পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে-উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৫)

সংখ্যা: ২৪১তম সংখ্যা | বিভাগ:

খ্বলীফাতুল্লাহ্, খ্বলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আউলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছুল আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার

মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার

ওয়াজ শরীফ

পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে-উলামায়ে ‘সূ’দের হাক্বীক্বত সম্পর্কে (৫)


পূর্ব প্রকাশিতের পর

যার কারণে আওয়ামুন নাস সেই গোনাহে গোনাহগার হয়ে যায়, তখন সে কান্নাকাটি করবে, রোনাজারি করবে কিন্তু তার কান্নাকাটিতে, রোনাজারিতে কোন কাজ হবে না। সময় থাকতে তাকে সেটা বুঝে নিতে হবে, আমলে আনতে হবে। সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি বলে দিয়েছেন, তখন তোমরা কান্নাকাটি করবে এদের বিরুদ্ধে বদদোয়া করবে, কাজ হবে না, তোমরাও জাহান্নামে যাবে। এটা হচ্ছে মুসলমান কাফির উভয় ক্বওমের জন্য।

আবার খাছ করে কাফিরদের জন্য বলা হয়েছে। মহান আল্লাহ পাক তিনি খাছ করে বলেছেন কাফিরদের জন্য। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَقَالَ الَّذِينَ كَفَرُوْا رَبَّنَا اَرِنَا اللَّذَيْنِ أَضَلَّانَا مِنَ الْجِنِّ وَالْانْسِ نَجْعَلْهُمَا تَحْتَ أَقْدَامِنَا لِيَكُوْنَا مِنَ الْاَسْفَلِيْنَ

দমহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশা মুবারক করেন, যারা উলামায়ে ‘সূ’ দের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়েছে রাজা-বাদশাহ, যারা ঈমানদার, তারাতো বলবেই। শুধু তারাই না কাফিরেরাও বলবে। কি বলবে কাফিরেরা? মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-

وَقَالَ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا

যারা কাফির তারা বলবে

رَبَّنَا أَرِنَا اللَّذَيْنِ أَضَلَّانَا مِنَ الْجِنِّ وَالْاِنْسِ

হে বারে ইলাহী! আমাদেরকে দেখিয়ে দিন ঐ সমস্ত জ্বীন, ইনসান যারা গোমরাহ করেছিলো, বিভ্রান্ত করেছিলো, জাহান্নামী করেছে, কুফরী করার জন্য সাহায্য করেছে, কাফির বানিয়েছে, তাদেরকে আমাদের দেখিয়ে দিন হে মহান আল্লাহ পাক!

نَجْعَلْهُمَا تَحْتَ أَقْدَامِنَا لِيَكُوْنَا مِنَ الْاَسْفَلِينَ

তাদেরকে আমরা পারাবো, পা দিয়ে মাড়াবো, পায়ের তলে নিবো, তাদেরকে লাঞ্ছিত করবো। এর ব্যাখ্যায় বা তাফসীরে বলা হয়, জাহান্নামী কাফিরেরা বলবে, ঐ সমস্ত জাহান্নামী জ্বিন-ইনসান যারা কাফিরদের কাফির করেছে তাদেরকে দেখিয়ে দিন। কি হবে? তাদের দেখিয়ে দিলে তারা বলবে, আমরা তাদেরকে পা দিয়ে পারিয়ে, মাড়িয়ে, দলিত মথিত করে, লাত্থি দিয়ে জাহান্নামে ফেলে তাদের উপর দিয়ে জাহান্নামে যাবো। নাউযুবিল্লাহ! কাফিরেরা বলবে যে, এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’ আমির-উমরাহ রাজা বাদশা যারা জ্বিন-ইনসানের মধ্য থেকে গোমরাহ করে কাফির করেছে, বারে ইলাহী! তাদেরকে দেখিয়ে দিন! কি হবে দেখিয়ে দিলে, কাফিরেরা বলতে থাকবে, এদেরকে আমরা পা দিয়ে মাড়িয়ে এদেরকে দলিত মথিত করে লাত্থি দিয়ে জাহান্নামে ফেলে তাদের উপর দিয়ে কাফিরেরা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। নাউযুবিল্লাহ! কিন্তু তখনতো এ কথা বললে কাজ হবে না। তখনতো সেও জাহান্নামী হয়ে গেছে, সেও কাফির হয়ে গেছে। আগেইতো তাকে তওবা করা উচিত ছিলো, তার ঈমান শুদ্ধ করা উচিত ছিলো। কাজেই উলামায়ে ‘সূ’রা হচ্ছে এর প্রধান, এর মূল। সেজন্য পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-

عن حضرت الاحوص بن حكيم عن ابيه

হযরত আহওয়াছ ইবনে হাকীম তিনি উনার পিতা থেকে তিনি বর্ণনা করেন-

قال: سأل رجل النبى صلى الله عليه وسلم عن الشر.

এক ব্যক্তি এসে জিজ্ঞাসা করলো নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে, খারাপ সম্পর্কে আমাকে বলুন-

فقال : لا تسألونى عن الشر،

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমাকে খারাপটা জিজ্ঞাসা করো না।

وسلونى عن الـخير،

আমাকে ভালোটা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করো

يقولـها ثلاثاً،

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, আমাকে খারাপটা জিজ্ঞাসা করো না, ভালোটা জিজ্ঞাসা করো। তিনবার বললেন। লোকটা তখন বললো, হে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা যদি খারাপটা না জানি তাহলে কি করে খারাপটা থেকে বেঁচে থাকবো হে মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! উনার চেহারা মুবারক লাল হয়ে গেলো। তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন-

ثم قال : الا ان شر الشر شرار العلماء ، وان خير الخير خيار العلماء.

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ, হযরত নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের নবী, হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, তোমরা সাবধান হয়ে যাও সতর্ক হয়ে যাও।

ان شر الشر شرار العلماء

নিশ্চয়ই! নিশ্চয়ই! সৃষ্টিরনিকৃষ্টরও নিকৃষ্ট হচ্ছে উলামায়ে সূ দুনিয়াদার আলিম।

وان خير الـخير خيار العلماء.

আর সৃষ্টির শ্রেষ্ঠতম হচ্ছেন উলামায়ে হক্কানী রব্বানী। এখন যারা উলামায়ে হক্কানী রব্বানী উনারাতো নছীহত করবেন।

আর উলামায়ে ‘সূ’ মানুষকে গোমরাহ করে থাকে। এরা নিজেরা কাফির হয়ে থাকে, মানুষকে কাফির বানিয়ে থাকে। নিজেরা জাহান্নামী হয়, মানুষেদেরকে জাহান্নামী করে। এখন সেই আবুল ফজল, ফইজী, মোল্লা মুবারক নাগরী তারা নিজেরা যেমন কাফির হয়েছিলো তদ্রƒপ বাদশা আকবরকেও তার দলবলকে কুফরীর দিকে তারা ধাবিত করেছিলো। আর সেটাই মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে মুসলমান হোক আর কাফির হোক যারা কুফরী করে মরেছে তারাতো কোনো দিন নাজাত পাবে না। আর যেসমস্ত মুসলমান কুফরী করেনি ঈমান ছিলো কিন্তু তারা বিভ্রান্তিতে ছিলো, হারাম কাজ করেছে আর মরেছে তারা জাহান্নামী হবে। এরা সকলেই কিন্তু মৃত্যুর পরে উলামায়ে ‘সূ’দের বিরুদ্ধে মহান আল্লাহ পাক উনার সমীপে নালিশ করবে। কিন্তু সেই নালিশটা শোনা হবে তবে এর বদলা কিন্তু তাদেরকেও ভোগ করতে হবে। এর দ্বারা তারা কোন ফায়দা লাভ করতে পারবে না। কারণ ঐ উলামায়ে ‘সূ’রাও জাহান্নামে যাবে, গোমরাহ শাসক তারাও জাহান্নামে যাবে, আর যারা নালিশ করবে তারাও জাহান্নামী হবে। কাজেই সময় থাকতে প্রত্যেককেই এই সমস্ত উলামায়ে ‘সূ’দের থেকে সাবধান থাকতে হবে। এই জন্য কিতাবে বলা হয়, প্রথম উলামায়ে সূ কে? ইবলীস। প্রথম উলামায়ে ‘সূ’ হলো ইবলীস। ইবলীস জ্বিন জাতির মধ্য থেকে, সে জ্বিন জাতির অন্তর্ভুক্ত। মহান আল্লাহ পাক তিনি যখন এই জিন ক্বওমকে পাঠালেন এর আগে আরো কয়েকটা ক্বওমকে পাঠিয়েছিলেন জান, বান, তানু এ রকম আরো অনেক নাম ছিলো। যাদেরকে মহান আল্লাহ পাক তিনি কুফরী শিরিকী হারাম কাজ করার কারণে মিটিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর জ্বিনদেরকে পাঠালেন। তারা যখন হারাম কাজ শুরু করলো মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে পাঠালেন, হে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম! আপনারা যমীনে যান, যমীনে গিয়ে আপনারা এই জিন সম্প্রদায়কে যারা হারাম কাজে মশগুল রয়েছে তাদেরকে মিটিয়ে দিন, নিশ্চিহ্ন করে দিন।

মহান আল্লাহ পাক উনার অসংখ্য, লক্ষ কোটি হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা যমীনে আসলেন, এসে যেখানে যেই জ্বিনকে পাওয়া গেলো তাদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হলো, হত্যা করে ফেলা হলো । কিছু জ্বিন পালিয়ে গেলো ঝোপ-ঝাড় জঙ্গলে, বনে, পাহাড়-পর্বতে, সমুদ্রে, নদী-নালা, পানির তলে। যমীনে যাদের পাওয়া গেলো, তাদের হত্যা করা হলো। হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আরজি করলেন, বারে ইলাহী! এখনতো যাদের পাওয়া গেছে প্রকাশ্যে, তাদেরকে তো ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু কিছু জ্বিন পালিয়ে গেছে। ঝোপে-ঝাড়ে, জঙ্গলে, পাহাড়ে-পর্বতে, নদী-নালা, পানির তলে, সমুদ্রের মধ্যে। এখন তাদেরকেও কি মহান আল্লাহ পাক খুঁজে খুঁজে বের করে হত্যা করতে হবে? মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করলেন, যাদেরকে পাওয়া গেছে তাদেরকে হত্যা করা হয়ে গেলে আপনাদের কাজ সমাধা হয়ে গেছে। যারা পালিয়ে গেছে তাদেরকে ছেড়ে দিন। যেমস্ত জ্বিন পালিয়ে গেলো তারা ছাড়া পেয়ে গেলো। এখন হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম মহান আল্লাহ পাক উনার নির্দেশ মুবারক, কাজ সমাধা হয়েছে, চলে যাবেন। হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা যখন চলে যাবেন তখন দেখতে পেলেন একটা বাচ্চা শিশু জ্বিন কাঁদতেছিলো। (অসমাপ্ত)

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-এর ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪১

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আযম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আযম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪২

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৩

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ্ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন্ নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৪

খলীফাতুল্লাহ্, খলীফাতু রসূলিল্লাহ, ইমামুশ শরীয়ত ওয়াত তরীক্বত, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইস সুন্নাহ, কুতুবুল আলম, মুজাদ্দিদে আ’যম, হুজ্জাতুল ইসলাম, সাইয়্যিদুল আওলিয়া, সুলত্বানুল ওয়ায়িজীন, গউছে আ’যম, ছাহিবু সুলত্বানিন নাছীর, হাবীবুল্লাহ, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী-উনার ওয়াজ শরীফ কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর আলোকে ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালন করা ফরয-৪৫