কাদিয়ানী রদ!

সংখ্যা: ২৯৩তম সংখ্যা | বিভাগ:

(কুতুবুল ইরশাদ, মুবাহিছে আয’ম, বাহরুল উলূম, ফখরুল ফুক্বাহা, রঈসুল মুহাদ্দিছীন, তাজুল মুফাস্সিরীন, হাফিযুল হাদীছ, মুফতিউল আ’যম, পীরে কামিল, মুর্শিদে মুকাম্মিল হযরতুল আল্লামা মাওলানা শাহ্ ছূফী শায়েখ মুহম্মদ রুহুল আমীন রহমতুল্লাহি আলাইহি কর্তৃক প্রণীত ‘কাদিয়ানী রদ’ কিতাবখানা (৬ষ্ঠ খন্ডে সমাপ্ত)। আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পত্রিকায় ইতিপূর্বে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করেছি। পাঠকদের অনুরোধে তা পুনরায় প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যাতে কাদিয়ানীসহ সমস্ত বাতিল ফিরক্বা থেকে সম্মানিত আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের অনুসারীদের ঈমান আক্বীদার হিফাযত হয়। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের প্রচেষ্টায় কামিয়াবী দান করুন। আমীন!

যদিও তখনকার ভাষার সাথে বর্তমানে ভাষার কিছুটা পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।

মির্জা গোলাম প্রতিশ্রুত মাহদী হতে

পারেন কিনা?

(পূর্ব প্রকাশিতের পর)

পক্ষান্তরে উনাদের সম্মুখে খৃষ্টান সৈন্যদল উপস্থিত হবে। হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনার সৈন্যদল তিন দল হবেন, একদল খৃষ্টানদের ভয়ে পলায়ন করবে এবং ইমাম ছাহেব আলাইহিস সালাম উনার দল হতে বিচ্ছিন্ন হবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাদের তওবা কবুল করবেন না। একদল শহীদ হয়ে ‘ওহুদ’ ও ‘বদরের’ শহীদগণের দরজা প্রাপ্ত হবেন, অবশিষ্টদল যুদ্ধে জয়ী হবেন। তিনি চার দিন যুদ্ধ করবেন, প্রথম তিন দিনে বহু সৈন্য শহীদ হবেন, চতুর্থ দিনে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাদেরকে সম্পূর্ণ জয়ী করবেন। খৃষ্টানদের এত সৈন্য নিহত হবে যে, তাদের মস্তিষ্কে দেশ পরিচালনা করার ধারণা থাকবে না, অবশিষ্ট সৈন্যরা লাঞ্ছিত ও বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পলায়ন করবে। মুসলমানরা তাদের পশ্চাৎধাবিত হয়ে তাদের অধিকাংশকে নিহত করবেন। তিনি এই যুদ্ধে জয়ী হয়ে বীর যোদ্ধাদেরকে বহু পুরস্কার প্রদান করবেন, কিন্তু লোকেরা বহু বংশের শত লোকের মধ্যে একজন জীবিত আছে দেখে উক্ত পুরস্কারে সন্তুষ্ট হতে পারবেন না।

হযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম সম্মানিত দ্বীন ইসলাম রাজ্যগুলির সুব্যবস্থা করে কনষ্টান্টিনোপল অধিকারের জন্য ধাবিত হবেন। তিনি- বনু ইছহাক সম্প্রদায়ের ৭০ হাজার লোককে উক্ত শহর অধিকারের জন্য নিয়োজিত করবেন, উনারা আল্লাহু আকবর শব্দ উচ্চারণ করলে, সম্মুখের প্রাচীর খসে পড়বে। তখন উনারা শহরের মধ্যে প্রবেশ করে শত্রু সৈন্যদের নিপাত সাধন করবেন। তারপরে তিনি দেশে সুবিচার ও শান্তি স্থাপনে মনোনিবেশ করবেন।

হযরত ইমাম মাহ্দী আলাইহিস সালাম উনার বাইয়াত হতে এ সময় পর্যন্ত ছয় বৎসর গত হবে, এমতাবস্থায় এ সংবাদ প্রচার হবে যে, দাজ্জাল বের হয়ে আরব বংশের লোকদের উপর ফাছাদ ও অত্যাচার আরম্ভ করে দিয়েছে। তিনি এই সংবাদ শ্রবণে প্রথমে ৯ জন লোককে তার অনুসন্ধানে প্রেরণ করবেন এবং নিজেও শামের দিকে রওয়ানা হবেন। অনুসন্ধানে উক্ত সংবাদ মিথ্যা বলে প্রমাণিত হবে। কিছু দিন পরে প্রকৃতপক্ষে দাজ্জাল বের  হয়ে পড়বে।

ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম দাজ্জালের দেমাশ্কের নিকট উপস্থিত হওয়ার সংবাদ শুনে তথায় যুদ্ধের আয়োজন করতে থাকবেন, নামাযের আযানের পরে হযরত ঈসা রূহুল্লাহ আলাইহিস সালাম তিনি দুইজন ফেরেশতা আলাইহিমাস সালাম উনাদের কাঁধ মুবারকে ভর করে আসমান হতে জামে মসজিদের পূর্ব মিনারায় নেমে আসবেন। (অসমাপ্ত)

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র:  খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির “ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির æইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”

খতমে নুবুওওয়াত প্রচার কেন্দ্র: খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারীরা কাফির ইসলামী শরীয়তের হুকুম মুতাবিক যারা মুসলমান থেকে খতমে নুবুওওয়াত অস্বীকারকারী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত হয় যেমন-  কাদিয়ানী, বাহাই ইত্যাদি তাদের তওবার জন্য নির্ধারিত সময় ৩ দিন এরপর তওবা না করলে তাদের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড।”