খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির

সংখ্যা: ২০৪তম সংখ্যা | বিভাগ:

কাদিয়ানী রদ!
(ষষ্ঠ ভাগ)
[কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়খ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত “কাদিয়ানী রদ” কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খণ্ডে সমাপ্ত) আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করছি। যাতে কাদিয়ানীদের সম্পর্কে সঠিক ধারণাসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে আহ্লে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের অনুসারীদের ঈমান-আক্বীদার হিফাযত হয়। আল্লাহ্ পাক আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন (আমীন)। এক্ষেত্রে তাঁর কিতাব থেকে হুবহু উদ্ধৃত করা হলো, তবে তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে প্রচলিত ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষণীয়।]
(ধারাবাহিক)

ছূরা আম্বিয়ার ৭ রুকুতে আছে;-

وحرام على قرية اهلكنها انهم لا يرجعون حتى اذا فتحت ياجوج و ماجوج وهم من كل حدب ينسلون واقترب الوعد الحق فاذا هى شاخصة ابصار الذين كفروا

“যে গ্রামকে আমি বিনষ্ট করিয়াছি, তাহাদের (অধিবাসীদের) ফিরিয়া আসা (পুনর্জ্জীবিত হওয়া) হারাম, যতক্ষণ না ইয়াজুজ ও মাজুজের পথ উন্মুক্ত করিয়া দেয়া হয়, অথচ তাহারা প্রত্যেক উচ্চ স্থান হইতে সবেগে ধাবিত হইবে এবং সত্য ওয়াদা সন্নিকট হইবে, অকস্মাৎ কাফেরদের চক্ষুগুলি উচ্চের দিকে থাকিয়া যাইবে।”মাওলানা আব্দুল হক হাক্কানি তফছিরে লিখিয়াছেন, জোলকারনাএন তোব্বা-হেমইয়ার বংশের একজন বাদশাহ ছিলেন, ইনি ছেকেন্দের রুমি নহেন। ইয়াজুজ ও মাজুজ ইয়াফেছের বংশধর, তুর্কিদের সম্প্রদায়ভুক্ত। সেই প্রাচীর কোথায় আছে, ইহার বিস্তারিত বিবরণ তফছিরে হাক্কানির ছুরা কাহ্হাফের ব্যাখ্যায় লিখিত আছে।উল্লিখিত আয়াতদ্বয়ে বুঝা যায় যে, ইয়াজুজ ও মাজুজের দল কেয়ামতের অতি নিকট সময়ে বাহির হইয়া যাইবে।ছহিহ বোখারি, ১/৪৭২ ও ছহিহ মোছলেম, ২/৩৮৮ পৃষ্ঠা;-

عن ام المؤمنين حضرت زينب بنت جحش عليها السلام ان النبى صلى الله عليه وسلم دخل عليها نزعا يقول لا اله الا الله ويل للعرب من شر قد اقترب فتح اليوم فتح اليوم من ردم ياجوج وماجوج مثل هذه وحلق باصبعيه الابهام والتى تليها

“উম্মুল মু’মিনীন হযরত যয়নব বিনতে জাহাশ আলাইহাস সালাম হইতে উল্লিখিত রহিয়াছে, নিশ্চয় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চিন্তিত অবস্থায় উনার নিকট উপস্থিত হইয়া বলিতে লাগিলেন, আল্লাহ পাক ব্যতীত প্রকৃত উপাস্য কেহ নেই। আরবদিগের জন্য উক্ত বিপদ হেতু আক্ষেপ, অদ্য ইয়াজুজ ও মাজুজের প্রাচীর এই হালকার তুল্য উন্মুক্ত করা হইয়াছে এবং তিনি বৃদ্ধা ও শাহাদাত উনার এই দুই অঙ্গুলীকে গোলাকার করিয়া দেখাইলেন।” (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র:  খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির æইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র: খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”