মুবারক হো- আসাদুল্লাহিল গালিব, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, মুরতাদ্বা, হায়দার, বাবুল ইলম, দামাদে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রথম ইমাম, হযরত কাররামাল্লাহ ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিলাদত শরীফ

সংখ্যা: ২৩৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

সব প্রশংসা মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।

পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি তাদেরকে বলুন- তারা যেন আমার বিশেষ দিনগুলোকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে।”

সাধারণভাবে মানুষ মনে করে থাকে, পবিত্র শবে বরাত, পবিত্র শবে ক্বদর, ঈদের রাত মহান আল্লাহ পাক উনার বিশেষ দিন। মূলত, এসব দিনগুলো যতটা না বিশেষ তার চেয়েও লক্ষ-কোটিগুণ বেশি তথা আখাচ্ছুল খাছ বিশেষ দিন হচ্ছেন, যারা হযরত আহলে বাইতে রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু  আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ বা পবিত্র বিছাল শরীফ বা উনাদের সাথে সম্পৃক্ত যে কোনো দিন। সুবহানাল্লাহ!

কারণ  মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “(হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি জানিয়ে দিন, আমি তোমাদের নিকট কোনো বিনিময় চাচ্ছি না। আর চাওয়াটাও স্বাভাবিক নয়; তোমাদের পক্ষে দেয়াও কস্মিনকালে সম্ভব নয়। তবে তোমরা যদি ইহকাল ও পরকালে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করতে চাও; তাহলে তোমাদের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- আমার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে মুহব্বত করা, তা’যীম-তাকরীম মুবারক করা, উনাদের খিদমত মুবারক উনার আনজাম দেয়া।” (পবিত্র সূরা শুরা শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ২৩)

বলার অপেক্ষা রাখে না, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্যতম। বিশুদ্ধ মতে, তিনি পবিত্র রজবুল হারাম শরীফ মাস উনার ১৩ তারিখ পবিত্র বিলাদত শরীফ গ্রহণ করেন।

কাজেই আজকের দিনটি বেমেছাল মহিমান্বিত। বেমেছাল সাকীনাযুক্ত রহমত, বরকত, ফযীলত ও মাগফিরাত যুক্ত। সুবহানাল্লাহ!

অতএব, উম্মাহর উচিত আজকের এ মহিমান্বিত দিনে ফযীলত হাছিলের জন্য সর্বোচ্চ কোশেশ করা এবং হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে ইলম হাছিল করা তথা উনার শান মান সম্পর্কে উপলব্ধি ও উনার মুহব্বত অর্জনের কোশেশ করা।

হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপনাম মুবারক আবূল হাসান (হাসান উনার পিতা) ও আবূ তুরাব (মাটির পিতা)। পিতার নাম মুবারক আবূ ত্বালিব, মাতা উনার নাম মুবারক হযরত ফাতিমা বিনতে আসাদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা। বিশেষ উপাধি মুবারক আসাদুল্লাহ (মহান আল্লাহ পাক উনার সিংহ), হায়দার (বাঘ), মুরতাদ্বা (সন্তষ্টিপ্রাপ্ত)। তিনি আব্দুল্লাহ নাম মুবারক-এ প্রসিদ্ধ। তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচাতো ভাই। কুরাইশ বংশের হাশিমী শাখায় উনার পবিত্র বিলাদত শরীফ। পিতৃকুল ও মাতৃকুল উভয় দিক থেকে তিনি কুরাইশ বংশোদ্ভূত।

হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একদিকে তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচাতো ভাই। অপরদিকে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কলিজার টুকরা, সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ উম্মু আবীহা হযরত যাহরা আলাইহাস সালাম উনার সম্মানিত আহাল বা স্বামী। দ্বিতীয় হিজরীতে উনাদের শাদী বা বিবাহ মুবারক অনুষ্ঠিত হয়।

খিলাফত মুবারক গ্রহণের পূর্বে তিনি হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম এবং হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম এবং হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনাদের খিলাফত আমলে তিনি পরামর্শদাতা ছিলেন।

হযরত যূন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার পবিত্র শাহাদত শরীফ গ্রহণের পর হিজরী ৩৫ সনে খিলাফতের মসনদে সমাসীন হন। প্রায় চার বছর সাড়ে আট মাস যাবৎ এ পবিত্র দায়িত্ব মুবারক যথাযোগ্য মর্যাদার সাথে পালন করেন।

পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অবদান অপরিসীম। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানার সকল পবিত্র জিহাদে অনেক বেশি সাহসিকতা ও বীরত্বের পরিচয় তিনিই দেন। এ কারণে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উনাকে ‘হায়দার’ লক্বব মুবারকসহ ‘যুলফিকার’ নামক একখানা তরবারি হাদিয়া মুবারক করেন। একমাত্র তাবুক অভিযান ছাড়া সকল পবিত্র জিহাদেই তিনি অংশগ্রহণ করেন। সম্মানিত বদর জিহাদে উনার সাদা পশমী রুমালের জন্য তিনি ছিলেন চিহ্নিত। সম্মানিত বদর জিহাদসহ প্রতিটি পবিত্র জিহাদে তিনি ছিলেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পতাকাবাহী।

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “হযরত হারুন আলাইহিস সালাম তিনি যেমন ছিলেন হযরত মূসা কালিমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নিকট, তেমনি আপনি হচ্ছেন আমার নিকট। অর্থাৎ খলীফা। তবে আমার পরে কোনো নবী নেই।’’

হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ছিলেন নবী খান্দানের সুমহান সদস্য। তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে শিক্ষা লাভ করেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “আমি পবিত্র ইলম উনার নগরী, আর হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম তিনি সেই নগরীর প্রবেশদ্বার।’’ তিনি ছিলেন, পবিত্র কুরআন শরীফ উনার হাফিয, শ্রেষ্ঠ মুফাস্সির এবং পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের বর্ণনাকারী রাবী।

আমীরুল মু’মিনীন হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি তরীক্বতপন্থী উনাদের ইমাম। অর্থাৎ ইলমে তাছাউফ উনার ক্বাদেরিয়া, চীশতিয়াসহ মশহুর প্রায় সবগুলো সিলসিলাই উনার মাধ্যমে বিস্তার লাভ করেছে। এবং পৃথিবীর আনাচে-কোনাচে উনার সিলসিলায় লক্ষ-কোটি ওলীআল্লাহগণ উনারা মানুষকে পবিত্র ইলমে তাছাউফ উনার শিক্ষা মুবারক দিয়েছেন, দিচ্ছেন এবং দিবেন।

প্রসঙ্গত, অন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যার মাওলা, আমি তার মাওলা।” সুবহানাল্লাহ! মূলত, উনি ওই সুমহান অজুদ মুবারক যাঁর শান মুবারক-এ পবিত্র কুরআন শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, সব গাছগুলো যদি কলম হয় এবং সব পানি যদি কালি হয় তবুও উনার ছানা-ছিফত লিখে শেষ করা যাবে না। সুবহানাল্লাহ! এক কথায় উনি শুধু মহান আল্লাহ পাক তিনি এবং উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নন, বাকী সবকিছু। সুবহানাল্লাহ!

এদিকে সাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বীরবিক্রম থেকে বীরশ্রেষ্ঠ, ভাষাশহীদ, শহীদ বুদ্ধিজীবী ইত্যাদি বিভিন্ন ব্যক্তিদের মূল্যায়ন করা হয়। বঙ্গবন্ধু থেকে প্রধানমন্ত্রীর স্বদেশ ফেরত দিবস পালন করা হয়। কিন্তু উনারা যে পবিত্র দ্বীন ইসলাম পালন করে মুসলমান, দেশের ৯৭ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠী যে চার খলীফা উনাদের কথা মুবারক বিশ্বাস করে মুসলমান উনাদের অন্যতম হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সুমহান বিলাদত শরীফ ঘটা করে পালন করা হবে না, সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় ব্যয়ে, অত্যন্ত জওক-শওকের সাথে পালন করা হবে না, পাঠ্যক্রমে উনার আলোচনা থাকবে না; এটা কী করে বরদাশত করা যায়।

প্রসঙ্গত, আমরা মনে করি- সরকার হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের প্রতি যথাযথ আদব, মুহব্বত ও মর্যাদা প্রকাশ করছে না। এজন্যই সরকার আজ বিপর্যস্ত, বির্ধ্বস্ত ও ভয়ানক বিপদগ্রস্ত।

সরকারের পাশাপাশি সাধারণেরও এ বিষয়ে কর্তব্য বিস্তর। বিশেষতঃ বর্তমান যামানায় হযরত ইমামুল আউওয়াল মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ক্বায়িম-মাক্বাম কে? উনি যে কুতুবুল আলম, বাবুল ইলম, জামিউল আলক্বাব, শাফীউল উমাম, সাইয়্যিদুনা হযরত শাহদামাদ আউওয়াল ক্বিবলা আলাইহিস সালাম এ চরম সত্য কথা আজ সাধারণকে বড়ই আগ্রহ উদ্দীপনা এবং আদব-জজবার সাথে উপলব্ধি করতে হবে। সরকারসহ সবাইকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসতে হবে। তবেই বর্তমান ক্রান্তিকাল থেকে উত্তরণ লাভ করা যাবে।

মূলত, এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে  পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত তথা মুবারক ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ।

যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারকই সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। (আমীন)

-মুহম্মদ তা’রীফুর রহমান

“কুরআন সুন্নাহ’র বিরুদ্ধে কোন আইন পাশ হবে না” -এটি শুধু নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অথবা নির্বাচনী ইশতেহারের ঘোষণাই নয় বরং এটা অত্যন্ত সংবেদনশীল ও সাক্ষাত ওয়াদা ইসলামের দৃষ্টিতে যার গুরুত্ব ও গভীরতা চরম-পরম ও ভীষণ স্পর্শকাতর

আল্লাহ পাক, আল্লাহ পাক-এর আইন, আল্লাহ পাক-এর মালিকানা ও সার্বভৌমত্ব, আল্লাহ পাক-এর দ্বীন, ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব ইত্যাদি ঈমানী বিষয় নির্বাচনের জন্য কমমূল্যে বিক্রি করে ধর্মব্যবসায়ী জামাতীরা ইতিহাসের নিকৃষ্ট ও কলঙ্কিত অধ্যায় রচনা করেছে  ইসলামের নামে ধর্মব্যবসা করে তারা দ্বীন ও দুনিয়া দুটোই হারিয়েছে

আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ইসলাম নয় জামাতে ইসলামী চায়- মওদুদীর ইসলাম

৩৭ বছরে বিচার হয়নি বলে এখনো বিচার করা যাবে না- এ কথা ভুয়া। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলে মুক্তিযোদ্ধাই নয় গোটা দেশের প্রতিই সম্মান প্রদর্শন করা হবে॥ এর  জন্য ৭২-এর সংবিধান পুনঃজীবিত করার প্রয়োজন নেই। প্রচলিত আইনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সম্ভব। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হক্কুল ইবাদের অন্তর্ভুক্ত।

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৫৮