সারকোজির সর্বোচ্চ পরাজয় ।।ফ্রান্সে বোরকা নিষিদ্ধ করলেও পুত্র সন্তানের জন্য ভারতের মাযার শরীফ-এ এসে সারকোজির ইসলাম পালন এবং তার স্ত্রীর পর্দা পালন

সংখ্যা: ২০৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

কই গেলো ইসলামের শত্রু নিকোলাস সারকোজির- সব তোড়জোড়?

কই গেলো তার পর্দা তথা বোরকা বিরোধী আস্ফালন?

ফ্রান্সে মুসলমানরা সর্বোচ্চ প্রতিবাদ করেও বোরকা নিষিদ্ধকরণ বাদ করতে পারেনি।

সারকোজি সেখানে বেপরোয়া। ইসলামকে থোড়াই কেয়ার করে সে। নাঊযুবিল্লাহ!

কিন্তু আল্লাহ পাক উনার ক্ষুদ্রতম কুদরতের কাছে আকুলভাবে পরাস্ত হলো সে।

অনেক দম্ভ করলেও বর্তমান সংসারে পুত্র সন্তানের যোগান দিতে পারেনি কোনো শক্তি, অথবা কোনো রীতি, অথবা কোনো ধর্ম।

শেষ পর্যন্ত ‘ইসলাম’-এর কাছেই হার মানলো সারকোজি।

শীর্ষস্থানীয় সব আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় খবর হয়েছে-

“পুত্র সন্তান কামনায় মুসলমান বাবা মায়ের মতোই অশ্রুসজল নয়নে ফতেপুর সিক্রিতে হাঁটু গেড়ে প্রার্থনায় বসেছিলো বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশ ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলাস সারকোজি দম্পতি। ভারতে তাদের ৪ দিনের সফরে রোববার বিকেলে সারকোজি ও তার স্ত্রী কার্লা ব্রুনি এ প্রার্থনায় বসে।

মুসলিম আচার অনুসারে সাদা গোল নামাযী টুপি পরে এবং খালি পায়ে মুসলিম সাধক হযরত সেলিম চিশতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার মাযার শরীফ-এ আসে সারকোজি। এসময় কার্লা ব্রুনি একটি গোলাপি চাদরে তার শরীর ঢেকে নেয়। তারা মাযার শরীফ-এ হাঁটু গেড়ে বসে তাদের পুত্র সন্তান কামনা করে। এ সময় ব্রুনির চোখে পানি লক্ষ্য করা যায়। এরপর তারা মাযার শরীফ-এ মনের আশা পূরণ করতে সুতাও বাঁধে। তারা মাযার শরীফ-এ গোলাপ  ফুলের তৈরি চাদর দিয়ে ঢেকে দেয়।”

কথা হচ্ছে, পুত্র সন্তান কামনায় তথা নিজের অনুভূতি কার্যকর করতে গিয়ে সারকোজি তার স্ত্রীকেও পর্দা করিয়েছে এবং নিজেও ইসলামী পোশাক পরেছে।

যদি তাই হয়ে থাকে, তবে তার দেশের লাখ লাখ মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশে বোরকা পরিধানে তার ‘না’ কেনো? এটা কী তার শেষ স্তরের মুনাফিকী প্রমাণ করে না?

-মুহম্মদ মাহবুবুল্লাহ

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৭

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৬

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩৫

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৫ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ‘সংবিধানের প্রস্তাবনা’, ‘মৌলিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা’ ‘জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা’ এবং ‘জাতীয় সংস্কৃতি’ শীর্ষক অনুচ্ছেদের সাথে- থার্টি ফার্স্ট নাইট তথা ভ্যালেন্টাইন ডে পালন সরাসরি সাংঘর্ষিক ও সংঘাতপূর্ণ’। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।সংবিধানের বহু গুরুত্বপূর্ণ ও বিশেষ স্পর্শকাতর অনুচ্ছেদের প্রেক্ষিতে ৯৫ ভাগ মুসলমানের এদেশে কোনভাবেই থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ভ্যালেন্টাইন ডে পালিত হতে পারে না।পারেনা গরিবের রক্ত চোষক ব্র্যাকের ফজলে আবেদও ‘নাইট’ খেতাব গ্রহণ করতে। পারেনা তার  নামের সাথে ‘স্যার’ যুক্ত হতে। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।