জঙ্গিবাদী সংগঠন হিযবুত তাহরীর জামাতে মওদুদীরই সহযাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জঙ্গি বানানোই ওদের আসল উদ্দেশ্য ঢাবি-জাবি-রাবি-চবিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়েই ওদের নিষিদ্ধ করা এবং উচ্ছেদ করা সরকারের আশু কর্তব্য-২

সংখ্যা: ১৮২তম সংখ্যা | বিভাগ:

মানুষের কণ্ঠ চেপে ধরলে যেমন তার আসল ভাষা বেরিয়ে আসে তেমনি গত ২১শে সেপ্টেম্বর ০৮ পত্রিকায় হিযবুত তাহরীরের আসল রূপ বেরিয়ে আসছে।

ঐ দিন ‘দৈনিক জনতা’ পত্রিকায় প্রধান লিড করা হয়:

“সরকারের প্রতি হিযবুত তাহরীরের আল্টিমেটাম ॥ ৪৮ ঘন্টার মধ্যে মুক্তি না দিলে পুতুল সরকারকে উৎখাত করা হবে।”

খবরে বলা হয়: ঢাকা ও দু’টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষকসহ হিযবুত তাহরীরে আটক এগারো সদস্যকে মুক্তির দাবিতে সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে হিযবুত তাহরীর। অন্যথায় দেশের রাজপথ কাঁপিয়ে দেয়া হবে। কাউকে শান্তিতে ঘুমাতে দেয়া হবে না। দেশে যে পুতুল ও দালাল সরকার আছে তাদের উৎখাত করা হবে। গতকাল শুক্রবার প্রতিবাদ কর্মসূচি পালনকালে দলের প্রধান সমন্বয়ক মহিউদ্দিন আহমেদ এ হুঙ্কার ছাড়েন। এছাড়াও দলের প্রধান সরকার উৎখাতের কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে বলে হুঁশিয়ার করে দিয়েছে।

রাষ্ট্রবিরোধী প্রচারণা ও জঙ্গিবাদী তৎপরতা চালানোর অভিযোগে রাজশাহী পুলিশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বেসরকারি সাউথ-ইস্ট ও নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষকসহ হিযবুত তাহরীর-এর ১১ সদস্যকে গ্রেফতার করে গত ১৮ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার। যার প্রতিবাদে পরের দিন ১৯ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ঢাকায় একটি সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশে বক্তারা বর্তমান সরকারের কড়া সমালোচনা করেন।

তিনি বলেন, যদি আমাদের নেতাকর্মীদের রাজশাহী থেকে মুক্তি না দেয়া হয় তাহলে হিযবুত তাহরীর বাংলাদেশের রাজপথ কাঁপিয়ে দেবে। এই বাংলার মাটিতে তাদের শান্তিতে ঘুমাতে দেয়া হবে না। তিনি আটকদের মুক্তি দেয়ার জন্য সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেন।

উল্লেখ্য, হিযবুত তাহরীরের উপরোক্ত বক্তব্য দ্বারা এখন দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট প্রমাণ হয়ে গেল যে, আসলে ভিতরে ভিতরে হিযবুত তাহরীর কত শক্তিশালী ভয়ঙ্কর জঙ্গি সংগঠন। তবে তারা জামাতীদেরই জাত ভাই। এ কারণে কোনো জামাতী মুখপত্র তাদের বিরুদ্ধে খবর হাইলাইট করেনি। অর্থাৎ চোরে চোরে মাসতুতো ভাই। কাজেই এই মাসতুতো জঙ্গিদের নির্মূলে সরকারকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। অবিলম্বে তাদের নিষেধ করতে হবে।

– মুহম্মদ মাহবুবুর রহমান

রাজারবাগ শরীফের হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী আল্লাহ পাক-এর হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর হাক্বীক্বী নায়িব ও ওয়ারিছ। তাঁর বিরোধিতাকারীরা মুনাফিক, কাফির ও শয়তানের অনুসারী- ৬

‘ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাণীর ছবি তোলা, রাখা, আঁকা, দেখা হারাম’ মুজাদ্দিদে আ’যমের অনবদ্য তাজদীদ

ইমাম সম্মেলনে অর্ধনগ্ন খ্রীষ্টান মহিলা মেরীর পর এবার খোলামেলা হিন্দু মহিলা সুনিতা মুখার্জী তথাকথিত ইমামদের প্রতি নিস্প্রোয়জন ছিল প্রধানমন্ত্রীর নছীহত

ইতিহাসের নিরীখে, বর্তমান সংবিধান প্রণেতা গণপরিষদেরই কোন আইনী ভিত্তি বা বৈধতা ছিল না। গত ৫৪ বৎসর দেশবাসীকে যে অবৈধ সংবিধানের অধীনে বাধ্যগত করে রাখা হয়েছিলো এর প্রতিকার দিবে কে? ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমানের দ্বীন ইসলামের প্রতিফলন ব্যাতীত কোন সংবিধানই বৈধ হতে পারে না কারণ দেশের মালিক ৯৮ ভাগ জনগোষ্ঠী মুসলমান

প্রসঙ্গঃ ‘ইসলাম ও মুসলমানের স্বার্থ রক্ষায় প্রতিবাদ’ প্রতিবাদের ভাষা ও ধরণ; বৃহত্তর স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্রতর স্বার্থ ত্যাগ এবং সহীহ সমঝ