খলীফাতুল্লাহ, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ছাহিবু সাইয়্যিদিল আ’ইয়াদ শরীফ, ছাহিবে নেয়ামত, উস্ওয়াতুন হাসানাহ্, আল ক্বাসিম, মালিকু আহলি বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম, মাখ্দূমুল কায়িনাত, সাইয়্যিদুল খুলাফা, আবুল খুলাফা, আল জাব্বারিউল আউওয়াল, আল ক্বউইউল আউওয়াল, সুলত্বানুন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, মুত্বহ্হার, মুত্বহ্হির, আছ ছমাদ, আহলু বাইতি রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, ক্বায়িম মাক্বামে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, মাওলানা সাইয়্যিদুনা ইমাম খলীফাতুল্লাহ হযরত আস সাফফাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার- মহাসম্মানতি ও মহাপবত্রি ওয়াজ শরীফ পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে- পবিত্র হজ্জ ও উমরা উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, হুকুম-আহকাম সম্পর্কে (১১)

সংখ্যা: ২৮১তম সংখ্যা | বিভাগ:

পূর্ব প্রকাশিতের পর

وَتُبْ عَلَيْنَا

আমাদেরকে কবুল করে নিন

اِنَّكَ أَنْتَ التَّوَّابُ الرَّحِيْمُ.

নিশ্চয়ই আপনি, যারা তাওবাকারী, যারা আপনার প্রতি প্রত্যাবর্তন করে, রুজু হয়ে থাকে তাদেরকে আপনি কবুল করে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!

এখানে বলা হয়ে থাকে, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেন, হযরত খলীল আলাইহিস সালাম তিনি দোয়া মুবারক করেছেন। প্রকৃতপক্ষে বিষয়টা যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, যিনি ইমামুল মুরসালীন, যিনি খ¦তামুন নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আগমনের বিষয়টা তিনি এখানে উল্লেখ করেছেন। তিনি দোয়া মুবারক করে তিনি নিজে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মাধ্যম দিয়ে তিনি বরকত রহমত ছাকীনা হাছিল করে নিলেন। সুবহানাল্লাহ! হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি যখন পবিত্র কা’বা শরীফ পুনঃনির্মাণ করলেন, তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে বললেন-

وَأَذِّنْ فِي النَّاسِ بِالْـحَجِّ

“(মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন,) হে হযরত খলীল আলাইহিস সালাম! আপনি মানুষদেরকে পবিত্র হজ্জের জন্য ডাকুন, আযান দিন। সমস্ত জিন-ইনসানকে পবিত্র হজ্জ সম্পাদন করার ঘোষণা দিন। আপনি সবাইকে পবিত্র হজ্জের জন্য আহবান করুন।

يَأْتُوْكَ رِجَالًا وَّعَلٰى كُلِّ ضَامِرٍ يَّأْتِيْنَ مِنْ كُلِّ فَجٍّ عَمِيْقٍ

 তাহলে দেখবেন, মানুষ দূর-দূরান্ত থেকে পায়ে হেঁটে, বাহনে করে, উটে করে দূর-দূরন্ত থেকে তারা হজ্জ করতে আসবে। সুবহানাল্লাহ!

যখন এ কথা বলা হলো, তখন হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আয় বারে ইলাহী! কোথা থেকে আমি ডাকবো? তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, আপনি আবূ কুবাইছ পাহাড়ে উঠে ঘোষণা দিন। তখন হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, আয় মহান আল্লাহ পাক! এখানেতো কোন মানুষ-জন নেই। আমি কাদেরকে সম্বোধন করবো? তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, আপনি ঘোষণা দিন। সেটা পৌঁছে দেয়া আমার দায়িত্ব। সুবহানাল্লাহ! হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন।

قَالَ حَضْرَتْ اِبْرَاهِيْمُ عَلَيْهِ السَّلَامُ: يَا أَيُّهَا النَّاسُ اِنَّ اللهَ وَضَعَ بَيْتَ اللهِ وَفَرَضَ عَلَيْكُمُ الْـحَجَّ فَحُجُّوْا فَفْعَلُوْا مَا تُؤْمَرُوْنَ.

 হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বললেন, হে মানুষেরা! জিন-ইনসান আপনারা জেনে রাখুন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি এখানে পবিত্র কা’বা শরীফ পুনঃর্নিমাণ করিয়েছেন এবং আপনাদের জন্য হজ্জকে ফরয করে দিয়েছেন। কাজেই আপনারা পবিত্র হজ্জ সম্পাদন করুন। যা আদেশ করা হয়েছে সেটা আপনারা পালন করুন। এই ঘোষণাটা তিনি দিলেন। যেটা কিতাবে বর্ণিত রয়েছে, তিনিতো ঘোষণা দিয়ে দিলেন, সেখানে কোন মানুষ-জন ছিলো না। হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম, হযরত যবীহুল্লাহ আলাইহিস সালাম, হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম এবং হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উপস্থিত ছিলেন। যিনি খ¦লিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি সেই আহ্বানটা, ডাকটা, আযান মুবারক সমস্ত কায়িনাতে ছড়িয়ে দিলেন, এমনকি আলমে আরওয়াহ পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ! যারা যেখানে ছিলেন সেখান থেকে যারা লাব্বাইক বলেছেন যে, আমরা উপস্থিত রয়েছি। তাদের সকলের নছীবে হজ্জ হবে। অর্থাৎ যারা এই ডাকে সাড়া দিয়েছেন সেটা যমীন থেকে হোক, আলমে আরওয়াহ থেকে হোক, যেখান থেকে যারা সাড়া দিয়েছে তাদের প্রত্যেকেরই পবিত্র হজ্জ নছীব হবে। সুবহানাল্লাহ! এখন এখানে যে বিষয়টা হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি বলেছিলেন যে, বারে ইলাহী! এখানে যে আমি ডাকবো, আযান দিবো শুনবে কে? মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, সেটা আমি পৌঁছিয়ে দিবো। এখন বান্দার দায়িত্ব হচ্ছে, যিনি খ¦লিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার মহাসম্মানিত হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের আদেশ-নির্দেশ পালন করা। বাকিটা পূরা করে দিবেন যিনি খ¦লিক্ব যিনি মালিক যিনি রব মহান আল্লাহ পাক তিনি। যেটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

اَلسَّعْيُ مِنَّا وَالْاِتْـمَامُ مِنَ اللهِ

 চেষ্টা বান্দার তরফ থেকে মহান আল্লাহ পাক তিনি সেটা পূরা করে দেন। সুবহানাল্লাহ!

এ প্রসঙ্গে আমরা দেখতে পাই, হযরত খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকালে নাহ্ওয়ান্দের একটা জিহাদ হয়েছিল, সেই জিহাদের মধ্যে মুসলমানরা কাফিরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করতেছিলেন। জুমুয়ার দিন জুমুয়ার নামাযের সময় খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি খুতবার মধ্যেই হঠাৎ করে বললেন-

يَا سَارِيَةُ! اَلْـجَبَلَ اَلْـجَبَلَ اَلْـجَبَلَ

‘ইয়া সারিয়াতু আল জাবাল, আল জাবাল, আল জাবাল’। কোন প্রসঙ্গ ছাড়াই তিনি খুতবার মধ্যে বললেন। এখন যারা শ্রোতা উনারা সকলেই ফিকির করলেন ব্যাপারটা কি, এখানেতো কোন প্রসঙ্গ নেই, তিনি হঠাৎ খুতবার মধ্যে এ কথা কেন বললেন? উনার জালালিয়াত হোক, রোবের কারণে হোক কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করেননি। তবে উনাদের জানা ছিল যে, নাহ্ওয়ান্দের জিহাদ যে হচ্ছে সেখানে হযরত সারিয়াহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি সেখানে সেনাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেছেন। কয়েকদিন পরে একজন সংবাদ বাহক আসলেন, এসে বললেন, হে খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মুসলিমীন হযরত ফারুক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম!  একটা আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে, সেটা কি? কয়েকদিন পূর্বে এক জুমুয়াতে আমরা যখন জিহাদে মশগুল ছিলাম, একটা পাহাড়ের মধ্যে আড়ালে আমরা ছিলাম কিন্তু পাহাড়ের অপর দিক থেকে শত্রু সৈন্য যারা ছিল তারা পাহাড়ে উঠার চেষ্টা করতেছিল। তারা যদি উঠতে পারতো তাহলে হয়ত আমাদের পক্ষে এই জিহাদে কামিয়াবী হাছিল করা অত্যন্ত কঠিন হতো। হঠাৎ দেখা গেল, আপনার আওয়াজ মুবারকের মতো একটা আওয়াজ মুবারকে বলা হচ্ছে, আমাদেরকে বলা হচ্ছে-

يَا سَارِيَةُ! اَلْـجَبَلَ اَلْـجَبَلَ اَلْـجَبَلَ

হে সারিয়াতু! আল জাবাল আল জাবাল আল জাবাল। হে সারিয়াহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু! পাহাড় পাহাড় পাহাড়। যখন এ কথা শুনা হলো আমরা শুনলাম, আমরা তাড়াতাড়ি পাহাড়ে উঠে গেলাম, উঠে দেখতে পেলাম। শত্রু সৈন্যরা বিপরীত দিক থেকে উঠার কোশেশ করতেছে। আমরা তাদেরকে সহজেই পরাস্ত করলাম। সুবহানাল্লাহ!

এখন বিষয়টা হলো হযরত খলীলুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন মহান আল্লাহ পাক উনার খলীল, উনি নবী, উনি রসূল। উনার সেই ডাকটা মহান আল্লাহ পাক তিনি সারা কায়িনাতে ছড়িয়ে দিলেন, আলমে আরওয়াহ পর্যন্ত। কিন্তু আমীরুল মু’মিনীন, খলীফাতুল মুসলিমীন হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম তিনি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খ¦তামুন নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মত এবং খলীফা। তিনি হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত। তিনিও কিন্তু সেইভাবে সম্বোধন করলেন, মহান আল্লাহ পাক উনার আওয়াজটা শত শত মাইল দূরে পৌঁছিয়ে দিলেন। সুবহানাল্লাহ!

এখন বলার বিষয় হচ্ছে, যে সমস্ত বদ মাযহাবের লোকেরা, বদ আক্বীদার লোকেরা বলে থাকে তারা নানান মাধ্যমে, চ্যানেলের মাধ্যম দিয়ে সম্মানিত ইসলাম প্রচার করার জন্য কোশেশ করে যাচ্ছে, তারা হালাল হারাম তমীজ করে না। এখন সেটা তারা ভিডিওর মাধ্যমে হোক, টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে হোক সেটা তারা প্রচার করার কোশেশ করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! এরা বলে থাকে, সেটা হচ্ছে ইসলাম প্রচারের একটা মাধ্যম। নাউযুবিল্লাহ! অথচ সেটা সম্মানিত শরীয়তে নিষিদ্ধ। ছবি তোলা আঁকা রাখা এবং টিভি এবং তার চ্যানেল দেখা তার প্রত্যেকটাই নাজায়িয, হারাম ও কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। তারপরও তারা ইসলাম প্রচারের নাম দিয়ে সেটা অনুষ্ঠান করে থাকে। নাউযুবিল্লাহ! এখন যদি কেউ খালিছ বান্দা-বান্দি উম্মত হতে পারে, তাহলেতো তার সেই ডাকটা এবং তার সেই বিষয়টা মহান আল্লাহ পাক তিনি কুদরতীভাবেই উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে পৌঁছিয়ে দিবেন। সুবহানাল্লাহ! এর মাধ্যম দিয়ে বিষয়টা স্পষ্ট করে দেয়া হলো যে, মুসলমানদের জন্য বেদ্বীনি-বদদ্বীনি, কুফরী-শিরকী রসম রেওয়াজের প্রয়োজন নেই। (অসমাপ্ত)

 

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৩৯

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪০

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩