কই গেলো ইসলামের শত্রু নিকোলাস সারকোজির- সব তোড়জোড়?
কই গেলো তার পর্দা তথা বোরকা বিরোধী আস্ফালন?
ফ্রান্সে মুসলমানরা সর্বোচ্চ প্রতিবাদ করেও বোরকা নিষিদ্ধকরণ বাদ করতে পারেনি।
সারকোজি সেখানে বেপরোয়া। ইসলামকে থোড়াই কেয়ার করে সে। নাঊযুবিল্লাহ!
কিন্তু আল্লাহ পাক উনার ক্ষুদ্রতম কুদরতের কাছে আকুলভাবে পরাস্ত হলো সে।
অনেক দম্ভ করলেও বর্তমান সংসারে পুত্র সন্তানের যোগান দিতে পারেনি কোনো শক্তি, অথবা কোনো রীতি, অথবা কোনো ধর্ম।
শেষ পর্যন্ত ‘ইসলাম’-এর কাছেই হার মানলো সারকোজি।
শীর্ষস্থানীয় সব আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় খবর হয়েছে-
“পুত্র সন্তান কামনায় মুসলমান বাবা মায়ের মতোই অশ্রুসজল নয়নে ফতেপুর সিক্রিতে হাঁটু গেড়ে প্রার্থনায় বসেছিলো বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি দম্পতি। ভারতে তাদের ৪ দিনের সফরে রোববার বিকেলে সারকোজি ও তার স্ত্রী কার্লা ব্রুনি এ প্রার্থনায় বসে।
মুসলিম আচার অনুসারে সাদা গোল নামাযী টুপি পরে এবং খালি পায়ে মুসলিম সাধক হযরত সেলিম চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাযার শরীফ-এ আসে সারকোজি। এসময় কার্লা ব্রুনি একটি গোলাপি চাদরে তার শরীর ঢেকে নেয়। তারা মাযার শরীফ-এ হাঁটু গেড়ে বসে তাদের পুত্র সন্তান কামনা করে। এ সময় ব্রুনির চোখে পানি লক্ষ্য করা যায়। এরপর তারা মাযার শরীফ-এ মনের আশা পূরণ করতে সুতাও বাঁধে। তারা মাযার শরীফ-এ গোলাপ ফুলের তৈরি চাদর দিয়ে ঢেকে দেয়।”
কথা হচ্ছে, পুত্র সন্তান কামনায় তথা নিজের অনুভূতি কার্যকর করতে গিয়ে সারকোজি তার স্ত্রীকেও পর্দা করিয়েছে এবং নিজেও ইসলামী পোশাক পরেছে।
যদি তাই হয়ে থাকে, তবে তার দেশের লাখ লাখ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশে বোরকা পরিধানে তার ‘না’ কেনো? এটা কী তার শেষ স্তরের মুনাফিকী প্রমাণ করে না?
-মুহম্মদ মাহবুবুল্লাহ
ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক দলগুলো এখন বিদ্যমান ধর্মীয় আইন উৎখাতের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করছে
আল বাইয়্যিনাত-এর দেয়াল লেখনীর কারণে এখন উহাদের অবস্থা হইয়াছে ‘গোস্বায়, ক্ষোভে আঙ্গুল কামরাইবার মত’