ইসলামের নাম ব্যবহার করে রাজনীতি জায়িয নেই

সংখ্যা: ২০২তম সংখ্যা | বিভাগ:

”ইসলামের নাম দিয়ে রাজনীতি করা জায়িয নেই”
এই মর্মে ’৭২-এর সংবিধানে বর্ণিত ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ একটি ইতিবাচক দিক।
কিন্তু নেতিবাচক হলো- কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা।
বিশেষ করে কথিত ধর্মনিরপেক্ষতার নাম দিয়ে ফ্রান্সে-ইংল্যান্ডে যেভাবে
বোরকা নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং খোদ ৯৭ ভাগ মুসলমানদের দেশে
বোরকার বিরুদ্ধে রায় দেয়া হয়েছে তাতে ৯৭ ভাগ অধিবাসী
কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে বিশেষ সন্দিহান ও আশঙ্কাগ্রস্ত এবং সংক্ষুব্ধ।
ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিতে যারা ’৭২-এর সংবিধানের কথা বলেন
তাদের জন্য স্মতর্ব্য যে, ‘মূল সংবিধান বলে কিছু নেই।’
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ধর্মনিরপেক্ষতা ছিল না; স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে ধর্মনিরপেক্ষতা ছিল না।
বঙ্গবন্ধুর ভাষণের ছত্রে ছত্রে ছিল ইসলামের কথা।

ইসলামের নাম ব্যবহার করে রাজনীতি জায়িয নেই। ’৭২-এর সংবিধানে এটা নিষিদ্ধ ছিল। শুধু ইসলামের নামে নয় সব ধর্মভিত্তিক রাজনীতিই নিষিদ্ধ ছিলো।
এই অর্থে ’৭২-এর সংবিধানের একটা ইতিবাচক দিক আছে। তবে নেতিবাচক দিকটিও এখানে যুক্ত আছে। তাহলো কথিত ধর্মনিরপেক্ষতা।
বিশেষ করে গণতন্ত্রের পাদপীঠ ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্সে ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বোরকা নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া এদেশের ৯৭ ভাগ মুসলমানদের ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দ সম্পর্কে বিশেষ সন্দিহান করে তুলেছে।
এখনই আমাদের দেশের বিচারকরা বোরকা পরতে বাধ্য করা যাবে না বলেছেন। অদূর ভবিষ্যতে ফ্রান্স এবং ইংল্যান্ডের কথিত ধর্মনিরপেক্ষতার প্রক্রিয়ায় তারাও যে এক সময় বোরকা নিষিদ্ধ করবেন না তার নিশ্চয়তা কোথায়?
প্রসঙ্গত ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিদার মহলরা
ধর্মনিরপেক্ষতার দাবিতে ’৭২-এর সংবিধানে ফিরে যাওয়ার জন্য কেবল উৎসুকই নয় বরং মহা উদগ্রীব।
তাদের অতি উৎসাহী প্রচারণার প্রতিপাদ্য বিষয় হলো ’৭২-এর মূল সংবিধানে ফিরে যাওয়া।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ‘মূল সংবিধান’ বলে কোনো কিছু নেই। কারণ সংবিধান অনুসারেই সংবিধান পরিবর্তিত হয়। গণতান্ত্রিক সব দেশের সংবিধানই পরিবর্তিত হয়েছে এবং পরিবর্তিত হয়ে থাকে। গণতন্ত্রে জনগণের জন্যই সংবিধান।
অতএব সংবিধান সম্পর্কে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে জনগণের ধর্মীয় ইচ্ছা, ধর্মীয় আবেগ, ধর্মীয় অনুভূতি, হয়নি
ইতিহাস সবকিছুকেই বিবেচনা করে আমলে বিশ্বাস নিতে হয়। কিন্তু সংবিধান সংশোধন সম্পর্কিত উচ্চতর আদালতের রায়ে এবং বক্তব্যের মধ্যে এই সবের প্রতিফলন নেই।
বরং ’৭২ সালের সংবিধানের একটা নীতিগত বিচ্যুতিকে
পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের মাধ্যমে গণবিরোধী এক ভয়ঙ্কর রূপ দেয়া হচ্ছে।
’৭২ সালের সংবিধানে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে যারা আগ্রহী ৭২ সালে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছার বাহন হিসেবে এ সংক্রান্ত সুপ্রিম কোর্টের রায়কে আঁকড়ে ধরতে চাচ্ছে তারা। এর কারণ হাইকোর্ট এবং পরে সুপ্রিম কোর্ট সংবিধানের ৫ম সংশোধনী বাতিল করে ৭২ সালের সংবিধানের মূল নীতিগুলোকে গ্রহণ এবং ৭২ সালের সংবিধানে ফিরে যাওয়ার পক্ষে রায় দিয়েছে।
উল্লেখ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, সুপ্রীম কোর্টের বিচারকদের রায় তাদের কিছু বিশ্লেষণ ও পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে গঠিত হয়। আর এই পর্যবেক্ষণ বা বিশ্লেষণ যদি বাস্তবতার অনুরূপ না হয় তাহলে রায়ও বাস্তবসম্মত হয় না। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বলা যায় ’৭২ সালের সংবিধানের একটি মূলনীতি সেক্যুলারিজম-এ ফিরে যাওয়ার পক্ষে বিচারকরা যে যুক্তি দাঁড় করিয়েছেন তা বাস্তবতা নয়। ইতিহাস নির্ভরও নয়।
’৭২ সালের সংবিধানের preamble-এ রাষ্ট্রীয় নীতি হিসাবে ‘সেক্যুলারিজমকে নীতি হিসেবে নিয়ে আসা জাতীয় বাস্তবতার সম্পূর্ণ খেলাপ হয়েছে। কারণ বিচারকগণ তাদের পর্যবেক্ষণে সেক্যুলারিজমকে “Basis of our nationhood” Ges “Inspiration of liberation” বলে অভিহিত করেছেন।
কিন্তু কবে কিভাবে সেক্যুলারিজম আমাদের জাতীয়তার ভিত্তি হলো এবং liberation war এর অনুপ্রেরণা হলো তা কিন্তু পরিষ্কার করে বলা হয়নি।
যার ইতিহাস বলে তাদের একথা ঠিক নয়। তদানীন্তন শাসকদল আওয়ামী লীগের বক্তব্য ও নীতিমালা এবং মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্র ও মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের বক্তব্যে কোথাও এ কথা নেই যে, বাংলাদেশী জাতীয়তার ভিত্তি এবং মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা সেক্যুলারিজম।
বরং সংবিধানের ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে সেক্যুলারিজম ও সোস্যালিজমের পরিবর্তে ‘‘আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস এবং সামাজিক সুবিচার’’ নামে যে দুই নীতিমালা প্রতিস্থাপিত হয় তাই আসলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল আওয়ামী লীগের বিশ্বাস, ঘোষণা ও নীতিমালার প্রতিফলন।
সংবিধান যারা রচনা করেন তারা সকলেই ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের নির্বাচিত এবং এই নির্বাচিত হওয়ার ক্ষমতা বলেই তারা স্বাধীন বাংলাদেশে সরকার গঠন করেন এবং সংবিধানও রচনা করেন।
এই নির্বাচনকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক বেতার ভাষণে দেশবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন,
“আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে, আমরা ইসলামে বিশ্বাসী নই। এ কথার জবাবে আমাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য লেবেল সর্বস্ব ইসলামে আমরা বিশ্বাসী নই।
আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের ইসলামে। আমাদের ইসলাম নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ইসলাম। যে ইসলাম জগৎবাসীকে শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় ও সুবিচারের অমোঘ মন্ত্র।
ইসলামের সুবক্তা সেজে পাকিস্তানের মাটিতে বারবার যারা অন্যায় অত্যাচার শোষণ বঞ্চনার পৃষ্ঠপোষকতা করে এসেছে, আমাদের সংগ্রাম সেই মোনাফেকদেরই বিরুদ্ধে।
যে দেশের শতকরা ৯৫ জনই মুসলমান, সে দেশে ইসলামবিরোধী আইন পাসের সম্ভাবনার কথা ভাবতে পারেন কেবল তারাই যাদের ঈমানই আদতে নাজুক আর ইসলামকে যারা ব্যবহার করেন দুনিয়াটা ফায়েদা করে তোলার কাজে।
অতএব আমরা যারা আল্লাহর মজলুম বান্দাদের জন্য সংগ্রাম করছি,
তারা ইসলামের বিরোধিতা করাতো দূরের কথা বরং ইসলামের বিধান মতে সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠারই উমেদার, আর সে ব্যাপারে প্রতিবন্ধক হলেন তারাই যারা ইসলাম বিপন্নের জিগির তুলে জনগণকে ধোঁকা দিতে চান।’’
(মুজিবের রচনা সংগ্রহ, বাংলাদেশ কালচারাল ফোরাম ৮৪-৮৫ পৃষ্ঠা দ্রষ্টব্য)
১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নির্বাচিত হয়। এবং তারা এই নির্বাচন যেমন অস্বীকার করেননি তেমনি তারা তাদের ওই অঙ্গীকার থেকেও সরে আসেননি। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে আমরা এরই প্রতিফলন দেখি।
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের শুরুতেই বলা হয় ‘যেহেতু একটি সংবিধান প্রণয়নের উদ্দেশ্যে প্রতিনিধি নির্বাচনের জন্য ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর হইতে ১৯৭১ সালের ১৭ই জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশে অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং যেহেতু এই নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ ১৬৯ জন প্রতিনিধির মধ্যে আওয়ামী লীগ দলীয় ১৬৭ জনকে নির্বাচিত করেন।”
এইভাবে আরো সাতটি ‘যেহেতু শিরোনামে আরো ৭টি কারণ দর্শানোর পর মূল ঘোষণায় বলা হয়
‘‘যেহেতু আমরা বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী জনগণ কর্তৃক আমাদিগকে প্রদত্ত কর্তৃত্বের মর্যাদা রক্ষার্থে নিজেদের সমন্বয়ে যথাযথভাবে একটি গণপরিষদ রূপে গঠন করিলাম এবং পারস্পরিক আলোচনা করিয়া এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার করণার্থ, সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্র রূপে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা ঘোষণা করিলাম এবং তদ্বারা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ইতিপূর্বে ঘোষিত স্বাধীনতার দৃঢ়ভাবে সমর্থন ও অনুমোদন করিলাম।’’
স্বাধীনতার এ ঘোষণাপত্র প্রচারের চারদিন পর ১৯৭১ সালের ১৪ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের জনগণের উদ্দেশ্যে কিছু বক্তব্য ও কিছু নির্দেশাবলী প্রচার করে:
‘আল্লাহ আকবর বলে নির্দেশনামা শুরু করে প্রথমেই কোন কোন অপরাধে পাকিস্তান বাহিনীর আক্রমণে তারা শিকার হয়েছে সেটা তুলে ধরে বলা হয়
‘‘বাঙালির অপরাধ তারা মানুষের মর্যাদা নিয়ে মাথা তুলে বাঁচতে চেয়েছে।
বাঙালির অপরাধ আল্লাহ তায়ালার সৃষ্ট এ পৃথিবীতে, আল্লাহর নির্দেশমত সম্মানের সাথে শান্তিতে সুখে বাস করতে চেয়েছে।
বাঙালির অপরাধ মহান স্রষ্টার নির্দেশমত অন্যায়, অবিচার, শোষণ ও নির্যাতনের অবসান ঘটিয়ে এক সুন্দর ও সুখী সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলবার সংকল্প ঘোষণা করেছে। মানবতার বিরুদ্ধে হানাদার দানবীয় শক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
তাদের সহায় আধুনিক মারণাস্ত্র আর আমাদের সহায় পরম করুণাময় সর্বশক্তিমান আল্লাহ তালার সাহায্য।”
নিজেদের পরিচয়সূচক এই কথাগুলো বলার পর বাংলাদেশ সরকারের নির্দেশাবলী শেষ হয়েছে এভাবে :
“স্মরণ করুন: আল্লাহ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন “অতীতের চাইতে ভবিষ্যৎ নিশ্চয়ই সুখকর।’’
বিশ্বাস রাখুন : ‘‘আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় নিকটবর্তী।’’
উপরে স্বাধীনতা-উত্তরকালের শাসকদল আওয়ামী লীগের নীতিগত ঘোষণা, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র
এবং স্বাধীন বাংলা সরকারের জনগণের উদ্দেশ্যে দেয়া বক্তব্যের কোথাও সেক্যুলারিজমের কোনো চিহ্ন নেই।
বরং স্বাধীনতার পক্ষে আওয়ামী লীগ প্রধান হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের বেতার ভাষণ, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের ধারাবাহিকতা
ও নীতিগত ঘোষণা এবং জনগণের উদ্দেশ্যে প্রদত্ত স্বাধীন বাংলা সরকারের বক্তব্যে রাষ্ট্রীয় নীতি
হিসাবে আল্লাহর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস-এর সরব অস্তিত্বই খুঁজে পাওয়া যায়।
সুতরাং সেক্যুলারিজমকে Nationhood এর ভিত্তি বলা এবং মুক্তিযুদ্ধের অনুপ্রেরণা বলার পিছনে কোনোই যুক্তি নেই। ইতিহাসও এই কথাই বলে।

-মুহম্মদ তা’রীফুর রহমান

যুগের আবূ জাহিল, মুনাফিক ও দাজ্জালে কায্যাবদের বিরোধিতাই প্রমাণ করে যে, রাজারবাগ শরীফ-এর হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী হক্ব। খারিজীপন্থী ওহাবীদের মিথ্যা অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব-৬৭

ভ্রান্ত ওহাবী মতবাদ প্রচারের নেপথ্যে-১৬

চাঁদ দেখা ও নতুন চন্দ্রতারিখ নিয়ে প্রাসঙ্গিক আলোচনা-৩৫

বাতিল ফিরক্বা ওহাবীদের অখ্যাত মুখপত্র আল কাওসারের মিথ্যাচারিতার জবাব-২৫ হাদীছ জালিয়াতী, ইবারত কারচুপি ও কিতাব নকল করা ওহাবীদেরই জন্মগত বদ অভ্যাস ওহাবী ফিরক্বাসহ সবগুলো বাতিল ফিরক্বা ইহুদী-নাছারাদের আবিষ্কার! তাদের এক নম্বর দালাল

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের ‘সংবিধানের প্রস্তাবনা’, ‘মৌলিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা’ ‘জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা’ এবং ‘জাতীয় সংস্কৃতি’ শীর্ষক অনুচ্ছেদের সাথে- থার্টি ফার্স্ট নাইট তথা ভ্যালেন্টাইন ডে পালন সরাসরি সাংঘর্ষিক ও সংঘাতপূর্ণ’। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।সংবিধানের বহু গুরুত্বপূর্ণ ও বিশেষ স্পর্শকাতর অনুচ্ছেদের প্রেক্ষিতে ৯৫ ভাগ মুসলমানের এদেশে কোনভাবেই থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ভ্যালেন্টাইন ডে পালিত হতে পারে না।পারেনা গরিবের রক্ত চোষক ব্র্যাকের ফজলে আবেদও ‘নাইট’ খেতাব গ্রহণ করতে। পারেনা তার  নামের সাথে ‘স্যার’ যুক্ত হতে। পাশাপাশি মোঘল সংস্কৃতির দান পহেলা বৈশাখ পালনও প্রশ্নবিদ্ধ।