীর অসৎ আলিমরা যথা- মোল্লা মোবারক নাগুরী, আবুল ফযল এবং ফৈজী প্রমূখরা বাদশাহ আকবরের মুজতাহিদ হওয়ার জন্যে একখানি সনদ রচনা করে, যা ইতিহাসে মাহ্যার নামা রূপে বিখ্যাত। এতে দুনিয়াদার আলিমরা একযোগে দস্তখত করলো। নিম্নে সেই সনদের নকল পেশ করা হচ্ছে-     “বাদশাহ্ আকবরের ন্যায়পরাণয়তা ও ইনসাফের বদৌলতে আজ সমগ্র ভারতবর্ষে শান্তি ও মৈত্রী বিরাজমান। তিনি যে সমস্ত আলিম, জ্ঞানী-গুণী, বিজ্ঞানী ও মনীষীদের একত্রিত করেছিলেন, তারা বাস্তবিকই যাবতীয় বিষয়ে পরিপক্ক জ্ঞানের অধিকারী। তারা কুরআন, হাদীস, দর্শন, বিজ্ঞান সর্ব শাস্ত্রেই ইমাম। তারা নিম্নলিখিত দলীলের উপর ভিত্তি করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হচ্ছেন যে, শাহানশাহ্ আকবরের মর্যাদা একজন মুজতাহিদের মর্যাদা অপেক্ষাও উচ্চে। দলীলঃ ১. আল্লাহ্ পাক, রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তোমাদের যারা কর্তৃত্বের অধিকারী, তাদের অনুসরণ করা তোমাদের উপর ফরয। (কুরআন শরীফ) ২. ক্বিয়ামতের দিন ন্যায় বিচারক বাদশাহ্ই আল্লাহ্ পাক-এর দরবার শরীফে সর্বাধিক প্রিয়পাত্র বলে বিবেচিত হবেন। (হাদীস শরীফ) ৩. যে ব্যক্তি নেতার অনুগত হয়ে চলে সে যেন আমারই প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করলো, আর যে ব্যক্তি নেতার বিরুদ্ধাচরণ করে সে যেন আমারই বিরুদ্ধাচরণ করলো। (হাদীস শরীফ)   উপরোক্ত সনদে আরোও বলা হয় যে, যেহেতু শাহানশাহ্ আকবর একজন অনন্যসাধারণ ন্যায় বিচারক ও অসীম ধীশক্তিসম্পন্ন মহাপুরুষ, সেহেতু যে সব ধর্মীয় বিধানে পূর্ববর্তী মুজতাহিদ ইমামগণ একমত হতে পারেনি সেই সব ব্যাপারে অর্থনৈতিক উন্নতি ও পার্থিব সুখ-সুবিধার প্রতি লক্ষ্য রেখে শাহানশাহ্ আকবর কোন একটি দিককে প্রাধান্য দিলে অথবা নতুন কোন ফরমান জারি করলে তা অম্লান বদনে মেনে নেয়া এবং তদনুসারে আমল করা জনগণের অবশ্য কর্তব্য রূপে নির্ধারিত হবে। আর তার বিরোধিতা করা দুনিয়া ও আখিরাতের বরবাদী ছাড়া কিছুই নয়।”

পাঠক! কতদূর পথভ্রষ্ট ও হিদায়েত থেকে বিচ্যূত হলে বাদশাহ্ আকবরের ন্যায় একজন খোদাদ্রোহী ও খোদা দাবী করণেওয়ালা ব্যক্তির পক্ষে নামধারী আলিম সমাজ এরূপ মাহযার নামা তৈরী করতে পারে, তা সত্যিই আমাদের হতবাক করে। নিম্নে তৎকালীন উলামায়ে ‘ছূ’রা সামান্য দুনিয়াবী স্বার্থের জন্য যে কতদূর গোমরাহী আমলে জর্জরিত হয়েছিলো তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়া হলো-  “অসৎ আলিমদের অন্যতম মাখদুম-উল-মূলক স্বীয় স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য যাকাত না দেয়ার উদ্দেশ্যে একটি অভিনব পন্থা আবিষ্কার করে। বৎসরের শেষের দিকে সে তার সমস্ত সম্পত্তি স্বীয় স্ত্রীর নিকট অর্পণ করতো এবং তা শেষ হওয়ার পূর্বেই আবার ফিরিয়ে নিতো। একইরূপে শাহী দরবারের অন্যতম প্রভাবশালী আলিম শায়খ আবদ-উন্-নবী সে যুগে হক্বের কোন দরকার নেই বলে এক নতুন ফতওয়া জারী করে। দরবারী আলিমরা দু’দলে বিভক্ত হয়ে পড়ে। একদল ছিলো মাখদুম-উল-মূলকের নেতৃত্বে এবং অন্য দল শায়খ আবদ-উন-নবীর। এরা একজন অন্যজনকে বোকা- এমন কি ধর্মত্যাগী বলতেও দ্বিধাবোধ করতনা।  মাখদুম-উল-মূলক ও শায়খ আবদ-উন্-নবী যখন পরস্পর কাদা ছোড়াছুঁড়ি ও আত্মকলহে ব্যস্ত সেই সময় তাজ-উল-আরিফীন নামে খ্যাত শায়খ তাজউদ্দীন ইবাদতখানায় আগমন করে এবং যমীন-বুস নামে আকবরের জন্য সিজদাহ্ প্রথার প্রচলন করে। হাজী ইব্রাহীম নামক জনৈক ব্যক্তি এই মর্মে একটি জাল হাদীস আকবরের নিকট বর্ণনা করে যে, ‘একদা কোন এক ছাহাবীর ছেলে দাড়ি মুন্ডিত অবস্থায় নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর খিদমতে হাযির হলো। তাকে দেখে তিনি বললেন, “বেহেশ্তের অধিবাসীদের চেহারা এরূপ হবে।” এ ঘটনা সম্রাট আকবরকে দাড়ি মুন্ডনে উদ্বুদ্ধ করে এবং তিনি এটাকে বৈধ ঘোষণা করেন।  এই সুযোগে চতুর আবুল ফযল বাদশাহর উপর গভীর প্রভাব বিস্তারে সক্ষম হয় এবং তার চরম নৈকট্য লাভের মাধ্যমে তাকে নতুন ধর্ম প্রচারে প্ররোচিত করে। আকবর আবুল ফযলকে সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ আলিম হিসেবে সম্মান করতেন। ইবাদতখানার আলাপ-আলোচনার সময় সত্যান্বেষী আলিমগণ যখন ইমাম বাক্বেলানী, ইমাম হালওয়াবী, ইমাম গায্যালী এবং ইমাম রাযীর ন্যায় মুজতাহিদদের কোন বক্তব্য উদ্বৃত করতেন, তখন আবুল ফযল বলতো, আমার সামনে ঐ সমস্ত মিষ্টান্ন বিক্রেতা ও চর্মকার ইত্যাদির কথা বলবেন না। সে নিজেকে তাদের চাইতে উত্তম মনে করতো।   ইমামদের অনুসারীদেরকে কঠোর বাক্যে আক্রমণ করে আবুল ফযল বলতো, তারা অন্ধ অনুকরণের নিগূঢ় বন্ধনে আবদ্ধ। এ সময় মোল্লা মুহাম্মদ নামক জনৈক নামধারী আলিম ইবাদতখানায় উপস্থিত হয় এবং হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ব্যতীত খুলাফা-ই-রাশেদার অন্য তিন খলীফার সমালোচনায় মুখর হয়। সে আকবরের নিকট পূর্ববর্তী ইসলামের ইতিহাস বিকৃতভাবে বর্ণনা করে এবং নামায, রোযা, ওহী ও মুজিযাকে কুসংস্কার হিসেবে আখ্যায়িত করে। আবুল ফযল, আকবরকে এই মর্মে অবহিত করে যে, ডাক্তারের পরামর্শে স্বাস্থ্য রক্ষার তাগিদে মদপান করা যেতে পারে। তার পরামর্শ অনুযায়ী সকলের মদপ্রাপ্তির  সুবিধার জন্য বাদশাহ্ আকবর তার প্রাসাদের নিকট মদের দোকান প্রতিষ্ঠা করেন। নববর্ষের ভোজে আকবর উলামা, কাজী ও মুফতীদেরকে মদ পানের জন্য উৎসাহিত করতেন। শায়খুল ইসলামের পৌত্র খাজা ইসমাঈল নামক জনৈক বিখ্যাত আলিম এ সময় মাত্রাতিরিক্ত মদ পানের ফলে মৃত্যুবরণ করে।   আকবরের সময় মোল্লা শিরী নামক জনৈক প্রখ্যাত আলিম সংস্কৃত গ্রন্থাদি ফার্সী ভাষায় অনুবাদ করার জন্য নিয়োজিত ছিলো। যখন সে অবহিত হয় যে, বাদশাহ্ প্রত্যহ সূর্যের দিকে তাকিয়ে এর এক হাজার নাম জপ করেন তখন সে তাকে খুশি করার উদ্দেশ্যে সূর্যের প্রশস্তিসূচক এক হাজার লাইনের একটি কবিতা রচনা করে।    কাজী আবদ উস্ সামী আকবরের সময়ের প্রধান বিচারপতি ছিলো। সে মদ্যপ ও জুয়াড়ী ছিলেন এবং সুদ-ঘুষ ও অন্যান্য অসামাজিক ক্রিয়াকর্ম বৈধ মনে করতো। দুনিয়াদার অসৎ উলামা ব্যতীত ভন্ড ছূফীরাও আকবরের মানসিক পরিবর্তন ও নতুন ধর্ম প্রচারের জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে।            ওই সময়ের অন্যতম নামধারী ছূফী ছিলেন শায়খ আমান উল্লাহ্ পানিপথী। হযরত শায়খ আব্দুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী রহমতুল্লাহি আলাইহি তার সম্পর্কে বলেন, “শায়খ আমান উল্লাহ্ পানিপথীর সম্পর্ক ছিলো মালামতিয়া সিলসিলার সাথে, যারা শরীয়তের বিধিমালার বাইরে ছিলো এবং এজন্য তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের পূর্ণ অনুসারী ছিলেন না। এ সময় শায়খ আমান উল্লাহ্র অন্যতম শিষ্য শায়খ তাজউদ্দীনও ভারতের একজন প্রখ্যাত নামধারী ছূফী ছিলো। সে আকবরের উপর বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে এবং প্রায়ই রাত্রিকালে সে একান্তে তার সাথে ছূফীবাদ সম্পর্কে আলোচনা করতো। সে বলতো, “অবিশ্বাসীরা চিরদিন জাহান্নামে অবস্থান করবেনা বরং পরে তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে।”      উক্ত শায়খ শরীয়তের বিধি-বিধানের ভাষ্যে পরিবর্তন সাধন করে। সে বলতো, যুগের সুলতানই পরিপূর্ণ মানুষ, কাজেই তার সম্মুখে যমীন বুস বা সিজ্দা করা বৈধ। তার অভিমত ছিলো, আল্লাহ্ ছাড়া কিছুই নেই। এজন্য যখন সে আকবরকে দেখতো তখন তাকে সিজদা করতো।          এজন্য হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উক্ত তথাকথিত ছূফীদেরকে দায়ী করে বলেছেন, এ সময়ের অধিকাংশ জাহিল ছূফীরা ছিলো অসৎ আলিমদের ন্যায়। তাদের এই ফিৎনা সুদূর প্রসারী ছিলো।  এসব জাহিল ছূফীদের উক্ত মতবাদের অনুসারীদের ধারণা ছিলো, সমস্ত সৃষ্টিতেই আল্লাহ্ পাক-এর প্রকাশ বিদ্যমান। সুতরাং তারকা পূজারও অর্থ হলো আল্লাহ্ পাক-এর ইবাদত। এই মতবাদের ফল ছিলো সহনশীলতা এবং সব ধর্ম ও মতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন।   আর্ব্দু রহমান নামে তথাকথিত এক পীর ছিলো, যে পুনরুত্থান দিবসে বিশ্বাসী ছিলোনা।          উল্লেখ্য, উলামায়ে “ছূ”র জামায়াতের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক ব্যক্তি ছিলো- মোল্লা মোবারক নাগুরী ও তার বিখ্যাত দুই পুত্র- আবুল ফযল, ফৈজী। এই মোল্লা ছিলো তথাকথিত একজন বড় দরজার আলিম এবং সর্ব বিষয়ে তার বুৎপত্তির দাবী ছিলো অসাধারণ। সে বিদ্যার গৌরবে বিশেষভাবে গর্বিত ছিলো। অতীব আশ্চর্যের বিষয় এই যে, পূর্বে এই মোল্লা শেরশাহ্ ও তার পুত্রের অনেক পীড়াপীড়ি সত্বেও সামান্য হাদিয়াও কবুল করেনি। কিন্তু বাদশাহ্ আকবরের যামানায় সে তার দুই পুত্রের সহায়তায় তথাকথিত রাজনীতিতে যোগদান করে তাদের এতদিনের অর্জিত ও পালিত ইল্ম আমল সবই হারিয়ে উলামায়ে ‘ছূ’তে পর্যর্বসিত হন।

প্রসঙ্গতঃ উল্লেখ্য, ঠিক একই অবস্থা বর্তমান ক্ষেত্রেও তথাকথিত ইসলামী রাজনীতিতে জড়িত হবার ফলে এতদিন যারা চল্লিশ বছর হাদীস শরীফ পড়িয়ে আসছে বলে প্রচার করে তারাই এখন হাদীস শরীফের বিরুদ্ধে কাজ করে। যারা মাদ্রাসার মুহতামিমগীরি করেছে, মুফতীগীরি করেছে তারাই এখন ইসলামের বিরুদ্ধে ফতওয়া দেয়, যারা ছত্রিশ বছর ইসলামী পত্রিকার সম্পাদনা করেছে বলে দাবী করে তারাই ইসলামের বিরুদ্ধে বিস্তর লিখালিখি করে। যেসব নামধারী ছূফীরা বাবার সাতাশ খানা কিতাবের কথা বলে তারাই আবার কিতাবের বিরুদ্ধে চলে। আবার যারা মুখে মুখে আমার বাবা, আমার দাদা বলে মুখে ফেনা তোলে, তারাই আবার তাদের বাবা-দাদার লিখিত মত ও পথের খিলাফ চলে।     স্মর্তব্য, শাহী দরবারে আবুল ফযল ও ফৈজীর ফিৎনা ও উলামায়ে “ছূ”র ফিৎনা এবং তার সাথে মোল্লা মুবারক নাগুরীর সক্রিয় সমর্থনে গোমরাহী ও পথভ্রষ্টতার দ্বার খুলে যায় এবং সুযোগমত বাদশাহ্ আকবরও নির্বিঘেœ তার মসনদ রক্ষার্থে দ্বীন-ই-ইলাহী প্রচারের সাহস ও সুযোগ পান। কাজেই পরিস্থিতি ও পারিপার্শ্বিক অবস্থাই আকবরের বিপথগামীতার প্ররোচক হয়ে দাঁড়ায়।   বলার অপেক্ষা রাখেনা, ঠিক একইভাবে বর্তমান উলামায়ে ‘ছূ’রাও তাদের গোমরাহী ও ভুল ফতওয়া দিয়ে মুসলিম মিল্লাতকে বিভ্রান্ত করছে।    মূলতঃ এরূপ অবস্থারই প্রেক্ষিতে হযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “আকবরকে সত্য পথ হতে বিভ্রান্ত করার জন্য দুনিয়াদার অসৎ আলিমরাই দায়ী। তিনি তাদেরকে দ্বীনের চোর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তাদের আসল উদ্দেশ্য ছিলো পার্থিব শান-শওকত, মান-মর্যাদা ও ধন-দৌলত হাছিল করা।”     তিনি আরো বলেন, “পূর্ববর্তী সময়ে দুনিয়াদার আলিমদের মতানৈক্য মুসলিম মিল্লাতকে দুর্দশা ও দুর্ভাগ্যের মধ্যে নিপতিত করেছে।”       ঠিক একই কথা প্রযোজ্য বর্তমান উলামায়ে ‘ছূ’দের ক্ষেত্রেও দ্বীন-ই-জমহুরীর আদলে সকল হারামকে হালাল করে তারা বর্তমান উম্মাহকে বিভ্রান্তি ও গোমরাহ করছে। য

– মুহম্মদ কাওছার জামান, ঢাকা।

“ফজলুর জিহালতীর জবাব” সত্যিই রাজারবাগীদের নিকট ‘দ্বীনে রেযাখানী’ নিরাপদ নয় একেই বলে স্বঘোষিত মুহাক্কিক!

“ভারতে মুসলমানদের উপর হিন্দুদের বর্বরতা ও পৈশাচিক আক্রমণ; প্রাচীন কাল হতেই হিন্দুদের এই নির্মম প্রবণতা” ঐতিহাসিক দলীল সম্বলিত একটি অনুসন্ধানী রচনা-৪

শুধু আজকের প্রেক্ষাপটে নয়, অতীত ইতিহাস হতেই ইহুদী-খ্রীষ্টানরা মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু মুসলিম সন্ত্রাসবাদ নয়, মার্কিন হামলার পিছনে কি ইহুদী-খ্রীষ্টানরাই দায়ী নয়? -১১

রেজভী গ্রুপের লিখক ফজলুল হকের নিজের খোঁড়া গর্তে নিজেই জিন্দা দাফন

একই অঙ্গে বহু রূপে সজ্জিত স, আ, ত, ম  আলাউদ্দিনের বিকৃত রুচি সম্পন্ন লিখার প্রতিবাদে